![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাব্বি Yaakov Shapiro তার রেডিও আলোচনায় যুক্তিটি পেশ করেন যে, জেরুজালেম কি ইহুদীদের রাজধানী? রাব্বি ইয়াকোভের আলোচনার মুল অংশটুক - আমেরিকার নব-নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার বকৃতায় বলেছেন যে তিনি ইসরাঈলে অবস্থিত আমেরিকার রাজধানী তেল আবিব থেকে জেরুজালেমে স্থানান্তরে বিশ্বাসী। নেতানিয়াহু সর্বদাই বলেন জেরুজালেম ইহুদী জনগণের রাজধানী। এরেয়েল শ্যারনও একই কথা বলেছেন।
ইহুদী জাতির কোন রাজধানী নাই, রাজধানী হল রাজনৈতিতক ধারণা। আমারা কোন দেশের নয়। আমরা এমন জনগন যে, জাতি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তোরাহ(তৌরাত) জুড্ইজমের (মুল আব্রাহামিক/এব্রাহিম একত্তবাদ) উপর ভিত্তি করে। হ্যাঁ জেরুজালেম একটি পবিত্র স্থান বাট এটি আমাদের রাজধানী নয়। এটি হল জায়োনিস্ট (আসকেনাজি জিউ যারা নিজেদেরকে ইহুদি বলে প্রকৃত পক্ষে তারা ইহুদি নয় বরং খাজার ও ওকাল্ট। এদর সাথে সাধারণ বা আরব ইহুদিদের কোন আকার আকৃতি ও মতবাদ কোনটিতেই মিল নেই)। এটি একটি জায়োনিস্ট কনসেপ্ট যে ইহুদিরা কোন ধর্ম সম্প্রদায় নয় বর তারা একটি জাতি বা গোস্টি মাত্র।
ছবি: সাধারণ তোরাহ অনুসারী ইহুদি
জায়োনিস্টরা বলে - ইহুদিরা তখনই একটি জাতি হবে খন তারা ইসরাঈলে প্রবেশ করবে। এটি সত্য নয়। ইসরাইল ভুমিতে প্রবেশের পূর্বে এটি ঘটেছিল সিনাই পর্বতে । স্টেপ- ০১ জায়োনিজমের জন্য ইহুদিদেরকে জাতীয়করণ করা। স্টেপ ০২- জায়োনিজম ইহুদিরেকে বলবে যে, ইসরাঈল তাদের (ইহুদিদের) দেশ।
আধুনিক ইসরাঈল রাষ্ট্র প্রতিষ্টা হয়েছে ঐ সকল লোকদের দ্বারা (নাথান মেয়ার রথচাইল্ড) যারা তদাদের স্বার্থের জন্য মধ্য প্রাচ্য একটি দেশ তৈরী করতে চাচ্ছিল। যে কারণেই হোক তারা বলে ইসরাইল সমগ্র পৃথিবীর ইহুদিরে দেশ। কিভাবে? তারা নিজেদেরকে প্রতিটি ইহুদির প্রতিনিধি হিসেবে দাবি করে যা সম্পূর্ন বানোয়াট দাবি। এই রাষ্ট্র তৈরী করাতে ইহুিাদ জনগনের কোন স্বার্থ বা দরকার নেই। জায়োনিস্টরা এটা করেছে। ইসরাইল রাস্ট প্রতিষ্টা হবার সময় অধিকাংশ ধর্মীয় ইহুদিরাই ইসরাইলকে তাদের প্রতিনিধিত্তকারী রাস্ট্র হিসেবে দাবি করেনি।
ছবি: ডেভিড বেন গুরিন।১৮৮৬ সালে পোল্যান্ডে জম্গ্রহন করেন।
ইসরালের প্রথম প্রধান মন্ত্রী Ben Guirion এ বিষয়ে সম্পমত হয়েছিলেন যে ইহুদিদের নেতৃত্বদানকারী রাব্বিরা কখনোই দাবি করে নি যে ইসরাঈল ইহুদিদের প্রতিনিধিত্ত করবে। বরং এটি বিশ্বব্যাপি ইহুদিরে জন্য ধ্বংসাত্বক হবে।এটি তাদের দ্বৈত আনুগত্যর দিকে নিক্ষেপ করবে। কারণ তারা যদি ইসরাঈলে প্রতি অনুগত হয় তবে যেই দেশে বর্তমানে তারা বসবাস করে সে দেশের প্রতি সমস্পূর্ন অনুগত হতে পারবে না।
