![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অমি হাসান নামেই আমি পরিচিত এই নামে অন্য ব্লগার থাকায় হয়ে গেলাম বাংলার হাসান। ইতিহাস হলো একটি জাতির দর্পন। ইতিহাস অসচেতন জাতি কোন দিন প্রকৃত দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবোধে উজ্জীবিত হতে পারে না।
১৯৬২ সালে “স্বাধীন বাংলা নিউক্লিয়াস” গঠনের এক বছরের মাথায় “স্বাধীন বাংলা নিউক্লিয়াস” এর অধীনে একটি হাতে লেখা তিন পেইজের পত্রিকা বের হতে লাগল, যার নাম ছিল “জয় বাংলা”। আজ তার শেষ পাতার লেখা গুলো টাইপ করে দেয়া হলো। মূল তিনটি পাতা যা হাতে লেখা ৪৫ বছরের পুরনো, শেষ কিস্তিতে পুরা পত্রিকা আপলোড করে দেয়া হলো।
(গ) বিশ্বের মানুষ ও বিদেশী রাষ্ট্র সমুহ বুঝিবে যে সংখাগরিষ্ট এর রায় না মানার অর্থ বাংলার সাতকোটি মানুষকে পরাধীনতার শৃংখলে আবদ্ধ করিয়া রাখা। এবং সে সে ক্ষেত্রে বাঙ্গালীর মুক্তির সংগ্রামের প্রতি সমর্থন দান করিতে বিদেশী রাষ্ট্র সমুহ নীতিগত ভাবে বাধ্য। বর্তমান বিশ্বে বিশ্বজনমতের সমর্থন ব্যতীত “মুক্তি সংগ্রাম” প্রায় অসম্ভব।
(ঘ) নির্বাচন অর্থ জনমত অর্থাৎ নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন। কেবলমাত্র নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন ব্যর্থ হইলেই অনিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন শুরু করা যায়। এক্ষেত্রে অনিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রতি দেশবাসীর যে সমর্থন তা স্বপ্রনোদিত।
আমরা বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে লিপ্ত অর্থাৎ বাংলা ও বাঙ্গালীর সার্বিক মুক্তির আন্দোলন। এই জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের মুল বক্তব্য চারটিঃ-
(১) বিশ্বের মানচিত্রে ৫৬ হাজার বর্গমাইল বিশিষ্ট একটি আবাস ভূমির স্বীকৃতি।
(২) সাতকোটি মানুষের বাঙ্গালী জাতি হিসাবে প্রতিষ্ঠা এবং বাংলার কৃষ্টি সংস্কৃতি, সাহিত্য ও সভ্যতায় পরিপূর্ণ বিকাশ।
(৩) সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির ভিত্তিতে রাষ্ট্রিয় অর্থনীতির রুপরেখা নির্নয়।
(৪) প্রতিটি মানুষের জন্মগত গনতান্ত্রিক চেতনাবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।
উপরে বর্নিত আদর্শ, কমসূচী ও সংগঠন মোতাবেক সারাদেশে আগামী দিনের সংগ্রামের জন্য প্রস্তুতি লইতে হইবে এবং এদেশে বর্তমানে প্রতিষ্ঠিত জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক সংগঠন, ছাত্র সংগঠন ও শ্রমিক সংগঠনের নির্দেশে আন্দোলন পরিচালিত করিতে হইবে।
জাতীয় নেতার প্রতি অকুন্ঠ শ্রদ্বা ও বিশ্বাস, আদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা সর্বোপরি দেশপ্রেম উদ্বুদ্দ হইয়া প্রতিটি কর্মীকে একাই “মুক্তি যোদ্ধা” হিসাবে সংগ্রাম অবর্তীন হইতে হইবে।
শত প্রতিবন্ধকতা, লোভ লালসা আত্মকলহ, দ্ধিধা-দন্ধ দুর করিয়া একটি আদর্শ, একটি দেশ ও একটি জাতিকে সামনে রাখিয়া আগাইয়া যাইতে হইবে। মনে রাখিতে হইবে “জয় বাংলা” আমাদের ধ্যান-ধারনা, জয় বাংলা কেবল একটি শ্লোগানই নয়। “জয় বাংলা” একটি দর্শন। জয় বাংলা আমাদের মূল লক্ষ্য। জয় বাংলা আমাদের চলার পথের শেষ প্রান্ত। জয় বাংলা
