| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পল্লী বাউল
আপনারে আমি খুজিঁয়া বেড়াই
কত বিশেষনেই না তাকে আখ্যায়িত করা যায়। বাঙলা ভাষার প্রথম আধুনিক কবি, শ্রেষ্ঠ আধুনিক কবি, প্রকৃত আধুনিক কবি, যথার্থ আধুনিক কবি, শুদ্ধতার কবি, নির্জনতার কবি, প্রকৃতির কবি, নিঃসঙ্গ চেতনার কবি, প্রকৃতির কবি, তিমিরবিনাশী কবি, রুগ্ন চেতনার কবি ইত্যাদি। বুদ্ধদেব বসুর মতে - "জীবনানন্দ প্রকৃত কবি এবং প্রকৃতির কবি"। রবীন্দ্রনাথের কাছে তিনি চিত্ররুপময় কবি। আমার কাছে তিনি কবিতার ঈশ্বর, আমার আত্মার কবি। যার লেখা প্রতিটি লাইন আমার অর্ন্তগত রক্তের ভেতর খেলা করে। আমার স্ত্রীর ভাষায় আমি জীবনানন্দের ভূতে পাওয়া লোক। হয়তো বা, হয়তো না; শুধু জানি জীবনানন্দ এক জীবনে যা লিখেছেন তার সিকিভাগ লিখতে পারলেও অন্য জীবন চাইতাম না বিধাতার কাছে। আকন্ঠ জীবনানন্দে ডুবে থাকা এই আমি তার প্রতিটি শব্দ পান করি কিন্তু কখনো ক্লান্তি অনুভব করি না। ১৯৫৪ সনের এই অক্টোবরেই বিষন্ন ভাবুক এই কবির এই পৃথিবীর মোহ ছেড়ে পরপারে যাত্রা। জীবনের মতো মৃত্যুতেও এক রহস্যই রেখে গেলেন জীবনানন্দ দাশ। ১৪ই অক্টোবরের ট্রাম দূর্ঘটনা আসলেই দূর্ঘটনা ছিল কিনা নাকি ছিল স্বেচ্ছামৃত্যু তা নিয়ে জীবনানন্দ প্রেমীদের মধ্যে রয়েছে নানা মত। শুধু একটা বিষয়ে সবাই একমত তিনি ছিলেন একজন প্রকৃত কবি।
জীবনানন্দের যে লাইনগুলো প্রতিনিয়ত আমার অর্ন্তগত রক্তের ভেতর খেলা করে তা শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলাম না।
আমারে চাওনা তুমি আজ আর, জানি
তোমার শরীর ছানি
মিটায় পিপাসা
কে সে আজ! তোমার রক্তের ভেতর ভালবাসা
দিয়েছ কাহারে!
(পিপাসার গান: ধূসর পান্ডুলিপি)
পৃথিবীর সব ঘুঘু ডাকিতেছে হিজলের বনে;
পৃথিবীর সব রুপ লেগে আছে ঘাসে;
পৃথিবীর সব প্রেম আমাদের দু'জনার মনে;
আকাশ ছড়ায়ে আছে শান্তি হয়ে আকাশে আকাশে।
(সন্ধ্যা হয়- চারিদিকে)
পৃথিবীর গভীর গভীরতর অসুখ এখন;
মানুষ তবুও ঋণী পৃথিবীরই কাছে;(সুচেতনা)
অনেক লবন ঘেটেঁ সমুদ্রের পাওয়া গেছে এ মাটির ঘ্রাণ,
ভালোবাসা, আর ভালোবাসার সন্তান;
আর সেই নীড়
এই স্বাদ-গভীর - গভীর।(পাখিরা: ধূসর পান্ডুলিপি)
নারীর হৃদয় প্রেম-শিশু, গৃহ নয় সবখানি;
অর্থ নয়, কীর্তি নয়, স্বচ্ছলতা নয়-
আরো এক বিপন্ন বিস্ময়
আমাদের অর্ন্তগত রক্তের ভিতরে
খেলা করে;
আমাদের ক্লান্ত করে
ক্লান্ত করে -ক্লান্ত করে;
(আট বছর আগে একদিন: মহাপৃথিবী)
ধানসিঁড়ি নদীর কিনারে আমি শুয়ে থাকব
ধীরে পউষের রাতে
কোনদিন জাগব না জেনে
কোনদিন জাগব না আমি
কোনদিন আর!
