![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নস্টিক শিক্ষা অনুসারে বিশ্ব জগতের প্রভুকে মনে করা হয় তিনি মানুষকে স্থায়ীভাবে অন্ধকারে রাখতে চেয়েছিলেন কিন্তু লুসিফার (ফলেন (ফলেন এনজেল/লুসিফার/স্যাটান) মানুষের ত্রাণকর্তা হিসেবে মানবতাকে জ্ঞান দান করেন। বিষয়টিকে যদি আমরা এঅ্যডাম এবং ইভি এর ঘটনাকে লুসিফারিয়ান দৃষ্টিতে দেখি তাহলে ঘটনাটি এমন যে, লুসিফার গডের হাত থেকে মানবকে রক্ষা করার জন্য সর্প্ এর বেশ ধারন করে এডামকে মুক্তি দিয়ে তার নিজেকেই গড হবার সুযোগ করে দেয়। এজন্য মানুষের অজানা সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দেয়ার জন্য লুসিফারকে সম্মান করা হয়।
লুসিফার চায় মানুষ তার জীবন সর্বোচ্চ পর্যায়ে ইলুমিনেশন (এখান থেকেই ইলুমিনাতি শব্দ এর উদ্ভব)বা আলো লাভ করুক। একজন আলোকিত মানুষ নিজে গড-এর স্তরে যাবার জন্য পর্যাপ্ত রহস্যময় জ্ঞান ও অদ্ধাত্বিক শিক্ষা লাভ করে।
লুসিফারিয়ানরা বিশ্বাস করেন, মানুষ যদি উক্ত গুন অর্জন করতে পারে তাহলে গডকে সিংহাসন চ্যুত এবং নিজেদেরকে দেবতার আাসনে সমাসীন করতে পারবে।(যা এভাটার সিনেমারও মুল থিম)। এই মতবাদই মুলত হিউমানিজ এবং ট্রান্সহিউম্যানিজম এর মূল থিম। প্রযুক্তিগত উন্নয়ন এবং অস্বাভাবিক বৈজ্ঞঅনিক অগ্রগতির মাধ্যমে লুসিফারিয়ানরা প্রকাশ্য টেকনোলোজিকাল ইমমরালিটি (অমরতা) সন্ধান করছে।
Transhumanist intellectual Max More বলেন- গড চেয়েছিলেন ,লুসিফার তার অধীন থাকবে এব কোন অপরাধ করলে তাকে শাস্তি দিবে (?)। লুসিফার উপলদ্ধি করল যে যতদিন সে গডের অধীন থাকবে ততদিন তার স্বাধীন চিন্তা এবং অাচরনকে বাধা দিবে।ফলে লুসিফার(স্যাটান/আযাযিল)এনজেলদের মধ্য আরো কিছু সঙ্গী যারা গডের কর্ত্ত্বকে প্রশ্ন করতে পারে এমন কতিপয়কে নিয়ে স্বর্গ ত্যাগ করেন।
লুসিফার হল যুক্তি, বুদ্ধি এবং ক্রিটিক্যাল থিংকিং এর প্রতীক।সে গডে অন্ধ মতবাদ এর বিরুদ্ধে দাড়ান। সে নতুন ধারনা ও সত্য অনুসন্ধানের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আবিভুত হন।
Max More
রকফেলার সেন্টার হল ঠিক এই থিমেরই প্রতীক। সেন্টারের স্থাপত্য, রিলিপস এবং মুরালে সর্বত্রই গডের বিরুদ্ধে মানুষের বিজয়ের থিম অংকন করা হয়েছে
প্রমিথিউস ঝর্ণা: গ্রিক মিথের টাইটান যিনি গড জিউসের সাথে বিশ্বসঘাতকতা করে অগুন চুর করে এনে মানুষকে দান করে।মানব সভ্যতাকে সভ্যতাকে writing, mathematics, agriculture, medicine, and science শিক্ষা দানের জন্য তাকে আর্চনা করা হয়। প্রমিথিইস জুডিও-খিস্টান এর লুসিফারের সমার্থক হল প্রমিথিউস।
রকফেলার সেন্টারে আগুন নিয়ে প্রমিথিউস
মাটি থেকে তৈরী প্রমিথিউসের তৈরী মানব এবং মানবী
প্রমিথিউসের মানব সৃস্টি। অথাৎ লুসিফারিয়ান অনুচরদের তৈরী
প্লসারে তরবারি
লুসিফারিয়ান অ্যটলাস
এছাড়াও রয়েছে . . . ..