যারা আগের দুইটি পর্ব মিস করেছেন তাদের জন্য
জয় বাংলা শ্লোগানের ইতি কথা প্রথম পর্ব
জয় বাংলা শ্লোগানের ইতি কথা দ্বিতীয় পর্ব
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫০
বাংলার হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: এই পোস্টটা নির্বাচিত পাতায় স্থান দিতে মডুদের প্রতি আহবান জানাচ্ছি ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৫
বাংলার হাসান বলেছেন: আপনার আহবান সফল হোক এই কামনা
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: শত প্রতিবন্ধকতা, লোভ লালসা আত্মকলহ, দ্ধিধা-দন্ধ দুর করিয়া একটি আদর্শ, একটি দেশ ও একটি জাতিকে সামনে রাখিয়া আগাইয়া যাইতে হইবে। মনে রাখিতে হইবে “জয় বাংলা” আমাদের ধ্যান-ধারনা, জয় বাংলা কেবল একটি শ্লোগানই নয়। “জয় বাংলা” একটি দর্শন। জয় বাংলা আমাদের মূল লক্ষ্য। জয় বাংলা আমাদের চলার পথের শেষ প্রান্ত। জয় বাংলা
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১১
বাংলার হাসান বলেছেন: জয় বাংলা
৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫১
মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: আপনার ধারাবাহিক তিনটি আর্টিকেলই পড়লাম । আপনার এই আর্টিকেল তিনটি একটি মাইল ফলক হয়ে থাকবে । আমাদের সবার চোখ একটু হলেও খূলে দিবে । সত্যাটা অন্তত জানতে পারবে । জানতে পারবে জয় বাংলার সত্যিকারের ইতিহাস ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৩
বাংলার হাসান বলেছেন: চেষ্টা করেছি সত্য জানার এবং জানানোর । কতটুক সফল তা আপনারাই বলতে পারবেন
৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৪
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: প্রথম কথা হইলো অনেক দেড়িতে স্কান কপি দেওনের জইন্য মাইনাচ। আরও আগেই দেয়ার অনুরোধ করছিলাম, অলিয়স ফ্রনসেস এর চায়ের কাপ সাক্ষি ।
তবে পোষ্ট এর ঐতিহাসিক কালজয়ী পেপারের কালেকশনের কারনে পেলাচ না দিয়া পারলাম না।
২য় ভালো লাগা ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৮
বাংলার হাসান বলেছেন: স্ক্যান কপি দিতে দেরি হবার কারন আমার ভাঙ্গা চোরা কম্পিটার। ধন্যবাদ
৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৩
যুবায়ের বলেছেন: অসাধারন একটি পোষ্ট....
পোষ্টে ভালোলাগা রইলো...
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৪
বাংলার হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৭
যুবায়ের বলেছেন: ১৯৬২ সালে “স্বাধীন বাংলা নিউক্লিয়াস” গঠনের এক বছরের মাথায় “স্বাধীন বাংলা নিউক্লিয়াস” এর অধীনে একটি হাতে লেখা তিন পেইজের পত্রিকা বের হতে লাগল, যার নাম ছিল “জয় বাংলা”। আজ তার শেষ পাতার লেখা গুলো টাইপ করে দেয়া হলো। মূল তিনটি পাতা যা হাতে লেখা ৪৫ বছরের পুরনো, শেষ কিস্তিতে পুরা পত্রিকা আপলোড করে দেয়া হলো।
এই পত্রিকার কথা জানতামনা....
