২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৯

ভারসাম্য বলেছেন: কী যে দিন পড়ল! এতদিন পর কিছু লিখলাম, কেউ পড়ে না।

শেষে ডেকে এনে পড়ালাম আপনাকে। যা বলেছেন, তা নিয়েও নতুন করে কিছু বলার নেই।

শীত মুবারাক!

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫

ভারসাম্য বলেছেন: আমি তো বরং কিছুটা বিব্রতবোধ করছি এই ভেবে যে, এমনই একটা লেখা আপনাকে উৎসর্গ করলাম, যে লেখার পাঠকই নেই তেমন, যাও বা কয়েকবার পঠিত হয়েছে, মন্তব্য একেবারেই নেই। লেখা ভাল হলে নিশ্চয়ই আরেকটু বেশি সাড়া পড়তে পারত। অবশ্য ব্লগীয় মিথষ্ক্রিয়ার দিক থেকেও অনেক বেশি অসামাজিক হয়ে পড়েছি, ইদানীং কারো পোস্টেই তেমন কিছু বলা হয় না তেমন, এটাও একটা কারন হতে পারে।

কারন যাই হোক, যেহেতু সাড়া কম, সেহেতু উৎসর্গ করতে গিয়ে আপনাকে একটু ছোটই করা হয়ে গেল কিনা ভেবে কিঞ্চিৎ বিব্রত বোধ করছি। তবে লেখা যদি ভাল নাও লাগে, উৎসর্গের কলংক লাঘবে, নিজ গরজেই, এই পোস্টের একটু মার্কেটিং করে দেখতে পারেন।

আসলে লিখি না অনেক দিন। সময়, সুযোগ, মন-মানসিকতা কিছুই অনুকূলে নয় লেখালেখির জন্য আমার ক্ষেত্রে। কিন্তু আপনার বর্ষপূর্তী পোস্টে, আমাকেও কিছু লেখার জন্য দায়গ্রস্ত করে দিলেন, সাথে সময়ের প্রতিকূলতা কিছুটা কাব্যভাবও এনে দিয়েছিল। তারই ফসল, এই দুর্বল প্রচেষ্টা। তবুও যদি এটা নিয়ে কিছুটা মুগ্ধতা ঘটেই থাকে আপনার ক্ষেত্রে, আমার লেখা সার্থক। এবার মনে হয় আবার লম্বা সময়ের জন্য আরেকটা শীতনিদ্রায় যাওয়া যায়, কী বলেন?

অনেক ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা আর শুভকামনা।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৯

ভারসাম্য বলেছেন: জীবনতো পোড়ে নি, কিছু পুড়লেও ভষ্ম হয়ে যায় নি এখনো। যাদের গিয়েছে তারা নিশ্চয়ই আবার ফিনিক্স পাখির মতই জেগে উঠবে একদিন। আমাদের জীবন পুড়লে, আমরাও।

ভাল লাগলো ফিনিক্স পাখির উপমা।

ধন্যবাদ। শুভকামনা।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০১

ভারসাম্য বলেছেন: ধন্যবাদ! ধন্যবাদ!! ধন্যবাদ!!!

শুভকামনা।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৫

ভারসাম্য বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ দিদি।

শুভকামনা সব সময়ের জন্য।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০০

ভারসাম্য বলেছেন: আর লেখালেখির মরিচা! জীবনেই যে মরচে পড়েছে, ছাড়াতে অনেক আগুন লাগবে।

আগে কি মরিচাবিহীন মসৃন মনে হয়েছে আমার লেখা? আমি অবশ্য কখনোই সেভাবে চেষ্টা করি নি লিখতে, মানে সাহিত্য হিসেবে লিখতে চেষ্টা করি নি বিশেষ কিছু। তাৎক্ষণিক বা সমসাময়িক অনুভূতিকে লেখার মাঝে ধরে রাখতে চেয়েছি। আসলে জীবনের মরিচাগুলো মনে হয় লেখার মাঝেও ভর করেছে। ব্যাপার না খুব একটা। পড়েছেন এবং কিছু বলেছেন এজন্য ধন্যবাদ অনেক। তবে আমার লেখা তখনই কিছুটা সার্থক হবে, যখন লেখায় বলা কথাগুলো অন্য কারো বা কারো কারো অনুভূতিকে সমৃদ্ধ করবে।

ভাল থাকুন। শুভকামনা।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৪

ভারসাম্য বলেছেন: হারাই নি তো! চলে যেতে চেয়েছিলাম অনেক আগে, এখনো চাই, তবে বলে-কয়েই যেতে চাই। চলে যেতে পারি যে কোন সময়, তবে ঠিকানা জানিয়েই যাব হয়তো, পালিয়ে যাব না।

পোস্ট দেয়া বা না দেয়ার সাথে ব্লগীয় সামাজিকতার সম্পর্ক খুব কম। আমার সমস্যা হল, অন্য পোস্টে খুব একটা মন্তব্য করা হয় না এখন আর, নিজের পোস্টেও মন্তব্যের জবাব দিতে অনেক দেরী হয়ে যায়। তবে এখনো নিয়মিতই আসি এখানে, পড়িও যথাসাধ্য এবং সেটা অনলাইনে থেকেই। কাজেই হারিয়ে যাই নি এখনো।

