নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খুবই সাধারন একজন মানুষ । পড়া যার নেশা । পড়ার এবং জানার আশায় ----

মোহামমদ কামরুজজামান

মোহামমদ কামরুজজামান › বিস্তারিত পোস্টঃ

" হিজি ;) বিজি " - ২ - আমি এবং আমার বই পড়া ও কিছু লেখার চেষ্টা।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৫০


ছবি - odhikar.news

" আমাদের সমাজে চলার পথে একেক মানুষের একেক রকম নেশা থাকে । কেউ টাকা ভালবাসে, কেউ ভালবাসে ক্ষমতা, কেউ ভালবাসে আড্ডা আবার কেউ ভালবাসে গান - কেউ ভালবাসে খেলতে আর আমি শৈশব থেকেই ভালবাসি পড়তে । আমি জন্মেছি মোটামুটি অর্থনৈতিক ভাবে অসচ্ছল-দরিদ্র ও জনবহুল (৫ ভাই ও ১ বোন ) তবে একটি শিক্ষিত পরিবারে। যে পরিবারের প্রধান (বাবা ) প্রাক্তন এম ই এস (আর্মি) সদস্য এবং মা গৃহিনী তবে উভয়েই সেই সময়েও ভাল শিক্ষায় শিক্ষিত । আমার মায়ের বাবা (নানা) শিক্ষক হওয়ার সুবাদে তার সব ছেলে-মেয়ে এবং দাদা-দাদী যদিও খুব বেশী শিক্ষিত নন তথাপি শিক্ষার প্রতি তাদের অনুরাগের কারনে তাদের সব ছেলে-মেয়েও উচচ শিক্ষায় শিক্ষিত। তাছাড়া, আমার দাদুর ৫ ভাই এবং তাদের ছেলে-মেয়েরা (কাকা-ফুফু) প্রত্যেকেই উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত (দুই-একজন বাদে ) এবং নিজ নিজ ক্ষেত্রে (আর্মি অফিসার-ডাক্তার-প্রকৌশলী-শিক্ষক-ব্যবসায়ী) প্রতিষ্ঠিত।

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, " বই পড়াকে যথার্থ হিসেবে যে সঙ্গী করে নিতে পারে,তার জীবনের দুঃখ কষ্টের বোঝা অনেক কমে যায়"। আবার , সিডনি স্মিথ বলেছেন, " গৃহের কোনো আসবাবপত্র বইয়ের মতো সুন্দর নয়"।আর এত সব কারনেই হয়ত, জন্মের পর পরই (বুঝ হওয়ার পরে থেকে) দেখেছি আমাদের সবার ঘরে বই-বই আর বই এবং ছোট-বড় সবারই বইয়ের সাথে সম্পর্ক । যদিও আমি পড়াশোনা তত একটা পছন্দ করতাম না এবং পাঠ্য বই আমাকে তত একটা টানত না, যতটা টানত পাঠবর্হিভূত বই তারপরেও জেনেটিকেলি কারনে হয়ত কিভাবে কিভাবে যেন পরীক্ষায় পাস করে যেতাম । আর তাই কিভাবে কিভাবে যেন দেশের সর্বোচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে দেশের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সর্বোচ্চ একটা সার্টিফিকেট বগলদাবা করতে সক্ষম হয়েছি কোন কিছু না জেনেই।


ছবি - tripoto.com

পড়ার নেশা শুরু সেই ছোটবেলা থেকে। যার শুরুটা হয়েছিল দৈনিক সংবাদপত্রের মাধ্যমে। বাবা চাকুরীজীবি হওয়ার সুবাদে সেই শৈশবেই দেখেছি প্রতিদিন ঘরে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকা। আর দৈনিক ইত্তেফাকের তখন খুব সম্ভবতঃ " টারজান - এডগার রাইস বারোস " প্রতিদিন দেখতাম-পড়তাম এবং কেটে সংগ্রহও করতাম । তার সাথে কচি-কাঁচার আসর ও দাদা ভাইয়ের লেখা (রুকনুজ্জামান খান ওরফে দাদা ভাই) এবং সাহিত্য পাতা টানত চুম্বকের মত ।এভাবে ধীরে ধীরেই পড়ার আগ্রহ তৈরী হতে থাকে।