আপনার পোষ্ট পড়ে জানা হলো। ধন্যবাদ ভাই
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫৭
বাংলার হাসান বলেছেন: স্বাধীর বাংলা নিউক্লিয়াসের কথা জানতাম কিন্তু পত্রিকার কথা আগে জানা ছিল না। আপনাদের দোয়ায় এখন হাতের কাছেই বেশ কিছু কপি আছে
আপনি লক্ষ্য করলে দেখবেন ততকালীন রাজনৈতিক নেতাদের স্বাধীনতার পক্ষে ছিল না তা ধ্বিতীয় পেইজে ছাত্র নেতারা তাদের বিষয়ে পরিস্কার ছিল যদিও শেষ রক্ষা হয়নি।
দ্বিতীয় পর্বের এই কথা গুলো খেয়াল করুন।
লক্ষ্য করুন এবং মনযোগ দিয়ে পড়ে দেখুন এই দুটি পয়ন্টে।
উপরের গঠিত কমিটির প্রতি নিদেশ।
(ক) জাতীয় পরিষদে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সংখ্যাগরিষ্টতা থাকা সত্ত্বেও যে কোন কারনে ৬ দফা ও ১১ দফা ভিত্তিক শাসনতন্ত্র প্রনীত না হইলে বাংলার মুক্তির আন্দোলন হইবে পরবতী কর্মসূচী এবং পশ্চিমা শাসক ও শোষক গোষ্ঠীর সংঙ্গে সেখানেই প্রত্যক্ষ সংগ্রামের শুরু।
(খ) সে সংগ্রাম নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন হিসাবে শুরু হইলেও পরবতী কালে অসহযোগ. ট্যাক্স বন্ধ, পন্য বর্জন ইত্যাদি আন্দোলনে পরিনত হইবে এবং আর পরে রক্ত দেওয়া ও রক্ত নেওয়ার পর্যায়ে উপনীত হইবে।
৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৯
বিধুভূষণ ভট্টাচার্য বলেছেন: "জয় বাংলা" নিয়ে আপনার লেখা অনুসন্ধানী পোস্টের তিনটি পর্বই পড়লাম। সাধুবাদ জানাই।
১ম পর্বে আপনি লিখেছেন “জয় বাংলা শ্লোগানের” জন্ম ইতিহাস ।
১৯৬৯ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর মধুর কেন্টিনে সিরাজপন্থী (সিরাজুল আলম খান নিউক্লিয়াসের জনক ) জনাব আফতাব আহম্মেদ জয়বাংলা শ্লোগান প্রথম উচ্চারণ করেন আর তা রিসিভ করেন চিশতী হেলালুর রহমান/ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ১৯৭০ সালের ৭ই জুন রেসকোর্সের মাঠে প্রথম জয়বাংলা শ্লোগান উচ্চারন করেন।"
আরকে জনের লেখায় আরেকটি মত পড়লাম "“বাংগালি” শব্দের প্রথম ব্যবহার যেমন করেছেন বৌদ্ধ দোহার প্রধান কবি ভুসুকু (আজি ভুসুকু বাংগালি ভইলী, নিয় ঘরনী চন্ডালে লেলি), তেমনি “জয় বাংলা” শব্দের প্রথম ব্যবহার করেন আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। তিনি ১৯৩৫ সালে ফরিদপুরে অনুষ্ঠিত মুসলিম যুব সম্মেলনে সর্বপ্রথম “জয় বাংলা” রণধ্বনি হিসেবে উচ্চারণ করেছিলেন। কবি তার ভাষণ শেষ করেছিলেন “জয় বাংলা” রণধ্বনি দিয়ে।"
"১৯৬৯ সালের ২০শে জানুয়ারি আসাদের রক্তমাখা সার্ট হয়ে যায় আমাদের প্রাণের পতাকা। আর জয় বাংলা হয়ে যায় রণধ্বনি। প্রতিটি কণ্ঠে, মিটিংয়ে, মিছিলে, এক আওয়াজ জয় বাংলা। পোষ্টার-ফেস্টুনে, হ্যান্ডবিল-লিপলেটে এক শব্দ জয়বাংলা। পতন ঘটে স্বৈরাচারী আইউবশাহীর।"
সূত্র: “জয় বাংলা” জয়োধ্বনির জন্ম ইতিহাস
নুর মোহাম্মদ কাজী
http://www.sonarbangladesh.com/article/8331
বি:দ্র: আম্ওি ১৯৬৯ এর জানুয়ারীর গণআেন্দালনের মিছিলে অন্যত্র সামিল ছিলাম।
