![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশে এক পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রীকে হত্যা করা হয়েছে। অনেক পত্র-পত্রিকায় নিউজও হয়েছে। ইতিমধ্যে কেউ কেউ দেশী জঙ্গী সংস্থাগুলো জড়িত থাকতে বলে দাবিও তুলেছে। তবে সবগুলো খবর পড়ে আমার মাথায় কিছু চিন্তা আসলো। আমার চিন্তাগুলো শুধু আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। তবে বলে নিচ্ছি- এটা পুরোপুরি আমার ব্যক্তিগত চিন্তা, এর সাথে অন্য কোন কিছুর সম্পর্ক নেই, আপনারা জাস্ট মিলিয়ে দেখতে পারেন।
১) বলা হচ্ছে জঙ্গীরা বাবুলের স্ত্রীকে হত্যা করেছে। কিন্তু এটা কতটুকু সত্য সেটা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে। কারণ জঙ্গীরা কাউকে দোষী করলে তাকে ব্যক্তি হিসেবে দোষী সাব্যস্ত করে এবং তার উপর আক্রমণ চালায়। কিন্তু একজনের জন্য অপরজনের উপর তারা সাধারণত হামলা চালায় না। তাই পুলিশের কর্মের জন্য তার স্ত্রীর উপর হামলা চালিয়েছে জঙ্গীরা, এটা আমি মেনে নিতে পারছি না।
২) সিআইএপন্থীরা জঙ্গী হামলার নাম দিয়ে বাংলাদেশে যে হামলাগুলো চালায়, সেগুলো হয় মূলত চাপাতি দিয়ে মাথায় কোপ দিয়ে কিংবা জবাই করে। কিন্তু ছুরি দিয়ে আঘাত বা গুলির ব্যবহার তারা করে না, এমনকি সাথে বন্দুক থাকলেও সেটার ব্যবহার করে না। এবং দেখা যায় হামলার পর আইএস কথিত দায় স্বীকার করে। কিন্তু এই হামলার পর সেটা হয়নি। এক্ষেত্রে ঐ নারীর বুকে, পিঠে, হাতে ছুরিকাঘাত করা হয় এবং এরপর গুলি করে হত্যা করা হয়। অর্থাৎ সিআইএপন্থীদের গুপ্তহত্যা এটা নয়, এটা অন্য কারো কাজ।
৩) স্ত্রী’র উপর হামলার করার অর্থ হচ্ছে, এসপি বাবুলকে একটা মেসেজ থ্রো করা। মেসেজটা হতে পারে এমন- “তুমি আর ঐ কাজটি করো না”। কিন্তু ‘ঐ’ কাজটি অবশ্যই জঙ্গী দমন নয়। কারণ-
ক) জঙ্গী দমন করা অফিসিয়াল কাজের অংশ। পরিবারকে মেরে অফিসিয়াল কাজ থামানো যাবে না।
খ) পুলিশ বাবুল আর চট্টগ্রামে নেই, সে গত সপ্তাহে প্রমশন পেয়ে পুলিশ সদর দপ্তরে চলে এসেছে। ফিল্ড পর্যায়ে জঙ্গী দমন এখন আর তার কাজ নয়।
৪) আমি আগেই বলেছি- কেউ এসপি বাবুলকে একটা মেসেজ থ্রো করছে- “তুমি ঐ কাজটি আর কোরো না।” এখন কথা হচ্ছে- ঐ কাজটি আসলে কি ?
