নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

we are always with true

অন্যায় এর প্রতিবাদ

াংলার জনতা০০৭

বাংলাদেশ কে ভাল বাসি,আমি একজন সাধারন বাংলাদেশী আমার নাম আম জনতা। আমি বাংলাদেশের জনতা

াংলার জনতা০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাগিং এর নামে আরেক প্রকার ধর্ষণ

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২০

মানবতার খাতিরে সবাইকে পোস্টটি পরার জন্য অনুরোধ করছি। হয়তো আপনার ছোট্ট একটি উদ্যোগ, এই মেয়েটিকে মাথা উঁচু করে বাঁচতে সাহায্য করবে।



মাথার মধ্যে আগুন জ্বলছে। অক্ষমতায় সমস্ত হাত পা কাপছে। আমি নিশ্চিত স্ট্যাটাস টি পড়ার পরে আপনার মাথার মধ্যেও আগু ধরে যাবে। ফেসবুকের এক ভাই মেসেজ দিলেন। পুরো মেসেজ টা এখানে তুলে দিচ্ছিঃ "ভাই, আপনার কাছে একটা হেল্প চাই। জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটিতে আমার এক বোন (কাজিন) আজ প্রথম ক্লাস করতে গেছে, আইটি ডিপার্টমেন্টে, ফার্স্ট ইয়ার। ভাই! বোনটা আমার সারাদিন কাঁদল, কাঁদল আমার খালা... কিছুই করতে পারলাম না ভাই! ও জাহানারা হলে থাকে। ওর ডিপার্টমেন্টের বড় আপুরা ওকে ডেকে শারিরীক এবং মানসিকভাবে লাঞ্চিত করে আধমরা করে দিয়েছে। ওর বড় আপুরা ওকে বলেছে ক্লাসের বড় ভাইদের কাছে গিয়ে তোমার ব্রেস্টের মাপ দিয়ে আসো...ভাই! সব বলতে পারছিনা। কাল ঐ বড় আপুরা সবাইকেই হলে থাকতে বলেছে, হল ছাড়া যাবেনা। আজ নাকি ওরা কেবল মাংস "ধুইছে", কাল "কশাবে"! ভাই, আমাদের প্রভাবশালী কোনো মামা/খালু নেই। আপনি তো ব্লগে লিখেন, এত বড় একটা গ্রুপ চালান- আপনি চাইলে হয়ত কিছু করতেও পারেন। আপনার ও বোন আছে, দয়া করে একজন ভাই হিসাবে একটু হেল্প করেন ভাই..." ক্লাসের প্রথমদিন নতুনদের উপর র্যাগিং নতুন কিছু নয়। প্রথমে র্যাগিং দিয়ে শুরু হলেও পরে ভার্সিটির বড় ভাই/ নেতাদের মনোরঞ্জনে শরীরটাও বিকিয়ে দিতে হয় টিকে থাকতে হলে। খবরের কাগজে/ ব্লগে এগুলো নিয়ে পড়তে পড়তে অনেকের কাছে হয়ত ডাল-ভাতের মত হয়ে গেছে ব্যাপার টা। কিন্তু মনে রাখুন- আজ অন্য কারো বোন লাঞ্ছিত হচ্ছে, কাল হতে পারে আপনার বোন/আত্নীয় টিও। ফ্রেন্ডলিস্টের সবার কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি, যে যেভাবে পারেন প্লীজ হেল্প করেন! আপনাদের ফ্রেন্ডলিস্টে জাহানীরনগর ইউনিভার্সিটির কেউ থাকলে প্লীজ এগিয়ে আসুন। আগামীকাল ঐ বোনটির লাঞ্ছিত হওয়া যেভাবে পারেন বন্ধ করেন। আর একটি মেয়েও যেন লাঞ্ছিত না হয়, আর একটি মেয়ের স্বপ্ন যেন অঙ্কুরেই শেষ না হয়ে যায়।

কেও সাহায্য করুন!! আজকে আমি জাহাঙ্গীরনগরে পড়লে ওরে খুন করে ফেলতাম।



আসুন আমরা সবাই এগিয়ে আসি, মেয়েটিকে এই পশুদের হাত থেকে বাঁচতে সহায়তা করি।



আমরা মেয়ে রা কোথায় নিরাপদ?না স্কুলে না রাস্তায়, না বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে?একটা মেয়ে কি করে পারে আর এক্তি মেয়ে কে এই ভাবে নাজেহাল করতে?>হায়নাদের হাতে তুলে দিতে?আম্রা কথায় দারিয়ে আছি? সভ্যতার নামে আদিম জুগে চলে গেছি।জঙ্গলি হয়ে যাচ্ছ।



এড়িয়ে যাবেন নাহ কেউ...আশা করি সবাই পড়বেন...

