নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য ও সুন্দরের পক্ষে।

আশরাফুল ইসলাম মাসুম

বেকার সমস্যা মুক্ত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ চাই।

আশরাফুল ইসলাম মাসুম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামের বিরুদ্ধে কটূক্তিকারীদের দিন শেষ!দিনে দিনে এখন ধর্মীয় সচেতনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে!

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬

বাংলাদেশে ইসলামের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনাকারীরা এখন সকল দিক থেকেই ধ্বংসের মুখে!এক সময় ইলেকট্রনিক মিডিয়া,অনলাইন মিডিয়া উন্নত না থাকায় এক শ্রেণীর বিকৃতরুচীর উন্মাদ ধর্মীয় বিশ্বাস নিয়ে নির্বিঘ্নে কটুক্তি করার সুযোগ পেতো!কিন্তুু এখন অবস্থা পাল্টেছে!অনলাইন সোস্যাল মিডিয়ার প্রসারের কারণে মানুষ সহজেই যে কোনো বিষয়ে নিজেদের প্রতিক্রিয়া ব্যাক্ত করার সুযোগ পাচ্ছে!ফলে তারা ধর্মীয় বিশ্বাস নিয়ে কটুক্তিকারীদের ঘৃণাভরে পরিত্যাগ করেছে!এমনকি সরকারও এখন এসব বিষয় অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে!নিচের সংবাদটি বিশ্লেষণ করলেই বর্তমান পরিস্থিতি কিছুটা আঁচ করা যাবে!
" বাগেরহাটের চিতলমারীতে
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার
অভিযোগে দুই শিক্ষকের
কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ
আদালত। সোমবার দুপুরে
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা
(ভারপ্রাপ্ত) ও নির্বাহী
ম্যাজিস্ট্রেট আনোয়ার
পারভেজ এ দণ্ডাদেশ দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, হিজলা
মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান
শিক্ষক কৃষ্ণপদ মহলী (৪৬) ও
বিএসসি শিক্ষক অশোক কুমার
ঘোষাল (৫৫)।
চিতলমারী থানা পুলিশের
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত)
রবিউল ইসলাম জানান, রোববার
দুপুরে হিজলা মাধ্যমিক
বিদ্যালয়ের বিএসসি শিক্ষক
অশোক কুমার ঘোষাল ১০ম
শ্রেণিতে বিজ্ঞান ক্লাস
চলাকালে হযরত মুহাম্মদকে (স.)
নিয়ে কটূক্তি করেন। এ ঘটনা
নিয়ে শিক্ষার্থী ও
অভিভাবকদের মধ্যে ক্ষুব্ধ
প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। আর এই
ঘটনার জের ধরে সোমবার
সকাল সাড়ে ১০টা থেকে
কয়েকশ শিক্ষার্থীর অভিভাবক
স্কুল ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করে।
পরে বিষয়টি প্রধান শিক্ষক
কৃষ্ণপদ মহলীকে জানালে তিনি
ওই বিএসসি শিক্ষকের পক্ষ
নিয়ে পুনরায় কটূক্তি করেন।
এতে বিক্ষোভকারীরা ক্ষুব্ধ
হয়ে ওই প্রধান শিক্ষককে মারধর
করে লাইব্রেরিতে আটকে
রাখেন।
খবর পেয়ে চিতলমারী থানা
পুলিশ ওই দুই শিক্ষককে উদ্ধার
করে উপজেলা নির্বাহী
কর্মকর্তার দফতরে নিয়ে আসেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা
(ভারপ্রাপ্ত) ও নির্বাহী
ম্যাজিস্ট্রেট আনোয়ার
পারভেজ সাত শিক্ষার্থীর
সাক্ষ্যগ্রহণের পর প্রধান শিক্ষক
কৃষ্ণপদ মহলী ও বিএসসি শিক্ষক
অশোক কুমার ঘোষালকে ছয়
মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড
দেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা
নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত)
ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
আনোয়ার পারভেজ জানান,
শিক্ষকদের স্বীকারোক্তি ও
সাক্ষ্যগ্রহণের পর দণ্ডবিধি ১৮৬০
এর ২৯৮ ধারা অনুযায়ী তাদের
ছয় মাসের কারাদণ্ড দেয়া
হয়েছে।"(দৈনিক শিক্ষা )

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬

মোঃ আমানউল্লাহ বলেছেন: আমি বাগেরহাটের ছেলে...
প্রসাশনকে অনেক ধন্যবাদ..
আপনাকেও...

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০

আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই!

২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২

ছেড়া বস্তা বলেছেন: ভালো লাগছে খুব।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৮

আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ!

৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫

সত্যের ছায়া বলেছেন: শয়তানের উপাস্যকারী হিন্দু দুই শিক্ষকের ফাঁসি হওয়া উচিত।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৬

আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: একদিন হয়তো তেমন আইনও প্রয়োগ করা হবে!

৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫০

আল হাবসি বলেছেন: যে কনো ধমের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনাকারীরা এক শ্রেণীর বিকৃতরুচীর উন্মাদ - এই প্রসঙ্গে এক্ক বারেই ঠীক-
কিন্তু
সত্যের ছায়া------ বলেছেন: শয়তানের উপাস্যকারী হিন্দু-- এর মানে কি ??? দুই জন বিকৃতরুচীর উন্মাদ মানুষের
জায়গায় পুরা একটা কমিউনিটিকে কেন এই ভাবে ইন্ডিকেট করা হলো ???

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৭

আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: রাগের মাথায় করা প্রতিক্রিয়া!আগে ক্রিয়া না হলে এমন প্রতিক্রিয়াও হতোনা.....

৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৩

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আরও আগে এই বিচার হলে অস্থিরতা কমতো

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৯

আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: ক্ষতি হওয়ার আগে কারো টনক নড়েনা এদেশে!

৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:০২

এ আর ১৫ বলেছেন: রাগের মাথায় করা প্রতিক্রিয়া!আগে ক্রিয়া না হলে এমন প্রতিক্রিয়াও হতোনা....---------- তাই নাকি ???? নিচের লিংকটা পড়ুন তো । দেখতে পারবেন কাদের ধর্মীয় রিচুয়াল প্রাক্টিসের মধ্য চলে এসেছে অন্য ধর্মকে গালাগালি কররা । আপনার এই মন্তব্য --- রাগের মাথায় করা প্রতিক্রিয়া!আগে ক্রিয়া না হলে এমন প্রতিক্রিয়াও হতোনা..... - --- কি তাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নহে । এবার লিংকটা দেখুন---- কারা অন্য ধর্মকে সবচেয়ে বেশি গালাগালি করে !!

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:১৫

আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: তথ্য প্রমাণ ছাড়া ভিত্তিহীন অভিযোগের কোনো মুল্য নেই!

৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৫৬

এ আর ১৫ বলেছেন: তথ্য প্রমাণ ছাড়া ভিত্তিহীন অভিযোগের কোনো মুল্য নেই -------- একটু আগেই সত্যের ছায়া নামক ব্লগার যে অন্য ধর্মকে গালি দিল সেটাতো আপনি জাস্টিফাই কোরলেন !!!! আমার এই কথা গুলিতো সরল সত্য যে কোন ঔয়াজ মহফিলে বা মসজিদের খোদবায় বা ইসলামিক পলিটিশিয়ানদের বক্তিতায় প্রতি নিয়ত হচ্ছে । আপনি অন্ধ হোলে সেটা দেখবেন না বা কানে ঠুলি এটে থাকলে শুনবেন না .।
কি কারনে বোলছেন আমার অভিযোগ ভিত্তিহীন ?? অন্য ধর্মকে গালাগালি করা এখন এই ধরনের লোকের রিচুয়াল প্রাক্টিসে পরিনত হয়েছে । হিন্দুদের দেবদেবিকে অযথা অনেক মুসলমান গালাগালি করে যেমন এই ব্লগে -- সত্যের ছায়া -- লিখেছেন -- শয়তানের উপাস্যকারী হিন্দু দুই শিক্ষকের ----- তার মানি তিনি হিন্দুদেব দেবিকে শয়তান বোলছেন ঠিক একই কথা ঔয়াজ মোহফিলে বলা হচ্ছে । অতছ আল্লাহ স্পষ্ঠভাবে সুরা আনামের ১০৮ তম আয়াতে অন্য ধর্মের আরাধনার এনটিটি গুলোকে গাল মন্দ করতে মানা করেছেন -- তোমরা তাদেরকে মন্দ বলো না, যাদের তারা আরাধনা করে আল্লাহকে ছেড়ে। তাহলে তারা ধৃষ্টতা করে অজ্ঞতাবশতঃ আল্লাহকে মন্দ বলবে। এমনিভাবে আমি প্রত্যেক সম্প্রদায়ের দৃষ্টিতে তাদের কাজ কর্ম সুশোভিত করে দিয়েছি। অতঃপর স্বীয় পালনকর্তার কাছে তাদেরকে প্রত্যাবর্তন করতে হবে। তখন তিনি তাদেরকে বলে দেবেন যা কিছু তারা করত।- ----

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫০

আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: সরাসরি শয়তানের উপাসনা কেউ সাধারণত করেনা!শয়তানের দ্বারা প্রোরোচিত হয়ে আল্লাহকে ছাড়া কাল্পনিক উপাস্যের উপাসনা করে!হিন্দুদের উপাস্য শিব,কৃষ্ণ,ব্রম্মা,দুর্গা,লক্ষী ইত্যাদি!এসব উপাস্যের নাম ধরে গালি দিতে আল্লাহ্ নিষেধ করেছেন উক্ত আয়াতে!এভাবে কোনো মুসলিমের গালি দেয়ার প্রয়োজন নেই কারণ মুসলিমরা এসব উপাস্যের অস্তিত্বই তো স্বীকার করেনা তাহলে গালি দেয়ারো প্রশ্নই আসেনা!ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য!

৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫২

এ আর ১৫ বলেছেন: *******এভাবে কোনো মুসলিমের গালি দেয়ার প্রয়োজন নেই কারণ মুসলিমরা এসব উপাস্যের অস্তিত্বই তো স্বীকার করেনা তাহলে গালি দেয়ারো প্রশ্নই আসেনা!ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য!
--------------- তাহোলে গালি দেওয়ার প্রশ্ন আসে না কিন্তু মোল্লা সম্প্রদায় তো অন্য ধর্মকে গালাগালি করা অভ্যাসে পরিনত করেছে তাহোলে তারা কি মুসলমান নয় । আপনি না বোললেন মুসলমানদের গালাগালি দেওয়ার প্রশ্ন আসেনা ।

আপনি নিজেই তো আবার কটু কথা বোল্লেন এই মাত্র !!!! কটু মন্তব্য করা যে আপনাদের রক্তের মধ্য ঢুকে গেছে টের পান না বুঝি !!!! ***** শয়তানের দ্বারা প্রোরোচিত হয়ে আল্লাহকে ছাড়া কাল্পনিক উপাস্যের উপাসনা করে!হিন্দুদের উপাস্য শিব,কৃষ্ণ,ব্রম্মা,দুর্গা,লক্ষী ইত্যাদি********** শয়তান দ্বারা প্রোরোচিত হয়ে করা মানি কি শয়তানের পথ অনুসরন করা নয় ?? তার মানি আপনি তো আবারো বোল্লেন তারা শয়তানের অনুসারি ??? আপনি বোল্লেন সরাসরি শয়তানের পথ অনুসরন করেনা কেউ তার মানে তারা ইনডাইরেক্টলি শয়তানের পথ অনুসরন করে । তার মানি আপনি নিজেই এখন হিন্দু দেবদেবিকে শয়তান বলে গালি দিলেন ------ তারপর বোলছেন মুসলমানদের গালি দেওয়ার প্রয়োজন নেই তার মানে আপনি যদি মুসলমান হোতেন তাহোলে গালি দিতেন না । তার মানে কি আপনি মুসলমান নন ? মুসলমান হোলেতো এমন কাজ করতেন না !!!
হিন্দুদের বিশ্বাষ তারা কাকে আরাধনা করবে সেটা মুসলমান ধর্মের ইথিকসের বিরোধি হোলে আপনার তো সেটাকে শয়তান বলে সম্বোধন করতে পারেন না এবং আল্লাহ সুরা আনামের ১০৮ তম আয়াতে নিশেধ করেছে ।
আপনি বোলছেন *** তথ্য প্রমাণ ছাড়া ভিত্তিহীন অভিযোগের কোনো মুল্য নেই! **** আপনার মন্তব্যই তো ডাইরেক্ট প্রমাণ । দেখতে তো পারছেন অন্য ধর্মকে গালাগালি করা কিভাবে রক্ত অস্থি মজ্জার ভিতরে ঢুকে গেছে , নিজে টের ও পান না মনের অজান্তে মাওলানাদের মত অন্য ধর্মকে বিদ্রুপ গালাগালি করে ফেলেন !!!

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৪

আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: অনেক প্যেঁচিয়ে প্যেঁচিয়ে প্রমাণ করার চেষ্টা করছেন আমিও গালি দিচ্ছি!কিন্তুু গালি জিনিসটা খুবই সরল!কাউকে গালি দিলে এতো প্যেঁচিয়ে তা প্রমাণ করার প্রয়োজন হয়না!আর কুরআনে সেই সরল গালি দিতে নিষেধ করা হয়েছে!গালির ভেতরে থাকে অশ্লীল শব্দ!সঠিক বিশ্বাস তুলে ধরতে নিষেধ নয় বরং নির্দেশ দেয়া হয়েছে!হিন্দুরা মুসলিমদের যবন বলে!যবন মানে কি জানেন?যবন মানেই হলো শত্রু! আর আল্লাহ বলেছেন শয়তান মানুষের প্রকাশ্য শত্রু!কাজেই আশা করি অযথা তর্ক না করে গালি আর কল্যাণের জন্য ভুল ধরে দেয়ার চেষ্টার মাঝে পার্থক্যটা বুঝবেন!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.