নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আবু মুছা আল আজাদ

বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র

আবু মুছা আল আজাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

তালমুদের শিক্ষা: পৃথিবীর শ্রেষ্ট্র অভিজাতদের গ্রন্থ (১)

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪২

* কোন হিতেন (অ- ইহুদী) যদি তালমুদ পড়ে তবে সে হত্যার যোগ্য। কারন এটা মোসেস লিখিত উত্তরাধিকারসূত্রে আমাদের গ্রন্থ তাদের নয়।
* গয় (অ-ইহুদীর) সাথে আমাদের ধর্ম গ্রন্থ নিয়ে আলোচনা করা সকাল ইহুদকে হত্যার সমান অপরাধ। কারণ গইমরা যদি জানে যে আমরা তাদের সম্পর্কে তালমুদ হতে কী শিক্ষা লাভ করি তাহলে তারা প্রকাশ্যই আমাদেরকে হত্যা করবে।

* যদি কোন গয় কোন ইহুদীকে জিজ্ঞেস করে যে তালমুদে আমাদের বিরুদ্ধে লেখা আছে তাহলে সেই ইহুদী অবশ্যই তার কাছে মিথ্যা শফত করবে।
* সিনাগগের প্রার্থনা “ও লর্ড যারা তোমাকে বিশ্বাস করে না তাদের উপর তোমর ক্রোধ বর্ষন কর। তোমর ক্রোধ দিয়ে তাদেকে বিতাড়িত কর এবং টুকরো টুকরো করে ধ্বংস করে দাও। ও লর্ড তাদের থেকে সকল অস্থি বের করে নাও। তোমার জাতীর সকল শত্রুকে একেবারে নি:শেষ করে দাও। তাদের মূলসহ ধ্বংস করে দাও “

* যখন মসীহ আসবে তখন প্রত্যোক ইহুদির ২৮০০ জন করে স্লেভ থাকবে। (বর্তমানে সমগ্র পৃথিবীর অধিকাংশ চাকুরী দাতাই ইহুদি)
* গয়দের বাড়িকে একজন ইহুদি পশুর খামার হিসেবে মনে করবে।

* যখন কোন গয় একজন ইহুদির অধীন হবে তখন অন্য ইহুদি তাকে অর্থ ধার দিবে এবং তাকে এমনভাবে প্রতারনা করবে যাতে জেনটাইল (অ-ইহুদি পুরুষ) ধ্বংস হয়। জেনটাইলদের সম্পদের ব্যাপারে আমাদের আইন হল: যখন কোন ইহুদি তার পাশ দিয়ে যাবে সে তা ছিনিয়ে/আটক করে নিতে পারবে কারণ সম্পদ আমরা ছাড়া আর কারো জন্য নয়। (অর্থই গড)

* যদি প্রমাণিত হয় যে, কেউ ইসরাঈলীদের সম্পদ গইমকে দিয়েছে তাহলে আমরা তাকে পৃথিবী থেকে তাকে আড়াল করে দিব।
*যখন প্রবিত্র আত্বা সকল গইমকে দ্বংস করবে তখন শুধু ইসরাঈলীরা (ইহুদি) থাকবে।
* যেহেতু শুধুমাত্র ইহুদিরাই ইশ্বরের একমাত্র নির্বাচিত জাতি সেহেতু অন্য সকলেই নিন্দনীয় এবং ঘৃন্য।

* অন্যান্য জাতীর সকল সম্পদেই যেহেতু ইহুদিদের অধিকার সেহেতু কোন প্রকার দ্বিধা ছাড়াই তাদের সকল সম্পদ কেড়ে নেয়ার অধিকার ইহুদিদের আছে ( ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেম তৈরীর মাধ্যমে ইহুদীরা কোন প্রকার এ্যসেট ছাড়াই কাগজ ছাপিয়ে পৃথিবীর সকল প্রকৃত সম্পদ যথা স্বর্ন, রৌপ্য,হীরকসহ প্রাকৃতিক সম্পদের একচ্চত্র মালিক হচ্ছে। এই ব্যবস্থা বর্তমানে শুধু মাত্র ইরান, উত্তর কোরিয়া ও কিউবাতে নেই। ৯/১১ এর পূর্বে আফগানিস্থান, ইরাক, লিবিয়া ও সুদানেও ছিলনা)।

একজন অর্থডকস ইহুদি অন্যান্যা জাতীর লোকদের সাথে নৈতিক নীতিমালা মানতে বাধ্য নয়। যদি তার নিজের বা ইহুদিদের জন্য লাভজনক হয় তবে সে নৈতিকতার বিপরিদ আচরণও করতে পারে।

* ইহুদি গয়কে কেড়ে নিতে পারবে এবং তার সাথে সাভাবিকভাবেই প্রতারনা করতে পারবে নচেৎ গডের নামকে অসম্মান করা হবে।

* কোন গয় যদি ইহুি কে হত্যা করে তবে তাকে হত্যা করতে হবে কেননা ইহুদিকে হত্যা করা অর্থ গডকে আঘাত করা। যদি গয় অন্য কোন গয়কে হত্যা করে তবে সে দায়ী হবে। কিন্তু কোন ইহুদি যদি গয়কে হত্যা করে তবে সে দায়ী হবে না। সম্ভব্য যে কোন উপায়ে গয়কে হত্যা কর।

