নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যখনি এ পথে যাবে, বারেক দাঁড়ায়ো ফুলবনে, শুধু দু হাত ভরিয়া দেব ফুল।
ব্লাড প্রেসার কন্ট্রোল বয়স্কদের জন্য একটু বিশেষ ব্যবস্থা দাবী করতে পারে! সাধারণত বয়স্কদের আইসোলেটেড সিসটোলিক হাইপারটেশন হয়। অর্থাৎ সিস্টোলিক প্রেসার বাড়ে কিন্তু ডায়াস্টোলিক প্রেসার তুলনামূলকভাবে কম থাকে। ফলে তাদের সিস্টোলিক এবং ডায়াস্টোলিক প্রেসারের পার্থক্য যাকে আমরা পালস প্রেসার বলি এটা বেশি হয়। প্রশ্ন আসতে পারে এরকম কেন হয়। এর কারণ বয়স্কদের রক্তে পানির পরিমাণ তুলনামূলক ভাবে বেশি থাকে যাকে আমরা বলি “relative intravascular volume overload”। কাজেই যে সব ওষুধ প্রস্রাবের সাথে পানি বের করে দেয় যাকে আমরা ওয়াটার পিল বা ডাইউরেটিক বলি এই ওষুধ তাঁদের জন্য বেশি কার্যকর। তবে আরেকটা ব্যাপার, লবন কিন্তু রক্তে পানির মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। কাজেই এসব রোগীকে ওষুধ দেয়ার আগে লবন কমিয়ে ১০ থেকে ১৪ দিন পর্যবেক্ষণ করে দেখতে হয় প্রেসার কমে কিনা। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এতেই প্রেসার কমে যায়। ধরে নেই প্রেসার কমেনি। আমরা ডাইউরেটিক দিলাম কিন্তু তারপরও প্রেসার কমছেনা, এর কারণ হতে পারে হয় রোগী লবন বেশি খাচ্ছেন বা ব্যাথার ওষুধ খাচ্ছেন। ব্যাথার ওষুধও রক্তে পানির মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। সে ক্ষেত্রে লবন খাওয়া কমাতে হবে এবং ওষুধ পরিবর্তন করতে হবে।
১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৫
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য! ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন এটাই চাওয়া।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮
প্রামানিক বলেছেন: উপকারী পোষ্ট