উল্খ্যলে : উক্ত ধারণা শুধু মাত্র রথটাইল্ড, রকফেলার , ডু-পন্ট, সহ ১৩ টি স্যাটানিক পরিবারের যারা সর্ম্প
র্ন বিশ্বের অলিখিত শাসক ও মালিক
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৭
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: “পাঠ কর তোমার প্রতিপালকের নামে,যিনি সৃষ্টি করেছেন,সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট রক্ত থেকে,পাঠ কর,আর তোমার প্রতিপালক মহিমান্বিত,যিনি কলমের সাহায্যে শিক্ষা দিয়েছেন,শিক্ষা দিয়েছেন মানুষকে যা সে জানত “ এটই সত্য।
তবে সুখী নীলগঞ্জ ভাই খ্রিস্টান ধর্ম আসলেই আজব ধর্ম এখানে একটু কথা আছে তাহল স্যাটানস্টিরা উক্ত ধর্মকে চেন্জ করে নিজেদের মত করে নিয়েছে। আর তারা শুধু খ্রিস্টান নয় বর্ং পৃথিবীর সকল ধর্ম ও আদর্শ বিরোধী
২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৭
সুখী নীলগঞ্জ বলেছেন: মুসলিমদের মধ্যে কেউ একথা চিন্তাতেও আনতে পারেনা যে, সৃষ্টিকর্তা মানুষকে অন্ধকারে রাখতে চান আর শয়তান তাদেরকে আলোকিত করে তাদের প্রভুর বিরুদ্ধে দাড় করাতে চায়। তবে বিভ্রান্ত ও সংশয়বাদী হলে আলাদা কথা।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩২
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ সুখী নীলগঞ্জ
তবে ভাই আপনি কি মনে করেন যে, পৃথিবীর অন্য কোন ধর্মে
র কেহ উক্ত মত পোষন করেন? না ২ একটি বিচ্যুতি ছাড়া কেহই না।
এটি হল ফারাও , অনাকিম, কানাতি, নেবুচাদনেজার , প্যাগান এবং তাদের অনুসারী বর্তমান ১৩ লুসিফারিয়ান ফ্যামিলি এর বিশ্বাস।
আপনি অটলান্টিসিয়ান কনসপিরেসি এবং আমার পূর্বে পর্বে এসব তথ্য পাবেন।
৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৪
সুখী নীলগঞ্জ বলেছেন: মুসলিমদের জন্য আল্লাহর সবচেয়ে বড় নেয়ামত হচ্ছে আল কুরআন। যেকারণে মুসলিম জাতিকে সহজে বিভ্রান্ত করা যায়না। কিন্তু অন্য কোন ধর্মে সেরকম কিছু নেই। সময়ের ব্যবধানে যা যা বোঝায়, তাই বুঝে নেয়।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ সঠিকই বলেছেন।
তবে ভাই এত বিচ্যুতির পরেও তারা উক্ত ভয়ংকর ধারনা বা মতবাদ পোষন করেনা কিন্তু ফারাও , অনাকিম, কানাতি, নেবুচাদনেজার , প্যাগান এবং তাদের অনুসারী বর্তমান ১৩ লুসিফারিয়ান ফ্যামিলি এর বিশ্বাস করে।
এবং সকল সম্প্রদায়কে চ্ন্জে করে নউ ওয়াল্ড অর্ডার নিয়ে য়াবার জন্য সকল কিছু।
আপনার মন্তব্য লিখুন
৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৮
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ সঠিকই বলেছেন।
তবে ভাই এত বিচ্যুতির পরেও তারা উক্ত ভয়ংকর ধারনা বা মতবাদ পোষন করেনা কিন্তু ফারাও , অনাকিম, কানাতি, নেবুচাদনেজার , প্যাগান এবং তাদের অনুসারী বর্তমান ১৩ লুসিফারিয়ান ফ্যামিলি এর বিশ্বাস করে।
