![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতিদিনই অদ্ভুত এক ইচ্ছা জাগে আমার,ইস!আমি যদি কচ্ছপ হতে পারতাম। কি চমৎকারভাবে মাথাটা দেহের ভিতরে গুটিয়ে নিয়ে পথ চলতে পারতাম,শরীরে শক্ত একটা খোলস থাকতো, অপমান বোধটা গায়ে লাগতো না আর।কিন্তু নিয়তির ছকে আমি বাধা, আমি কখনো কচ্ছপ হয়ে উঠিনা।https://www.facebook.com/mamunabdullah.press
পতিতালয় আর পতিতা নিয়ে পূর্বে দুটি গল্প লিখেছি। এবার একটু ভিন্ন দিকে নজর দেয়া যাক। শহরের আধুনিক ফ্লাট আর উচু দালানের রঙ্গীন কাঁচের দেয়ালের ভিতরে চলে আসা ডিজিটাল যৌন ব্যবসার কিছু অজানা কথা। যে কথা হয়ত কখনই জানা হয়ে ওঠেনা।হয়ত মানুষ সেভাবে ভাবেও না। ব্যস্ত এই শহরের পর্দার বাইরের খবর আমরা কেউ রাখতে চাইনা।রাখার প্রয়োজনও পড়ে না। মাঝে মাঝে ভদ্রতার খোলস ভেঙ্গে বেড়িয়ে আসে কর্পোরেট ঢাকার অন্তরালের কিছু চিত্র। যেখানে অর্থের বিনিময়ে বিকিকিনি হয় কাম আর দেহ ভিত্তিক ভালোবাসা নামক এক আপেক্ষিক বস্তু ।এ জগতের মানুষগুলোর খবরও আমরা রাখি না।রাখতেও চাইনা।
এবার আসল কথায় আসি। এসকর্ট এবং কলগার্ল দুটি একে অন্যের পরিপূরক শব্দ। পার্থক্য এসকর্টরা নিদিষ্ট স্থান কিংবা হোটেল নির্ভর নয়। এসকর্টরা চলমান, গতিশীল, আধুনিক ও অদৃশ্য। তাদেরকে আপনি চারপাশে প্রতিনিয়ত দেখেন কিন্তু বুজতে পারেন না।অর্থাৎ কলগার্ল প্রসটিটিউটের আপডেট, মডার্ন ভার্সন এসকর্ট। গেল বছর এসকর্ট বিষয়টি নজরে আসে আমার বন্ধুর মাধ্যমে। এরপর থেকে বিষয়টি জানার কৌতূহল জাগে আমার।অনুসন্ধানী মন আকুলী বিকুলী করে একটু গভীরে জানার জন্য। হয়তো নিষিদ্ধ আর যৌনতার সুড়সুড়ি আছে বলেই!!!
এই শহরে ইদানিংকালে এসকর্ট ব্যবসা খুবই সংগঠিত ও শক্তিশালী। প্রশাসনের নাকের ডগায় হরদম ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে কিছু চক্র।রাজধানীর অভিজাত এলাকাসহ প্রায় সব এলাকায় চলছে এসকর্ট বিজনেস।মডেল যোগানদাতা অনেক পরিচালক এবং নামিদামি স্টাররা এই কর্মযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে অবিরাম। আর এই ব্যবসায় এসকর্ট-এজেন্ট-ক্লায়েন্ট এই তিনে মিলে একটি ত্রিমাত্রিক সর্ম্পকের তৈরি হয়। যেন একে অন্যের পরিপুরক।ধানমন্ডিতে ফ্ল্যাট নিয়ে থাকেন এমন একজন এসকর্ট এজেন্টের সঙ্গে কথা হয়েছিল মাসখানেক আগে। নিজের ফ্ল্যাটেই চলছে তার ব্যবসা। আছে ১০-১২জন এসকর্ট। রাজধানীর নামিদামি কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েরাও কাজ করে তার সঙ্গে।
