![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছবি: জায়োনিস্ট এজেন্ডা ও এর প্রভাব।
বিশ্ব জায়োনিজম এর মুল ভিত্তি হল Babylonian Talmudism or Luciferianism যে বিষয়ে অনেক জুডাইক(মূল ইহুদি/আরব ইহুদি) অবগত নয়। সিস্টেমটা এমন যে জুডাইজমকে বাহ্যিক আবরণ হিসেবে গ্রহণ করে মূল ইহুদিদেরকে Babylonian money-power ব্যবহার করে জায়োনিস্ট বা খাজারিয়ান মাফিয়াদের পক্ষে কাজ করানো। এবং সকল ইহুদিকে দুটি স্টেজে সম্পূর্নভাবে লুসিফারের কাছে কুরবানী দেয়া বা উৎসর্গ করা।
( উল্লেখ্য জায়োনিস্ট বা খাজারিয়ান মাফিয়াদের সবচেয়ে বেশী আক্রশ জুডাইজম বা ইহুদিদের বিরুদ্ধে কারণ এরাই নূহের মহাপ্লাবনের পর প্রথমবারের ন্যায় পৃথিবীতে একত্ববাদের ধারণা নিয়ে অাসে। সেকারণে ব্যাবিলনের নেবুচাদনেজার,নেমরুদ জেরুজালেম আক্রমণ করে ধ্বংষ ও ইহুদীদের বন্দি করে, তাদেরই অপর গ্রুপ মিশরের ফারাওরা বনিইসরাইলের গর্ভের বাচ্চা থেকে শুরু করে নবজাতককে হত্যার নির্দেশ দেয়। ঈসার সময় হেরোদ ও ফারাওদের ন্যায় একই নির্দেশ দান করে । অালেকজান্ডা জেরুজালেম আক্রমণ থেকৈ বিরত থাকে এবং ইহুদিদের সম্মান করে।
প্রথম স্টেজ ছিল ২য় বিশ্বযুদ্ধে জায়োনিস্ট কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প। খাদ্য সরবরাহ বন্ধ তরে দেয়ার কারণে ২,০০০০০ জুডিয়াক/অর্থডক্স ইহুদি না খেয়ে মৃত্যু বরন করে। আমেরকিান রেড ক্রসের মতে একই কারণে আরো ৯০ হাজার জুডিয়াক ছাড়া অন্যান্যরাও মৃত্যু বরণ করে।
দ্বিতীয় স্টেজটি হবে জুডিয়াক/অর্থডক্স ইহুদীদের স্যাকরিফাইস করার সর্বশেষ পর্যায়। যখন তাদের New World Order এ কিং লুসিফার ক্ষমতায় আসবে (আলবার্ট পাইকের মতে তিনটি বিশ্বযুদ্ধের পর সভ্যতার মহাবিপর্য এর মাধ্যমে New World Order বাস্তবায়ন হবে)। এবং এ সময় তিনটি আব্রাহামিক ধর্ম (ইহুদি, খিস্টান, ইসলাম) কে সর্ম্পর্নভাবে নিমুল করা হবে।
এ সময় রথচাইল্ড খাজারিয়ান মাফিয়ারা তাদের প্রকৃত বা সর্ম্পর্ন আসল রুপে ফিরে আসবে এবং তারা তাদের জুডাউজম এমনকি World Zionism. এর সাথেও সর্ম্পর্ন সম্পর্কচ্ছে করবে (হেগেল দ্বান্দিক মতবাদ মতে পৃথিবীর সংঘাত থিসিসি-এন্টিথিসিস-সিনথিসি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অগ্রসর হবে এবং সর্বশেষ পর্যায়ে অ্যবসলিউট আইডিয়ায় পৌছানোর পর আর নতুন কোন সিনথিসিস হবে না)।
