|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছবি: ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক
যখন আমি বা আপনি কোন ব্যাংকে চেক ইস্যু করি তখন উক্ত চেকে র বিপরিদে সমপরিমান অর্থ জমা থাকতে হয় নচেৎ সেটি রিটার্ন হয়।কিন্তু ফেডারেল রিজার্ভ যখন কোন চেক বা ঋণ পত্র লেখে তার বিপরিদে কোন ব্যাংক ডিপোজিট প্রয়োজন হয় না। ফেডারেল রিজার্ভ চেক ইস্যু করার অর্থই হল মানি তৈরী। (From the Boston Federal Reserve Bank pamphlet)। অন্যভাবে বলতে গেলে সমগ্র পৃথিবীর জন্য Federal Reserve মানি/কাগজ তৈরী/প্রিন্ট করবে এবং তার বিপরিদে সমগ্র পৃথিবীকে (বর্তমানে ৩টি দেশ ছাড়া) স্বর্ণ জমা রাখতে হবে। স্বর্ণ না থাকলে কোন সমস্যা নেই Federal Reserve আপনাকে ডলার দিবে ঋন হিসেবে তা আবার Federal Reserve এই রিজার্ভ হিসেবে রাখতে হবে (ডলার নামের প্রিন্টেড পেপার)।
মুলত ডলার বিল হল জাস্ট এক টুকরো কাগজ এবং ডিপোজিট হল সেই কগজেরই বুক এন্টি।(Modern Money Mechanics Workbook")। Reginald McKenna, as Chairman of the Midland Bank, ১৯২৪ সালের একটি বিবৃতিতে বলেন- আমি ভীত যে সাধারণ নাগরিক এটা কখনো মেনে নিবে না যে একটি ব্যাংক (ফেডালে রিজার্ভ) মানি প্রিন্ট করবে এবং প্রিন্ট করার ক্ষমতা লাভ করবে। এবং যারা জাতীর ঋণ/অর্থ নিয়ন্ত্রণ করে তারাই সরকারের পলিনস নির্ধারণ করে এবং পুরো জাতীয়র ভাগ্য/নিয়তি তাদের ইচ্ছঅর উপর নির্ভর করে।
আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র ও বৃটেনের ন্যায় বিশ্ব কতৃত্বকারী রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত হয় আন্তজার্তিক central banking system এর গোপন চুক্তিরর মাধ্যমে। যেই banking cartel যারা পূর্বে বৃটেনকে নিয়ন্ত্রনের মাধমৈ বিশ্ব হেজেমনি তৈরী করেছিল সেই একই banking cartel এখন আমেরিকা যুক্তরাষ্টকে নিয়ন্ত্রণ করছে। রাষ্ট্র একটি টুল মাত্র। রাষ্ট্র international banking cartel ইচ্ছা অনুযায়ী পরিচালিত হয় (সকল রাষ্ট্র)।
ছবি: Woodrow Wilson
১৯১৩ সালের নির্বাচনে প্রথমবাে রর মত ইউএস এর ইতিহাসে ব্যাংকারদের/রথচাইল্ড/খাজারিয়ান গ্রুপ ভোট ও আর্থক সহায়তায় Woodrow Wilson নির্বাচীত হন। ১৯১৩ সালে খিস্টমাস হলিডে চলছিল এই সময়ে বিরোধীতা এড়াতে ২৩ December 1913 সালে স্বল্প সংখ্যাক house of representatives এর সদস্যদের ভোটে পাশ হয় ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেম। এর পরেও তা সিনেটে পাশ হওয়ায় ছিল কিছু জটিলতা। যেখানে অধিকাংশ কংগ্রেস সদস্যরা ছুটি কাটানোর জন্য বাড়িতে অবস্থান করছে করছে তবু সিনেটের অধিবেশন মুলতবি করা হয়নি। সিনেটের সদস্যরা যেখানে ছুটেতে যাবার জন্য ট্রেনের দিকে ছুটছে এমন সময় সন্ধা ৬.০০ সিনেটেরদের মৌখিক ভোটে (৪৩ জন পক্ষে এবং ২৫ জন বিপক্ষে ২৭ জনকে ভোট দিতে দেয়া হয়নি) পাশ হয়। (Click This Link)
ছবি: Woodrow Wilson এর ফেডারেল রিজার্ভ এ্যক্ট
Woodrow Wilson এর ভূল অনুসোচনা। ১৯১৯ সালে ফেডারেল রিজার্ভ আইন পাশ করার জন্য তিনি দু:খ করে বলেন- আমি আমার মনের অজান্তেই আমার দেশকে ধ্বংস করে দিলাম। একটি শিল্পন্নত জাতি এখন ঋণ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। এখন আমারা আর মুক্ত সরকার নই, নিজেদের ইচ্ছা অঙ্গিকার অনুসারে পরিচালনার সরকার এবং ম্যাজরিটির ভোট দ্বারা নির্বাচিত সরকার নই। বরং এমন সরাকর যারা প্রভাবশালী ক্ষুদ্র মানুষদের মতামত ও ইচ্ছায় পরিচালিত। Woodrow Wilson 1919 ("I am a most unhappy man. I have unwittingly ruined my country. A great industrial nation is now controlled by its system of credit. We are no longer a government by free opinion, no longer a government by conviction and the vote of the majority, but a government by the opinion and duress of a small group of dominant men." -- Woodrow Wilson 1919)
