নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মুক্ত মনের মানুষ, মনের আনন্দে কথা বলা , গান শুনতে ভালো লাগা । দেশের কথা ভেবে দিন পার করা । হলো আমার নেশা ,আমি একটা নেশা খোর , দেশের কথা ভেবে বিভর ।

আজাদ মোল্লা

মুক্ত মনের মানুষ

আজাদ মোল্লা › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাছলিমা নাসরীন

০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:৪৮

কখনও মনে হয় আপনি পাগলী । আবার কখনও মনে হয়েছে আপনি বিয়াদব আসলে আপনি কে তাহা আপনি ভালো বলতেই পারেন । আপনার একটি লেখা পড়লাম । আপনি সে খানে বলেছেন যে ইসলাম নারী দের মর্যাদা দেয়না । কথা টার আমি বিরোধিতা করছি । এবং আপনি আসলে কি চান তাহা আমার মনে হয় আপনি নিজে জানেনা । আপনি কি চান কাপড় গুলি খুলে রেখে চলাফেরা করতে সেটা আপনার ভালো লাগে । আর আপনার মতো মেয়ের জন্য এটা চাওয়া অনেক কম । আমার মনে হয় য়ে আপনি এটা চাবেন রাস্তার পাশে একটা ছেলের সাথে কাপড় রেখে তাহার সাথে খারাপ কাজে আনন্দে মেতে থাকতে । কিন্তু এক বার ভাবেন এটা ভালো হয় । আপনার একটি সুন্দর জীবন হতে পাড়তো যদি আপনি এসব পাগলামী না করতেন । ইসলাম নারী কে ছোটো করে নাই বরং নারীদের কে অনেক উপরে রেখেছে কিন্তু সেটা আপনি দেখেনা কারণ হলো আপনার সরিলের অনেক জালা । আর এটার জন্য দরকার খোলা মিলামিশা মানে অনেক ছেলে লাগবে রাতে আপনার পাশে । এক জন হবেনা আপনার লাগবে বারো জন । এখনও সময় আছে মাফ চান আল্লাহ কাছে হয়তো আল্লাহ মাফ করতে পারে । তিনি দয়ার সাগর । কতো দিন আর নটি হয়ে থাকবেন এবার বুঝতে শিখেন ভালো হবে আপনার । এবার আবোল তাবল বলা বন্ধ করেন সেটা হবে ভালো

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:৫৯

এন জে শাওন বলেছেন: মাঝে মাঝে তার কিছু পোস্ট দেখলে ভাবি তাকে দেশ থেকে বিতাড়িত করে ভুল করে নাই।

২| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:০৪

আজাদ মোল্লা বলেছেন: অনেক বাজে মেয়ে সে । আপনি ঠিক বলে ছেন

৩| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৫৭

আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ পোস্টার জন্য ।

৪| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ১:১৬

আব্দুল মান্নান মল্লিক বলেছেন: আমি বেশি কিছু বলতে চাই না, তসলিমা নাসরিনকে সামনে পাওয়া গেলে হইতো তৃপ্তি করে বুঝাতে পারতাম
কোথায় নারীদেরকে ছোট করা হয়েছে? ওই নাবালিকার বোঝার বোধহয় এখনো বোঝার বয়স হয়নি।
শ্লীলতাহানি তো পুরুষেরও হতে পারে: তসলিমা নাসরিন | বিশ্ব | ডিডাব্লিউ.ডিই | 16.04.2015
dw.de

