নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রৌদ্রজয়ী আকাশ, অভিমানে পূর্ন হৃদয়..

বৃত্তবন্দী শুভ্র

আমি দুইবার ব্যর্থ হওয়ার পর, তৃতীয়বার ব্যর্থ হতে আবার শুরু করি।

বৃত্তবন্দী শুভ্র › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প : চাঁদের গন্ধ

০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:১১





কাকভোর কাকে বলে? বাড়ির পাশের গাছে বাসা বাধা কাকেরা যখন ঘুম তোলপাড় করে কা কা করতে থাকে সেই সময়টাকে? তাহলে এখন কাক ভোর। শুভ্র জানালার গ্রিলটা এক হাত দিয়ে ধরে বাইরে তাকিয়ে থাকতে থাকতে নিজের মনেই কথাগুলা ভাবছিল। শুভ্র'র চোখে ঘুম নেই অনেকদিন হলো। এটাকে বলে ইনসমনিয়া। খুব খারাপ একটা অসুখ। রাতে ঘুম হয়না। এখন আর ঘুম আসবে না। আরো কতকাল যে এভাবে নিদ্রাহীন রাত কাটাতে হবে। মিথিলাকে একটা ফোন করা যায়। তবে রাগ করবে। সুন্দরী মেয়েদের সকালের ঘুমটা খুব দরকার, নাহলে চেহারায় তার ছাপ পড়ে। মিথিলা একটু বেশিই সুন্দর তাই একটু আধটু চেহারায় ঘুম না হওয়ার ছাপ পড়লে সমস্যা হওয়ার কথা না।



“মিথিলা.. ঘুমাচ্ছিস নাকি?”

“তোর মত একটা প্রেমিক যেই প্রেমিকা পায় তার আর যাই হোক ঘুম হয় না”

“রাগ করে বললি?”

“নাহ .. খুব খুশি হয়ে বললাম”

“যাহ.. তুই ঘুমা, আমি রাখলাম”“আরে যদি এখন রেখেই দিস তাহলে ঘুমটা ভাঙালি কেন?”

“স্যরি”

“ধুর.. বল কি বলবি”

“কিছুই না এমনি ভাল্লাগছিলনা, তাই ফোন দিলাম”

“ভোর হওয়া দেখতে তোর ভাল্লাগছে না?”

“আজকে লাগছেনা”

“একটা কাজ কর,আমার না খুব লটকন খেতে ইচ্ছা করছে, লটকন কিনে আমাদের বাসায় চলে আয়”“এখন লটকন পাবো কোথায়?” “তা তো জানি না, খুজে দেখ ঠিকই পাবি”



আজ আর জানালায় হাত দিয়ে কফির জন্য ওয়েট করার মানে হয়না, আজ একটু নগরীটা ঘুরে দেখতে হবে। অনেকদিন হলো এই কাজটা করা হচ্ছেনা। আগে প্রায়ই করা হতো। তার আগে প্রলয়কে খুঁজে বের করতে হবে। প্রলয় ছাড়া এই নগরীতে ঘুড়ে বেড়ানোর কোন মানেই হয় না। প্রলয় কবি মানুষ। তাকে খুঁজে পাওয়াটা কঠিন..



প্রলয়কে খুজে পাওয়া যায় আতহার আলীর চায়ের দোকানে। আতহার আলী প্রলয়কে খুব পচ্ছন্দ করে, প্রলয় গেলেই ওকে নিয়ে মাতামাতি শুরু করে, এই ভাইজানের চেয়ার মুছে দে এভাবে খাতির করতে থাকে। প্রলয়ের কথাতেই আতহার আলী তার ছেলে নান্টুকে স্কুলে ভর্তি করে। আতহার আলীর টি স্টল সবসময় রমরমা থাকে, তবে আজ আতহার আলী একাই বসে ছিল। তবে দোকান সম্ভবত কেবল খোলা হলো।



“আরে ভাইজান এতদিন পর গরীবের কথা মনে পড়ল? গাড়ি কই ভাইজান? ড্রাইভারটা বদলাইছিলেন তো? মহা ধান্ধাবাজ লোক। কেমনে তাকায় দেখলেই ভয় লাগে.. আয় হায় দেখেন ভাইজান একবার কথা কওয়া শুরু করিছি আর থামা থামির নাম নাই। যাই হোক ভাইজান কেমন আছেন?”

