![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমেরিকার সিভিল ওয়ার জেনারেল ও ইলুমিনাতি প্রাইমারি এডজুট্যান্ট আলবার্ট পাইক উনিশ শতকেই প্লান করে রেখেছিলেন বিংশ শতকে পরপর ২টি বিশ্বযুদ্ধসহ তিনটি বিশ্বযুদ্ধের। যদিও তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধেও ষড়যর্ন্ত্রের কথা এখন পর্যন্ত গোপনই রাখা হয়েছে তবু তাদের এই তবু তাদের এই গোপন (ঐন্দ্রজালিক) জ্ঞান চর্চা ও ষড়যন্ত্রের ইতিহাস শুরু হয়েছে খ্রীষ্ট জন্মের ৬শত বছর পুর্ব থেকেই। গোপন বিদ্যা চর্চা কারীরা প্রথম থেকেই যারা নিজেদেরকে ইহুদির ছদ্বাবরনে রাখে কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তারা সেই হারিয়ে যাওয়া কাববালাহ সম্প্রদায়ের মানুষ। এই কাব্বালা (যারা অলৌকীক জ্ঞান লাভ করে) সম্প্রদায় তাদের দেবতা লুসিফরের জন্য ধর্মকে মুক্ত করে বিশ্ব কর্তত্ব লাভ করার জন্য নিজেদেরকে ছদ্বাবরন করে।
এই কাব্বালিস্টরা তাদের গোল/প্লান বাসত্বায়ন চালাবে তাদের (?) কথিত মসীহ বিশ্বের শাসক হওয়া পর্যন্ত যিনি কিং ডেভিড (দাউদ) এর উত্তরসূরী হবেন। তাদের প্রত্যাশিত মসিহ এর আবির্ভাব না হওয়া র্পযন্ত এই লুসিফারিয়ানরা খুব সতর্কতার সাথে নিজেদের মধ্য আন্ত-বিবাহের মাধ্যমে রক্ত সম্পর্ক সঠিকভাবে বজায় রেখেছে এবং ইতিহাসের কিছু শীর্ষ ফিগার/ব্যাক্তিকেও তাদের মধ্য অন্তর্ভুক্ত করেছে। পারসিয়ান রয়েল ফ্যামিলি থেকে তাদের এই ধারা শুরু করেছে । আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেটের সাথে রয়েল ফ্যামিলির বিবাহ হয়¦ এবং তাদের থেকেই উৎপন্ন হয় রোম সাম্রাজ্যোর মহা শাসক হিরোদ দ্যা গ্রেট। যিনি রহস্যময় দেবতা মিতরাজের আর্চনা করতেন এবং যিনি খিস্ট্রবাদের আদর্শকে মোকাবেলা করার জন্য নিজস্ব মতবাদের ক্যাথলিক খ্রিস্টানিটি তৈরী করতে সফল হন।
খিস্টানিটির একটি গোপন ও দৈবিক ভার্সন ক্যাথলিজম তৈরী করার পরও তারা তা থেকে সম্পূর্ণ বেচে থাকার জন্য বিভিন্ সিক্রেট সোসাইটি যেমন টেম্পলারস, রসিকরোসিয়ান এবং ফ্রিম্যাসন এর মাধ্যমে তাদের গোপন বিদ্যা চর্চা ও আর্চনা করত যা অনেকটা যাদুবিদ্যা নামেও পরিচিত। এই ধারা লুসিফারিয়ান উত্তরসূরীদের মধ্য সবচেয়ে পরিচিত শাখা মেরাভিনজিয়ানদের মাঝে নিবিরভাবে পালন করা হয়। মেরাভিনজিয়ান পরিবার ক্রুসেড পরিচালনাকারী পরিবারদের মধ্য শীর্ষতম। ক্রুসেড পরিচালনার সময় এই পরিবার পূর্ব ইউরোপ ও আরমানিয়ায় তাদের অন্যান্য শাখার/পরিবারের সাথে পুনরায় সংযুক্ত হন।
পূর্ব ইউরোপের অভিজাত শাখাটি রহস্যময় খাজার সম্প্রদায় থেকে উৎসারিত। যারা রাশিয়া এবং দানিউব নদী তীরবর্তী অঞ্চলে বসবাস করেন । ৮ম শতকে বিশেষ উদ্দেশ্য তারা জুডাইজমে ধর্মান্তরিত হন। এই খাজারাই হারিয়ে যাওয়া সম্প্রদায়ের একটি অংশ। হারিয়ে যাওয়া সম্প্রদায়ের আরেকটি অংশের বাস ককেসাস অঞ্চলে।
আন্তবিবাহ এবং অভিজাত সম্প্রদায়কেই বিভিন্ন সিমবল যেমন হিরোদীয় লিলি, গোলাপ, দুইমাথাযুক্ত ঈগল, স্কাল এবং ক্রসবোন/হার এর মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়।
এই সিমবল বর্তমানে ইউরোপের অনেক দেশের জাতীয় ও গোয়েন্দা সংস্থার সিমবল
এটি স্কালেএন্ড বোন সোসাইটির সিমবল যার সদস্য ইউএস এর অধিকাংশ প্রেসিডেন্ট ও উচ্চ পদ্স্থ এলিট