বই কিনে কেউ কোনোদিন দেউলিয়া হয় না " - সৈয়দ মুজতবা আলীর সেই বিখ্যাত উক্তির সাথে পরিচিত হবার আগেই বইয়ের সাথে ভালবাসা হয়ে গিয়েছিল শৈশবে। বই পড়ার হাতেখড়ি হয়েছিল ঠাকুরমার ঝুলি এবং চাঁচা চৌধুরী দিয়ে খুব সম্ভবতঃ ক্লাস টু বা থ্রিতে । ক্লাস সিক্সে উঠার পর মুসলমানী করানো হয় (তার মানে আমি বড় :(( হয়ে গিয়েছিলাম)। আর তাই ক্লাস সিক্সে উঠেই প্রথম জানাশোনা হয়েছিল রসময় :P দাস গুপ্তের বিখ্যাত লেখকের বইয়ের সাথে (পুজা দেখতে বর্ডার ক্রস করে ভারত গিয়ে )। পাঠ্য বইয়ের নীচে রেখে " সেলিনার গোপন কথা " পড়ার সময় হাতে নাতে মায়ের হাতে ধরা পরা ক্লাস সেভেন এ থাকতে ( তখন বেদম পিটুনি মিলেছিল গাছের সাথে বেঁধে রেখেছিল পুরা দিন)। আর স্কুল পাঠাগার থেকে বই নেয়া শুরু এবং মোটামুটি আমাদের স্কুল পাঠাগারের সব বই ই আমি পড়েছিলাম এবং পাঠাগার রক্ষক মহাবিরক্ত ছিল আমার প্রতি বই দিতে দিতে।এসবের সাথে সাথে স্কুলের টিফিনের সময় এবং শুক্রবার বাজারে বিভিন্ন দোকানে আরও বাকী যে দৈনিক সংবাদপত্র রাখত সেগুলিও পড়তাম।

আমাদের এলাকার বড় ভাইদের এবং আত্মীয়দের পাঠ কেন্দ্রিক পজিটিভ মানষিকতার কারনে আমরা যারা ছোট ছিলাম তারাও উৎসাহিত হয়েছি পড়তে । রীতিমত বই পড়ার প্রতিযোগিতা চলতো আমাদের ঘরে এবং ভাই-বোনদের মাঝে।এর সাথে খেলাধুলাও চলতো মনের আনন্দে, চলতো ঈদ আনন্দ আর পূজাপার্বন। সেই শৈশব থেকেই সাধারন জ্ঞানের অংশগ্রহণ ছিল। আর তাই পড়ালেখার সেই চর্চা থেকে আজো আমরা বেরুতে পারিনি। যে কোন বিষয়ে তর্ক করার জন্যও ন্যুনতম জ্ঞান থাকা জরুরী আর সেই জ্ঞান অর্জনের জন্য পড়ার কোন বিকল্প নেই। তখন মাঝে মাঝে টিভি চ্যানেলে স্কুল কলেজের ছেলেমেয়েদের বিতর্ক দেখলে অবাক হয়ে ভাবতাম , কিভাবে তারা এত জানে ও মনে রাখে , আর এখন তাদের দেখলে নিজের হারিয়ে ফেলা অতীতের সঙ্গে মিলিয়ে আনন্দিত হই সেই সময়ে করা নিজের কাজগুলোর কথা ভেবে।

এদিকে বাবা তখন পড়ত মাসুদ রানা সিরিজ (একটাও বাদ যেতনা , নতুন বই বের হলেই কিনে আনত ) আর তাই তাও পড়া শুরু করি স্কুলে উঠে যদিও প্রথম প্রথম ভাল লাগত না। ক্লাস এইটে উঠে আমরা কয়েকজন মিলে চাঁদা দিয়ে একটা ছোট পাঠাগার বানাই যার শুরু হয় দস্যু বনহুর সিরিজ দিয়ে। আর এভাবেই আমি তৈরী হতে থাকি একজন সর্বভূক খাদক (সর্বভূক পাঠক ) হিসাবে । বই পাঠের ক্ষেত্রে আমাকে সর্বভূক খাদকের মত সর্ববিষয় পঠিত পাঠক বলা যেতে পারে ,যে এবং যেখানে চটি-থেকে চন্ডিপাঠ সবই চলে।

আর একটু বড় হওয়ার পর শুরু ম্যারাথন বই পড়া যেখানে কোন নির্দিষ্ট এলাকা বা বই নেই সব ধরনের বই ই চলে । চলে কিশোর ক্লাসিক, western series,মাসুদ রানা সিরিজ,সাইমুম সিরিজ কিংবা অনুবাদ কিংবা চটি বই।