“ভাল আছি আতহার, তোমার প্রলয় ভাই এখন কোথায় বলতে পারো?”

“আরে ভাইজান আগে বসেন তো তারপর কইতাছি”

“বসলাম, আতহার চা খাওয়াও।”“হ হ.. শুভ ভাই, বয়েন চা বসাইছি, হইতাছে”

আতহার শুভ্র বলতে পারেনা, ও আমার নাম শুভ বলে

“আতহার প্রলয় কই আছে বলো তো”

“প্রলয় ভাই এক ফিলিমের লোকের সাথে আছে কয়দিন। তারে বলে কি ইরিসকিপট লিখে দিতাছে।”

“প্রলয় আজকাল স্ক্রিপ্টও লিখে?”

“হ ভাই, প্রলয় ভাই সব পারে”

“তা জানি।”

“ভাই চা নেন, আপনে প্রলয় ভাইজানের জানের দোস্ত তাই আপনারে তার কাপেই দিলাম খাইতে” প্রলয় আতহারের আলী দোকানে নিজে একটা কাপ কিনে দিয়ে গেছে। এই কাপে আতহার আলী শুধু প্রলয়কে চা দেয়..

“হা হা হা হা, আচ্ছা দাও বলেই আতহারের থেকে চা নিয়ে ফু দিয়ে চায়ে চুমুক দিল শুভ্র”

“ভাইজান দশে কত দিবেন, গতবার দশে আড়াই দিছিলেন, আর প্রলয় ভাই আপনার লগে ঝগড়া শুরু করে দিছিল। মনে আছে?”

“মনে আছে আতহার। তোমাকে এবার আমি দশে এগার দিলাম। চা টা পারফেক্ট হয়েছে। কিছু কম বা বেশি না” শুভ্র চা খেতে খেতেই আতহারের দোকান মানুষে ভরে উঠল। আতহারের আজকের দিনের ব্যবসা শুরু হয়েছে। আতহার খুব সৎ ব্যবসায়ী। এক ফোটাও বেঈমানী করেনা কারো সাথে। লোকেদের চা দিতে দিতেই আতহার কথা চালিয়ে যাচ্ছে। শুভ্রর চা শেষেই ও চায়ের কাপটা আতহারের দিকে বাড়িয়ে বলল “আতহার আজ উঠতে হবে, প্রলয়কে কোথায় পাওয়া যাবে ঠিকানাটা দাও”

আতহার ঠিকানা দিতে দিতে বলল“ভাইজান আপনে একদিন ও আমার বাড়িতে আইলেন না। আমার পরিবাররে আপনার কথা আর প্রলয় ভাইয়ের কথা কত কইছি, প্রলয় ভাই তবু একদিন গেছিল আপনে একদিন ও গেলেন না,বাড়িটা পাকা কইরা দোতালা করছি, একদিন আইসেন না ভাইজান বাড়িতে, দিলডা খুশিতে ভইরা যাবে।”

“আসব আতহার, খুব শীঘ্রই আসব। এখন গেলাম আতহার, ভালো থাকো” বলে শুভ্র ফার্মগেটের দিকে হাটা শুরু করল।



ফার্মগেটের যে বাড়িটার কথা আতহার বলেছে তা পেতে বেশি বেগ পেতে হয়নি। খুব সহজেই পেয়ে গেছে শুভ্র। প্রলয় একটা টেবিলের উপর পা রেখে চেয়ারে বসে চা খাচ্ছে। পরনে ধূসর বর্নের পান্জাবি। খুব স্বাভাবিক ভাবেই বলল, “দোস্ত আজ তোর কথা খুব বেশি মনে পড়ছিল, আমি তোর বাসায় যাইতাম”

“আমিই এজন্য চলে আসলাম”

“দোস্ত চল”

“কোথায়?”