এবং সকল সম্প্রদায়কে চ্ন্জে করে নউ ওয়াল্ড অর্ডার নিয়ে য়াবার জন্য সকল কিছু।
৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০৭
খন্দকার সাদ্দাম বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম। ধন্যবাদ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ খন্দকার সাদ্দাম সাথে থাকার জন্য।
৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২
রাতুল_শাহ বলেছেন: পড়লাম, মনে হচ্ছে অনেক বই পড়তে হবে।
আমাকে কিছু বই এর নাম বলুন, বই পড়লে আরো ভালো লাগতো।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১০
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: আপনি আগে- স্যাটান প্রিন্স অব দিস ওয়াল্ড’ ছোট আকারের বইটি পড়ে ফেলেন যা খুব কম সময় লাগবে পড়ে আমি আপনাকে বেশ কিছু বই দিব।
৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: বইটি সংগ্রহ করার চেষ্টা করবো।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৩৯
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: রাতুল শাহ আপনাকে আমি পিডিএফ বইটি মেইলে দিচ্ছি।
আগ্রহ থাকলে এমন শত দেয়া হবে।
তবে অন্যগুলো যেখানে ৩০০-৭০০ পে পর্যন্ত সেখানে এই বইটি মাগ্র ৯২ পেজ এখানে পুরো বিষয় না পেলেও আপনি
পৃথিবীতে আসলে কি হচ্ছে তা মুল থিমটা ডেয়ে যাবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৮
সুখী নীলগঞ্জ বলেছেন: রকফেলার সেন্টার কি শয়তানের অনুচরদের ইবাদত গৃহ?
খ্রিস্টান ধর্ম আসলেই আজব ধর্ম
কুরআনে বলা হয়েছে,
"তিনি পরম করুণাময়, কুরআন শিখিয়েছেন, মানুষ সৃষ্টি করে তাদেরকে কথা বলা শিখিয়েছেন" - আর আর রহমান ১-৪
পবিত্র কুরআনের নাযিলকৃত প্রথম আয়াতে মহান আল্লাহ্ মানুষকে জ্ঞান শিক্ষা দানের কথা বলেছেন :
إِقْرَأْ بِاسْمِ رَبِّكَ الَّذِيْ خَلَقَ خَلَقَ الْإِنْسَانَ مِنْ عَلَقٍ إِقْرَأْ وَ رَبُّكَ الْأَكْرَامُ الّذِيْ عَلَّمَ بَالْقَلَمِ عَلَّمَ الْإِنْسَانَ مَا لَمْ يَعْلَمْ
‘পাঠ কর তোমার প্রতিপালকের নামে,যিনি সৃষ্টি করেছেন,সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট রক্ত থেকে,পাঠ কর,আর তোমার প্রতিপালক মহিমান্বিত,যিনি কলমের সাহায্যে শিক্ষা দিয়েছেন,শিক্ষা দিয়েছেন মানুষকে যা সে জানত না।
যারা বিবেক-বুদ্ধি কাজে লাগায় না,কোনরূপ চিন্তা করে না,গবেষণা করে না তাদেরকে কুরআনে মূক,বধির,অন্ধ ইত্যাদি অভিধায় তিরস্কৃত করা হয়েছে :إِنَّ شَرَّ الدَّوَابِّ عِنْدَ اللهِ الصُّمُّ الْبُكْمُ الَّذِيْنَ لَا يَعْقِلُوْنَ
‘আল্লাহর নিকট নিকৃষ্টতম জীব সেই বধির ও মূক যারা কিছুই উপলব্ধি করে না