জবাবে --
এইভাবে তুমি যখন অবৈধ সন্তানের মা হবে, এবং জন্মদাতা সরে যাবে। ঐ অবৈধ সন্তান বহন করবে কে? পারবেতো? কলঙ্কের বোঝা মাথায় নিয়ে ঐ সন্তানকে মানুষ করে গড়ে তুলতে। যদি বল পারবো, তাহলে তোমার অবর্তমানে ঐ ছেলের দিকে সবাই আঙুল তুলবে তখন?
অবশ্যই তুমিও দিনের আলোয় বা রাতের অন্ধকারে স্বাধীন ভাবে চলতে পার। ইচ্ছা করলে পুরুষদের শ্লীলতাহানি ও করতে পার, কিন্তু না, তোমরা সেটা পারবেনা। যখন তোমরা পারবেনা, তখন এই নিয়ে এত বাড়াবাড়ি না করাটাই ভাল। তোমার এই কথা শুনতে ভালো লাগলেও বাস্তবায়িত করা সম্ভব নয়। তোমার এই মন্তব্য অর্থবিহীন। কিছু সুযোগ সন্ধানী মানুষের হাত থেকে পারবেতো? নিজের শ্লীলতা বাঁচাতে? তারজন্য প্রতিবাদ তো পুরুষদেরকেই করতে হয়। তোমরা তখন কোথায় থাকো? প্রতিবাদের সময় তোমাদেরকে রাস্তায় না বেরোলেও চলবে, কিন্তু পুরুষেরা প্রতিবাদ না করলে অন্যায় এর প্রতিবাদ হবেনা। এই ঝামেলা থেকে বিরত থাকাটাই উত্তম। তাই তোমাদের উপর এই নির্দেশ।
তোমাদের চলার ভুলে দেশের হাল খুব ভাল জায়গায় নাই। মার দাঙ্গা লেগেই আছে। সেটাতে মাথা পাততে হয় পুরুষদেরকে। যদি পুরুষ মানুষ তোমাদের নির্দেশিত পথ অনুসরণ করে চলতো, তাহলে তুমি কি পারতে? ঐ পুরুষ মানুষের মতো প্রতিবাদ করতে।
তাই মেয়েদেরকে সাবধান করা হয়েছে। কারণ শ্লীলতাহানি সেচ্ছায় হয়না।
জবাবে হয়তো বলবে, ঐ জন্মদাতাকে আদালতে তুলবো। আমি বলবো, ভাবনাটা আগে ভাবাই উচিত ছিলো।
শুধু তাই নয় সেচ্ছাচারন থেকেও সাবধানে থাকাটা ভাল। নইলে হিসাবটা দাড়াবে ---
জন্মধাত্রী অপরাধী 50 %, জন্মদাতা 50 % = 100 %.
এবার আসা যাক পরবর্তী ধাপে, অর্থাৎ তুমি যেটা চাচ্ছ জন্মদাতা চাচ্ছেনা যেমন , জন্মধাত্রী 50% জন্মদাতা - 50 % অতএব = 0, তাহলে নিজের ইচ্ছামত দুজনেই স্বাধীন।
যেমন, কাটারের উপর কুমড়ো ফেললে কুমড়ো আক্রান্ত হয়, আবার কুমড়োর উপর কাটার ফেললেও কুমড়ো আক্রান্ত হয়, সর্বদা কুমড়োই আক্রান্ত হয়। এটাতো সৃষ্টির বিধান। তুমি আমি কিচ্ছু করতে পারবো না।
এবার নিশ্চয় বুঝতে পারছ, তুমি কার সঙ্গে লড়াই করছ? সুতরাং এটা তোমার পাগলামি ছাড়া আর কিছু নয়।
এখানে কিন্তু আমি কোনো নির্দিষ্ট ধর্মকে টানতে চাইছি না। কারণ প্রতিটি ধর্মের কেন্দ্র ও উদ্যেশ্য একটাই। শাখা প্রশাখা ও চলার পথ বিভিন্ন। সুতরাং আমি যাকে ভালবাসতে এগিয়ে চলেছি অন্যজনও সেই একই জনকে ভালবাসতে এগিয়ে চলেছে। তাতে অসুবিধা কোথায়? এই ভালবাসা আরো বেশী জোরালো বলে মনে করি। আমরা সবাই একই শৃঙ্খলে বাঁধা।
সারা পৃথিবীতে অনেক মানুষ আছে, তুলনামূলক ভাবে দু চারটে সমর্থন পেলেই মনে করনা যে, তুমি মহান হয়ে গেছ। পৃথিবীতে আরো অনেক জ্ঞানি, গুনি মানুষ আছে। যারা তোমাকে ঘৃণার চোখে দেখে।
যারা তোমার সমর্থন করছে, তারা তোমার পাগলামি খেলাতে আনন্দ উপভোগ করছে। তুমি দেখাতে শিখেছ, অথচ নিজেই দেখতে পাওনা। কবে, কোথায় কেন খোসা ছাড়িয়ে দেখলে তবেই সবকিছু বুঝতে পারবে।
একটা কথা মনে রাখা দরকার, ময়লা কাপড়ে কালি ছিটিয়ে দিলে যতটা বোঝা যায়, সাদা কাপড়ে অনেক বেশী কালির দাগ ফুটে উঠে।
তুমি শুধু মেয়ে জাতির নয়, সমস্ত মানব জাতীকে কলঙ্কিত করতে চাচ্ছ।
যায় হক অনেক বেশী হয়ে যাবে তাই কিছু সংক্ষেপে লিখলাম।
আশা করি পরবর্তীতে তোমার এই পাগলের প্রলাপের জবাব দেওয়ার জন্য আমি প্রস্তুত রইলাম।


( সৃষ্টিকর্তার বিরুদ্ধাচরণ ছাড়া আর কিছুই নয় তোমাকে ছোট করলেও তিনিই গড়েছেন বড় করলেও তিনিই গড়েছেন।
দুর্বা ঘা যদি বলে আমাকে বট গাছের মতো সমান অধিকার দিতে হবে, তাহলে প্রশ্নটা তসলিমা নাসরিনের মতো হবে।
তসলিমা নাসরীনকে একটি কথা না বলে পারছিনা। তুমি যখন মাছ বা মাংস খাও তখন কি ভেবেছ? তোমার যুক্তিবাদী কথা?
নিশ্চয় এবার বলবে, ওইগুলোকে আমাদের ভক্ষণের জন্য সৃষ্টিকর্তা পাঠিয়েছেন। পেরেছ তুমি ওই নির্জীব প্রাণীর তোমার মতো সমান অধিকার দিতে? তেমনি আমরাও সেই সৃষ্টিকর্তার তৈরী জীব, নর ও নারী কেমন করে সমান অধিকার হবে? পারবে যুক্তি দিয়ে বোঝাতে? হায়রে নাবালিকা তোমার স্থান কোথায় কে জানে! জানিনা মনে হয়, তোমার শাস্তির অপেক্ষায় সারা বিশ্ব সংশোধন।

৫| ০৭ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭

আজাদ মোল্লা বলেছেন: ভালো খুব ভালো লেখা ধন্যবাদ আপনাদের কে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.