এসপি বাবুলের মারাত্মক সুনাম আছে সৎ পুলিশ হিসেবে। আমি তার সম্পর্কে গুগলে সার্চ দিয়ে অবাক হলাম, তার সুনাম করে আগে অনেকেই অনেক ব্লগ লিখেছে, নিউজ করেছে। অনেকেই বলেছে- বাবুল অনকটা সিনেমার সৎ পুলিশ অফিসারের মত, কিংবা তার থেকেও বেশি।
আমার অনুমান ঐ ‘সৎ’ শব্দটার মধ্যেই রয়েছে বিপত্তি। মিতুকে হত্যা করে তাকে ঐ মেসেজটাই থ্রো করা হয়েছে- “তুমি নতুন যে চেয়ারে বসলে সেখানে কিন্তু আগের মত সৎ থেকো না।”
৫) পুলিশ দুর্নীতি করবে, ঘুষ খাবে এগুলো খুব কমন বিষয়, আমাদের দৃষ্টিতে এটা পুলিশ সেক্টরে গুরুতর কোন অপরাধ না। ঘুষ দুর্নীতির থেকেও ভয়াবহ কোন ঘটনা পুলিশের মধ্যে ঘটতে পারে বা অন্য কোন পক্ষ ঘটাতে পারে। কিন্তু অনেকেই হয়ত চায় না বিষয়টি প্রকাশ হোক। যেমন ধরুন, কিছুদিন আগে যমুনা টিভির খবরে প্রকাশ হয়েছে- পুলিশে এমন অনেক লোক ঢুকছে, যারা বাংলাদেশী নয়, অন্যকোন দেশের নাগরিক। আমি যতটুকু জানি, পুলিশ সদর দপ্তর, নিয়োগ, প্রশাসনিক কর্মকাণ্ডসহ পুলিশের যাবতীয় তদারকির কাজটি সেরে থাকে। পুলিশের মধ্যে বড় ধরনের কোন ঘটনা যে গোষ্ঠীটি ঘটাতে চায়, তারাই হয়ত চায় না পুলিশ সদর দপ্তরে এসে বাবুল আগের মত সৎ থাকুক এবং তাদের গোমরগুলো ফাঁস করে দিক।
আমার অনুমান, খুব সম্ভবত বাংলাদেশের পাশ্ববর্তী কোন রাষ্ট্র বাংলাদেশ পুলিশে তার প্রভাব বিস্তার করতে চাইছে, যেই প্রভাব বিস্তারের স্পষ্ট ছায়া প্রদর্শিত হয়ে থাকবে পুলিশ সদর দপ্তরে। কিন্তু সেখানে যদি বাবুলের মত সৎ পুলিশ কর্মকর্তা থাকে, তবে সে যে কোন সময় ঐ গোষ্ঠীটির জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। এই কারণে ঐ বিদেশী গোষ্ঠীটি বাবুলের স্ত্রীকে হত্যা করে বাবুলকে সতর্ক করতে চাইলো, যেন বাবুল সব যায়গায় তার সততা প্রদর্শন না করে। আশাকরি কোন দেশ ঘটনাটি ঘটিয়েছে তা বুঝতে পেরেছেন। নয়ন ॥
দূর্বৃত্তের দখলে দেশ এবং বিছিন্ন ঘটনার ছড়াছড়ি.....
কথিত অাছে, ৩০ লক্ষ শহীদের অাত্নত্যাগে অর্জিত স্বাধীনতা, যদিও শহীদের সংখ্যার ব্যাপারে মত পার্থক্য রয়েই গেছে।কিন্তুু ১২১ লাশের বিনিময়ে অামরা সারাদেশে অাংশিক ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন পেলাম,এই নির্বাচনকালীন সংঘাতে নিহত লাশের সংখ্যা নিয়ে কোন বির্তক নেই কোন মহলেই। যদিও ইসির দাবী নির্বাচনে সংঘাতময় পরিস্থিতি এড়ানো গেছে,তুলনামুলক অবাধ ও সুষ্টভাবে নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে।বাকী যে সংঘাত ও লাশ পরেছে এগুলো বিছিন্ন ঘটনা।
পিলখানায় বিডিঅার হত্যাকান্ড, শেয়ার বাজার লুট থেকে শুরু করে হলমার্ক কেলেঙ্কারি , সরকারী সব ব্যাংক লুট, ৯০হাজার কোটি টাকা পাচার, সর্বশেষ রাষ্টীয় কোষাগার লুটের উপখ্যান। সবই ছিল বিছিন্ন ঘটনারই অন্যতম অংশ।
সারাদেশে বেশ কয়েক বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে হত্যাকান্ড ঘটছে। অাগের হত্যাকান্ড গুলো ছিল অাইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয় দিয়ে বাসাবাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গুম করা। কয়েক সপ্তাহান্ত অথবা মাস পরে পুলিশের হ্যান্ডকাপ পড়া অবস্থায় অর্ধগলিত লাশ। বেশীরভাগ ছিল বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের নেতা কর্মীদের লাশ। সর্বশেষ নারায়নগঞ্জে RAB কতৃক সাত খুন। সবই ছিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রানালয় তথা মন্ত্রীর চোখে বিছিন্ন ঘটনা।
গেল কয়েক মাস ধরে চলছে একই স্টাইলের হত্যাকান্ড। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হয়েছে চাপাতি এবং মোটরসাইকেল। পাদ্রী, যাজক, বিদেশী,নাস্তিক থেকে শুরু করে মসজিদের ইমাম পর্যন্ত হত্যার শিকার হচ্ছে। যার কুল কিনারা অাজও কোন গোয়েন্দা সংস্থা বের করতে পারে নি। এগুলোও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রানালয় তথা মন্ত্রীর চোখে ছিল বিছিন্ন ঘটনা।
গতকাল সৎ ও ন্যায় পুলিশ কর্মকর্তা হারালো তার স্ত্রী। শুধুমাত্র সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়ার কারনে।অামরা বিভিন্ন মিডিয়া মারাফত দেখেছি এতিম শিশুদের অাসমান কাপানো অাহাজারি। বার বার নিরাপত্তা চেয়েও নিরাপত্তা পায়নি এই এসপি সাহেব। ওসির অবহেলার কারনেই অাজ এই বিয়োগাত্মক ঘটনা। তিনি চিৎকার করে একথা গুলো বলছিলেন।দ্রুত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলে দিলেন, "এটা জঙ্গিগোষ্ঠীর কাজ। এটাও তাহলে তার চোখে বিছিন্ন ঘটনা?