(অন্ধকার)
ডাকিয়া কহিল মোরে রাজার দুলাল
ডালিম ফুলের মত ঠোঁট যার-রাঙা আপেলের মত
লাল যার গাল
চুল যার শাওনের মেঘ, আর আঁখি গোধূঁলির মত
গোলাপী রঙিন
আমি দেখিয়াছি তারে ঘুমপথে-স্বপ্নে - কতদিন।
(ডাকিয়া কহিল মোরে রাজার দুলাল)
তুমি তা জান না কিছু না জানিলে
আমার সকল গান তবু- এ তোমারে লক্ষ্য করে
যখন ঝরিয়া যাব হেমন্তের ঝড়ে
পথের পাতার মত তুমিও তখন আমার বুকের পরে শুয়ে রবে?
অনেক ঘুমের ঘোরে ভরিবে কি মন
সেদিন তোমার
তোমার এ জীবনের ধার
ক্ষয়ে যাবে সেদিন সকল?
(নির্জন স্বাক্ষর)
আলো অন্ধকারে যাই-মাথার ভিতরে
স্বপ্ন নয়- কোনো এক বোধ কাজ করে
স্বপ্ন নয়- শান্তি নয়- ভালবাসা নয়
হৃদয়ের মাঝে এক বোধ জম্ম লয়!
সে আমার হাত রাখে হাতে
সব কাজ তুচ্ছ হয়-পন্ড মনে হয়
সব চিন্তা- প্রার্থনার সকল সময়
শূন্য মনে হয়।
শূন্য মনে হয়।
(বোধ)
এক দিন-একরাত; তারপর প্রেম গেছে চলে
(প্রেম)
বহুদিন আগে আমি করেছি কি ভুল
পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষমাহীন গাঢ় এক রুপসীর মুখ ভালবেসে;
(এই সব ভাল লাগে)
ভালবেসে দেখিয়াছি মেয়ে মানুষেরে
অবহেলা করে আমি দেখিয়াছি মেয়ে মানুষেরে
আমারে সে ভালবাসিয়াছে
আসিয়াছে কাছে
উপেক্ষা সে করেছে আমারে
ঘৃণা করে চলে গেছে-যখন ডেকেছি বারে বারে
ভালবেসে তারে;
(বোধ)
মানবকে নয় নারী, শুধু তোমাকে ভালবেসে
বুঝেছি নিখিল বিষ কি রকম মধুর হতে পারে।
(তোমাকে)
চারিদিকে নুয়ে পড়ে ফলেছে ফসল
তাদের স্তনের থেকে ফোঁটা ফোঁটা পড়িতেছে শিশিরের জল
প্রচুর শস্যের গন্ধ থেকে থেকে আসিতেছে ভেসে
পেচাঁ আর ইদুঁরের ঘ্রানে ভরা আমাদের ভাড়ারের দেশে
(অবসরের গান)
তুমি এই রাতের বাতাস
বাতাসের সিন্ধু- ঢেউ,
তোমার মতন কেউ
নাই আর!
অন্ধকার- নিঃসাড়তার
মাঝখানে
তুমি আনো প্রাণে
সমুদ্রের ভাষা,
রুধিবে পিপাসা
যেতেছে জাগায়ে,
ছেঁড়া দেহে - ব্যথিত মনের ঘায়ে
ঝরিতেছে জলের মতন,-
রাতের বাতাস তুমি,- বাতাসের সিন্ধু- ঢেউ,
তোমার মতন কেউ
নাই আর।
(কয়েকটি লাইন)
তোমার কান্নার সুরে বেতের ফলের মতো তার ম্লান চোখ মনে আসে!
পৃথিবীর রাঙা রাজকন্যাদের মতো সে যে চলে গেছে রূপ নিয়ে দূরে;
আবার তাহারে কেন ডেকে আনো? কে হায় হৃদয় খুঁড়ে
বেদনা জাগাতে ভালোবাসে!
(হায় চিল)
কী কথা তাহার সাথে?-- তার সাথে!
আকাশের আড়ালে আকাশে
মৃত্তিকার মতো তুমি আজ:
তার প্রেম ঘাস হয়ে আসে।
সুরন্জনা তোমার হৃদয় আজ ঘাস:
বাতাসের ওপারে বাতাস--
আকাশের ওপারে আকাশ।
(আকাশলীনা)
চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা,
মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য ; অতি দূর সমুদ্রের পর
হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা
সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি দ্বীপের ভিতর,
তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে ; বলেছে সে, এতদিন কোথায় ছিলেন?
পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন।
সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন
সন্ধ্যা আসে ; ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল ;
পৃথিবীর সব রঙ নিভে গেলে পাণ্ডুলিপি করে আয়োজন
তথন গল্পের তরে জেনাকীর রঙে ঝিলমিল ;
সব পাখী ঘরে আসে - সব নদী - ফুরায় এ-জীবনের সব লেন দেন ;
থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন।
(বনলতা সেন)
আশার ঠোঁটের পরে নিরাশার ভিজে চোখ চুমি
আমার বুকের 'পরে মুখ রেখে ঘুমায়েছ তুমি ।
( প্রেম )
হয়তো গুলির শব্দ;
আমাদের তীর্যক গতিস্রোত,
আমাদের পাখায় পিস্টনের উল্লাস,
আমাদের কন্ঠে উত্তর হাওয়ার গান!
হয়তো গুলির শব্দ আবার :
আমাদের স্তব্ধতা,
আমাদের শান্তি।
আজকের জীবনের এই টুকরো টুকরো মৃত্যু আর থাকত না;
থাকত না আজকের জীবনের টুকরো টুকরো সাধের ব্যর্থতা ও অন্ধকার;
(আমি যদি হতাম)
কিংবা.....
সকল লোকের মাঝে
আমি নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা।
হায়! আমার হৃদয়ের কথা এভাবে আর কে বলিতে পারে?
![]()
০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১২:১২
পল্লী বাউল বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ অনেক।
২|
০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:০০
প্রতিধ্বনি, তুমিতো বলেছেন: জীবনানন্দ থেকে কয়েক ছত্র এবং একটি নোট
০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১২:১৩
পল্লী বাউল বলেছেন: ভালো লেগেছে আপনার নোট।
৩|
০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:০১
একরামুল হক শামীম বলেছেন: জীবুদারে ব্যাপক ভালা পাই।
০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১২:১৬
পল্লী বাউল বলেছেন: প্রচন্ড রকমের ভালো পাই।
৪|
০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:০৩
রাতমজুর বলেছেন: আপ্নে রং লাইনে গেছেন, সিরিয়াস কৈলাম, সাহিত্যে আসেন।
০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:১৯
পল্লী বাউল বলেছেন: হায়! এভাবে বলবেন না। অল্প বিস্তর ব্লগানি, কিছু সময় পড়া লেখা এতেই জীবন শেষ। পুরোপুরি সাহিত্যে গেলেতো ......................।
তবে জীবননান্দকে অন্য রকম ভাল লাগে। কে যেন বলেছিল ঠিক এই মহুর্তে মনে নেই...... "যা পড়ে তুমি পুরোপুরি বুঝে গেলে এটা ঠিক কবিতা নয়, কবিতা ওটাই যেটা পড়ে পুরোপুরি বুঝা যাবে না কিন্তু মাথার ভিতর ঘোর কাজ করবে।"
জীবননান্দের প্রতিটি কবিতাই আমার এরুপ মনে হয়।
৫|
০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:০৪
দেবার্নব রায় বলেছেন: অদ্ভুত এক কবি..................আমার সবচেয়ে প্রিয়.........
০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪২
পল্লী বাউল বলেছেন: অদ্ভুত, রহস্যময়, নিঃসঙ্গ অতি অবশ্যই প্রিয়।
৬|
০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:০৫
ঋফায রহমান বলেছেন: + পোস্টটি আপনার পছন্দের তালিকায় সংযুক্ত হয়েছে।
০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৩
পল্লী বাউল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৭|
০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:১৯
ত্রিশোনকু বলেছেন: +++++++++++++ আমার সবচে' প্রিয় কবি, শুদ্ধতম কবি (আবদুল মান্নান সৈয়দ)।
০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৫২
পল্লী বাউল বলেছেন: সবচেয়ে আধুনিক কবি।
৮|
০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৩০
ম্যাভেরিক বলেছেন: মহাকালের কবি!
আমি চলে যাব বলে
চালতা ফুল কি আর ভিজিবে না শিশিরের জলে...
কুয়াশা-হিজলের ধ্রুপদি কবি। পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। ![]()
০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:০৯
পল্লী বাউল বলেছেন: সব ভালবাসা যার বোঝা হল
- দেখুক সে মৃত্যু ভালোবেসে!
কি অসাধারণ প্রতিটা শব্দ।
৯|
০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৪৫
সায়েম মুন বলেছেন: প্রিয় কবিরে নিয়ে লেখা ভাল লাগল!