“এক জায়গায়”

“কোন জায়গায়”

“এক জায়গায়”

“প্রলয় তোকে দেখে মনে হচ্ছে তোর পকেটে টাকা পয়সা হয়েছে”“হুম , দোস্ত অনেক টাকা। অনেক”

“কাহিনী কিরে? কি করতাছিস আজকাল”

“আগে বেরোহ তো”



শুভ্র আর প্রলয় পাশাপাশি হাটছে। দুজনই দুজনের খুব প্রিয় বন্ধু। একজনের আরেকজনকে ছাড়া চলেই না, কখনো মনে হয় একজন আরেকজনের থেকে দূরে চলে যাচ্ছে তবে এক হলেই সব ঠিক।“কীরে আজকাল স্ক্রিপ্টও লিখছিস?”

“হু”

“খুব হিট মুভির”

“হুম”

“তুই তো পুরাই হিট তাহলে”

“আমি না আজকাল লিখতে পারিনা”

“মানে কি?”

“যেই হাত দিয়ে মানুষ মারা হয়, সেই হাতে কবিতা লিখা যায়নারে, কবিতাকে অপমান করা হয়”

“এই প্রলয় কী যা তা বকছিস তুই”

“কিছু নারে, সত্যি কথা বললাম, কবি প্রলয় এখন খুনী প্রলয়” শুভ্র চুপ করে হাটছে, ও জানে প্রলয় কখনো ছলনা করেনা, ও যা বলে ভেবে চিন্তে বলে,

“মিথিলা কেমন আছে রে?”



শুভ্র কোন কথা না বলে হাটতে লাগল। বিকাল পড়ে গেছে। রাস্তার পাশে একলোক লটকন নিয়ে বসেছে, শুভ্র এক কেজি লটকন কিনেছে। প্রলয় অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে শুভ্র র দিকে। একটা ছেলে এত সুন্দর হয় কীভাবে। গোধূলীর আড়ালে চাঁদ উকি দিচ্ছে। প্রলয় আর শুভ্র চাঁদের গন্ধ নিচ্ছে, চাঁদের গন্ধ.....

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৮

বেঈমান আমি. বলেছেন: পড়লাম।প্লাস দেওয়া যায়না।

০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫১

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: প্লাস জিনিসটা কি? :P

২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৫০

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: টুইষ্ট টা ইন্টারেষ্টিং !
সমকামীতা নাকি ?

০৯ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৫

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: নাহ সমকামীতা না :) অফুরন্ত ধন্যবাদ অভি ভাইয়া :)

৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:১৩

পাপতাড়ুয়া বলেছেন: কবি প্রলয় এখন খুনী প্রলয়


আবছায়া মেঘ গল্পের শরীর জুড়ে। প্রলয় নামটা অনেকদিন পর দেখলাম। স্মৃতিসমগ্রে এই নামটা আছে আমার।


০৯ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: তাই নাকি???? ওয়াও !!! :D

প্রলয় আমার খুব ভাল একটা বন্ধুর নাম ছিল :) ধন্যবাদ

৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫

উদাস কিশোর বলেছেন: গল্পটা ভালই জমে উঠেছিলো , তবে গল্পের ম্যাসেজটা আমার এন্টিনায় ধরা পড়লো না । :|

০৯ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৯

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: আমিতো গল্পে কোন ম্যাসেজ দেইনি :| এটা একটা আজাইরা গল্প :) আর যদি ম্যাসেজ পেতে চান গল্প থেকে তাহলে বলি,
সকালে উঠিয়া কারো সুন্দর ঘুম ভাঙানো ঠিক নহে :D দিনটা খারাপ যেতে পারে.. অনেক ধন্যবাদ আপনাকে

৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:১০

অদৃশ্য বলেছেন:






গল্পটা জমতে গিয়েও মনে হলো জমলোনা... কোথাও ফাঁকা থেকে গ্যাছে...

