১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৩২

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: নাহ,ধর্ম খারাপ জিনিষ না।খারাপ হচ্ছে ভেদাভেদ।খারাপ হচ্ছে মানুষের মনমানসিকতা

২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৪

হাতুড়ে লেখক বলেছেন: ধর্ম সৃষ্টির আগেও মানুষ খারাপ কাজ করেছে, এখনো করছে। ধর্ম মানুষকে খারাপ প্রবৃত্তি থেকে দূরে রাখতে পারলে পৃথিবীতে এত অশান্তির ছিটেফোটা কেন?? যারা ধর্মের লেবাস খুলে ফেলেছে তারাই বিশ্বের মধ্যে সুখী কেন?

৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

আচিন বলেছেন: বাংলাদেশ এর সকল ধরণের সংবাদ পত্রের খবর পেতে ভিজিট করুন http://onpbd.blogspot.com/

৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪

রিফাত হোসেন বলেছেন: হুম . ..

৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২

টারজান০০০০৭ বলেছেন: মদ , জুয়া আর মাগিবাজী ; এই তিনটা যদি ধর্ম জায়েজ কইরা দিতো তাইলে আমাদের মগাচিপরা পীর সাব হইয়া খানকা খুলতো, সকল ইসলামবিদ্বেষী (নাস্তিক নহে) আইসা হের্ মুরিদ হইতো ! ছাগু আর পাঁঠাদের ক্যাচাল দেখতে হইতোনা ! ব্লগও জমজমাট হইতোনা ! আহারে , সেই ছাগু আর পাঁঠারা কুতায়; ছোট বিচির কিছু পাঁঠা ব্লগে থাকলেও ছাগুহারা হইয়া ব্লগ যে শুকাইয়া যাইতাছে !

৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অল্প কথায় অনেক ভাব ভাল বলেছেন।

৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০১

হাতুড়ে লেখক বলেছেন: কন কি?
ঝানতামনাতোহ !!!

সৌদি আরব, পাকিস্থান, ইরাক, ইরান, আফগানিস্থানের দিকে তাঁকান তাইলেই বোঝবেন (যথেষ্ট সন্দেহ আছে বুঝবেন কিনা!) অপেক্ষা করেন বাংলাদেশও ওই কাতারে দাড়াবে শীঘ্রই। না দাড়ালে আপনাদের জাত ভাইয়েরা দাড় করিয়ে দেবে ইনশাল্লাহ।

৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:

"আমি তিতা করলা আর গিমা শাক গরম ভাতের সাথে খেয়ে অভ্যস্ত। আমার ভালই লাগে, আপনার ভাল না লাগলে খাবেন না - আপনি বরং চুরি করুন, ডাকাতি করুন, মিথ্যে বলুন, জ্বেনা করুন, খুন করুন................ "

-বিশ্বে কোটী টন তিতে করলা ও গিমা শাক উৎপাদিত হয়, আপনি খান ও আরো ২০০ কোটীর বেশী মানুষ খান; এই ২০০ কোটী তিত করলা খেয়ে মুসা, যীশু হয়ে যায়নি, আপনিও শেখ ফরিদ হয়ে যাননি; আপনার অপকর্মের লিস্টটা দিলে সবাই উপকৃত হবে।

৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৩৪

বলেছেন: একটা স্মৃতি শেয়ার করি।
ঘটনাটা আমার সামনে ঘটেছিল। এক নাস্তিক এক অশিক্ষিত লোককে আল্লাহর অস্তিত্ব নেই সেটা বোঝানোরে জন্য অনেক উদাহরণ দিল। বিভিন্নভাবে যুক্তি দিয়ে বোঝাচ্ছিল। আমি নিরবে দেখছিলাম।
নাস্তিকের কথা শেষ হওয়ার পর অশিক্ষিত লোকটি বলল, - আপনি নিজের অস্তিত্বে বিশ্বাস করেন?।
নাস্তিক সচকিত হয়ে জবাব দিল, - অবশ্যই, আমিতো বাস্তব, দৃশ্যমান।
লোকটি বলল, আমাকে দেখান, আপনি কোথায়?
নাস্তিক লোকটার নাম মনে নেই। ধরে তার নাম শেয়ান উদ্দিন। শেয়ান উদ্দীন বলল, এইযে আমি আপনার সামনে।
অশিক্ষিত লোকটার নাম গিয়াস উদ্দিন। গিয়াস উদ্দিন বলল, আমি দেখতে পাচ্ছিনা।
শেয়ান বুকে হাত দিয়ে বলল এইযে আমি, আপনি কি মজা করছেন?
গিয়াস বলল, না মজা করছিনা, আমি আপনাকে দেখছিনা। এটাতো আপনার বুক, আর এটা হাত। আপনার চোখ মুখ মাথা নাক দাঁত সব আমি দেখছি। কিন্তু আপনাকে দেখছিনা। আপনি কই?
শেয়ান তাচ্ছিল্যের হাঁসি হেসে বলল। আরে ভাই, আমার মগজ, মন, হৃদস্পন্ধন সব নিয়েই আমি। আমি কি বলতে চান আমি বুঝতে পারছিনা।
গিয়াস উদ্দিন বলল, তাহলে এই যে আপনি যে আপনি ভাবছেন সৃষ্টিকর্তা নেই। যে আপনি অন্য দশজন থেকে আলাদা, যে আপনি না থাকলে দেহটার নাম হবে লাশ। সে আপনি কই। আমি সে আপনাকে দেখতে চাই।
নাস্তিক বলল দেখুন কি বলতে চাইছেন আমি বুঝতে পারছি। এজন্য আপনাকে প্রথমে বুঝতে হবে জীবন কাকে বলে, এর সঙ্গা কি? আমার যে ব্যক্তি সত্তা সেটা আমার জীবন, আমার কাজ আমার চিন্তার মধ্য দিয়ে প্রকাশ পায়। এসবের সব কিছু মিলিয়ে আমি। আপনার ক্ষেত্রেও তাই।
গিয়াস উদ্দিন বলল। জি জনাব আল্লাহ তাই। সমস্ত সৃষ্টি জগতের যে প্রক্রিয়া এর মধ্য দিয়ে আল্লাহকে দেখতে হয়। আপনি নিজে যেখানে নিজেকে কোনোদিন দেখেন নি। দেখার সম্ভাবনাও নেই। এবং আপনি এখন কোথায় আছেন? শরীরের ঠিক কোন জায়গাটাতে আপনার সত্তার বসবাস সেটা আপনি বুঝতে পারে না। আপনি কি করে ঈশ্বরকে দেখবেন এবং বুঝবেন? আপনি যে ইশ্বরে বিশ্বাস করেন না। সেটা আপনার কোনো দোষ নয় এটা আপনার দূর্বলতা।
আমি মনে করি যে ব্যক্তি ইশ্বরকে দেখে বিশ্বাস করতে চায়। তার সাথে তর্ক করা বোকামী। কারণ কেউ তার সামনে ঈশ্বরকে এনে হাজির করতে পারবেনা। কিন্তু ওই অশিক্ষিত লোকটা যে উদাহরণ দিলো। আমি অবাক হলাম। সত্যি আমরা একজন যে আরেকজন দেখি সেটাতো স্রেফ শরীর আমরাতো সে মানুষটাকে দেখিনা। যে একই রকম করে ভাবছেনা। নিজের মতো করে ভাবতে পারছে। ‍গিয়াস উদ্দীন কথাটা কার কাছ থেকে জানলো। তা জানার ইচ্ছে ছিলো। কিন্তু লোকটার সাথে আর দেখা হয়নি।

১০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩

ধ্রুবক আলো বলেছেন: শিরোনাম টা বিস্ফোরণের মত লাগলো। তবে বিস্তারিত অল্পের ভেতর সুন্দর হয়েছে

আমি তিতা করলা আর গিমা শাক গরম ভাতের সাথে খেয়ে অভ্যস্ত।+++

অভিনন্দন

১১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:১০

এম. সাইফ বলেছেন: হাতুড়ে লেখক বলেছেনঃ ধর্ম মানুষকে খারাপ প্রবৃত্তি থেকে দূরে রাখতে পারলে পৃথিবীতে এত অশান্তির ছিটেফোটা কেন?? যারা ধর্মের লেবাস খুলে ফেলেছে তারাই বিশ্বের মধ্যে সুখী কেন?
পৃথিবীতে এতো অশান্তির একটা বড় কারণ হচ্ছে ঠিকমতো ধর্মীয় হুকুমাদি পালন না করা। মন্দ বিষয়গুলো দূরে থাকার নির্দেশ থাকলেও ব্যক্তিজীবনে আমল না থাকা। আর যারা ধর্মের লেবাস খুলে ফেলেছে তারাই বিশ্বের মধ্যে সুখী হবে এটাই স্বাভাবিক কিন্তু ওটা বাহ্যিক সুরতে কেননা আখেরাতে তার জন্য ভয়াবহ শাস্তি বরাদ্দ বিধায় যতটুকু সুখ পাওয়ার দুনিয়াতেই পেয়ে যাবে আর ধার্মিকদের সুখ বাহ্যিকভাবে না দেখা গেলেও আত্মিকভাবে সুখে থাকেন বরং বাহ্যিক পেরেশানিগুলোতো গুনাহ মাফেরও কারণ। আর বিভিন্ন দেশের উদাহরণ দিয়ে নিজের অজ্ঞতা কিংবা নিজেকে হাসির পাত্র বানাবেন না কারণ ধর্ম কোন দেশের নাম নয়। যে মানবে সে কামিয়াব হবে যে মানবে না সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ হউক না নাদানদের কিছু গা জ্বালায় কি আসে যায় তাতে? এমন জায়গায় হাত দিয়েছেন কিছুটাতো জ্বলবেই

১২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:১৯

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: @এম. সাইফঃ মোক্ষম বলেছেন+++++++++++++

১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:২১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট

১৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৩০

এনায়েত হোসাইন বলেছেন: নাহ,ধর্ম খারাপ জিনিষ না।খারাপ হচ্ছে ভেদাভেদ।খারাপ হচ্ছে মানুষের মনমানসিকতা

১৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪৩

অভিজিৎ সমদ্দার বলেছেন: ধর্ম খারাপ জিনিষ না।খারাপ হচ্ছে ভেদাভেদ।