![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দ্যা ডেভিল, দ্যা ওয়াল্ড এন্ডন ম্যান: যারা সর্বোচ্চ ক্ষমতায় থেকে World Revolutionary Movement (W.R.M.) পরিচালনা করেছে তাদের প্রধান উপায় হল মিথ্যা এবং প্রতারণা। বিভিন্ন নামে, থিউরিতে, মতবাদে সমগ্র পৃথিবিই বৈপ্লবিক আন্লেনের ফলে পুরবর্তন হয়ে গেল।(1789 সালে ফরাসী বিপ্লব যার বিরুদ্ধে পরিচালিত হচ্ছিল সেই লুইকে হত্যা করার জন্য বিদ্রহীরা যখন বাস্তিল দুর্গ্ পার ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশ করছিল সেই মহুর্তেও কিন্তু লুই তার সুশিক্ষিত সেনা দিয়ে তাদের হত্যা করতে আদেশ দেননি। অথচ Liberty,Equality, Fraternity এর কথা বলে যারা ক্ষমতা গ্রহন করল তারা পুরা রাজপরিবার, শিক্ষিত ও জ্ঞানী এরকম হাজার হাজার লোককে গিলোটিনের মাধ্যমে হত্যা করেছে, এবং পরবর্তী প্রায় 10 বছর ধরে Reign of Terror বজায় রেখেছে।
1861 সালের আমেরিকার সিভিল ওয়ার, বিশ্বযুদ্ধ এর পেক্ষাপট তৈরী করার জন্য 1861-72 সাল পরযন্ত জার্মানী ও ইতালির ছোট ও স্বাধীন অসংখ্য স্থানীয় রাজাদেরকে হত্যা ও ধ্বংস করে একত্রিতকরণ করল। 1914-1919 সালের 1ম বিশ্বযুদ্ধ 1917 সালে রাশিয়ার স্বাধীনতার ও আদর্শের ধারক বাহক জারকে ধ্বংস করে জনগনের জন্য কমিউনিজম প্রতিষ্ঠা এবং পরবর্তীতে সেই জনগরেই কোন প্রকার যুদ্ধ ছাড়াই 6.5 কোটি লোককে হত্যা সহ ওয়াহবিজম, ইয়াং তুর্ক, এবং 2 য় বিশ্বযুদ্ধ ও এর পরবর্তি কথিত দিমেরু করন ও কথিত স্নায়যুদ্ধের নামে পুরা পৃথিবীকে বিভিন্ন নামে ও উপায়ে বিপ্লব ও যুদ্ধ বাধিয়ে দেয়া হল।
অথচ World Revolutionary Movement (W.R.M) যে বিশ্বব্যাপি বিপ্লব ও পরিবর্তন ঘটালো তার সঠিক রেকর্ড এবং ডকুসেন্ট ও তদন্তের জন্য কখনো কোন সরকার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, দাতব্য প্রতিষ্টান বা কোন সম্পদশালী কোন ব্যাক্তি কোন প্রকার অনুদান দেননি। তথাপি আমার কিছু প্রশ্নের মাধ্যমে আমি নিজে থেকেই কিছু উত্তর পেয়েছি। আর তাহল “(“Why can’t the Human Race live together in peace, and thus enjoy the bounties and blessings that God Provided for us) যে মানব জাতি কেন পরস্পরে শান্তিতে বাস করতে এবং গড কর্ত্ক এত অধিক ও অপরিমেয় সম্পদ এবং নেয়ামত দান করেছেন তা কেন সকলের ব্যবহার ও আনন্দের জন্য উপরভাগ করতে পারে না। এবং তাহল World Revolutionary Movement। এবং এর উদ্দেশ্য হল পুরা মহাবিশ্বে গডের সুপ্রিম অথরিটি এর বিরুদ্ধে লুসিফরিয়ান (স্যাটান) বিদ্রহ চালিয়ে যাওয়া।
Mrs. Nesta Webster; Count De Poncin; Copin- Albancelli; (Copon P.O. Copin C.J.) Dom Paul Benoit; Ed. Em. Eckert সহ অনেক ঐতিহাসিকই বিশ্বব্যাপি যে যুদ্ধ, বিদ্রহ ও সংঘাত হয়েছে এবং চলছে তার সাথে লুসিফারিয়ান ষড়যন্ত্র রয়েছে তা ব্যাখ্যা করেননি। পবিত্র গন্থে গড বলেছে যে যখন তিনি পৃথিবীতে আবাদের জন্য মানুষ সৃষ্টি করলেন। এবং তাকে উপদেশ দিলেন যে তিনি পুরা বিশ্বকে শাসন করা এবং গডের মহনত্তের জন্য সম্পূর্ন স্বতস্ফুর্ত ও সততার সাথে তার আদেশ মানার জন্য কিছু কালের জন্য পৃথিীবীতে পাঠানো হবে। তখন ষ্যাটান ইডেনে প্রবেশ করে আমাদের প্রথম মানবকে গডের কাছে অপরাধী/দোষী করালেন।