ছবি: ওয়াশিংটনে অবস্থিত লিংকন ওয়াচেস
রথচাইল্ড/খাজারিয়ান/ টাইটানিক রিয়েল হিরো জে পি মরগানদের সেন্ট্রাল ব্যাংক প্রতিষ্টার বিরাধীতা এবং লিংকনের নিজ্বস্ব সরকারী মুদ্রা গ্রিন ব্যাংক চালু করার জন্য তাকে নিহত হতে হল। লিংকন ছাড়াও ধারাবাহিকভাবে একই ইসুতে নিহত হয়েছেন টেইলর, গারফিল্ড, ম্যাককিনলি এবং অনেকে আহত হয়েছেন অথচ তাদের প্রতিষ্টিত ফেডারেল রিজার্ভের প্রতি তাকিয়ে সম্মান বা সমর্থন জানাচ্ছেন লিংকন। এটিই ওয়াশিংটনে অবস্থিত লিংকন ওয়াচেস এর মুল থিম। এই উপহাসের চেয়ার কখনো হতো না যদি লিংকনের মনিটারি পলিসি ও গ্রিন ব্যাক চালু করা হত। এটি ফেডারেল রিজার্ভ নয় বরং এটি সন্দেহজনক রিজার্ভ। এর নামটিও একটি সরাসরি প্রতারনা যাতে জনগন বুঝতে পারে এটি ফেডারেলের/সরকারের বাস্তবে সম্পূর্ন ভিন্ন বা প্রাইভেট ব্যাংক। এযাবৎ ফেডারেল রিজার্ভের কোন ব্যালান্স শিট সরকার বা সাধারন জনগন জানতে পারিনী।
Rep. Louis T, McFadden বলেন - অধিকাংশ অমেরকিান(বিম্ববাসী) international money lenderদের ফেডারেল রিজার্ভ সম্পর্কে জানে না। ফেডারেল রিজার্ভের একাউন্ট কখনোই অডিট করা হয়নি। এটি কংগ্রেসের নিয়ন্ত্রনের বাইরে থেকে পরিচালিত হয়।
চলবে............
১ ম পর্ব: Click This Link
২য় পর্ব: Click This Link
৩য় পর্ব: Click This Link
৪র্থ পর্ব: Click This Link
5ম পর্ব: Click This Link
6 পর্ব: Click This Link
৭ম পর্ব: Click This Link
সোর্স: http://www.xat.org/xat/usury.html
১৪ টি 
+৩/-০ ০৬ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:০৩
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: যেখানে মৃত্যু হচ্ছে না সেখানে এমনিতেই তাদের অর্ডার চলছে।
"কতিপয়ের হাতে বিশ্ব বন্দী!!!!!!!!!!!" সকল সরকারই তাদের হাতে বন্দী ।
অস্ত্র দরকার নেই শুধু তাদের ঋণ এর টাকা ফিরিয়ে দেয়ার কথা বললেই যথেস্ট..................
২| ০৬ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:০৯
নাগরিক কবি বলেছেন: নিয়ন্ত্রণের নামে শোষণের প্রভাব ই বেশি। 
০৬ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:১৭
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ নাগরিক কবি
নিয়ন্ত্রণ এর চুড়ান্ত উদ্দেশ্য হল শোষন ও হেজেমনি।
৩| ০৬ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ফেডারেল রিজার্ভের একাউন্ট কখনোই অডিট করা হয়নি। এটি কংগ্রেসের নিয়ন্ত্রনের বাইরে থেকে পরিচালিত হয়।
অবাক কাণ্ড। এরকম হতে পারে ধারনাই ছিল না।
০৬ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:০৩
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ স্যার আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম
স্যার আমি নিজেও অবাক যে.................
সাথে নিচের লিংকগুলো ভিজিট করে আসতে পারেন স্যার। হয়তো আপনার কাছ থেকে আরো তথ্য পাব
সাথে আমার লেখা খাজারিয়ান মাফিয়াও দেখতে পারেন।
১: https://www.youtube.com/watch?v=5hfEBupAeo4
২: Click This Link
৩: Click This Link
৪| ০৬ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: তিনটি দেশের নাম কি?