০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:২৩
পল্লী বাউল বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০|
০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:১৩
মুভি পাগল বলেছেন:
১১|
০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:২৪
আকাশ অম্বর বলেছেন:
পৃথিবীর গভীর গভীরতর অসুখ এখন
মানুষ তবুও ঋণী পৃথিবীরই কাছে
ধন্যবাদ, পল্লী বাউল।
১০ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৩
পল্লী বাউল বলেছেন: শুভেচ্ছা।
১২|
০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১:১৯
তারার হাসি বলেছেন:
আমাকে সে নিয়েছিল ডেকে;
বলেছিলঃ এ নদীর জল
তোমার চোখের মত ম্লান বেতফল;
সব ক্লান্তি বিহবলতা থেকে
স্নিগ্ধ রাখছে পটভূমি
এই নদী তুমি।'
--------------------
অনেক বছর কেটে গেছে,
আরো কিছু দিন চলে যাবে;
ফুরিয়ে ফেলেছি নীড় শিশির অনেক,
আরো রৌদ্র আকাশ ফুরাবে,
অনেক চিহ্নিত গাছ মাছ স্তম্ভ জনতা বন্দর
আছে, তবুও কাছে নেই আর; মনন আভার মত ঘিরে
রেখেছে সে সব অন্ধকার।
-----------------------------
ভালবাসি প্রতিটি শব্দ, লাইন, কবিতা।
১০ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৬
পল্লী বাউল বলেছেন: অদ্ভুত, নিঃসঙ্গ এবং রহস্যময় প্রতিটি শব্দ ভাল না বেসে পারা যায় না।
১৩|
০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১:৫০
শয়তান বলেছেন: কবির নামে একটা প্রিয় গান শোনেন
১০ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৪
পল্লী বাউল বলেছেন: আমার খুবই পছন্দের একটা গান।
ধন্যবাদ।
১৪|
০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৮:৫৫
আমি এবং আঁধার বলেছেন: আলো অন্ধকারে যাই-মাথার ভিতরে
স্বপ্ন নয়- কোনো এক বোধ কাজ করে
স্বপ্ন নয়- শান্তি নয়- ভালবাসা নয়
হৃদয়ের মাঝে এক বোধ জম্ম লয়!
সে আমার হাত রাখে হাতে
সব কাজ তুচ্ছ হয়-পন্ড মনে হয়
সব চিন্তা- প্রার্থনার সকল সময়
শূন্য মনে হয়।
শূন্য মনে হয়।
(বোধ)
১০ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:৪৮
পল্লী বাউল বলেছেন:
সব কাজ তুচ্ছ হয়-পন্ড মনে হয়
সব চিন্তা- প্রার্থনার সকল সময়
শূন্য মনে হয়।
শূন্য মনে হয়।
শুভেচ্ছা।
১৫|
০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১১:৫২
ত্রিশোনকু বলেছেন: হয়তোবা হাঁস হবো,
কিশোরীর ঘুংগুর রহিবে লাল পায়,
সারাদিন কেটে যাবে কলমীর গন্ধে ভরা
জলে ভেসে ভেসে-
বাংলার সবুজ করুন ডাংগায়।
-স্মৃতি থেকে, ভুল করলে মাফ করে দিয়েন।
এর চেয়ে হৃদয়গ্রাহী বাংলার রূপ কে আঁকতে পেরেছেন আজ অব্ধি ?
১০ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:৫৫
পল্লী বাউল বলেছেন: ....অন্ধকারে জেগে ওঠে ডুমুরের গাছে
চেয়ে দেখি ছাতার মত বড় পাতাটির নিচে বসে আছে
ভোরের দোয়েল পাখি-চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তুপ
জাম-বট-কাঁঠালের -হিজলের-অশত্থের করে আছে চুপ
ফনী মনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে.....
অদ্ভুত, অসাধারণ।
১৬|
০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১২:১৮
কালপুরুষ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। আপনি যে একজন একনিষ্ঠ সাহিত্যানুরাগী (কবিতানুরাগীও বটে) সেটা সহজেই অনুমেয়। ভাল লিখেছেন।
শুভ কামনা রইলো
১০ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:৫৮
পল্লী বাউল বলেছেন: না দাদা সাহিত্যানুরাগী নই
পাঠক মাত্র।
শুভেচ্ছা আপনাকে।
১৭|
০৯ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৪১
ত্রিশোনকু বলেছেন: তারার হাসিকে,
"ভালবাসি প্রতিটি শব্দ, লাইন, কবিতা। "
আপনার এতসব পছন্দ আমারো পছন্দ কেন?
১৮|
১০ ই অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৩
ভাঙ্গন বলেছেন: থাকে শুধু অন্ধকার...!
১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:২৮
পল্লী বাউল বলেছেন: মুখোমুখি বসিবার
রুকসানা আক্তার ভাঙ্গন ![]()
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:৫৯
দিপক কুমার বলেছেন: ভাল লেগেছে।। অনেক ধন্যবাদ।।।।।