হিস্ট্রি অব কমপেরেটিভ রিলিজিয়ন প্রমান করে যে, আদিম যাযাবর ও পশুপালক উপজাতিরাও বিশ্বস করে “Supreme Being” (গড/ইশ্বর)এই পৃথিবী তৈরীর পূর্বে অন্য একটি বিশ্বের অস্তিত্ব রয়েছে। যাদেরকে আমরা “uncivilized” উপজাতি বলি তারাও পজেটিভলি প্রমান করেছে যে, এ গড পৃথিবী তৈরীর পূর্বে গডের সুপ্রিম অথরিটির বিরুদ্ধে তারই একটি সৃষ্ট(ফলেন এনজেল/স্যাটান/লুসিফার/ প্রমিথিউস) বিদ্রহ করে।
অথর Fr. Schmidt তার বই Der Ursprung des Gottesides,বইতে প্রিমিটিভ ট্রইবকে তিনভাগে ভাগ করেছেন।(1) The Southern: যার দক্ষিন পূর্ব অস্ট্রেলিয়াতে বাস করা আদিবাসি। 2.The Central যাদের মধ্য রয়েছে পিগমি এবং পিগময়েড যারা আফ্রিকা এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় বাস করে।(3) The Northern: বা অর্কটিক আমেরিকান যাদের অনুসারীরা রয়েছে উত্তর এশিয়া/সাইবেরিয়া,এস্কিমো এবং আমেরিকান ইনিাডয়ান। উপরিউক্ত সকল ট্রাইব বা তথাকথিত অসভ্যরাও এই ম্যোলিক বিশ্বস করে যে, 1. এই বিশ্ব তৈরীর পূর্বেও একটি বিশ্ব বিরাজমান ছিল। 2. Supreme Being এই বিশ্ব তৈরীর সময় পুরো বিশ্বে Supreme Being /গডের অথরিটির বিরুদ্ধে একটি বিদ্রহ হয়।3. গডে বিরুদ্ধে বিদ্রহের কারণে পুরো মহাবিশ্ব “Good” and “Evil” parts, 2 ভাগে ভাগ হয়ে যায়।
4. Evil Spirits পৃথিবী তৈরীর সময় গডের কাজে বাধা দেয়্। 5. এ সময় থেকেই এই Evil Spirits মানব জাতিকে গডের ইচ্ছামত চলা থেকে বাধা দিচ্ছে।6. Evil Spirits ও এর প্রতিনিধিরাই প্রথম পিতাকে অপরাধী করা থেকে শুরু করে মানব জাতির হত্যা, রোগ সহ সকল প্রকার অশুভ ও আপদের কারণ।
চলবে . . . . . .
প্রথম পর্ব্: Click This Link
2য় পর্ব্: Click This Link
Satan, Prince Of This World
By, William Guy Carr,
অনুবাদে- আবু মুছা আল আজাদ
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১৭
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: “স্যাটান বলে আলাদা কিছু থাকার দরকার নাই।
মানুষের লোভ, ঘৃনা, অহংকার ই যথেস্” হ্যাঁ এটিই আমরা জানি বা ভাবি।
তবে লেখক বইতে যা প্রকাশ করতে চেয়েছেন তা হল স্যাটান এর ফিজিক্যাল রুপ এবং সেই সকল সেক্রেট সোসাইটর কথা যারা সরাসরি লুসিফার এর পুজা করে (আমার ঠিক এটির পূর্বের পোস্ট রকফেলার সেন্টার এ এ বিষয়ে বর্ণনা করা হয়েছে) তাদের যুদ্ধ, বিপ্লব, ইভল ডিডের কথা বলেছেন। এবং সকল বিপ্লবই যে তাদের দ্বারা পরিচালিত হয়েছে তা প্রমান ও বাস্তব সম্মত করারা চেষ্টা করেছেন।
২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: হুম
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: থ্যাংকস লট
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬
নতুন বলেছেন: স্যাটান বলে আলাদা কিছু থাকার দরকার নাই।
মানুষের লোভ, ঘৃনা, অহংকার ই যথেস্ট । এই সব কিছুর বসেই মানুষেরা সব করের কাজ করতে পারে।