এটি উল্লেখ্য যে, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরাজয়ের পর Rothschild KM জার্মানিতে ফ্যাসিজম তৈরীর জন্য একটি শুন্য অবস্থা সৃষ্টি করা ছাড়া অন্য কিছু করনেী। এজন্য তরাই নাৎসিজম তৈরী ও Russian Bolshevism এর কাউন্টার ফোর্স হিসেবে হিটলারকে স্থাপন করে। কিন্তু হিটলারকে নিয়ে Rothschild KM বিপাকে পড়ে যায় তখন যখন হিটলার তাদের প্রভাব ছেড়ে নিজে নিজেই জার্মান জনগন ও বিশ্বের জন্য কিছু করতে চাচ্ছিলেন। হিটলার খাজারিয়ান মাফিয়াদের পরিবর্তে নিজস্ব ব্যাংকিং সিস্টেম প্রবর্তন করে।
হিটলার জনগনের কল্যানের জন্য সুদ মুক্ত অর্থ ব্যবস্থা চালু করে। এই ঘটনা সম্পূর্ন জার্মানী ও জার্মান জনগনের জন্য বিপদ ডেকে আনে। কারণ Rothschilds and the Khazarian রা এমন ব্যাংকিং সিস্টেম এর অস্তিত্ব কখনো মেনে নিতে পারে না যা সুদের প্রভাবমুক্ত। (৯-১১ ঘটিয়ে ৭ টি রাষ্টে আক্রমণের মুল কারণও এটাই)। একই ঘটনা আমরা আজকে খাজারয়িান কর্তক ইসলামের বিরুদ্ধে
যুদ্ধের কারণও এটিই। এজন্য ইসরাঈল/জায়োনিস্ট বিশ্বের ইসলামিক জনগণকে ধ্বংস করার জন্য এত বেশী ক্ষিপ্র ও আক্রমণাত্বক।
২য় বিশ্বযুদ্ধের পর খাজারিয়ানরা Cold War কে ডেভেলপ করে। এবং Operation Paperclip এর মাধ্যমে স্নায়ু যুদ্ধের অজুহাতে নাৎসি বিজ্ঞানী এবং mind-kontrol এক্সপার্টদেরকে অঅমেরকিায় নিয়ে অাসে।(সিআইএ গঠনের সময়ও অনেক নাৎসিই ছিল এর মুখ্য ভুমিকায়) । এদের মাধমে বিশ্বব্যাপি তারা শক্তিশালী গোয়েন্দা তঃপরতা চালায়। এই ব্যবস্থার অধীনে তারা আমেরকিার চার্চ, ফ্রিম্যাসন, মিলিটারী. ইন্টেল, বিচারব্যবস্থা সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান হাইজাক করে নিতে থাকে।
চাতুরীপূর্ন রাজনৈতিক উপায়ে Rothschild KM ১৯৪৭ সালে ফিলিস্তিনে তাদের private homeland প্রতিষ্টার পর থেকে তারা ফিলিস্তিনতে তাদের নতুন খাজারিয়া হিসেবে দেখতে থাকে । সকল ফিলিস্তিনীকে গণহত্যার মাধমৈ কিভাবে সর্ম্পর্ন ফিলিস্তিন দখল করা যায় এজন্য তারা ষড়যন্ত্র করতে থাকে। তাদের প্লানের মধ্য রয়েছে আমেরিকাকে ব্যবহার করে পুরো মধ্যপ্রাচ্য “greater Israel” এর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা।
ছবি: গ্রেটার ইসরাঈল।
সাম্প্রতিক সময়ে Johns Hopkins এর জেনেটিক রিসার্চে দেখা যায় ইসরাইলের ৯৭.৫% ইহুদিরই প্রাচীন হিব্রু DNA নেই। এবং তারা সেমিটেকও নয় এবং ফিলিস্তিন ভুমির সাথে তাদের প্রাচীনকাল থেকেই কোন প্রকার ব্লাড সম্পর্কও নেই। অপরদিকে ৮০% ফিলিস্তিনিই প্রাচীন হিব্রু DNA বহন করছে এবং প্রচাীন ব্লাড কানেকশান রয়েছে ফিরলস্তিনের সাথে। এটি ইঙ্গিত করে যে, প্রকৃত anti-Semites হল ইসরাঈল যারা ফিলিস্তিনি ভুমি দখল করছে ইসরাইলী আবাসনের জন্য এবং এরাই ফিলিস্তিনে গণহত্যা চালিয়েছে।
ছবি: খাজারিয়ান আসকেনাজি জিউ যারা মুলত এন্টি সেমেটিক।
চলবে.................