মন বলে আসলে কিছু নাই, এটা মানুষের স্ব-স্ব বিশ্বাসজাত চেতনার একটা ছায়া ছাড়া কিছু নয়। চেতনাটাই আসল, তার ছায়াটাই মন। আলোর কৌণিক দিক পরিবর্তন করে যেমন ছায়ার হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটানো সম্ভব, তেমনি মূল বস্তুর আকার-আয়তনে হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটলেও ছায়া এমনিতেই সমানুপাতিক হারে বড় বা ছোট হয়ে যায়। মানুষের চেতনা আসলে অসীম, কাজেই তার ছায়া বা মনের বিস্তৃতিও অসীম। সমস্যা হল, চেতনার অসীমত্বের নাগাল আমরা ঠিক মত পাই না, পেতেও চাই না। ছায়া দিয়েই কায়ার মাপ নির্ধারণ করি, করতে চাই। ছায়াকেই আসল ভেবে বসি।

উপরের শেষ অনুচ্ছেদে বলা কথাগুলো কিছুটা আধ্যাত্মিক ঘরানার, গভীর ভাব-তত্ত্বের অংশ, তাই কথাগুলোকে আপাততঃ উপেক্ষা করে যাওয়াই শ্রেয়তর হতে পারে। তবে আমলে নিতে চাইলে, যথেষ্ট গুরুত্বের সাথেই নেয়া উচিৎ, হালকাভাবে নয়। আসলে এটাও আমার অনেক বেশি অসামাজিক হয়ে ওঠার বড় একটা কারণ।

মন বড় করুন আরো। মানে হল, অন্যদের ডেকে নিয়ে এসে পড়ান।

ভাল থাকুন অনেক বেশি।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৬

ভারসাম্য বলেছেন: কী যে বলেন! হাউকাউ কবিতা। এনার্খী ..

ধন্যবাদ। শুভকামনা।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৮

ভারসাম্য বলেছেন: ধন্যবাদ।

শুভকামনা সব সময়।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮

ভারসাম্য বলেছেন: আর মরিমার্জন!

ভাবটাও কেবল চমৎকারত্বের জন্য নয়, অংশগ্রহণমূলক হওয়া উচিৎ। আগুন নিয়ে বসে আছি, পাই না মশাল।

অনেক ধন্যবাদ উপলব্ধি নিয়ে পড়বার জন্য। আলোরিকা মানে কী? আলোড়িকাও হয়ে উঠুন, মানে আলোড়ন তুলুন লেখায়।

শুভকামনা নিরন্তর।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৩

ভারসাম্য বলেছেন: আমারও মনে নেই এসেছিলেন কিনা! অভিমান একদম নেই। দেয়াল ভাঙার দেয়ালেও দেয়াল তুলে দিয়েছি! এ দেয়াল অভিমানের নয়, আত্মরক্ষার।

ধন্যবাদ। শুভকামনা।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৮

ভারসাম্য বলেছেন: ধন্যবাদ!! শুভকামনা রইল।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৭

ভারসাম্য বলেছেন: ইমিনামনির জন্য নয়, তবে ইমিনামনির কারনে।

দাও ফিরিয়ে সেই অরণ্য, লহ এ নগর ...

শুভকামনা।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২

ভারসাম্য বলেছেন: একই ছুরি দিয়ে ডাক্তার সার্জারী করে জীবন বাঁচায়, সন্ত্রাসী ছুরিকাহত করে জীবন ঘোঁচায়। কেউ কবিতায় পায় আগুনের পরশমণি ( উপরে শায়মা'র মন্তব্য দ্রষ্টব্য), আবার কেউ পায় পেট্রোলবোমার গন্ধ।

আবেগ নয়, বিবেকের স্ফুরণ ঘটুক। অভিমান নয়, অভিপ্রয়াণ প্রয়োজন।

শুভকামনা আপনার জন্যও।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩০

ভারসাম্য বলেছেন: খেলাঘর ভেঙেছে সেই কবে! এখন সে চাঁদের দেশে বসত গেঁড়েছে।

ভারসাম্য এখনো আছে, তবে ভেঙে যেতে পারে যখন তখন।

শুভকামনা।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৭

ভারসাম্য বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভকামনা।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪

ভারসাম্য বলেছেন: ঞঁ :-<

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০০

ভারসাম্য বলেছেন: শুভ শীতাবসান!

শুভকামনা সব সময়ের জন্য।

১২ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:২১

ভারসাম্য বলেছেন: ধন্যবাদ। পয়লা বৈশাখে করা মন্তব্যের উত্তর বৈশাখ থাকতে থাকতেই দিচ্ছি।

শুভেচ্ছা আপনার প্রতিও।

১২ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:২৮

ভারসাম্য বলেছেন: ধন্যবাদ।

আছি। বনবাসে যেতে পারি নি এখনো। একা একা বনে চলে যাওয়া যায়, বাস করা যায় না। ভারসাম্যহীন হবার সুযোগ নেই আমার, কারন ভারই নেই এখন আর তেমন।

আমাকে 'ভারসাম্যহীন' বলতে চাওয়ার জন্য কিল খাবেন কিন্তু।

শুভকামনা নিরন্তর।

১২ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:৩৩

ভারসাম্য বলেছেন: ধন্যবাদ।

আমার কিন্তু দুঃখ নেই তেমন। দুঃখের কারনগুলোকে দূর করবার আবাহনই ছিল আসলে এই লেখায়। সফল হয় নি, তবে ব্যর্থও নই।

ভাল থাকুন। শুভকামনা।

২৫ শে মে, ২০১৫ ভোর ৬:৫৮

ভারসাম্য বলেছেন: শুধু একটাই ছন্দ ছন্দ ভাব পেলেন! বেশি পেলেন না?

ছন্দ বা ভাব, দুটোরই অভাব। শুধু শুভকামনা নিরন্তর। ভাল থাকুন সব সময়।

২৫ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১১:২৪

ভারসাম্য বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।