জীবনের স্বপ্ন পুরণের সহজ হাতিয়ার এসকর্ট বনে যাওয়া!দীর্ঘদিন এক্সপেরিমেন্ট আর স্টিং অপারেশন করে একটি বিষয় নজর কাড়ল, আর তা হলো পরিচালকদের লোভনীয় ফাঁদে পা দিয়ে, মডেল হওয়ার স্বপ্নে,কামনার বসে কিংবা বন্ধুর মাধ্যমে উঠতি তরুণীরা জড়িয়ে পড়ছে এই পেশায়। সবাই যে টাকার অভাবে এই পেশায় নাম লিখিয়েছে তাও নয়, তবে বেশির ভাগই অর্থের নেশায়।এই এসকর্ট বাজারের ব্যবসা রমরমা, বিনিয়োগ ছাড়াই লাখ লাখ টাকা কামানোর সহজ পন্থা। অনেকেই বাড়তি রোজগারের লোভে,ভাল ক্যারিয়ারের আশায়, কারোর কাছ থেকে প্রতারিত হয়ে কিংবা স্বামীর অবহেলায় ক্লান্ত হয়ে, প্রেমে ব্যর্থ হয়ে, নামকরা মডেল বা অভিনেত্রী হওয়ার আশায় এই শহরে গোপনে গোপনে নাম লেখাচ্ছেন এসকর্টের খাতায়। আছেন সিনেমা, টেলিভিশনের মডেল থেকে শুরু করে উঠতি গায়িকা,মডেল ছাড়াও মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্ত পরিবারের বিবাহিত-অবিবাহিত তরুণীরা।
এ যেন চেনামুখের আড়ালে অচেনামানুষ...!!!বাইরের থেকে দেখে কোনভাবেই বোঝার উপায় নেই এরা এসকর্ট।এসকর্টের পাশাপাশি এদের আলাদা পরিচিতিও রয়েছে। সেই পরিচিতি এদেরকে সমাজে আড়াল করে রাখে। কেউ স্টুডেন্ট, কেউ বিউটিশিয়ান, কেউ প্রাইভেট টিউটর, কেউ বুটিক চালান, কেউ অভিনেত্রী।
আর ক্লায়েন্ট..?? মূলত বেশিরভাগই ব্যবসায়ী,বড় চাকুরীওয়ালা। সাধারণের জন্য এ যেন আকাশ কুসুম কল্পনা।তৃপ্তির সঙ্গে এক রাত্তি পার করতে গুণতে হয় ২৫ হাজার থেকে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত।যাদের কাঁচা টাকা ওড়াতে কোন বাধা নেই, কেবল তারাই এসকর্টদের নিয়ে মেতে ওঠেন কামনা-বাসনার জমকালো আয়োজনে। সাধারণ মানুষও যে নেই,তাও নয়। তবে সে সংখ্যা হাতে গোনা মাত্র।
গেল সপ্তাহে কথা হয় এক এসকর্ট এজেন্টের সাথে। জানা গেল, ক্লায়েন্টদের কাছে কম বয়সী স্কুল এবং কলেজের মেয়েদের চাহিদা অনেক বেশি। ফলে এই সব এসকর্ট এজেন্টদের নজর থাকে ইংরেজি মাধ্যম স্কুল আর স্বনামধন্য কলেজগুলোর দিকে।বিভিন্ন ফাঁদ ফেলে স্কুল-কলেজের মেয়েদের কৌশলে বানানো হয় এসকর্ট। অর্থের লোভ দেখিয়ে নতুন নতুন মেয়েদের নেটওয়ার্কে নিয়ে আসতেও যথেষ্ট দক্ষ এই চক্র।
কিছু এসকর্ট এজেন্সি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্যবসা চালায়।ক্লায়েন্টদের আকৃষ্ট করতে এসকর্টদের যাবতীয় তথ্য, ছবি এবং রেট দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয় অনলাইন, বিভিন্ন সাইট, ফেসবুকে পেইজে।তরুণীদের সুযোগ-সুবিধার কথা বলে এসকর্ট হতে প্রলুব্ধ করা হয় এসব সাইটে ।
