নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আৃমার নাম বাবু মুহন।আমার বাড়ি রামগন্জে।আমার গ্রামের বাড়ি মধ্যপাড়া।আমি একজন ভালো মানের ব্লগার হতে চাই

বাবু মোহন

babumohon

বাবু মোহন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আধুনিক বিজ্ঞানও বলছে নামাজের কথা!

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪২

আমরা অনেকেই ভাবি নামাজের উপকারিতা বলতে পরকালের শান্তির কথা।আসলে শুধু তাই নয় নামাযে রয়েছে বিশাল উপকার আর এই বিজ্ঞান সম্মত এই উপকারের কথা বলা হয়েছে আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে।ইসলামই একমাএ ধর্ম যার সাথে বিজ্ঞানের মিল রয়েছে।

পবিএ কুরআন শরীফের কথা ১০০% এর মধ্যে কেবল মাএ ৮০% বিজ্ঞান প্রমান করতে পেরেছে। আর বাকি ২০% বিজ্ঞান বের করতে পারেনি কারন সেটি প্রমান করার মত প্রযুক্তি এখনো পৃথিবীতে আসেনি।

নামাজের মধ্যে যে কি পরিমান বিজ্ঞান লুকায়িত আছে তা আজও আমরা অনেকে জানি না। আসুন জেনে নেই বিজ্ঞান মতে নামাজের উপকারিতা।

১। নামাজে যখন সিজদা করা হয় তখন আমাদের মস্তিস্কে রক্ত দ্রুত প্রবাহিত হয়।ফলে আমাদের সৃতি শক্তি অনেক বৃদ্ধি পায়।

২। নামাজের যখন আমরা দাড়াই তখন আমাদের চোখ জায়নামাজের সামনের ঠিক একটি কেন্দ্রে স্থির অবস্থানে থাকে ফলে আমাদের মনোযোগ বৃদ্ধি পায়।

৩। নামাজের মাধ্যমে আমাদের শরীরের একটি ব্যায়াম সাধিত হয়।এটি এমন একটি ব্যায়াম যা ছোট বড় সবাই করতে পারে।

৪। নামাজের মাধ্যমে আমাদের মনের অসাধারন পরিবর্তন আসে।

৫। নামাজ সকল মানুষের দেহের কাঠামো বজায় রাখে।ফলে শারীরিক বিকলঙ্গতা লোপ পায়।

৬। নামাজ মানুষের ত্বক পরিষ্কার রাখে যেমন ওজুর সময় আমাদের দেহের মূল্যবান অংশগুলো পরিষ্কার করা হয় এর ফলে বিভিন্ন প্রকার জীবানু হতে আমরা সুরক্ষিত থাকি।

৭। নামাজের ওজুর সময় মুখমন্ডল ৫বার ধৌত করার ফলে আমাদের মুখের ত্বক উজ্জল হয় এবং মুখের দাগ কম দেখা যায়।

৮। ওজুর সময় মুখমন্ডল যেভাবে পরিস্কার করা হয় তাতে আমাদের মুখে একপ্রকার মেসেস তৈরি হয় ফলে আমাদের মুখের রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি পায় এবং বলিরেখা কমে য়ায।

৯। কিশোর বয়সে নামাজ আদায় করলে মন পবিএ থাকে এর ফলে নানা প্রকার অসামাজিক কাজ থেকে বিরত থাকে।

১০। কেবল মাএ নামাজের মাধ্যমেই চোখের নিয়ম মত যত্ন নেওয়া হয় ফলে অধিকাংশ নামাজ আদায় কারী মানুষের দৃষ্টি শক্তি বজায় থাকে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১১

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাই, বিজ্ঞান বলুক আর না বলুক, মুসলিম হওয়া মানে "নিজের ইচ্ছেকে আল্লাহার কাছে সপে দেয়া"। অর্থাৎ, আল্লাহ হুকুম দিয়েছেন, তাই ওয়াক্তমত নামাজ পড়তে হবে। এটাই ঈমানের দাবী।

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩

সুখী পৃথিবীর পথে বলেছেন: ভাল লাগল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.