ক্রসেডের সময় এই নেটওয়ার্ক ইসলামি বিশ্বের মধ্য মিশরের কায়রোতে আত্বগোপন করে গুরুত্তপূর্ন অকাল্ট গ্রপের সাথে সংযুক্ত থাকে। যারা ইসলামের একটি বিতর্কিত ভার্সন ইসমাঈলীয় মত অনুসরন করত। ম্যাসোনিক ইতিহাস মতে এই গোত্রের মধ্য অনেককে উদ্ধার করে স্কটল্যান্ডে নেয়া হয়। তারা আঠারো শতকে সেখানে স্কটিশ রাইট ফ্রিম্যাসনরি (ইলুমিনাতিরন্যায় সিক্রেট সংগঠন) প্রতিষ্টা করে এবং একই সময়ে তারা মিশরেও ফ্রিম্যাসনরি প্রতিষ্টা করে যা তৎকালীন সময়ে ইলুমনাতি কার্যক্রমের ২য় সেন্টার হিসেবে প্রতিষ্টিত হয়। এই সিক্রেট নেটওয়ার্ক থেকেই পশিচামা শক্তিগুলো ইসলামের ছদ্বাবরনে ইসলামিক টেরোরিজম প্রতিষ্টা করে ( আই এস এর গুরুত্তপূর্ন অংশ এই ইসমাঈলী সম্প্রদায়ের)। মিথ্যা সন্ত্রসী হুমকির কথা বলে সভ্যতার যুদ্ধে এদের ব্যবহার করবে।
সোর্স: TERRORISM AND THE ILLUMINATI
A T h r e e T ho u s a n d Y e a r H I S TORy
লেখক: DAVID LIVINGSTONE
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৯
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন:
১৭৭৬ সালে রথচাইল্ড এর আর্থিক সহায়তায় ( জায়োনিস্ট ইহুদী) এডাম উ্ইসিপট কর্তক জার্মানিতে প্রতিষ্টিত একটি সংগঠন। যার মুল উদ্দেশ্য হল সমগ্র পৃথিবী বিভিন্ উপায় ও ম্যাকানিজমের মাধমে নিজেদের নিরংকুশ নিয়ন্ত্রনে নেয়া । ইলুমিনাতি জার্মান শব্দ ইংরেজিতে বলা হয় ইনলাইটেনমেন্ট যার বাংলা অর্ত হল আলোকবর্তিকা বাহক,বা আলোর ধারক। ইলুমিনাতি মুভমেন্টকে ইংরেজিতে বলা হয় ইনলাইটেনমেন্ট মুভমেন্ট । আমি আমার লেখাতে যা দেখোতে যাচ্ছি তাহল এই ইলুমিনাতিরা ইহুদি, খ্রীস্টান, বোদ্ধ, তাতার কিছুই না বরং তারা হল অকালটিস্ট মিশরের ফারাওদের গোস্টিভুক্ত। কিন্তু তাদের দুযোগ বা পরাজয়ের সময় তারা অন্য ধর্ম বা মত গ্রহন করে গোপনে তাদের লুসিািরিয়ান/ঐন্দ্রৈজালিক ধর্ম প্রাকটিস করত।
হযরত মোসেস এর সময় থেকে এ পর্যন্ত তারা সকল প্রকারধর্ম ও সমাজের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দর্শন, থিওরি ও অর্থনীতি (পৃথিবীর সকল ব্যাংকিই তাদের নিয়ন্ত্রনে) নিজেদের প্রাধান্য বজায়ের মাধ্যমে তাদের নিউ ওয়াল্ড অর্ডার (লুসিফারের টোটালিটারিয়ান)এর দিকে নিয়ে যাচ্ছে সকল জাতিকে।
(ইলুমিনাতি নিয়ে লেখা আমার ধারাবাহি পর্বে এ বিষয়ে বিস্তারিত উত্তর পাবেন এছারা ইউটিউব ও গুগল সার্সের মাধ্যমে বহু তথ্য পাবেন তবে উইকিপিডিয়াতে নয়)
২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৪৪
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
এই ইলুমিনাতি জিনিস টা কি?
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৯
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: (ইলুমিনাতি নিয়ে লেখা আমার ধারাবাহি পর্বে এ বিষয়ে বিস্তারিত উত্তর পাবেন এছারা ইউটিউব ও গুগল সার্সের মাধ্যমে বহু তথ্য পাবেন তবে উইকিপিডিয়াতে নয়)
৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: রোম সাম্রাজ্যোর মহা শাসক হিরোদ দ্যা গ্রেট। যিনি রহস্যময় দেবতা মিতরাজের আর্চনা করতেন এবং যিনি খিস্ট্রবাদের আদর্শকে মোকাবেলা করার জন্য নিজস্ব মতবাদের ক্যাথলিক খ্রিস্টানিটি তৈরী করতে সফল হন।
ক্যাথলিক খ্রিন্টানিটির ব্যাপারে আরেকটু জানাবেন প্লিজ।
এই সিক্রেট নেটওয়ার্ক থেকেই পশিচামা শক্তিগুলো ইসলামের ছদ্বাবরনে ইসলামিক টেরোরিজম প্রতিষ্টা করে ( আই এস এর গুরুত্তপূর্ন অংশ এই ইসমাঈলী সম্প্রদায়ের)। মিথ্যা সন্ত্রসী হুমকির কথা বলে সভ্যতার যুদ্ধে এদের ব্যবহার করবে।
পুরো ভয়ংকর ব্যাপার এটা।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: রাতুল অপেক্ষা করুন যা লিখছি তা হল টেরোরিজম এন্ড ইলুমিনাতি: তিন হাজার বছরের ইতিহাস (বিভিন্ন পর্বে।)
এখানেই আপনার অনেক জিজ্ঞাসার উত্তর হয়ে যাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৪৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
এই ইলুমিনাতি জিনিস টা কি?