কিন্তু যেভাবে শুরু করে মাঝামাঝি এলেন তাতে খুব মনে হচ্ছিলো শেষে মজাদার কিছু থাকবে... সেটা পাওয়া যায়নি...

আপনার লিখার হাত খারাপ না... আপনি চেষ্টা করলে সামনে আরও ভালো গল্প আমাদের উপহার দিতে পারেন... সেই অপেক্ষাতে থাকা গেলো...

শুভকামনা...

০৯ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: বিরাট একটা ফাকা থেকে গেছে এটা আমিও বুঝছি,, অনেকটা ছন্নছাড়া হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য .. শুভকামনা :)

৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
লিখা ভাল, কিন্তু কি হৈল না হৈল ধরতে পারিনাই ||

০৯ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: আসলেই, কি যে হয়ে গেল

৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: গন্তব্যহীন গল্প।

০৯ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: একদিন গন্তব্য পাবে আশা করি :)

৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫

মামুন রশিদ বলেছেন: গল্প খুব ভাল চলছিল । শেষটা উদ্দেশ্যহীন ।

০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:১৫

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: হুম :|

৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:০১

নাছির84 বলেছেন: প্রাঞ্জল বর্ণণায় দুর্দান্ত শুরু। গল্পের শরীরের গাঁথুনিও চমৎকার। কিন্তু তারপরও গোটা গল্পটা কেমন আবছায়া আলো-আধারির ধাঁধা ? কোন মেসেজ দেননি, তা নিজেই বলেছেন। শুধু দুটো প্রশ্ন- কবি প্রলয় কিভাবে খুনী হলো ? শুভ্রর সৌন্দর্য দেখে প্রলয়ের এতটা অবাক হওয়া আর একসঙ্গে চাঁদের গন্ধ নেয়া কিসের ইঙ্গিত ?
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।

০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:১৪

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: সত্যি বলছি আপনার কমেন্ট দেখে আমি টাসকি খাইছি। :P এত গভীর পর্যবেক্ষন???? এজন্যই আপনি এত ভাল গল্পকার.. :)

কবি প্রলয় কেন খুনী হয়েছে তার অনেকগুলা কারন থাকতে পারে, নিজের মনে করে নিজে একটা ধরে ফেলেন :)

আর আমি কোন ইঙ্গিতই দেয়ার চেষ্টা করিনি। আপনার কমেন্ট দেখেই ব্যাপারটা আলাদাভাবে দেখলাম :)

অনেক ধন্যবাদ, শুভেচ্ছা রইল :)

১০| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৫২

ক্লান্ত তীর্থ বলেছেন: গল্পটা পাঠকের পৈত্রিক সম্পত্তি হয়ে গেছে,ইচ্ছে মত ভাবে নেওয়া যায়!


অনেক ভালো লেগেছে!

০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:১৯

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: হা হা হা, তা ঠিক.. :D :P ;) আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমারো খুব ভাল লেগেছে.. অনেক শুভেচ্ছা রইল :)

১১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫৭

শান্তির দেবদূত বলেছেন: প্রথমেই বলি, গল্পের নাম নিয়ে। চাঁদের গন্ধ! অদ্ভুত ধরনের নাম! নামেই একটা অতিপ্রাকৃতিক ব্যাপার স্যাপার চলে এসেছে। এটাই অভিনব লেগেছে, অনেকক্ষণ ভাবালোও আমাকে।

গল্পের ব্যাপারে বললে, আরো বিস্তারিত ও বড় আকারে লিখলে বেশ ভালো হত। হঠাতই যেন শেষ হয়ে গেল। আর গল্প উপন্যাসে শুভ্র, মিথিলা এই নাম গুলোর ব্যবহার ইদানিং মহামারি আকার ধারন করেছে। চরিত্রের নাম একটা গল্পের অনেক ইমপোর্টেন জিনিস।