ফেডারেল রিজার্ভ যখন কোন চেক বা ঋণ পত্র লেখে তার বিপরিদে কোন ব্যাংক ডিপোজিট প্রয়োজন হয় না। ফেডারেল রিজার্ভ চেক ইস্যু করার অর্থই হল মানি তৈরী। (F
যতই পড়ছি, ততই অবাক হচ্ছি।
০৬ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:১১
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ৩টি দেশ ইরান, উত্তর কোরিয়া এবং কিউবা।
তাদের তৈরী ৯/১১ ঘটানোর পূর্বে আফগা, লিবিয়া, সিরিয়া এবং ইরাকেও ছিল না। পরাজিত এসব দেশে তাদের প্রধান কাজই হল সেন্ট্রাল ব্যাংকিং তাদের মাধমৈ পরিচালনা। ইরাকে অতি অস্বাভাবিক অংকের বাজেট নিয়েছে তাদের ব্যাংকিং সিস্টেম প্রতিষ্টার জন্য। এখানকার সুন্নিরা বেশী মার খাবার কারনও এটাই যে তারা কোন ভাবেই সুদী প্রথার সেন্টাল ব্যাংক গ্রহন করতে নারাজ ছিল।
"ফেডারেল রিজার্ভ চেক ইস্যু করার অর্থই হল মানি তৈরী" শুধু মানি তৈরী কেন ভাই তৈরী তো করেই সেই সাথে সমগ্র পৃথীবি সেটা স্বর্ন বা তাদেরই ডলার দিয়ে কেনে নেয় আবার কোন দেশের ডলার বা স্বর্ণ না থাকলে তারা ঋণ দিবে।। এই জন্যই তাদের সাথে আমেরকিার এত প্রেসিডেন্ট দ্বন্দ ও নিহত।
কেন বাংলাদেশে ১ টাকা ও দুই টাকার নোট বাদে বাকী টাকা তো ফেডারেল রিজার্ভই প্রিন্ট করে (যদিও এখন প্রিন্ট হয় গাজীপুরে বাট নিয়ন্ত্রন করে আই এফ সমর্থিত ফেডারেল রিজার্ভ এবং সমপরিমান স্বর্ণ বা ডলার সেখঅনেই জমা রাখতে হয়। (মানে তাদের কাছ থেকে ক্রয় করে)
৫| ০৬ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: ব্যাপারটা ক্লিয়ার হলাম।
তাহলে ইরান, উত্তর কোরিয়ার বাণিজ্যে অর্থ লেনদেনটা কিভাবে হয়?
আমরা তো ডলারকে আদর্শ ভেবে ব্যবসা করি। তাদের?
০৬ ই মে, ২০১৭ রাত ১০:০৮
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ডলারের বাইরে তাদেরও যাবার উপায়ূ নেই । কারণ ওয়াল্ড বিজনেস তো ডলারেই হয়। বাট ইরান যেটা করে সেটা হল "হাওয়ালা সিস্টেম" -- উদাহরণ স্বরুপ ইরানের একজনের দরকার দুবাইতে টাকা পাঠানো তখন দুবা্ইতে তাদের কোন এজেস্ট তার নিজের দেশের সম মুল্যমানের ডলার দুবাইতে দিয়ে দেয়। এছাড়া বড় বিজনেসের ক্ষেত্রে ব্যালান্স অব পেমেন্ট অনুযায়ী আমদানী রপ্তানী করে। এছাড়া স্বর্ণমান ব্যবহার করে।
উত্তর কোরিয়ার ব্যাপারে নতুন করে কিছু জানি না তবে তারাও স্বর্ণ/ডলারেই করে।
উভয় দেশের ক্ষেত্রে যে ব্যাপারটা মিল তাহল তারা সকল নোটই নিজেরাই ছাপে এজন্য ফেডারেল রিজার্ভের কাছ থেকে স্বর্ণ জমা রেখে বা ডলার ঋণ/কিনে নোট ছাপায় না।
৬| ০৬ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৪১
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: অবাক বিশ্ব।
০৬ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৪৭
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: "অবাক বিশ্ব।" হ্যাঁ অবাক করারই বিষই। আরো অবাক করার বিষয় আমরা ক্যম্পাসে ৫ টা বছর কি যে পড়লাম? তারা সাথে বাস্তব বিশ্বের কোন মিলই নেই।
৭| ০৬ ই মে, ২০১৭ রাত ১১:০১
রাতুল_শাহ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।
০৭ ই মে, ২০১৭ সকাল ৭:২৮
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকা ও অনুসন্ধানী মনের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:৫১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মানতে না চাইলেো নিমর্ম সত্য!!
কতিপয়ের হাতে বিশ্ব বন্দী!!!!!!!!!!!