ক্যাটাগরি অনুযায়ী এসকর্ট পেতে টাকার অঙ্কেও পরিবর্তন আসে।এলিটদের জন্য বুকিং দিলে কমপক্ষে অর্ধলক্ষের ওপরে। তবে সময় বাড়লে রেটের তারতম্য হয়। পছন্দের এসকর্টকে নিয়ে ঢাকার বাইরে যাওয়ারও সুযোগ আছে। আছে হিল ট্রাক্টস্, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এমনকি দেশের বাইরেও নিয়ে যাওয়ার সুযোগ। দরকার শুধু টাকা...আর টাকা....।বিদেশী ক্লায়েন্টদেরও মনোরঞ্জন করে থাকেন ঢাকার এসকর্টরা। পছন্দসই এসকর্ট অর্ডার দেয়ার পর রাজধানীতে আয়োজনে সময় লাগবে সর্বোচ্চ ২ঘণ্টা। পছন্দ না হলে অর্ডার বাতিল ।প্রাইভেসির জন্য শুধু নগদ ক্যাশে বিল।চাহিদা মতো এসকর্ট পেতে ক্লায়েন্টকে পালন করতে হয় বেশ কিছু শর্ত। এরপর অত্যন্ত গোপনীয়তায় কয়েক ধাপ পেরিয়ে পৌছতে হয় আসল ঠিকানায়।যেখানে মাংসের পসরার ন্যায় সাজিয়ে রাখা হয় এসকর্টদের।
বর্তমান বিশ্বে যেকোনো পণ্যের চেয়ে সেক্স এবং নারী পণ্যের বাজার রমরমা। শিশু বাদ দিলে চার বিলিয়ন মানুষ এর ক্রেতা এবং বিক্রেতা।পৃথিবী যতদিন টিকে থাকবে ততদিন দুটি জিনিসের চাহিদা কখনোই কমবেন না। খাদ্য আর সেক্স।যেখানে জীবন সেখানে খাদ্য, যেখানে মানুষ সেখানেই সেক্স। দুটিই মানুষের মৌলিক চাহিদা।এই চাহিদার যেমন কোন শেষ নাই,তেমন যোগানেরও কমতি নাই।
সবশেষে এটাই বলার এসকর্ট হচ্ছে সমাজে মুখোশের আড়ালে চালিয়ে যাওয়া একটি স্বাধীন পেশা। যেখানে পেশাজীবীরা থাকেন আড়ালে,অন্তরালে। এই সমাজে এদের সংখ্যা একেবারেই কম নয়.........................!!!!!!
রিলেটেড স্টোরি.....
কতদিন যৌনপল্লীতে যাইনা..!!!!! ১৮+
সেদিনের সেই মেয়েটি এখন সুপারস্টার....!!!!
২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫২
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: হয়ত স্ব্রষ্টা তাদের অন্তরে কুলুব এটে দিয়েছেন।
২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৪
একাকী বালক বলেছেন: ওপেন সিক্রেট আজকাল। ঢাকাতে মুটামুটি মধ্যম মানের এক এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা আমি। মাস্তানী / গুন্ডামী এখন একটু কমছে। তবে আগে দেখতাম ( ৬ - ৭ বছর আগে) পলাপান "ভাবীর বাসা" থেকে টাকা তুলে। একবার একটারে জিগাইলাম এইটা কিয়ের চান্দা? কয় আর কইস না খান* বাসায় রাইখা ভাড়া খাটায়। আর বাসায় মালিক আর তার বউ কয় যে খালাত বোন হেন তেন। ধইরা ফেলাইছি, অখন চান্দা খাই।
৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৬
একাকী বালক বলেছেন: অভিজাত এ্যাপাটমেন্টও হয়। এমন একটা খবর পাইছিলাম ডিসের লাইনম্যানের থেকে। কয়েক মাস চালানোর পর ফুটছে। বাকের ভাইয়ের মত পাড়াতে কিছু মাস্তানের দরকার আছে। যাই কন না কন। এরা পাড়ার খোজ খবর রাখে।
২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৪
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: ওহহহহহ,, তাই । গুড আইডিয়ারে ভাই। বাকের ভাইরে খুব্বি দরকার।
৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুমম... অধঃপতন রুখতে হবে, নইলে অনেক মূল্য দিতে হবে...