সরকারের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত পুলিশ এখন নিজেই নিরাপত্তার অভাবে ভোগে। নিরাপত্তা চেয়েও নিরাপত্তা পায়না অথচ শ্রমিক বা তাতীলীগের ওর্য়াড সভাপতির হাতে থাকে লাইসেন্স করা অাগ্নেয়অস্ত্র।এগুলো কিসের অালামত?
কয়েকদিন অাগে মায়ানমারের সামরিক হেলিকাপ্টার বাংলাদেশের ভিতরে টহল দিল।সেটাও ছিল বিছিন্ন ঘটনা। এখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলা উচিত অবিছিন্ন ঘটনা কাকে বলে। অাগামীতে যদি দেখি,ভারত অথবা মায়ানমার বাংলাদেশের অাংশিক দখল করে নিয়েছে,সেটাও হয়ত হবে বিছিন্ন ঘটনা। যদি দেখি ভারত বাংলাদেশ দখল করে নিয়েছে, সেটা হয়ত হবে অবিছিন্ন ঘটনা। অাগামীতে হয়ত এই অবিছিন্ন ঘটনার অপেক্ষায় অাছে দেশ।
০৬ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮
আজাদ মোল্লা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।
২| ০৬ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:২৪
মোস্তফা ভাই বলেছেন: এত বুদ্ধি নিয়ে কি করেন? আপনার তো আইসিস এ জয়েন করা উচিত।
০৬ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৪৪
আজাদ মোল্লা বলেছেন: সাথে আপনি আছেনতো ? একা হবেনা আসুন দুজনে মিলে !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! ধন্যবাদ ।
৩| ০৬ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩
বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: সাবাস, আপনারে আমার শার্লক হোমস বা নিদেনপক্ষে ফেলুদা মনে হইতেছে। ক্লাস টুয়ের একটা বাচ্চা যদি পড়ে, তাইলে সে বলবে, আজাদ চাচ্চুর মস্তিস্ক কম্পিউটারের চেয়ে প্রখর।
১। আমরা অনেক নতুন তহ্য জানতে পারলাম। জঙ্গীরা স্পেসিফিক টার্গেটের এদিক্সেদিক কাউকে মারেনাই। না, এইদেশে কোনওদিন জঙ্গীরা বোমা হামলা করেনাই, গোলাগুলি চালায়নাই। সব কিছুতে স্পেসিফিক টার্গেটই সাইজ হইছিলো। এমনকি রমনাবটমুলের হামলায়ও স্পেসিফিক টার্গেটোরাই মারা গেছিলো।
২। সিআইএপন্থী জঙ্গী। এই নামটা খুবই পছন্দ হইছে। সিআইএ যে নিজেই একটা মতবাদ বা পন্থা এইটা জানা ছিল না।
৩।
৪।
ব্লা ব্লা ব্লা, কাহিল হইয়া যাবো।
কমপ্লিট বালপোস্ট।
৪| ০৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনার যুক্তি গুলোর সাথে আমি একমত হতে পারলাম না আজাদ ভাই! কারণ একজন হত্যাকারী কোন হত্যাকান্ড ঘটানোর পরে আর সে ভাল মানুষ হয়ে থাকতে পারে না। সে ক্ষেত্রে এস.পি. বাবুলের স্ত্রীকে যারাই হত্যা করে থাকুক তারা অবশ্যই জঙ্গী (হত্যাকারী দের সাথে 'জঙ্গী' শব্দটা সব থেকে ভাল যায়)!
এবার আপনার পয়েন্টে আসি! ধরুন তর্কের খাতিরে আপনার কথাই মেনে নিলাম যে, এস. পি. বাবুলের স্ত্রীর হত্যাকারীরা জঙ্গী নয় কিংবা কোন জঙ্গী সংগঠনের সাথে জড়িত নয়! তাহলে আসলেই তারা কারা? আর কেনই বা তারা একজন নিরীহ মেয়ে লোকের উপর হত্যাকান্ড চালাবে?
আপনার কথা মতে এসপির স্ত্রীকে হত্যাকরে হত্যাকারীরা এসপিকে একটা ম্যাসেজ দিছে যাতে ভবিষ্যতে এসপি যেন আর সৎ না থাকে! এখন প্রশ্নটা হলো এসপি যদি অসৎ হয় তাহলে এর থেকে লাভবান হবে কারা? যেহেতু আপনি বললেন তারা জঙ্গী নয়? আর সেই লাভবানটা কি?