আরো অনুসন্ধান করুন।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০৪
বাংলার হাসান বলেছেন: আপনার লিংটির জন্য ধন্যবাদ। ইতিহাস এবং তথ্যের উপর আতশকাঁচ রাখলে দেখা যায় যে { "১৯৬৯ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর মধুর কেন্টিনে সিরাজপন্থী (সিরাজুল আলম খান নিউক্লিয়াসের জনক ) জনাব আফতাব আহম্মেদ জয়বাংলা শ্লোগান প্রথম উচ্চারণ করেন "} মধুর কেন্টিনেই প্রথম।
আর একটা কথা জয় বাংলা নামে যে হাতে লেখা পত্রিকাটা নিউক্লিয়াসের অধীনে বের হত তার জন্ম কিন্তু ১৯৬৩ সালে। আর সেই জয় বাংলা পত্রিকাই একদিন মুক্তির শ্লোগানে পরিনত হয়।
ধন্যবাদ আপনাকে
৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২৭
রাফা বলেছেন: ধন্যবাদ, জয় বাংলা শ্লোগাণের জন্মকথা তুলে ধরার জন্য।
৩ পাতার হাতে লেখা পত্রিকাটির উৎস কি? জানালে খুশি হোতাম।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪৩
বাংলার হাসান বলেছেন: ৩ পাতার হাতে লেখা পত্রিকাটির উৎস ততকালীন কয়েকজন ছাত্রনেতা ও বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা, সেই সময়কার সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের।
১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৩২
লোনলিফাইটার বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫১
বাংলার হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৭
বাংলার হাসান বলেছেন: আসুন আমরা সকলে সত্য ইতিহাস খোজ করি, সত্য ইতিহাস ছাড়া ভুল থেকে কি শিক্ষা নেয়া যায়?
১২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:১৩
আরজু পনি বলেছেন:
জানানোর জন্যে কৃতজ্ঞতা রইল হাসান।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
বাংলার হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০২
রশীদ খাঁন বলেছেন: দয়া করে বলবেন কি সস্পদকের নাম। কৃতজ্ঞতা রইল
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
বাংলার হাসান বলেছেন: আপনি কোন সস্পদকের নাম জানতে চাচ্ছেন? আপনার প্রশ্নটা বুঝতে পারছি না। একটু ক্লিয়ার করে বললে বুঝতে পারতাম।
ধন্যবাদ আপনাকে
১৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
বুড়া শাহরীয়ার বলেছেন: জয় হিন্দ এর সাথে জয় বাংলা
আর
পাকিস্তান জিন্দাবাদ এর সাথে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ এর এতো মিল কেনো?
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
বাংলার হাসান বলেছেন: একটু খোজ খবর করুন জানতে পারবেন।
ধন্যবাদ
১৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
রীতিমত লিয়া বলেছেন: অসাধারণ চমৎকার একটি পোষ্ট। আগের পর্বগুলোর লিংক দিলে ভাল হত। পড়ে দেখতাম। অনেক ধন্যবাদ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
বাংলার হাসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
মনোপোল বলেছেন: এই পোস্টটা নির্বাচিত পাতায় স্থান দিতে মডুদের প্রতি আহবান জানাচ্ছি ।
অনেক জানলাম....