২৩ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: অধঃপতন রুখার পথ অতটা মসৃন নয়, যতটা তাড়াতাড়ি অধপতিত হওয়া যায়। এর চাহিদার যেমন কোন শেষ নাই,তেমন যোগানেরও কমতি নাই।
৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৩২
একাকী বালক বলেছেন: @ জহির ভাই, এইটার মূল কারণ আমার মতে ম্যাটেরিয়্যারস্টিক ওয়ার্ড। ধরেন সবাই আশা একটা আইফোন চালামু, একটা ল্যাপটপ নিমু। প্রথমে শুরু হয় ছোট মোবাইল দিয়। বয় ফেন্ড পায়। বয় ফেন্ড গিফট করল। পরে চিন্তা করে আর একটু বড়লোক পলা হইলে তো আরও দামী কিছু দিব। কিছুদিন পর ভাবে দুনিয়া গিভ এন্ড টেক। এমনে অনেক মেয়ে আসে। অনেকে প্রফেসনাল না। দরকার পরে করে ধরেন।
৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
পড়শী বলেছেন: 'আক্কেল গুড়ুম' বলে বাংলায় বোধ হয় একটা কথা আছে। সঠিক অর্থ টা মনে করতে পারছি না। আপনার লেখা পড়ে মনে হচ্ছে 'আক্কেল গুড়ুম' হলাম।
আমাদের দেশেও এসব এখন সাধারণ ঘটনা!?!
২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০২
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: আক্কেল গুড়ুম অর্থ হলো হতবাক হওয়া,,বিস্মিত হওয়া, অবাক হওয়া। হমম আমাদের দেশেও এখন এসব খুবই সাধারণ, নিত্য নৈমিত্তিক ঘটনা। আর এসব গল্পের নায়ক নায়িকারাও আমাদের চারপাশের চেনাজানা মানুষ।
৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
রসায়ন বলেছেন: আল্লাহ এদেরকে এই রমজান মাসের উসিলায় হেদায়েত দান করুক
৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৬
নূর আদনান বলেছেন: ও....মোর খোদা......ক্ষমা করো....
২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:২৫
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন:
৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: বালক ভাই যথার্থ বলেছেন। আমরা আখিরাতের জিন্দেগীকে ভুলে গেছি, এ জন্যই আমাদের এই অবস্থা। চোখ বন্ধ হলেই বুঝতে পারব কি ভুলের মধ্যে ছিলাম।
আল্লাহ আমাদের চোখ বুজার আগেই বোঝার তৌফিক দিন, আমিন।
১০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৩২
দুরন্ত-পথিক বলেছেন: এইসবের মূলে হল মিডিয়া ।
২৩ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: শুধু মিডিয়ার দোষ দেওয়ার কোন মানে নেই। যেখানে মুক্ত যৌনতা, যৌনতার স্বাধীনতা, যৌন আচরন এবং অধিকারের স্বাধীনতা থাকে, সেখানে এগুলো ঘটবেই।
১১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:২৪
আরজু পনি বলেছেন:
অভিভাবকদের এই ব্যাপারে সচেতনতার বিকল্প দেখি না। অভিভাবকদের চোখ ফাঁকি দিয়ে এসব খুব চতুরভাবে চালিয়ে যায়, কমবয়সী মেয়েগুলো।
ভার্সিটির হলে থাকার সময়্ও এক মেয়েকে চিনতাম। যার পারিবারিক অবস্থা বেশ ভালো থাকা সত্ত্বেও সে এসব করতো।
আসলে সহজে উপরে উঠার সিরি ভেবে মেয়েগুলো এই ফাঁদে পা দেয়।
আল্লাহ এদের হেদায়াত দান করুন।।
২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৩২
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: যৌনতাকে পুঁজি করে ব্যবসা নুতন কিছু নয়। সময়ের সাথে সাথে যৌন বাণিজ্যের নেটওয়ার্ক বিস্তৃত হচ্ছে, বদলে যাচ্ছে ব্যবসার ধরন আর কৌশলও। আর এর ক্রেতা বিক্রেতারা হলো সমাজের মানসিকভাবে নিঃসঙ্গ, আত্মমগ্ন ও যৌনবুভুক্ষ কতিপয় মানুষ।