একটা উদাহরন দেই। আপনি যদি একটা গল্প লিখেন X ক্যারেকটার দিয়ে সেটাতে অন্য লেখকের যতোই প্রভাব থাকুক তবুও একসময় সেটা আপনার গল্পই থাকবে। এখন, আপনি যদি সম্পূর্ণ নিজস্ব স্টাইলে অভিনব প্লট নিয়ে একটা গল্প লেখেন আর সেটার প্রধান চরিত্রের নাম দেন হিমু, তাহলে যতোই হুমায়ূন আহমেদের প্রভাবমুক্ত লেখা হোক সবাই সেই হুমায়ুন আহমেদের গল্পের ছায়ায় খুজে বেড়াবে আপনার গল্পে।

সো, সাধু! নামে সাবধান :)

লেখার স্টাইল অনেক ভালো, বাক্য গুলোও সুগঠিত ও বড় হয়েছে টানা পড়ে যেতে বেগ পেতে হয় না। সব মিলিয়ে ভালো, আরও ভালো হতে পারতো। চালিয়ে যান। শুভেচ্ছা রইল।

০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৩৫

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: আপনাকে প্রথমেই একটা খুব বড় করে ধন্যবাদ জানাই। আপনার মত এরকম একজন পাঠক আর এই একটা মন্তব্য দেইলেই যে কারো মনটা ভাল হয়ে যাবে। :) আর আপনার এই একটা মন্তব্যই আমার পোস্টকে একটা নতুন মাত্রা দিয়েছে .. অনেক ভাল থাকুন।

চাঁদের গন্ধ নামটা হঠাত মাথায় এসেছে। আগে চাঁদে ইলেকট্রন নিয়ে অনেক চিন্তা করেছি, তবে কখনো চাঁদে গন্ধ আছে নাকি জানতাম না :) আমার মনে হয় চাঁদে আসলেই গন্ধ আছে তা শুধু অনুভব করতে হয় .. :)

হুম.. আরো ভালো হতে পারত :)

আর নামের ব্যাপারটা অসাধারন বলেছেন, প্রলয় আর প্রিয়তা নামটা কেমন?????



১২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৩৭

বৃষ্টিধারা বলেছেন: ভালো লাগলো ।

০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০৬

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে দেখে আমারো খুবই ভালো লাগলো। :) অনেক শুভেচ্ছা রইল.. ভাল থাকুন :)

১৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৪৬

শান্তির দেবদূত বলেছেন: হুম, প্রিয়তা নামটা মনে হয় বেশ কয়েক জায়গায় দেখেছি বা শুনেছি, ভালো নাম :) আর প্রলয় নামটার ব্যাপারে কি আর বলবো! ঠিক এই মুহূর্তে আমি যে সাই-ফাইটা লেখছি সেটার মূল চরিত্রের নাম প্রলয় /:) /:) হা হা হা

০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০৩

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: প্রিয়তাও কেউ বুকিং করে রেখেছে?? :| প্রলয় তাহলে থাক, ওটা আপনার :) রন্জন? নাকি রন্জনও বুকিং??

১৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:১৫

পাপতাড়ুয়া বলেছেন: ভার্সিটির প্রথম বর্ষে একটা উপন্যাস পড়েছিলাম, লেখকের নাম মনে নাই। নতুন কেউ হবে। ভার্সিটি ছাড়লামই বছর দুই হয়ে গেল।

ওখানকার চরিত্র ছিল প্রলয়। ভালো লেগেছে নামটা। আরেকটা চরিত্র প্রিয়তা।

একটা মন্তব্যে দেখলাম, আপনি দুইটা নামই উল্লেখ করেছেন। আপনি কী সেই উপন্যাস টা পড়েছেন?

যদি পড়া থাকে তবে নাম আর লেখকের নাম কী মনে আছে?