1ম পর্ব: Click This Link
2য় পর্ব: Click This Link
3য় পর্ব: Click This Link
সোর্স: Click This Link
১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৬:২৪
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ চাদগাজী বাই।
ম্যাপটি আমি পেয়েছি: Click This Link
অথবা গ্রেটার ইসরাঈল বা প্রমিজড ল্যান্ড বলে সার্চ দিলেই এ ম্যাপ পাওয়া যাবে।
"ওদের মানুষ তো সারা বিশ্বে মিলে ১৪ মিলিন" সঠিক তথ্য একমত
বিষয়টি ভাবার মতই। তবে তাদের প্রতিষ্ঠিত জর্জিয়ান গাইডস্টোনে ন্যাচারের সাথে ব্যালান্স করার জন্য যে পুরো পৃথিবীতে মাত্র ৫০ কোটি মানুষ রাখার কথা বলা হয়েছে হয়তো সেটি বাস্তবায়ন হতেও পারে।
২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
ট্রাম্প, পুটিন, শী জিনপং এক ভয়ংকর ত্রিভুজ; হঠাৎ কি ঘটে যেতে পারে বলা মুশকিল।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:৫৮
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: পুটিনের মটিভ নিয়ে ভালো করে পর্যবেক্ষন করা দরকার।
৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৪১
টারজান০০০০৭ বলেছেন: কন্সপিরেসি থিওরীগুলো ঠাকুমার ঝুলির মতোই সুখপাঠ্য ! ভালোই লাগে।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: "ভালোই লাগ ধন্যবাদTarzan00007
৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:১০
অতঃপর হৃদয় বলেছেন:
কিছু বলার খুঁজে পাইনা।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৬:৪৪
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ অতঃপর হৃদয় ভাই।
"কিছু বলার খুঁজে পাইনা" আসলেও বলার কিছুই নেই। আমি নিজেও বিষয়গুলো পড়ে ভাবছি অবাক হচ্ছি। তবে অবাক হলেও প্রকৃতভাবে এই দিকেই চলছে পৃথিবী ও এর ঘটনা প্রবাহ।
৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমরা রুপকথা মনে করতে ভালবাসী আর ওরা বাস্তাবয়ন করতে ভালবাসে
ফলে ব্যবধানটা আকশা জমিনের মতো হয়ে আছে- এক অসম ভবিষ্যতের মূখোমূখি সভ্যতা!!!!!!
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ”ব্যবধানটা আকশা জমিনের মতো হয়ে আছে- এক অসম ভবিষ্যতের মূখোমূখি সভ্যতা!!!!! “
ধন্যবাদ বিদ্রহী ভাই। আমাদেরকে (জায়োনিস্ট ইহুদি/ খাজারিয়ান/রথচাইল্ড বাদে) ভাবতে হবে। তোন খেলায় আমরা ব্যাস্ত।
ওরডো আউট অব কেওস হচ্ছে কি?
৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:০০
আশিক হাসান বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম তবে ফ্রিম্যানসন এবং রথচাইল্ড সম্পর্কে এর আগে থেকে কিছু জেনেছিলাম। এই লেখাগুলোর সাথে জেরুসালেম ইন কোরআন বইটার বেশ কিছু মিল খুঁজে পেলাম, এই বইটির বাংলা এবং ইংরেজী অনুবাদের বইয়ের পিডিএফ কপি গুগুলে সার্চ করে সংগ্রহ করতে পারেন। ধন্যবাদ লেখককে ক্ষ্ট করে সুন্দর এবং ঝরঝরে ভাষায় অনুবাদ করার জন্য।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১৫
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আিশাক হাসানা।
উৎসাহ সাথে বইয়ের তথ্য জানানোর জন্য কৃতজ্ঞ।
বইাট র্ইলিশ ভার্সন আমার কাছে ছিল তবে বাংলা যে আছে তা আপনার কাছে থেকে জানলাম।
৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১৩
আশিক হাসান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ তবে আমার নাম টা আসলে আশিক হাসান হবে, যদিও মডারেটর কে বিষয়টি মেইল করে জানানো স্বত্তেও অদ্যাবধি সংশোধন করা হয়নি।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আশিক হাসান।
৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৫৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: হুমম
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:২৬
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি যে, নতুন ইজরায়েলের ম্যাপ দিয়েছেন, ওরা মানুষ কোথায় পাবে? ওদের মানুষ তো সারা বিশ্বে মিলে ১৪ মিলিন; ঢাকায় থাকে ২০ মিলিয়ন।