নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাবু ইসলাম০০৭

লেখার মত কিছুই নেই আমার।

বাবু ইসলাম০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যৌণশক্তি তরমুজই প্রাকৃতিক প্রতিষেধক। :) :) :) :)

১০ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

যারা যৌণশক্তির দিক থেকে অক্ষম বা দুর্বল, তাদের সক্ষমতার জন্য তরমুজই প্রাকৃতিক প্রতিষেধক। :) :) :) :) :)

আমাদের সমাজে যৌণবিষয়ক আলোচনা যেন ব্রাত্য। কিন্তু দাম্পত্য জীবনে যৌণ রোগ একটি বড় সমস্যা। এ বিষয়ে সম্যক জ্ঞানের অভাব দাম্পত্য জীবনে কলহ ডেকে আনতে পারে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিবাহ-বিচ্ছেদ পর্যন্ত ঘটাতে পারে। সংসারে নিত্য মন কষাকষিতো আছেই। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌণতার সম্পর্ক স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। কিন্তু এ ক্ষেত্রে দুজনের কারো যদি সমস্যা থেকে থাকে সেটার জন্য ব্যবস্থা নেয়া আবশ্যক। শুধু যে ওষুধ খেয়েই রোগ তাড়াতে হবে-বিষয়টা কিন্তু এমনও নয়। খাবারের মেন্যুতে কিছু পরিবর্তন আনলেও আমরা পেতে পারি সঠিক দাওয়াই।



কৃত্রিম পন্থায় যৌনশক্তি বাড়াতে ভায়াগ্রা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার অন্ত নেই। এ নীলাভ ট্যাবলেটটির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়েও অনেক বিতর্ক রয়েছে। তবে বিজ্ঞানীরা শেষ পর্যন্ত পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়াহীন প্রাকৃতিক ভায়াগ্রার সন্ধান দিয়েছেন। জিনিসটি আর কিছু নয়, আমাদের অতি পরিচিত তরমুজ। বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, ভায়াগ্রার মতোই কার্যকর এই ফল।



সম্প্রতি টেক্সাস এ অ্যান্ড এম ইউনি-ভার্সিটির গবেষকরা বলেন, নতুন গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, যারা যৌণশক্তির দিক থেকে অক্ষম বা দুর্বল, তাদের সক্ষমতার জন্য তরমুজই প্রাকৃতিক প্রতিষেধক। অর্থাৎ তাদের এখন থেকে আর ভায়াগ্রার পেছনে অর্থ না ঢেলে তরমুজে আস্থা রাখলেই চলবে। তারা গবেষণার পর বিস্ময়কর ফল দেখতে পান, একটি তরমুজে সিট্রোলিন নামের অ্যামাইনো এসিডের পরিমাণ এত বেশি, যা আগে বিজ্ঞানীরা ধারণাও করতে পারেননি।



watermilonকারণ বিজ্ঞানীরা মনে করতেন, সিট্রোলিন সাধারণত ফলের অখাদ্য অংশেই বেশি থাকে। বিনু পাতিল বলেন, তরমুজে সিট্রোলিন আছে, এটা আমাদের জানা কথা। কিন্তু এটা জানতাম না, সিট্রোলিনের পরিমাণ তাতে এত বেশি থাকতে পারে। গবেষকরা ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, মানবদেহ সিট্রোলিনকে আর-জিনিনিন নামের যৌগ পদার্থে রূপান্তরিত করে। আরজিনিনিন হচ্ছে ভিন্ন মাত্রার অ্যামাইনো এসিড, যা নাইট্রিক এসিডের অগ্রদূত হিসেবে কাজ করে। আবার নাইট্রিক এসিড দেহের রক্তবাহী শিরা বা ধমনির প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।



আর রক্তবাহী শিরা বা ধমনির প্রসারণের কারণেই মানুষের বিশেষ অঙ্গটি সক্রিয় হয়। আর ভায়াগ্রাও দেহের নাইট্রিক এসিডকে সক্রিয় করার মাধ্যমে কৃত্রিম পন্থায় দেহে জৈবিক উত্তেজনা সৃষ্টি করে। গবেষকরা আশা করছেন, তরমুজের ভায়াগ্রা-গুণটি নিয়ে বিশ্বের অন্য গবেষকরা এগিয়ে আসবেন। তবে তারা এ গবেষণার ফলকে সবাই এক বাক্যে এখনো মেনে নেননি। তারা এ নিয়ে আরও গবেষণা করতে চান।



দি জার্নাল অফ সেক্সুয়াল মেডিসিন’-এর প্রধান সম্পাদক ইরউয়িন গোল্ডস্টেইন বলেন, বিশেষ অঙ্গের উত্তেজনার জন্য অবশ্যই নাইট্রিক এসিড দরকার। কিন্তু বেশি করে তরমুজ খেলেই তা প্রাকৃতিকভাবেই একই কাজটি করে দেবে, এটা এখনো অকাট্যভাবে প্রমাণিত নয়।



অবশ্য গবেষকরা এখনো নিশ্চিত করে বলতে পারেননি, জৈবিক তাড়না সৃষ্টি করতে একজন অক্ষম লোককে দিনে ঠিক কত পরিমাণ তরমুজ গিলতে হবে। এ নিয়েও তারা গবেষণা করে চলেছেন। সংগৃহিত।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: তরমুজ ব্যবসায়ীর পোয়াবারো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.