![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অতিতে কখনো রাজনৈতিক নেতাদের চোরাই পথে হাটতে দেখা যায়নি। অবশ্য আত্নগোপন রাজনৈতিক সংস্কৃতি হিসাবে স্বীকৃত। বর্তমানে রাজনৈতিক নেতারা চোরের মত পালিয়ে থেকে বাচতে চায়। গতকাল বিএনপির সমাবেশে নিজেদের ফাটানো ককটেল নিয়ে নাটকীয়ভাবে কেন্দ্রীয় দফতরে এমন লুকোচুরি খেলে। একপর্যায়ে দরজা ভেঙে সাবেক অতিরঞ্জিত মন্ত্রি আলতাফ হোসেন, সাদেক হোসেন খোকা ও জয়নাল আবদিন ফারুক মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন গ্রেফতার হন। দীর্ঘ দুইমাস অফিসে বসেছিলেন রুহুল কবির রিজভী ও গ্রেফতার হন। তাদের দোসর মাহমুদুর রহমান তো এখনো দফতরেই আছে। অবশ্য মির্জা ফখরুল এই তুলনায় ভাল যে ছলচাতুরী করেননি। ইতোপূর্বে তিনিও সুপ্রীম কোর্টে বোরকা পড়ে হাজির হয়েছিলেন।
কয়েকদিন আগের হরতালে বিএনপির ৪ মহিলা এমপি যাদের ডাকসাইটে হিসাবে পরিচিতি আছে তারাও চোরের মত পালানোর চেষ্টা করেছেন। একেবারে পুলিশকে জাবরে ধরে গাড়ি থেকে রাস্তায় লুটিয়ে পড়েছেন। এহন কান্ড কোন এমপি করতে পারে এটি ভাবতেও পারে না সাধারণ মানুষ। আবার বিলাপ করেছেন পুলিশে কি করতাছে? বিএনপি নেতা পিন্টুও আইনজীবির পোষাকে পালাতে চেষ্টা করে সুপ্রীম কোর্ট এলাকায় ধরা পড়েছিলেন। রাজনীতিবিদরা এমন চোরাই পথে হাটতে পারে আর সততার গর্জন করতে পারে এটি কেউ বিশ্বাসই করেতে পারে না। অথচ বিএনপি নেতারা তাই করল। অন্তত যখন দরজা ভাঙছে পুলিশ তখনো তারা দরজা খুলে দিতে পারতো। কিন্তু চোরের মন পুলিশ পুলিশ। আর ওই যে ককটেল তাদের হেড অফিসে! এটি কি রাজনৈতিক দলের অফিস না, সন্ত্রাসী কোন দলের? ১৮ দলের কেউ কালকে ওই সমাবেশ থেকে ধরা পড়ল কেন? জামাত শিবির কি বিএনপির ঘাড়ে বন্দুক ফাটালো?
২| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৬
রোদের ক্রোধ বলেছেন: হায়রে আপনার এক চোখা নীতি ... ওনারা পলায়ন রত এগুলা দেখলেন , কিন্তু একবার বললেন না একটা পার্টি অফিসে গিয়ে এই ভাবে নজিরবিহীন ভাবে তল্লাশি । যা কিনা ৯০ দশকের পড়ে আর হইনি । এগুলা আপনাদের দেখতে খুব ভালো লাগে । আসলে আওয়ামীলীগ চায় দেশে তারা ছাড়া আর দল থাকবে না । দু একটা তাদের পা চাটা দল শুধু থাকবে । মাঝে মাঝে লোক দেখানো সমালোচনা করবে । এই আমলে আওয়ামীলীগ যে কিছু প্রাকটিস চালু করল , তা যে সামনে অব্যাহত থাকবে আর তাতে দেশে অশান্তি ছাড়া আর কিছু আসবে না । বি এন পি যা করে তা নাকি সব সাজানো নাটক । নিজেরা ককটেল ফুটায় , শুধু তাই ই না , তারা আবার অফিসের দরজার সামনে ককটেল রেখে দেয় যাতে পুলিশ সহজেই সেগুলো খুঁজে পেতে পারে ।
আওয়ামীলীগ যা করে তা হল সিরিজ মুভি । আসলে আওয়ামীলীগ শুধু তাই জনগনের নাম দিয়ে তাদের জন্য করবে যা কেবল তাদের পক্ষেই যায় । আমরা যেন গাধা , কিছুই বুঝব না । নজির বিহীন ভাবে পার্টি অফিসে গিয়ে যা করল আওয়ামীহুকুমের পুলিশ এই ধারা সামনে অব্যাহত থাকবে । কারণ তখন আবার বি এন পি বলবে নাশকতা রোধে পার্টি অফিসে অভিযান হয়েছে আর এই দেখেন বোমা , বারুদ কত্ত কি পেয়েছি ।
৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
২০১৩ বলেছেন: মজিবারের পরিণতি দেখেও এদের ভয় হয়না আফসোস
৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১
অেসন বলেছেন: একটি রাজনৈতিক দলের কার্যালয়ে এভাবে পুলিশী আক্রমন ভবিষ্যতের জন্য ভালো ফল বয়ে আনবে না। অন্যদিকে জনসভায় পুলিশের চর বোমা বিষ্ফোরন ঘটিয়েছে, এই অভিযোগের ভিত্তি কি?
জনসভায় অংশগ্রহনকারীরা হেলমেট পরিহিত অবস্থায় পুলিশের উপর আক্রমন করতে পারে অথচ সমাবেশের মধ্যস্থলে পর পর আটটি বোমা বিষ্ফোরন ঘটালো তখন কর্মীরা কাউকে ধরতে পারলো না? আর বিষ্ফোরন
সবসময় সমাবেশ/ বিক্ষোভের শেষদিকে কেন ঘটে ?
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৮
নায়করাজ বলেছেন: বৃহত্তর জামায়াতে ইসলামীর বিএনপি শাখা ওটা। ওখানে ওগুলো ছিল জামাতী বোমা। মওদুদীবাদে বোমা মারা সওয়াবের কাজ।