জাহাঙ্গিরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ­ ­ উপাচার্য ragging-এর শিকার মেয়েটিকে নিরাপদ রাখার ব্যাপারে উদ্যোগ নিয়েছেন, মেয়েটির স্থানীয় অভিভাবককে ফোন করে আশ্বস্ত করেছেন এবং আগামীতে যেন আর ragging না হয়, সে ব্যবস্থা নেয়ার ব্যাপারে আশ্বাস দিয়েছেন (আর আমাকে ফোন করে আপডেট জানিয়েছেন মাহবুব হাসান, যিনি ঘটনাটি প্রথমে ফেসবুকে প্রকাশ করেছিলেন)। বন্ধ হোক ragging-এর নামে সকল প্রকার শারীরিক ও মানসিক নারীনির্যাতন-নর ­­নির্যাতন ।

ঘটনাটি সংবাদপত্রেওযায়নি, ইলেকট্রনিক মিডিয়াও যায়নি; ঘটনাটি ঘুরে বেড়িয়েছে কেবল ফেসবুকের নীল-শাদা জমিনের এ-প্রান্ত থেকে ও-প্রান্তে এবংতা পৌঁছে গেছে যথাযথকর্তৃপক্ষ তথা উপাচার্য সমীপে।

কে বলেছে ফেসবুকে লিখে কাজ হয় না....?

কীণ্টূ দুঃখ লাগল অপরাধীদের কেন আইনের আওতায় আনা হল না কেন?

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৮

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। এ ধরনের প্রচারনাই দরকার।

অনেক ধন্যবাদ এমন একটি বিষয় নিয়ে লেখার জন্য।

২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০০

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: এতো দেখি ভয়াবহ অবস্হা

৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১০

রাসেল১৩ বলেছেন: :(


র‍্যাগিং এর মতো জঘণ্য বিষয় আর কি হতে পারে, আপনার শিরোনাম সমর্থন করছি, এটা আসলেই আরেক প্রকার ধর্ষণ ই বটে !!

৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০০

াংলার জনতা০০৭ বলেছেন: জাহাঙ্গিরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ­ ­ উপাচার্য ragging-এর শিকার মেয়েটিকে নিরাপদ রাখার ব্যাপারে উদ্যোগ নিয়েছেন, মেয়েটির স্থানীয় অভিভাবককে ফোন করে আশ্বস্ত করেছেন এবং আগামীতে যেন আর ragging না হয়, সে ব্যবস্থা নেয়ার ব্যাপারে আশ্বাস দিয়েছেন (আর আমাকে ফোন করে আপডেট জানিয়েছেন মাহবুব হাসান, যিনি ঘটনাটি প্রথমে ফেসবুকে প্রকাশ করেছিলেন)। বন্ধ হোক ragging-এর নামে সকল প্রকার শারীরিক ও মানসিক নারীনির্যাতন-নর ­­নির্যাতন ।
ঘটনাটি সংবাদপত্রেওযায়নি, ইলেকট্রনিক মিডিয়াও যায়নি; ঘটনাটি ঘুরে বেড়িয়েছে কেবল ফেসবুকের নীল-শাদা জমিনের এ-প্রান্ত থেকে ও-প্রান্তে এবংতা পৌঁছে গেছে যথাযথকর্তৃপক্ষ তথা উপাচার্য সমীপে।
কে বলেছে ফেসবুকে লিখে কাজ হয় না....?িন্তু দুঃখ লাগল অপরাধীদের কেন আইনের আওতায় আনা হল না কেন?

৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধিক পশু নর
মা বোন বলি
এস বিবেক বান
এদের পায়ে ধলি

নষ্ট বিবেকের অনিষ্ট কাজ
এরা স্বাধীনতা খর্ব করে
ভাঙ্গে সমাজ

আইন কি এদের খেলার পন্য
নিরব কেন প্রশাসন
অন্ধ ক্ষমতায়ন
যাক ছিন্নমুলে
প্রতিরোধ গড়ি এক হয়ে এস
আলোর মিছিলে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.