১০ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:০৬

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: নাহ আমি বইটা পড়িনি, বইয়ের নাম আর লেখকের নামটা জানালে পড়তে পারতাম। আর প্রলয়, প্রিয়তা দুজনই আমার খুব ভাল বন্ধুর নাম সে হিসাবে বললাম। এই বইবেলায় মারুফ রসূলের একটা বই বেড়িয়েছে ছায়াপথিকের বাতিঘর। পড়ে দেখতে পারেন। ভাল লাগবে। ওই বইয়েও প্রলয় নামটা আছে :)

১৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:০১

এহসান সাবির বলেছেন: এটা সিরিজ হতে পারে...... তাহলে একদিন গন্তব্য পাবে আশা করি........

শুভকামনা......

১০ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:০৮

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: আরে না এটা এখানেই শেষ। কিছু গন্তব্যহীন গল্প থাকুক না.. :)

শুভেচ্ছা রইল :)

১৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: লেখা ভালো লেগেছে। আপনার লেখা বেশ সাবলীল এবং প্রাঞ্জল।
শান্তির দেবদূত ভাই যে মন্তব্য করেছেন সেটা বেশ গুরত্বপূর্ন। আশা করি খেয়াল রাখবেন। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইল।

১১ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:২২

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: অফুরন্ত ধন্যবাদ আপনাকে :)

১৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫৫

শুভ্র দা বলেছেন: প্রথমটা একটা অসাদারন গতিতে চলছিল। শেষে এসে এমন হয়ে গেলো কেন?

১৩ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: তা তো বলতে পারছিনা :| শুভেচ্ছা :)

১৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫৬

শুভ্র দা বলেছেন: *অসাধারন

১৩ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৯

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: বুঝতে পেরেছি :)

১৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪

তাসজিদ বলেছেন: চাদের গন্ধ ঃ অদ্ভুত সুন্দর নাম । কিন্তু আমি বলব গল্পের সাথে নামের মিল কম। কিংবা নেই।

সত্যি কথা বললাম, কবি প্রলয় এখন খুনী প্রলয়” শুভ্র চুপ করে হাটছে, ও জানে প্রলয় কখনো ছলনা করেনা, ও যা বলে ভেবে চিন্তে বলে

এ লাইনের কোন ব্যাখ্যা আমি খুজে পাই নি।
আপনার ভাষা বিন্যাস অদ্ভুত সুন্দর।চালিয়ে যান।

১৪ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: আপনার খুব পরিচিত কেউ যে অপরাধ শব্দটার সাথেই পরিচিত নয় তখন যদি সে বলে আমি খুন করেছি তখন আপনি নিশ্চয়ই অবাক হবেন। প্রলয়ের কথাটা শুনেও শুভ্র অবাক হয়ে গিয়েছিল, তবে পরক্ষনেই সে বুঝতে পারে প্রলয় মজা করছেনা, ও আসলেই খুনী প্রলয় হয়ে উঠে। বুঝাতে পারলাম?

নামের সাথে গল্পের মিল রাখাটা নিতান্তই অপ্রয়োজনীয় একটা ব্যাপার :)

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে :)

২০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:০৯

শুভ্র দা বলেছেন: আমার জানামতে শব্দটা কাকভোর হবে

১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: আমিও প্রথম তাই লিখেছিলাম, পড়ে ভাবলাম ভুল.. ধন্যবাদ

২১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: গল্পের নামটা সুন্দর হয়েছে। শুভ্র নামটাও সুন্দর। আপনার নামের সাথে মিল রেখেছেন।

২১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:২৯

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা :)

২২| ১২ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:১৪

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: শেষ কোথায়?

২১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৩০

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: শেষটা অলিখিত ..

২৩| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:২৫

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: শেষের দিকে কেমন যেন হয়ে গেল?

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: সেটাই .. :(

২৪| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার এগিয়ে যাচ্ছিলো :)

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: ধন্যবাদ .. :) :(

২৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫০

শায়মা বলেছেন: :)

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: :D :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.