দেখুন, আপনার শেষ অনুমানটা সম্পূর্ণ ভুল! আপনি পার্শবর্তি দেশ বলতে নিশ্চই ভারত আর মায়ানমারকে বুঝাতে চাইছেন? এখন আমার প্রশ্নটা হলো, পার্শবর্তি কোন দেশ যদি পুরো পুলিশ ডিপার্টমেন্টটার অধিকার তারা নিজেদের দখলে নিতে চায় তাহলে তারা ডিপার্টমেন্টের কোন ব্যক্তিকে হত্যা না করে তাদের বউদের প্রতি নজর দিচ্ছে কেন? এটা কি সেই বাংলা সিনেমার বহুল আলোচিত 'দূর্বল পয়েন্টে আঘাত' করার মত নাকি? যে কান টানলে মাথা আসবে?
আর আপনি গোষ্টিটাকে অনুমান করছেন তারা কি কোন জঙ্গী গোষ্টি নাকি আইএস এর মত ইসলামীক গোষ্টি? কোনটা? তাছাড়া পার্শবর্তি একটা দেশের তিনজন মানুষ তিনের বেলা অন্য একটা দেশের মধ্যে ঢুকে হত্যাকান্ড চালাবে, এটা একটা অবাস্তব চিন্তা না?
ধরে নিলাম তারা এদেশেরই কোন জঙ্গী সংগঠনের সাথে যোগাযোগ করেই ঘটনাটা ঘটিয়েছে, কিন্তু সেটাও বা ক্যামনে সম্ভব? আমরা পিলখানা হত্যাকান্ডের সময় দেখেছিলাম জঙ্গীরা সেনাবাহিনী নির্মূল করতে বিডিআর দের সাথে হাত মিলিয়েছিল। কারণ সেইটাই ছিল সেভ পয়েন্ট! কিন্তু এক্ষেত্রে সেই পার্শবর্তি গোষ্টিরা সেই পদ্ধতী ফলো না করে অন্য আর একটা পদ্ধতী ফলো করে কি ভুল করলো না?
সব কথার এক কথা হলো, পার্শবর্তি একটা দেশ যখন পুরো ডিপার্টমেন্টের অধিকার নিজেদের করায়ত্ত করতে চাইবে তখন তাদেরকে এমন কতগুলো বউকে হত্যা করতে হবে জানেন? দেশে কি শুধু বাবুলই একা সৎ অফিসার নাকি? আর কোন অফিসার সৎ নেই? তাহলে তাদের স্ত্রীদেরকেউ তো হত্যা করতে হবে? আর সেটা সংখ্যায় কত হবে হিসাব করে দেখেছেন?
পরিশেষে আপনার চিন্তাটা খুবই ছেলেমানুষি চিন্তা ভাবনা! আর একটু গভীর ভাবে ভাবেন, দেখেন আর কোন সিরিয়াস ক্লু বের করতে পারেন কিনা?
৫| ০৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১
মোস্তফা ভাই বলেছেন: পার্শ্ববর্তী দেশ না বলে সাহসী পাকিস্তানীদের মতো করে সরাসরি ভারত বলুন।
৬| ০৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:৪৬
সত্যবাদী পোলা বলেছেন: আমি বুঝলাম না ঘটনা ঘটার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কে ইনফর্ম করল যে এটা জঙ্গীদের কাজ? আর তারানা আপা সিম নিবন্ধন করেই কি করল? কথা ছিল সিম নিবন্ধন করলেই নাকি অপরাধীদের ধরা যাবে। কই অপরাধীরা কই? আমার কথা হচ্ছে যারাই দেশে এসব গুম, খুন সন্ত্রাসী করছে তারা কেন সনাক্ত হচ্ছে না? সরকার কে ট্যাক্স দেয়া হয় কি শুধু বাল ফালানো মার্কা প্রেস ব্রিফিং করে মুখে মুখে আসামী সনাক্ত করার জন্য নাকি সত্যিকারের অপরাধীদের সনাক্ত করার জন্য?
আর এটাতো সত্যি যে অপরাধী যদি তারাই হয় যারা তাদের ক্ষমতায় এনে দিয়েছে তাহলে তো কিছুই করার নেই ফ্রান্স।
ওহ আচ্ছা জয়-সাফাদির ব্যাপারটাও তো ভুলে যাচ্ছে বাঙ্গালী। কোন ব্যাপার না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১৯
কল্লোল পথিক বলেছেন: যদি দেখি ভারত বাংলাদেশ দখল করে নিয়েছে, সেটা হয়ত হবে অবিছিন্ন ঘটনা। অাগামীতে হয়ত এই অবিছিন্ন ঘটনার অপেক্ষায় অাছে দেশ।