* যদি কোন গয় অন্য কোন গয় এর রক্ত ঝড়ায়/হত্যা করে তবে তা গডের কাছে তা উৎসর্গ হিসেবে গ্রহন করা হবে।
* খ্রিস্টানদের নির্মুল করা একটি আবশ্যক স্যাকরিফাইস/উৎসর্গ।

* একজন ইহুদী একজন অ- ইহুদীর সাথে যেমন ইচ্ছা তেমন ব্যবহার করতে পারে। একটুরো মাংসের সাথে সে যেমন ব্যবহার করে একজন অ- ইহুদীর সাথে সে তেমন ব্যবহারও করতে পারে।

‡সোর্স: http://www.rense.com/general86/talmd.htm

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৩

ইমরান আশফাক বলেছেন: সাধে কি ওদেরকে অভিশপ্ত জাতী বলা হয়? ওদের মনটা পুরোপুরি কলুষিত।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৪

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ভাই আমরা সবাইকে মানবিক বিচারে আপন মনে করলেও কেহ কেহ যে আমাদের সাথে ভালবাসার ভান করে ধ্বংস করে এটা তার সর্বশেষ্ট্র লিখিত দলিল
জাবি এর ন্যায় একটি লিবারেল ক্যাম্পাস থেকে পড়ালেখা করে এটা মজ্জাগত করেছিলাম যে, সবাই সবার ধর্ম স্বাধীন ভাবে পালন করবে। কিন্তু তোলমুদে যা দেখলাম তাতে তো তারা স্বাধীন মানে অন্য সকলের ......।

২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪২

মহসিন ৩১ বলেছেন: আমার বিশ্বাস মানুষের অনেক অনেক না পারা করমকাণ্ড কালক্রমে ধর্মের অন্তর্ভুক্তই হয়ে গেছে , কেননা সামরথ কেবল ভাষার ভিতর দিয়েই তার সব আভিজাত্তকে ধরে রাখবে যেন সেইসব জাতিরা টিকে থাকতে পারে।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৬

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: সঠিকই বলেছেন। কারন তালমুদ বা তওরাত গ্রন্ত সম্পূর্ন বিকৃত করে ইহুদি রাব্বিরা নিতুন করে তালমুদ লেখেন। কারন বখতে নসর সহ আরো কিছু সম্রাট জেরুজালেম আক্রমন করে তাদের মুল ধর্মগ্রন্থ ধ্বংস করে দেয়। ঠিক একই ব্যাপার অনেক ধর্মে গ্রন্থে ক্ষেত্রেই। কারণ যে মুসা আ: ফেরাউনের অত্যাচারে নিজ দেশ মিশর ত্যাগ করে বনি ইসরাইলদের নিয়ে ফিলিস্তিনে আশ্রয় নিল সেখানেই তারা ধঙস চালাচ্ছে। অথচ মিশরের নীলনদ তাদের আদি ভুমি সেখানে না গিয়ে সেখানকার ফিরাউনের সকল সিমবলই/প্রতীক( পিরামিড/ইনসিগনিয়া/একচক্ষু) তারা গ্রহন করেছে। উক্ত কারনে অনেক ইুউরোপিয়ান লেখাতে তাদের বলা হয়েছে তারা ইহুদি নয় তারা মুলত ফারাওদের উত্তরসূরী।

৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৫

রাতুল_শাহ বলেছেন: ইহুদিদের অধিকার সেহেতু কোন প্রকার দ্বিধা ছাড়াই তাদের সকল সম্পদ কেড়ে নেয়ার অধিকার ইহুদিদের আছে ( ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেম তৈরীর মাধ্যমে ইহুদীরা কোন প্রকার এ্যসেট ছাড়াই কাগজ ছাপিয়ে পৃথিবীর সকল প্রকৃত সম্পদ যথা স্বর্ন, রৌপ্য,হীরকসহ প্রাকৃতিক সম্পদের একচ্চত্র মালিক হচ্ছে
বুদ্ধিতে এদের উপর মনে হয় কেউ হতে পারবে না।


এই লেখায় যা পড়লাম, তা তো পুরাই অমানবিক!"

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: অমানবিক! বাস্তবেই অমানবিক

তবে সতর্ক সেটা হল এরা প্রকৃত ইহুদি নয় এরা ফলেন এনজেল/কানাতি/ফারাও/ব্যাবিলনীয়/প্যাগানদের বংশধর।

বরং ইহুদিদের বিরুদ্ধেই এদের সবচেয়ে বেশী কেষাভ কারণ এরাই নুহের প্লাবনের পর প্রথমে একত্ববাদ প্রচার করে।

পরে খৃষ্ট এবং ইসলামের মাদমে আরো প্রসার ঘটে।

৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: অমানবিক! বাস্তবেই অমানবিক

তবে সতর্ক সেটা হল এরা প্রকৃত ইহুদি নয় এরা ফলেন এনজেল/কানাতি/ফারাও/ব্যাবিলনীয়/প্যাগানদের বংশধর।

বরং ইহুদিদের বিরুদ্ধেই এদের সবচেয়ে বেশী কেষাভ কারণ এরাই নুহের প্লাবনের পর প্রথমে একত্ববাদ প্রচার করে।

পরে খৃষ্ট এবং ইসলামের মাদমে আরো প্রসার ঘটে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.