নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আবু মুছা আল আজাদ

বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র

আবু মুছা আল আজাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যে চিঠি সসমগ্র বিশ্বকে পরিবর্তন করে দিল:

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫২



আমেরিকার কনফিডারেসির সিভিল ওযার জেনালে আলবার্ট পাইক ১৮৭১ সালের ১৫ অগাস্ট তার সহযোগী জোসেফ মাজ্জিনিকে যে চিঠি লেখেন সেই চিঠিই হল পৃথিবী পরিবর্তনের মন্ত্র। এক বিশ্ব সরকার গঠন করার জন্য তিনটি বিশ্বযুদ্ধের প্রয়োজনীয়তা ও তা বাস্তবায়নের পরিকল্পনা ছিল এই চিঠির মূল বিষয়।

তার চিঠির দিক নির্দেশনা মোতাবেক জোসেফ মাজ্জিনি ১৮৭২ সালে তিনটি বিশ্বযুদ্ধের সামগ্রিক পরিকল্পনা ও কৌশল তৈরী করেন। Willium Guy Car কানাডিয়ান নেভির গোয়েন্দা অফিসার ১৯২৫ সালে বৃটিশ মিউজিয়াম থেকে এইট কপি করেন। কিন্তু এটি পরবর্তিতে মিউজিয়াম থেকে সরিয়ে নেয়া হয় এবং মিউজিয়াম কর্তপক্ষ এর অস্তিত্বের কথা অস্বীকার করেন।

Cardinal Rodriguez ` The Mystery Of Freemasonry Unveiled' এই চিঠি হুবহু লেখা অাছে। পর্যায়ক্রমিক তিনটি বিশ্বযুদ্ধ ও এর প্লান সম্পর্কে পাইকের চিঠির বিবরন:



১ম বিশ্বযুদ্ধ: প্রথম বিশ্বযুদ্ধ এর মাধ্যমে ইলুমিনাতিরা রাশিয়ার জারকে ধ্বংস করে রাশিয়াকে এ্যথেইস্ট কমুনিস্টদের জন্য সুরক্ষিত ঘাটি তৈরা করবে। এই যুদ্ধ বাধানোর জন্য ইলুমিনাতি এজেন্টরা বৃটিশ ও জার্মান সাম্যাজ্যোর মধ্য যে বিভেদ তৈরী করেছে তা কাজে লাগানো হবে। যুদ্ধের শেষে কমুনিজম শক্তিশালি হবে যাতে অনান্য সরকার ও ধর্মকে দুর্বল ও ধ্বংস করা যায়।

( ইতিহাসের ছাত্ররা অবশ্য জানেন যে আলবার্ট পাইকের ষড়যন্ত্রের সহযোগী অটোভান বিসমার্ক ১৮৭১-১৮৯৮ এর মধ্য একদিকে ইংল্যান্ড ও অপরদিকে জার্মানি রাজিনিতক জোট গঠন করে যা প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ঘটানোর জন্য গুরুত্বপূর্ন ছিল।





২য় বিশ্বযুদ্ধ: ২য় বিশ্বযুদ্ধ ঘটানো হবে ফ্যাসিস্ট ও পলিটিকাল জায়োনিস্টদের মধ্য বিরোধের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে । এ যুদ্ধ অবশ্য ঘটানো হবে যাতে নাৎসিজম ধ্বংস হয় এবং জযোনিজম এমনভাবে শক্তিশালি হয় যাতে ফিলিস্তিনে একেটি সভরেন ইসরাঈল রাষ্ট্র প্রতিষ্টা করা যায়। ২য় বিশ্বযুদ্ এর সময় কমুনিজম এমন শক্তিশালী হয় যাতে খৃষ্টবাদের সাথে ব্যালান্স বজায় রাখে যা টিকে থাকবে সর্বশেষ সামাজিক বা বিশ্ব বিপর্যয়ের পূর্ব পর্যন্ত আমাদের প্রয়োজনে রেখে দিব।





৩য় বিশ্বযুদ্ধ: তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ ঘটানো হবে আমদের এজেন্টরা রাজনৈতিক জায়োনিজম ও ইসলামিক বিশ্বের মধ্য যে বিরোধ তৈরী করবে তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে। এ যুদ্ধ এমনভাবে ঘটানো হবে যাতে জায়োনিস্ট ও মুসমিরা একে অপরকে ধ্বংস করে।

এ সময় অন্যান্য বিভক্ত জাতিগুলোকে সামাজিক, নৈতিক, অধ্যাত্বিক, ও অর্থনৈকিভাবে সম্পূর্ন ধ্বংস করার জন্য যে কোন এক পক্ষে যুদ্ধ করতে বাদ্য করা হবে। আমরা নৈরাজ্যবাদী ও এথেইস্টদেরকে ভয়ানক সামাজিক বিপর্যয় ও ভীতি তৈরীর জন্য প্ররোচিত করব ফলে সকল জাতিই নিরংকুশ এথেইজম/নাস্তিক, বর্বরতা ও রক্তাত্ত সংঘাত এর প্রভাব দেখবে।

এ সময় সর্বত্র বেচে যাওয়া জনতা লুসিফারের পিওর মতবাদের বিশ্বজনীন ঘোসনার মাধ্যমে প্রকৃত আলোর সন্ধান পাবে এবং জনসমক্ষে আসবে।


সোর্স: Click This Link
সোর্স: http://rense.com/general80/pike.htm

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

রাতুল_শাহ বলেছেন: হুম- এটা নিয়ে আরেকটু জানা দরকার।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:২৩

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ।

রাতুল শাহ আপনি এক সাথে কি আমার সব পোস্ট পড়ে ফেললেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.