নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ami babumohon

বাবু মুহন

বাবু মুহন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আকন্দ গাছের ভেষজ গুণাগুণ!

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২০

গাছ-গাছালির পাতাকে আমরা
অনেকেই অবহেলা করি। কিন্তু এইসব
গাছ-গাছালি আমাদের অনেক রকম
উপকার করে থাকে।
হাঁপানি ওষুধের থেকেও আকন্দ
পাতা বেশি কার্যকরি। গ্রাম-
বাংলার মানুষ হাঁপানি ও
শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আকন্দ পাতা
ব্যবহার করে।
আয়ুর্বেদার্য শিবকালি
ভট্ট্রাচার্যের মতে, ১৪টি আকন্দ
ফুলের মাঝখানে চৌকো অংশটি
নিতে হবে। তারসঙ্গে ২১টি গুল
মরিচ দিয়ে একসঙ্গে বেটে ২১টি
বড়ি বানাতে হবে। প্রতিদিন
সকালে পানি দিয়ে ১টি বড়ি
খেলে হাঁপানি রোগের উপশম হয়।
এই ওষুধ খাওয়ার সময় পথ্য হিসেবে শুধু
দুধ ভাত খেতে হয়। এতে শ্বাসকষ্ট
কেটে যায়। আকন্দ গাছের মূলের ছাল
শুখিয়ে চূর্ণ করে আকন্দের আঠা দিয়ে
মুড়িয়ে বিড়ির মতো করে
বানিয়ে সেটি ধরিয়ে ধোয়া
টানলে হাঁপানি লাঘব হয়।
হাঁপানি ছাড়াও আকন্দ পাতার
অন্যান্য গুণাবলি
১। হাঁপানি ছাড়াও আকন্দ পাতা ওষুধ
হিসেবে ব্রণ ফাটাতে সাহায্য
করে। আকন্দ পাতা দিয়ে ব্রণ চেপে
বেঁধে রাখলে ব্রণ ফেটে যায়।
২। বিছে কামড়ালে জ্বালা-
পোড়া কমাতে আকন্দ পাতা ব্যবহার
করা হযে থাকে।
৩। শরীরের কোনো স্থানে দূষিত
ক্ষত হলে সেই স্থানটিতে আকন্দ
পাতা সেদ্ধ পানি দিয়ে ধুয়ে
দিতে হয়। এতে পুঁজ হয় না।
৪। বুকে সর্দি বসে গেলে ভালো
করে পুরনো ঘি বুকে ডলতে হয়। ঘি
মাখানো বুকে আকন্দের পাতা গরম
করে ছেক দিলে সর্দি ভালো হয়।
৫। খোস-পাচড়া বা একজিমার
ক্ষেত্রে আকন্দের আঠার সঙ্গে চার গুণ
সরিষার তেল মিশিয়ে গরম করতে
হয়। এই গরম তেলের সঙ্গে কাঁচা
হলুদের রস মিশিয়ে খোস পাচড়ায়
মাখলে তা ভালো হয়ে যায়।
৬। পা মোচকে গেলে প্রচণ্ড ব্যথায়
এই আকন্দ পাতা দিয়ে গরম ছেক
দিলে ব্যথা উপশম হয়।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬

হাসানগুরু বলেছেন: কোথায় পাবো এই পাতা

২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬

হাসানগুরু বলেছেন: কোথায় পাবো এই পাতা

৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আকন্দ গাছ চিনিয়ে দিন, চেনার উপায় বলুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.