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
বাংলার হাসান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আমাদের সত্য জানতে হবে। হোক না যতই তিক্ত
১৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
বাংলার হাসান বলেছেন: জয় বাংলা শ্লোগানের ইতি কথা প্রথম পর্ব
জয় বাংলা শ্লোগানের ইতি কথা দ্বিতীয় পর্ব
যারা আগের দুটি পর্ব মিস করেছেন দেখে নিন।
১৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
রীতিমত লিয়া বলেছেন: পোস্টে ভাল লাগা
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২
বাংলার হাসান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আপনার গল্প লিখার হাত দারুন
১৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১
বাংলার হাসান বলেছেন: পৃথিবীর জাতিসমূহের ইতিহাস কয়েক হাজার বছরের। জাতির উত্থান-পতনের ইতিহাসও প্রায় সমসাময়িক। জাতির উত্থান বা পতনের কারন কি?
সভ্যতার ক্রমবিকাশের পিছনে মূল চালিকা শক্তি কি? সেটা জানা দরকার।
২০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২১
মাক্স বলেছেন: নাইস পোস্ট ব্রো
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৭
বাংলার হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো
২১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পোষ্টে প্লাস রেখে গেলাম +++++++++++++++++++++++++++++
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
বাংলার হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রাদার।
২২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২০
বাংলার হাসান বলেছেন: আমাদের দেশের রাজনৈতিক দল গুলো কি এই সকল অপ্রকাশিত সত্য ইতিহাস নিয়ে লুকোচুরি খেলা বন্ধ করবে?
২৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩
বাংলার হাসান বলেছেন: ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় স্বাধীনতার দাবীতে ততকালীন ছাত্র সংগঠন গুলো রাজনৈতিক দল ও নেতাদের চেয়ে অনেক বেশি অগ্রামী ছিলেন।
এমনি কোথাও কোথাও দেখা যায় ছাত্র নেতাদের চাপে পড়ে রাজনৈতিক নেতারা এমন সিদ্ধান্তও গ্রহন করেছেন যা তারা আদৌ চাইতেন না। আমাদের স্বাধীনতার ইতিহা্সের এমন কিছু উজ্জল ঘটনার সাক্ষীগন আজও জীবিত আছেন। কিন্তু তারা মূখ বন্ধ করে আছেন জাতিকে সঠিক ইতিহাস জানা থেকে করছেন বঞ্চিত। তারা স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি হয়েও ইতিহাসের কাঠ গড়ায় একদিন অপরাধী হিসেবে চিহৃত হবেন জাতিকে সঠিক ইতিহাস না জানানোর অপরাধে।
২৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৯
বাংলার হাসান বলেছেন: বাঙ্গালীর ইতিহাস হাজার বছরের পুরনো। ইংরেজ আমলেরও বহু পূর্বে বর্তমান বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, উড়িষ্যা,আসাম, মেঘালয় এবং ত্রিপুরা নিয়ে এই বিশাল ভূখন্ড স্বাধীন ভুমি হিসেবেই ছিল। ৭৫০ সাল থেকে ১৩০০ সাল পর্যন্ত পর্যায় ক্রমে এ অঞ্চল শাসন করে পাল ও সেন বংশ। এই সময়ে এইসব অঞ্চল একই রাজার শাসনাধীন এলাকা। কিন্তু বাস্তবে এইসব অঞ্চল একক সীমানাধিন রাজ্য হিসেবে মুসলমান সুলতানদের রাজত্বকাল হতে পরিচিতি লাভ করে। মুসলমান সুলতানরা সব স্বাধীন সামন্তরাজ্য জয় করে একক রাজ্য স্থাপন করেন। সামছুদ্দিন ইলিয়াস শাহের শাসন আমলেই (১৩৫২ সালে) এসব পৃথক অঞ্চল একত্রীভূত করে স্বাধীন রাজ্য হিসেবে ("বাংগেলা" Bangela) নামে আত্মপ্রকাশিত হয়।
২৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৭
আসিফ করিম বলেছেন: জয় বাংলা শ্লোগান জয় হিন্দ শ্লোগানের অনুকরণে গৃহিত হয়েছে। এবং যাকিনা জিন্দাবাদ শব্দের পরিবর্তে, ভারতীয় গোড়া হিন্দু সংস্কৃতি প্রতি অনুকাল্য ও পাকিস্তানের তথাকথিত মুসলিম সংস্কৃতির সাথে দূরন্ত প্রকাশে ভূমিকা পালন করেছে। জয় হিন্দু ধর্মে বহুল ব্যবহৃত প্রসিদ্ধ শব্দ। যেমন, জয় মা(দেবতা), জয় কালি, জয় বাবা, জয় রাম, জয় দূর্গা, জয় দেব ইত্যাদি।
লেবাস-পোশাক, চাল-চলন ও কথা-বার্তা ইত্যাদিতে অমুসলিমদের সাথে সাদৃশ্য অবলম্বন করা, তাদের সাথে বন্ধুত্বকেই প্রমাণ করে। সে কারণেই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
«مَنْ تَشَبَّهَ بِقَوْمٍ فَهُوَ مِنْهُمْ»
“যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের সাথে সাদৃশ্য রাখে, সে তাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকবে"।(আবুদাউদ)
তৎকালীন বর্ষীয়ান জননেতা মাওলানা ভাসানী ১৯৭১-এর শুরু থেকে "স্বাধীন বাংলা জিন্দাবাদ", "আযাদ বাংলা জিন্দাবাদ" প্রভৃতি স্লোগান ব্যবহার করতেন। সম্ভবত উপরোক্ত কারণেই তিনি জয়বাংলা বলা থেকে বিরত থাকতেন।
জয় বাংলা নিয়ে পোষ্ট দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:০১
বাংলার হাসান বলেছেন: তৎকালীন বর্ষীয়ান জননেতা মাওলানা ভাসানী ১৯৭১-এর শুরু থেকে "স্বাধীন বাংলা জিন্দাবাদ", "আযাদ বাংলা জিন্দাবাদ" প্রভৃতি স্লোগান ব্যবহার করতেন। সম্ভবত উপরোক্ত কারণেই তিনি জয়বাংলা বলা থেকে বিরত থাকতেন।
জনাব আসিফ করিম আপনার এই বক্তব্যের পক্ষে কি কোন তথ্য দিতে পারবেন?
২৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১৮
মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: আসিফ করিমের কমেন্ট পড়ে আমি পুরাই থ ! মানুষ এত গোড়ামি হয় কিভাবে ?
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
বাংলার হাসান বলেছেন:
২৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:২০
মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: আসিফ করিমের কমেন্ট পড়ে আমি পুরাই থ ! আপনার মতামতের স্বপহ্মে প্রমান দিন
২৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
আসিফ করিম বলেছেন: @মিজানুর রহমান মিলন
আমি মোটামুটি পরিষ্কার করেই উল্ল্যেখ করেছি। মানা বা না মানাটা যার যার ব্যাক্তিগত পছন্দের ব্যাপার। আপনি কি প্রমানেরও প্রমান চাচ্ছেন? গোড়া যে কে একটু ভেবে দেখুন। মজলুম জননেতা মাওলানা সাহেব ইসলামের এই নীতি যে জানতেন না বা মানতেন না তা মনে করার কী কারণ থাকতে পারে?
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩২
বাংলার হাসান বলেছেন: তৎকালীন বর্ষীয়ান জননেতা মাওলানা ভাসানী ১৯৭১-এর শুরু থেকে "স্বাধীন বাংলা জিন্দাবাদ", "আযাদ বাংলা জিন্দাবাদ" প্রভৃতি স্লোগান ব্যবহার করতেন। সম্ভবত উপরোক্ত কারণেই তিনি জয়বাংলা বলা থেকে বিরত থাকতেন।
জনাব আসিফ করিম আপনার এই বক্তব্যের পক্ষে কি কোন তথ্য দিতে পারবেন?
২৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪০
আসিফ করিম বলেছেন: আ হা! মজলুম জননেতা মাওলানা সাহেব ইসলামের এই নীতি যে জানতেন না বা মানতেন না তা মনে করার কী কারণ থাকতে পারে আপনার? একজন সচেতন মাওলানা মাত্রই অবহিত যে, “যে ব্যক্তি কোন সম্প্রদায়ের সাথে সাদৃশ্য রাখে, সে তাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকবে"।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১১
বাংলার হাসান বলেছেন: এটি একটি তথ্য নির্বর প্রমান সহ পোষ্ট এখানে তথ্য বিহীন কোন কথা গ্রহন যোগ্য নয়।
মজলুম জননেতা মাওলানা ভাসানী ছিলেন একজন সামরাজ্যবাদ ও সামপ্রদায়ীক বিরুধী নেতা। তিনি অনেক সময় অনেক শ্লোগান দিয়েছেন। স্বাধীন পূর্ব পাকিস্তান জিন্দাবাদ, লাকুম দ্বীনুকুম ওলীয়াদ্বীন সহ প্রভূতি। আপনি যে জয় হিন্দের কথা বললেন হিন্দ শব্দের অর্থ কিন্তু হিন্দু নয়। আগে হিন্দ শব্দের অর্থ খুজে বের করুন তারপর কথা বলতে আইসেন। ও ভাল কথা হিন্দ শব্দটা কিন্তু হিন্দী শ্বদ নয়। এবং মূল শ্বদটা কোন ভাষা থেকে তাও খুজে দেখবেন। আর মনে রাখবেন মাওলানা ভাসানী আপনাদের সাঈদী সাহেবদের মত সামপ্রদায়ীক মাওলানা ছিলেন না। আগে সঠিকটা জানুন তারপরে কথা হবে।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
বাংলার হাসান বলেছেন: {জয় বাংলা শ্লোগান জয় হিন্দ শ্লোগানের অনুকরণে গৃহিত হয়েছে। এবং যাকিনা জিন্দাবাদ শব্দের পরিবর্তে, ভারতীয় গোড়া হিন্দু সংস্কৃতি প্রতি অনুকাল্য ও পাকিস্তানের তথাকথিত মুসলিম সংস্কৃতির সাথে দূরন্ত প্রকাশে ভূমিকা পালন করেছে। জয় হিন্দু ধর্মে বহুল ব্যবহৃত প্রসিদ্ধ শব্দ। যেমন, জয় মা(দেবতা), জয় কালি, জয় বাবা, জয় রাম, জয় দূর্গা, জয় দেব ইত্যাদি।}
(জয় বাংলা শ্লোগান জয় হিন্দ শ্লোগানের অনুকরণে গৃহিত হয়েছে।)
আপনার জানাটা ভুল জয় বাংলা শ্লোগান ততকালীন পাকিস্তানের একটি জনপ্রিয় শ্লোগান অনুকরণে গৃহিত হয়েছে। একটু খোজ করুন না পেলে তখন জানতে আসলে বলে দেয়া হবে।
{এবং যাকিনা জিন্দাবাদ শব্দের পরিবর্তে, ভারতীয় গোড়া হিন্দু সংস্কৃতি প্রতি অনুকাল্য ও পাকিস্তানের তথাকথিত মুসলিম সংস্কৃতির সাথে দূরন্ত প্রকাশে ভূমিকা পালন করেছে।}
ইহাও একটি চরম মিথ্যা। কেননা ১৯৬২ সালে স্বাধীন বাংলা নিউক্লিয়াস গঠনের এক বছরের মাথায় নিউক্লিয়াসের অধিনেই জয় বাংলা নামে এই হাতে লেখা পত্রিকা বের হত।
৩০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১
বাংলার হাসান বলেছেন: জনাব আসিফ করিম আপনি লিখেছেন (আপনি কি প্রমানেরও প্রমান চাচ্ছেন?)
আপনি কোন প্রমান না দিয়ে এত বড় ডাহা মিথ্যা বললেন কি করে?
