নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি আর লিখিব আমি ........শুণ্যর্ও মাঝার

বাউন্ডেলে

বাউন্ডেলে › বিস্তারিত পোস্টঃ

হামাস-ফিলিস্তিনিরা নিশ্চিহ্ন হলেই কি -নিরাপদ আমেরিকান ও ইসরাইলিরা ?

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৪৩


ভুল আকিদায় দিক্ষিত ইহুদী-খৃষ্টান সম্প্রদায়ের মানব সমাজকে সঠিক শান্তির পথ ও ন্যায় বিচার দেখাতে ইসলামের আবির্ভাব। বনি ইব্রাহীমে জন্ম নেয়া মুহাম্মদের আবির্ভাবকে বনী ইসরাইলিরা কখনোই সমষ্টিক ভাবে গ্রহনযোগ্য্য দৃষ্টিতে দেখে নাই। বনি ইব্রাহীমের সকল ইহুদিরা ইসলাম কবুল করলেও বনি ইসরাইলের কোন ইহুদিই ইসলাম গ্রহন করে নাই। অনুরুপ বনি ইসরাইল বংশে জন্ম নেয়া যীশুর প্রতিও বনি ইসরাইলের ইহুদিরা কবুল করে নাই। যে কারনে রোমানরা খ্রীষ্ট ধর্মে দীক্ষিত হওয়ার পর ইহুদিদের ম্যাসাকার করেছিলো।
সমস্যা ঐতিহাসিক ।
ইসলামের আবির্ভাবের কিছুদিনের মধ্যেই ইহুদিরা খৃষ্টানদের সহযোগীতায় বহুবিধ ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ইসলামকে কলুষিত করতে সমর্থ হয়। বর্তমানে ইহুদি-খৃষ্টানদের মতোই কলুষিত আকিদা নিয়ে ইসলামও তাদের মতো বহুদাবিভক্ত । তবে ইহুদি-খৃষ্টানদের মতো মুষলমানরা তাদের মুল ধর্মগ্রন্থ বিকৃত করতে পারে নাই কোরানকে মুখস্ত রাখার সিস্টেমের কারনে।
যাই হোক, বর্তমান অবস্থার আগাম আভাস শেষ নবী দিয়েছেন। যার যবনিকাপাত খোদাদ্রোহী জুলুমবাজদের পৃথীবি থেকে চুড়ান্ত বিদায়ের মধ্যেই ঘটবে।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৫৮

কামাল১৮ বলেছেন: ইসলামেই আকিদার অভাব নাই।নবী বলেছে ৭২ কাতার।

১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:০১

বাউন্ডেলে বলেছেন: পোষ্টে বলা হয়েছে। ৭২ সংখ্যাটি রুপক বা উদাহরন অর্থে । বাস্তবতা আরও বেশী।

২| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:১১

সোনাগাজী বলেছেন:



ইসলাম ধর্ম জুডাইজম ও খ্রিসিয়ানইজম'এর সমন্ময়ে তৈরি হয়েছে।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৩

বাউন্ডেলে বলেছেন: মুলতঃ ধর্ম একটাই । সনাতন ইসলাম। নিরাকার অদ্বিতীয় আল্লাহর নির্ধারিত প্র্রতিনিধিরা একটিই নিয়ম-কানুনই প্রচার করেছেন।ধর্ম ব্যবসায়ীরা বার বার আল্লাহ নবী-রাসুলদের নির্দেশ উপেক্ষা করে ধর্মকে বিকৃত করে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের হাতিয়ার বানিয়েছে। আর আল্লাহ বার বারই নবী রাসুলদের পাঠিয়েছেন ঐ একটি নিয়মকেই প্রতিষ্ঠিত করার জন্য।

৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: ইসলাম ধর্ম মূলত নকল ধর্ম।
অন্য ধর্ম থেকে ধার করা।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৯

বাউন্ডেলে বলেছেন: মুলতঃ ধর্ম একটাই । সনাতন ইসলাম। নিরাকার অদ্বিতীয় আল্লাহর নির্ধারিত প্র্রতিনিধিরা একটিই নিয়ম-কানুনই প্রচার করেছেন। আপনি লক্ষ্য করে থাকবেন পৃথীবির সকল মানুষ প্রায় একই ধরনের শরীয়ত অনুসরন করে। এটা কোন কাকতালীয় ঘটনা নয় বরং এটাই হযরত আদম পরবর্তী শরীয়ত যা মানুষকে পশু আচরন থেকে আলাদা করেছে।

৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:০২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ইহুদি, খৃস্টান এবং মুসলমান সবাই বনি ইব্রাহীম। কারণ ইব্রাহীম আঃ সকলেরই দাদা ছিলেন। বনি ইসরাইলরাও বনি ইব্রাহীম। কারণ হজরত ইব্রাহীম (আঃ) ছিলেন হজরত ইসরাইলের (ওনার আরেক নাম হজরত ইয়াকুব আঃ) দাদা। মুসলমানদেরকে বলতে হবে বনি ইসমাইল এবং খৃস্টান এবং ইহুদীদের বলতে হবে বনি ইসরাইল। বনি ইব্রাহীম বললে তার মধ্যে ইহুদি, খৃস্টান এবং মুসলমান সবাই শামিল হয়ে যাবে।

হজরত ইব্রাহিমের দুই পুত্র ছিল। একজনের নাম হজরত ইসমাইল (এই ছেলের পরবর্তী প্রজন্মে হজরত মুহাম্মাদ সাঃ জন্মগ্রহণ করেন। ) । আরেক ছেলের নাম ছিল হজরত ইসহাক (আঃ)। এই ছেলের পরবর্তী প্রজন্মে হজরত ইসরাইল (আঃ), হজরত ঈসা (আঃ) সহ আরও বহু পয়গম্বরের আগমন ঘটে। হজরত ইসরাইলের (আঃ) আরেক নাম হজরত ইয়াকুব আঃ। ওনার সন্তানদেরকে বনি ইসরাইল বলে এবং উনি ছিলেন হজরত ইব্রাহিমের নাতি। আর হজরত ইব্রাহিমের আরেক ছেলে হজরত ইসমাইলের পরবর্তীতে প্রজন্মে আসেন হজরত মুহাম্মাদ (সা)।

ব্লগার কামাল১৮ বলেছেন মুসলমানদের ৭২ দল হবে। আসলে আমাদের রসূল বলেছেন যে মুসলমানদের ৭৩ টি দল থাকবে আর বনি ইসরাইলের ৭২ টি দল ছিল।

আল্লাহ কোরআনে বনি ইসরাইলদেরকে প্যালেস্টাইনের ভুমির প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং পরবর্তীতে দান করেছেন। কিন্তু এই বনি ইসরাইল হল তারা যারা হজরত মুসাকে (আঃ) অনুসরণ করতো। তারা মুসলমান ছিল। কারণ তারা হজরত ইব্রাহিমের বংশধর ছিল। আর হজরত ইব্রাহীমকে (আঃ) বলা হয় মুসলিম জাতির পিতা। কিন্তু বর্তমানের বনি ইসরাইল নামধারী ইহুদিরা হল সেই বনি ইসরাইল যারা ইসলাম থেকে দূরে সরে গেছে। আল্লাহ বনি ইসরাইলের মধ্যে যারা মুসাকে (আঃ) সঠিকভাবে অনুসরণ করতো তাদের জন্য এই প্রতিশ্রুত ভুমির কথা বলেছেন। বিপথগামী বনি ইসরাইলের জন্য বলেন নি।

বর্তমানের ওল্ড টেস্টামেন্ট বিশ্বাস করতে গেলে মুসলমানদের ইহুদি হয়ে যেতে হবে। আমরা এখন যাদের ইহুদি হিসাবে জানি এরা বিপথগামী বনি ইসরাইল যারা আল্লাহর বাণী থেকে দূরে সরে গিয়ে আল্লাহর দেয়া গ্রন্থ তওরাতকে বিকৃতি করেছে যুগে যুগে। কোরআনে তাদের কিতাব বিকৃতির কথা বলা আছে। আল্লাহ যে ভুমির প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সেটা বিপথগামী বনি ইসরাইলের জন্য ছিল না। ঐ সময় যারা ঐ ভুমি লাভ করেছিল তারা হজরত মুসার (আঃ) উম্মত ছিলেন এবং ইসলামের উপরে ছিলেন। পরবর্তীতে এই সুপথে থাকা বনি ইসরাইল বিভিন্ন সময়ে বিপথে গিয়েছে যার কারণে বহু পয়গম্বর বনি ইসরাইলের মধ্যে এসেছে। হজরত ঈসা (আঃ) বনি ইসরাইলের নবী ছিলেন এবং তিনি শুধু মাত্র বনি ইসরাইলের জন্য প্রেরিত হয়েছিলেন, সমগ্র মানবজাতির জন্য নয়।

৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:১৮

কামাল১৮ বলেছেন: [42] Ash-Shura | আশ-শূরা | سورة الشورى - (42:7) -
৭. আর এভাবে আমরা আপনার প্রতি কুরআন নাযিল করেছি আরবী ভাষায়, যাতে আপনি মক্কা ও তার চারদিকের জনগণকে(১) সতর্ক করতে পারেন