জায়োনিজম একটিদেশই নয় বরং একটি মতবাদ যাতে তারা দাবি করে ইহুদিরা একটি নেশন এবং ইসরাঈল তাদের নেশন-স্টেট। জায়োনিস্টদের মতে কেউ যতি এটি অস্বীকার করে তবে সে বিশ্বাসঘাতক। Netanyahu জাতিসংঘে দাবি করে সে সকল ইহুদিদের প্রতিনিধিত্ত করছে। প্যারিস বা ডেনমার্কে গেলেও দাবি করে ইহুদি সম্প্রদায়ের আবাস হল ইসরাঈল। প্যারিস এবং ডেনমার্কের ইহুদিরা তাকে antisemitism শক্তিশালি এবং সংশ্লিষ্ট দেশে তাদেরকে ঝুকির মুখোমুখি করছে বলে দাবি করে।
ইসরাইলের আইন মতেকে ইহুদি তা নির্ধারণ করার অধিকার রাস্ট্রের। যদি কেহ খিস্ট ধর্ম গ্রহন করে তবে রাস্ট তাকে ইহুদি বলবে না বাট একজন নাস্তিক সে ইহুদি হিসেবেই থেকে যায় (অথচ ইহুদিরাই প্রথমে এক ঈশ্বরের ধারনা নিয়ে অঅসে)। Ben Guirion প্রথমে ঘোষনা দেয় ইসরাঈল সকল ইহুদিেকে গ্রহন করবে। হাভারা প্রগ্রামের মাধমৈ জার্মানি থেকে ইহুদিরে ইসরাইলৈ আনা হল আর যারা আসতে রাজি হল না পরে যুদ্ধের সময় তাদের জন্য হরৈাকস্ট বানানো হল। (এডিএল সহ অথচ পৃথিবীর কোন জায়োনিস্ট সংগঠনই হিটলারের সমালোচনা করেনি। শুধু ইহুদিরা করেছে) ।
২য় বিশ্বযুদদ্ধের সময় জায়োনিস্ট রাব্বি Hershel Schechter ইসরাঈল ভুমি রক্ষার জন্য অনুমুতি রয়েছে কারণ জাতি রাস্ট্রই হল জনগণ। এর অর্থ হল গাছ রক্ষা করার জন্য এর সকল ডাল-পালা কেটে দেয়া। ইহুদি জননগণকে ঝুকির/হলোকাস্ট এর মধ্য রেখে ইসরাঈল রক্ষার যুদ্ধ করা হল। এটি সম্পুর্ন Avoda Zara (idolatry)
সোর্স: Click This Link
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:২০
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ‘‘মিডিয়ার দৌরাত্বে সত্য এখন মিথ্যা মিথ্যাই সত্য!’’
ধন্যবাদ বিদ্রহী ভাই
তবে মিডিয়া না থাকলেও কিছু কিছু কন্ঠ অাছে যাদের সুর ভিন্নভাবে মোনা যায়।
২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭
রাসেল সরকার বলেছেন:
বিষফোড়া সন্ত্রাসী ইহুদী রাষ্ট্রের জন্মদাতা "সৌদী গোত্রবাদী ওহাবী রাজতন্ত্র"।
১৯১৭ সালের দোসরা নভেম্বর ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যালফোর ফিলিস্তিনে ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা হবে বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন। ওই ঘোষণা ব্যালফোর ঘোষণা নামে ইতিহাসে খ্যাত। এ ঘোষণা দেয়ার আগে ব্রিটিশরা সৌদি রাজা আবদুল আজিজের কাছ থেকে লিখিত সম্মতিপত্র আদায় করেছিল। ওই চিঠিতে লেখা ছিল:
আমি বাদশাহ আবদুল আজিজ ইবনে আবদুর রহমান--ফয়সলের বংশধর ও সৌদের বংশধর-- হাজার বার স্বীকার করছি ও জেনেশুনে বলছি যে, মহান ব্রিটিশ সরকারের প্রতিনিধি স্যার কুকাস-এর সামনে স্বীকারোক্তি করছি এই মর্মে যে, গরিব ইহুদিদেরকে বা অন্য কাউকে ব্রিটিশ সরকার যদি ‘ফিলিস্তিন’ দান করে দেন তাহলে এতে আমার কোনো ধরনের আপত্তি নেই। বস্তুত: আমি কিয়ামত পর্যন্ত ব্রিটিশ সরকারের অভিমতের বাইরে যাব না।
— নাসিরুস সাইদ প্রণীত ‘আলে সৌদের ইতিহাস
মুসলিম মিল্লাতের মহান ইমাম " ইমাম হায়াত" বলেনঃ
প্রাণের কেবলাভূমি, ঈমানের প্রকাশস্থল, পবিত্র কলেমার প্রকাশস্থল তথা পবিত্র "আল আরব" গোত্রবাদ দ্বারা অবরুদ্ধ হওয়া মানে বিশ্ব মুসলিম পরাধীন হয়ে যাওয়ার নামান্তর ।