আদিম কাল থেকেই যৌনতা মানুষের সবচেয়ে আগ্রহের বিষয়বস্তু।তাই সমাজের যৌনতা আর যৌন ব্যবসাকে কোনভাবেই দমিয়ে রাখা যায় না।
১২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
খাটাস বলেছেন: চক্রের প্রলুব্ধি যেমন একটা কারন, তেমনি নিজের আত্তসম্মান হিন অর্থলোভী মানসিকতা ও একটা কারন। সবার সচেতনতা কাম্য। মানুষ নিজে ভাল না হলে আল্লাহ পাক তাদের হেদায়েত দান করেন না, যদি ও মালিকের ইচ্ছা। তাই যারা ওই পথে তাদের জন্য শুধু দোয়া। নতুন করে যেন কেও ওই পথে না যায়, তার জন্য সচেতনতা বাড়ান দরকার।
সচেতন পোস্ট। প্লাস। ভাল থাকবেন।
২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: চক্রের প্রলুব্ধি যেমন একটা কারন, তেমনি নিজের আত্তসম্মান হিন অর্থলোভী মানসিকতা ও একটা কারন। হমমম,, একদম সত্য কথা।
১৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮
না পারভীন বলেছেন: ভয় পেয়ে গেলাম কঠিন সত্য জেনে ।
২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪১
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: ''সত্য যে বড় কঠিন, কঠিনরে ভালবাসিলাম,সে কখনও করেনা বঞ্চনা''.
ভয় পেলে চলবে না।
১৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬
নতুন বলেছেন: মরালিটি বইলা কিছু এদের নাই.... তাই পয়সাটাই আসল কথা...
টেকা হইলেই সব হয়.... মরালিটি দিয়া কি করবো?
এই ধরনের সমস্যা বাড়বে বই কমবে না...
২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১১
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: এরাই সমাজের সোসাইটি গার্ল, পার্টি গার্ল, মডেল গার্ল, ড্রিমগার্ল! এরা নিশ্চুপ থাকলেও এদের শরীর কথা বলে। এসব তথাকথিত শিক্ষিত, ভদ্রঘরের মেয়েরা রাস্তা দিয়ে দেহ দেখিয়ে বেড়ায়, পার্কে বয়ফ্রেন্ডের কোলে বসে আড্ডা দেয়, ফ্লাটে যায় আর আড়ালে আবডালে এসকর্ট বনে যায়।
এ সমাজে মোরালিটি বলতে কিছু নেই। এটি একটি বিমুর্ত ধারণা।
১৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: আল্লাহ এদের হেদায়াত দান করুন।।
২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৩
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: হে বান্দা নিরাশ হইওনা, যদি মুমিন হও।
স্বষ্ট্রা হয়ত একদিন তাদের হেদায়েত দান করিবেন। যাদের অন্তর এবং চোখে আল্লাহ মোহর মেরে দিয়েছেন, তাদের জন্য কেবলই জাহান্নাম।
১৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫২
সাদরিল বলেছেন: ভয়াবহ
২৪ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০৭
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: হহমম,, হরিবল.!!!!!
১৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫০
একজন আরমান বলেছেন:
জিনিসটা আগেই জানা ছিল। আমি আপনার মতো এতো গবেষণা না করলেও ব্যাপারগুলো বন্ধুবান্ধবদের কল্যাণে কাছ থেকে দেখেছি !!!
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৩
রসায়ন বলেছেন: আল্লাহ এদেরকে এই রমজান মাসের উসিলায় হেদায়েত দান করুক