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০৬

বাউন্ডেলে বলেছেন: আল্লাহর বানী তার প্রতিনিধির মাতৃভাষাতেই প্রেরিত হয় । এটা রাসুলগনের বোঝার ও প্রচারের সুবিধার্থে। কোরানে বা যে কোন আসমানী কিতাবে কোন বিপরিত মুখি বক্তব্য নাই। আমাদের বোঝার ভুল আছে। মক্কার সীমানা হয়তো ছিলো কিন্তু মক্কার চারদিকতো অসীম ।

৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:০০

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: “And We have not sent you (O Muhammad) except as a giver of glad tidings and a warner to all mankind, but most men know not.” (Surah Saba’, 34: 28)

৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৪৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ কামাল১৮ - Say, [O Muhammad], "O mankind, indeed I am the Messenger of Allah to you all, [from Him] to whom belongs the dominion of the heavens and the earth. There is no deity except Him; He gives life and causes death." So believe in Allah and His Messenger, the unlettered prophet, who believes in Allah and His words, and follow him that you may be guided. (সুরা আল আরাফ, আয়াত ১৫৮)।

হে আহলে কিতাব! তোমাদের কাছে আমার রাসূল এসেছে, তোমরা কিতাবের যে সব বিষয় গোপন কর তন্মধ্য হতে বহু বিষয় সে তোমাদের সামনে পরিস্কারভাবে ব্যক্ত করে, আর বহু বিষয় (প্রকাশ করা) বর্জন করে, তোমাদের কাছে আল্লাহর নিকট থেকে এক আলোকময় বস্ত্ত এসেছে এবং তা একটি স্পষ্ট কিতাব (কুরআন)। (সুরা আল মায়েদা, আয়াত ১৫ )

হে কিতাবীরা, তোমাদের নিকট আমার রাসূল এসেছে, রাসূলদের একটি বিরতির পর তোমাদের জন্য তিনি স্পষ্ট বর্ণনা করছেন. যেন তোমরা না বল যে, ‘আমাদের নিকট কোন সুসংবাদদাতা কিংবা সতর্ককারী আসেনি’। অবশ্যই তোমাদের নিকট সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী এসেছে। আর আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান। (সুরা মায়েদা, আয়াত ১৯)

'আমার প্রতি ওহী করা হয়েছে যে, নিশ্চয় জিনদের একটি দল মনোযোগ সহকারে শুনেছে। অতঃপর বলেছে, ‘আমরা তো এক বিস্ময়কর কুরআন শুনেছি'। যা সত্যের দিকে হিদায়াত করে; অতঃপর আমরা তাতে ঈমান এনেছি। আর আমরা কখনো আমাদের রবের সাথে কাউকে শরীক করব না’ (সুরা জীন, আয়াত ১-২)

৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৫৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ কামাল১৮ -
'মুহাম্মাদ তোমাদের মধ্যে কোন পুরুষের পিতা নন বরং তিনি আল্লাহর রাসূল এবং শেষ নবী। আর আল্লাহ সর্বকিছু সম্পর্কে সর্বজ্ঞ। ' সুরা আল-আহযাব, আয়াত ৪০

শেষ নবী নিশ্চয় শুধু আরবদের জন্য পাঠানো হয় নাই। কারণ সেই ক্ষেত্রে বাকি পৃথিবীর মানুষের জন্য সু সংবাদদাতা থাকবে না। এই কারণেই হজরত মুহাম্মাদ (সা) পুরো মানব জাতি এবং জীন জাতির জন্য প্রেরিত নবী এবং রসূল। ওনার জীবিত অবস্থাতেই তিনি রোম এবং পারস্যের সম্রাটের উদ্দেশ্যে ইসলামের আহবান জানিয়ে পত্র পাঠিয়েছিলেন।

৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:০৭

কামাল১৮ বলেছেন: আমি কোরান থেকে যে বক্তব্যটি দিলাম সেটা কি ভুল?আমিও ঠিক আপনি ও ঠিক।কোরানে এমন বিপরীত মুখি অনেক বক্তব্য আছে।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৮

বাউন্ডেলে বলেছেন: কোরানে কোন বিপরিত মুখি বক্তব্য নাই। আমাদের বোঝার ভুল আছে। মক্কার সীমানা হয়তো ছিলো কিন্তু মক্কার চারদিকতো অসীম ?

১০| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:০৯

কামাল১৮ বলেছেন: মন্তব্যটি সাচুর জন।

১১| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৫৫

বাউন্ডেলে বলেছেন:
মানবতা ! মার্কিন ষ্টাইল!!!!!!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.