ছবি - ugantor.com

তাছাড়া সময় পেলেই আরো যাদের বই পড়ি তারা হলেন - হুমায়ুন আহমেদ, ফাল্গুনি মুখোপাধ্যায়,মানিক বান্ধোপাধ্যায়, বিভূতিভূষন বান্ধোপাধ্যায়,শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, ডঃ লুৎফুর রহমান, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,কবি নজরুল ইসলাম, মুহাম্মদ জাফর ইকবাল,বুদ্ধদেব গুহ ,বুদ্ধদেব বাসু, সুনীল গাঙ্গোপাধ্যায়,তসলিমা নাসরীন,চিত্তরঞ্জন মৈত্র,হেনরি রেইডার হ্যাগার্ড,কাশেম বিন আবু বকর,কৃষ্ণ চন্দ্র,মীর মোশারফ হোসাইন,নিহার রঞ্জন গুপ্ত,নিমাই ভট্টাচার্য,পৃথিরাজ সেন,সমরেশ বাসু,সমরেশ মজুমদার,সঞ্জীব চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়,সিডনি শেলডন,শীর্ষেন্ধু মুখোপাধ্যায়,সুধাময় কর।

আর তার সাথে সাথে ধর্মীয় বই ,আল কুরআন (প্রতিদিন কিছুটা হলেও পড়ার চেষ্টা করি) ,হাদীস, নবী রাসুলদের জীবনী ( শুধু ইসলাম রিলেটেড এমন নয় ) বাইবেল,গীতা,রামায়ন ইত্যাদিও পড়ি এবং জানতে চেষ্টা করি জীবন ও জগত সম্পর্কে (কেউ আবার অন্যভাবে নিয়েন না - যখনই সময় পাই, আমি আসলে জানার জন্যই পড়ি । আমি যা পাই তাই পড়ি বা পড়তে চেষ্টা করি তার মানে কিন্তু এই না যে আমি অনেক কিছু জানি) ।

বইয়ের বিকল্প প্রযুক্তি নয় আর তাই ফেসবুক বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আমার কখনো পছন্দের নয় , কারণ এখানে-এটাকে আমার বাস্তব থেকে অবাস্তবই বেশী বলে মনে হয় ।আমার ভাবতে সত্যিই অবাক লাগে, আজকাল শিক্ষার্থীরা যতটুকু সময় মোবাইল তথা ইন্টারনেটে ব্যয় করে, তার তিনভাগের একভাগও বই পড়ার পেছনে ব্যয় করে না। কোথায় যেন হারিয়ে গেছে বই পড়ার অভ্যাস। বইয়ের রূপ, রঙ ও ঘ্রাণও যেন আগের মতো নেই ।

আর এই পড়ার জন্যই সামুতে আসা । সম্প্রতি পড়ার সাথে সাথে সামুতে লেখার সুযোগ পেয়ে কিছুটা লেখালেখি শুরু করে ছিলাম আর যা ভাল লাগে বা ইচ্ছে হয় তাই লিখি। তবে এমন কিছু আমি কখনো লিখিনা যা আমার বিশ্বাসের সাথে মিলেনা এবং যা আমাদের পরিবার-সমাজ-সামাজিকতার সাথে নৈতিকতার সাথে সম্পর্কযুক্ত নয়। আমার লিখায় কোন পক্ষ বিপক্ষ থাকেনা-হয়না, লেখায় থাকে আমাদের জীবনের বাস্তবতা। আমার মতে, লেখা কারো মতের পক্ষে যাবে কারো বিপক্ষে যাবে। তাই বলে লেখার মাঝে বিভাজন খোজা বা সুস্থ্য যুক্তিচর্চার মধ্যে বিভাজন (ধর্মীয়-রাজনৈতিক) করা উচিত নয় । যদিও আমাদের লেখায় এবং সমাজে এখন ঢুকে গেছে রাজনৈতিক মতাদর্শের পক্ষাঘাতগ্রস্তদের মত অসুস্থ্যতা। পক্ষে হলে ভাল, নইলে আপনাকে রাজাকার-তালেবান উপাধি দিয়ে ছেড়ে দিবে অল্প জানা ও মানষিক সংকীর্ণতায় ভোগা নব্য বুদ্ধিজীবির দল। এসব স্বল্প জানা বা একপেশে জানা একটা আধুনিক শ্রেনীর ক্যাচালে পরে চলে যাবে যে কারো কিছু লেখার ইচছা। সামাজিক মাধ্যম এমন একটা মাধ্যম, যেখানে সবাই রাজা, সবাই সৎ আবার সবাই অসৎ। আর এর ফলেই এবং এভাবেই এখন কাঁদা ছোঁড়াছুড়ির উর্বর ক্ষেত্রে পরিনত হয়েছে আমাদের এই সমাজ, এই সামাজিক মাধ্যম এবং পরিবেশ।


