নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্মার্টফোনের চাহিদা এখন বাড়ছে। অনেকের হাতেই দেখা যাচ্ছে স্মার্টফোন। শুধু ফোন করা নয়, ইন্টারনেট, নানা রকম প্রোগ্রাম বা অ্যাপস ব্যবহার করা যায় এই ফোনে। স্মার্টফোন কেনার আগে কী কী ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে, সে বিষয়ে বলেছেন সাইম প্লাসের স্বত্বাধিকারী কামাল হোসেন।
স্মার্টফোন কেন?
ইন্টারনেট, মাল্টিমিডিয়া ও টাচস্ক্রিন থাকায় এখন জনপ্রিয় স্মার্টফোন। মোটামুটি কম্পিউটারের কাজ খুব সহজে এই মুঠোফোনে করা যায়। যাঁরা কার্যকরভাবে স্মার্টফোন ব্যবহার করতে পারেন এবং এর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ভালো জানেন, তাঁদের জন্য এটি কেনা ভালো। যাঁদের চলতি পথে যখন-তখন অফিসের নানা কাজ সারতে হয় বা ইন্টারনেটে যোগাযোগ করতে হয়, তাঁদের জন্য স্মার্টফোন বেশ কাজের।
অপারেটিং সিস্টেম কোনটা?
সব স্মার্টফোনই কোনো না-কোনো অপারেটিং সিস্টেমে চলে। এ ক্ষেত্রে মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড এখন বেশ এগিয়ে আছে। অ্যাপলের অপারেটিং সিস্টেম আইওএস অনেকের কাছেই খুব প্রিয়। তবে শুধু আইফোনেই আইওএস রয়েছে। এ ছাড়া উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমেও পাওয়া যায় অনেক স্মার্টফোন।
ব্যবহারের ক্ষেত্রে নানা সুবিধা রয়েছে অ্যান্ড্রয়েডে। শুধু গুগলের জিমেইলে একটি অ্যাকাউন্ট থাকলেই সবকিছু ব্যবহার করা যায় অ্যান্ড্রয়েডে। উইন্ডোজে এমএস অফিস খুব ভালোভাবে কাজ করে।এমএস এক্সেলে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করা যায়।
বাজেট কত?
দেশের বাজারে কম দামি, বেশি দামি—সব রকমের স্মার্টফোনই পাওয়া যায়। স্মার্টফোনের দাম এখন পাঁচ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৯০ হাজার টাকা পর্যন্ত। কমবেশি প্রতিটি স্মার্টফোনে এক বছরের ওয়ারেন্টি দেওয়া হয়ে থাকে। কিছু কিছু স্মার্টফোনে দুই বছরের ওয়ারেন্টিও দিয়ে থাকে।
কী কী বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে?
শুধু শখে বা আবেগের বশবর্তী হয়ে স্মার্টফোন না কেনাই ভালো।
ব্যাটারির চার্জার ঠিক আছে কি না, দেখে নিন। কেনার সময় চার্জ দিয়ে দেখতে হবে চার্জ ঠিকমতো হচ্ছে কি না।
প্যাকেটে নির্মাতাপ্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা স্টিকার আছে কি না, দেখে নিতে হবে।
ওয়ারেন্টির বিষয়টা ভালোভাবে বুঝে নিতে হবে। এক না দুই বছরের ওয়ারেন্টি, তা যেমন পরিষ্কার হতে হবে, তেমনি ওয়ারেন্টির ধরন এবং কী কী কারণে ওয়ারেন্টির শর্ত ভঙ্গ হবে, সেসব বিষয় জেনে নিতে হবে।
ক্রেতা কী কাজে স্মার্টফোন ব্যবহার করবেন, তা বুঝে প্রসেসর, র্যাম ও ইন্টারনাল মেমোরির ক্ষমতা দেখে স্মার্টফোন কেনা উচিত।
অ্যাপসের বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। অ্যান্ড্রয়ডে অ্যাপসের সংখ্যা অনেক বেশি।
থ্রিজি সমর্থন করা স্মার্টফোনে সামনের ক্যামেরা আছে কি না, তা দেখে নিন।
ফোন কেনার সময় দোকানে বিশেষজ্ঞ কাউকে পাওয়া যায় কি না, তা-ও দেখা উচিত। যাঁর কাছ থেকে ফোনের খুঁটিনাটি জানা যাবে, এমন কাউকে সঙ্গে রাখা ভালো।
ব্র্যান্ডের স্মার্টফোনগুলো সবকিছুই সমর্থন করে। চীনা নন-ব্র্যান্ড ফোন অ্যান্ড্রয়েড ও উইন্ডোজ সমর্থন করবে না।
অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিংসিস্টেম ইন্টারনেটের মাধ্যমে হালনাগাদ করে নেওয়া যায়।
কেনার পর সতর্কতা
সারা রাত চার্জে দিয়ে রাখবেন না। তিন-চার ঘণ্টা চার্জ দেওয়ার পর চার্জার খুলে রাখুন।
সতর্ক থাকতে হবে যাতে হাত থেকে ফোন পড়ে না যায়। স্মার্টফোনের পর্দা অনেক বড়, এতে ভেঙে যেতে পারে।
পানি থেকে সাবধান। তবে পানিতে পড়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যাটারি খুলে সার্ভিস সেন্টারে নিয়ে যেতে হবে।
স্মার্টফোনে সাধারণত ফরম্যাট করা যায় না। এ কাজ করলে সব তথ্য (ডেটা) মুছে যায়। সে ক্ষেত্রে ফরম্যাট করার আগে ডেটা অন্য কোথাও সংরক্ষণ করতে হবে।
এ ধরনের আরও হাজার হাজার বিষয়ে জানতে একবার এখানে দেখতে পারেন
২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
সোহেল হোসেন বলেছেন: Click This Link
৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
নিয়ন আধাঁর বলেছেন: Want to buy a Sony XPERIA phone (XPERIA P).. But original warrenty isn't possible in Bangladesh. Can you suggest a reliable Shop of Basundhara city, from where I can buy a set.
৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৭
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষের স্মার্টফোন দরকার ফেবুতে থাকার জন্য, অনলাইন গেমস খেলার জন্য।
৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৮
৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৩৬
আবু তাহের সাগর বলেছেন: স্মার্টফোনের বর্তমান মূল্য দেখুন এই সাইটে
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫২
নক্ষত্রহৃদয় বলেছেন: এখানে দেখুন