এই বিষয়ে আপনাদের জামাত শিবিরের ইসলাম কি বলে?
৩১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭
আসিফ করিম বলেছেন: লেন্জা খু্ব কঠিন জিনিস to hide. জয় হনুমানজী।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪১
বাংলার হাসান বলেছেন: আপনি আপনার কমেন্ট দিয়েই নিজের পরিচয় জানিয়ে দিলেন।
৩২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬
বাংলার হাসান বলেছেন: আসিফ করিম সাহেব তথ্য বিহীন কোন কথা এখানে মূল্যহীন
পারলে তথ্য প্রমান সহ কথা বলুন।
৩৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭
াহো বলেছেন: অসাধারন একটি পোষ্ট....
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৯
বাংলার হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো
৩৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৯
বাংলার হাসান বলেছেন: ''জয়বাংলা'' শ্লোগানের সংক্ষিপ্ত ইতিহাসঃ
১৯৬৯'র ১৭ই সেপ্টেম্বর মধুর কেন্টিনে, শিক্ষা দিবস উপলক্ষে পুর্ব-পাকিস্তান ছাত্রলীগের সভায় হঠাৎ সবাইকে চমকে দিয়ে আফতাব উদ্দিন আহম্মেদ চিৎকার দিয়ে শ্লোগাল দিলেন 'জয়বাংলা' রিপিট করলেন চিশতী শাহ হেলালুর রহমান এরপর এই শ্লোগান কিছুক্ষন চলে/ এর পরে 'জয়বাংলা' শ্লোগানটি উচ্চারিত হয় ১৯৭০'র ৪ঠা জানুয়ারী আওয়ামিলীগের জনসভায়, ছাত্রলীগ শ্লোগান দেয় (এতে আওয়ামিলীগের কিছু সংখ্যক নেতা পুর্ব-পাকিস্তান ছাত্রলীগের কর্মীদের সাথে রাগারাগি করেন), এর পরে '৭০এর ১১ই জানুয়ারী পল্টনে মদুদীর জনসভায় পুর্ব-পাকিস্তান ছাত্রলীগের কর্মী-সংগঠকরা মুহুর্মুহু 'জয়বাংলা' শ্লোগান দিতে থাকে এর সাথে যুক্ত হয় বেশ কিছু শ্রমিক জনতা 'জয়বাংলা' শ্লোগানে শ্লোগানে তেতে উঠে পল্টন ফলাফল মদুদীর জনসভা পন্ড ২ জন নিহত ৫০০জন আহত, এর পরের রোববার ১৮ই জানুয়ারী পল্টনে পডিপি'র জনসভায় নুরুল আমিন বক্তৃতা দিতে দাড়াতেই মুহুর্মুহু 'জয়বাংলা' শ্লোগান ফলাফল ফলাফল পিডিপির নেতারা মঞ্চ ছেড়ে পালিয়ে যান।
৩৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
বাংলার হাসান বলেছেন: ১৯৭০ এর ৪ঠা জানুয়ারী পুর্ব-পাকিস্তানের ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকির অনুষ্ঠানে হঠাৎ জয়বাংলা শ্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে, প্রধান অতিথি ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তিনি তেতে (রেগে) উঠলেন, এরা বিশৃংখলা সৃস্টিকারী, নৈরাজ্য সৃস্টিকারী ইত্যাদি, এর ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ উনাকে জানিয়ে দিলেন এই শ্লোগান চলবে আপনার ভালো না লাগে আপনি যেতে পারেন এবং সেটা এক্ষুনি ফলাফল প্রধান অতিথি ভাষণ দান না করেই বিদায় নিলেন !
৩৬| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
সজল৯৫ বলেছেন:
ধন্যবাদের সহিত গৃহিত হল। একটি গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস। সবার জানা উচিত।
২৭ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০২
বাংলার হাসান বলেছেন: জানানোর চেষ্টা করেছি।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট ! ১ম ভাল লাগা দিলাম ।