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: রাসেল সরকার অনেক অনেক ধন্যবাদ
অনেক তথ্য সংযুক্ত করাতে আমিও জানতে পারলাম।
এবিষয়ে আমার লেখা: জায়োনিস্ট এজেন্ডা ও সৌদ পরিাবেরর প্রতিষ্ঠা: Click This Link
৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১
শুভ_ঢাকা বলেছেন: @রাসেল সরকার, ভাই আপনার ছবি দেইখ্যা হাসতে হাসতে শেষ।
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: হ্যাঁ আমিও না হেসে পারলাম না।
ধন্যবাদ শুভ ঢাকা
৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮
ইউনিয়ন বলেছেন: আরব ইহুদি, আরব মুস্লিম, আরব-খ্রিস্টান সকলেই আরব জাতি, শুধু ধর্ম আলাদা। সভ্যতায় আরব দের ধর্ম ছাড়া উল্লেখ করার মত তেমন আবদান নেই। সকল আরবরাই নারীবাজী আর মদে বিশ্ব সেরা। এই দুই থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য ইসলাম ধর্ম আগমন করে ছিল। নারী, মদ আর জুয়া থেকে মুক্ত হয়ে মুসলমানরা সমস্ত আরব জাহান পদানত করেছিল। খলিফা ওমরের আমলে মুসলমানরা রোম সাম্রাজ্য থেকে ফিলিস্তিন জয় করে ছিনিয়ে আনেন। তারপর সেখানে ইতিহাস তত একটা সু-খবর নয়। ক্রুসেড.......... ধারা বাহিকতায় আজো রক্ত জড়ছে।
বিগত দিনে হামাস ইস্রাইল অসম যুদ্ধে সৌদি গংরা গোপনে ইস্রাইল কে সহযোগিতা করেছে। ম ক্কায় যে পদ দলিত ঘটনা ঘটছে তার জন্য এক সৌদি যুব্রাজ দায়ী। গাড়ী নিয়ে হ জ্জের কেন্দ্রস্থলে গেলে হুদ য় বিদারক ঘটনা ঘটে। আগে খাইছে রাখাল গিরি করে, আম্রেরিকা সেখানে তৈল আবিস্কার করার কারণে তারা য়ূরোপে গিয়ে নারীবাজী করে। সৌদি গংরা সভ্য হউক।
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: সৌদি গং বলতে যদি শুধু সৌদ পরিবারকে বুঝান তবে আমি আপনার সাথে একমত। নচেৎ ...........
এবিষয়ে আমার লেখা: জায়োনিস্ট এজেন্ডা ও সৌদ পরিাবেরর প্রতিষ্ঠা: Click This Link
৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:০১
রাতুল_শাহ বলেছেন: ইহুদি জননগণকে ঝুকির/হলোকাস্ট এর মধ্য রেখে ইসরাঈল রক্ষার যুদ্ধ করা হল
মারাত্নক পলিটিকস!!!
২০ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৪৯
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ‘‘মারাত্নক পলিটিকস!’’
ধন্যবাদ রাতুল ভাই বাট বাস্তবে এটাই করা হচ্ছে। কিন্তু আমরা বিষয়গুলোিএড়িয়ে যাচ্ছি
ইসরঈল থেকৈ ১৩০০ কিলো দূরের জর্জিয়ার পাহারের মধ্য থেকে বেড়িয়ে আসা ৮৭০ সালে দিকে খাজার/আসকেনাজি মানুষ ইহুদি ধর্ম গ্রহন করল পরে এদের হাত ধরেই বিশ্ব সাম্রাজ্যবাদ আবার এরাই নিজেদের প্রকৃত ইহুদি বলে প্রকৃতি ইহুদি, খিস্টান, মুসলিমদের ভুমি দখল! পুরাই রহস্য ।
জানার চেষ্টা অাছি..................।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হলোকাষ্ট! নিয়ে সাঞ্জস্যপূর্ণ একটা মত বলেই মনে হল! কারণ এভাবে জাতিগত নিধন বিস্ময়কর বৈকি!
মিডিয়ার দৌরাত্বে সত্য এখন মিথ্যা মিথ্যাই সত্য!