জীবনের ব্যস্ততায় ও জটিলতায় লেখালেখি খুব মুশকিল, তবুও হাত নিশপিশ করে মাথা গিজগিজ করে অস্থিরতায় - কিছু লেখার আশায়। তবে চাইলেই যে কিছু সত্য লেখা বা সত্য মন্তব্য করাও খুবই বিপদজনক । শুধু নির্দোষ সাহিত্য চর্চার জন্যও পড়তে হতে পারে বিপদে বা যেতে পারে প্রাণ। আর তাই লেখা ও মন্তব্যের ক্ষেত্রেও থাকতে হয় অনেক সর্তক। আমার জানশোনার পরিধি যদিও সীমিত এবং আমি সীমিত জ্ঞানের একজন মানুষ মাত্র, তারপরেও যতটুকু পারি তথ্যসমৃদ্ধ লেখা লিখতে চেষ্টা করি যাতে তা নূন্যতম কোন না কোন উপকারে লাগতে পারে কারো। আর যাই কিছু লিখি এর সবটাই আমার কথা নয়। হাজার হাজার বছরের জ্ঞানঋদ্ধ আলেম-জ্ঞানীগণের পরম্পরার গল্প,নীতি নৈতিকতার গল্প । একশ্রেনীর পাঠক তাদের সুবিধামত হলে খুব খুশী হয়, না হলে তির্যক মন্তব্য শুরু করে। আমি কম জানি, তাই আমাকে গরু-ছাগল বললে, খামচি দিলেও সমস্যা নাই ,সমস্যা নাই গরুর রচনার লেখক বললেও । তবে আমি অবাক হয়ে লক্ষ্য করি শুধু আমি নই অধিক জানা এইসব তথাকথিত একচোখা মুক্তমনা (তথাকথিত আধুনিকতার দাবীদার ) দের উপদ্রব থেকে কেউই রক্ষা পায়না এমনকি অতি-আধুনিকরাও। তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে নিজে ধৈর্য্য ও ক্ষমার নীতিতে বিশ্বাসী থাকায় আমার লেখার জন্য তেমন একটা সমস্যায় না পড়লেও অনেককেই দেখি এই লেখার জন্য নানা রকম হিংসা-প্রতিহিংসার শিকার হতে।

তবে আমি বিশ্বাস করি, খোলা মন নিয়ে যদি চঠিপাঠও করা যায় সেখান থেকে কিছুনা কিছু হলেও শিখা যায় । কাজেই জানা-বোঝার জন্য খোলা মন জরুরী। আর চলার পথে সব যে আমার মন মত-আমার মতের ই হবে এমন কোন কথা নেই। মতের-মনের অমিল আছে বিধায়ই পৃথিবী আজও এত সুন্দর। মতের-মনের অমিল এবং সহনশীল আচরণ আধুনিক গণতন্ত্রের অন্যতম প্রধান শর্ত । আমরা সবাই নিজেকে আধুনিক দাবী করি অথচ আধুনিকতার অন্যতম প্রধান শর্ত বিরুদ্ধ মতকে সম্মান করা বা অন্যকে মর্যাদা দেয়া অথবা সমালোচনাকে পজেটিভলি দেখা - এসবের কোনটাই আমরা করতে চাইনা । যদিও আমরা সবাই তথাকথিত উচ্চ শিক্ষায় উচ্চ শিক্ষিত এবং আধুনিকতার দাবিদার।


ছবি - banglaclassicbooks.blogspot.com

আমার পড়া কিছু প্রিয় বই -

১। বুদ্ধদেব গুহের বই তালিকা - A । বাবলি B । হলুদ বসন্ত C। মাধুকরি D। একটু উষ্ণতার জন্য ।

২। নিমাই ভট্টাচার্য - A । মেম সাহেব B । ব্যাচেলর C। ডিল্পোমেট D। লেটার বক্স E । প্রেয়শি F । প্রেমের গল্প ।

৩। সমরেশ মজুমদার - A। হৃদয়বতি B । জোস্নায় বর্ষার মেঘ C । উত্তরাধিকার D। কালপুরুষ

৪। শীর্ষেন্ধু মুখোপাধ্যায় - A । দূরবীন B । পার্থিব।

৫। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় - A । একা এবং কয়েকজন B । অন্য জীবনের সাধ C । পরকীয়া প্রেম D । পূর্ব পশ্চিম ।

৬। তসলিমা নাসরিন - A । আমার মেয়ে বেলা B। বেলা যায় মেলা যায় C । দ্বিখন্ডিত D। যাবোনা কেন যাবো E । লজ্জা।

৬। ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায় - A । চিতা বহৃিমান B। চরণ দিলাম রাঙিয়ে ।

৭। ডঃ লুৎফুর রহমান - A । উন্নত জীবন B। মানব জীবন C । যুবক জীবন D। মহৎ জীবন E ।ধর্ম জীবন ।

৮। হুমায়ূন আহমেদ - A। দেয়াল B । দিঘির জলে কার ছায়া গো C । শঙ্খনীল কারাগার D। নন্দিত নরকে E । মেঘ বলেছে যাবো যাবো F । এইসব দিনরাত্রি G। দেবী H । মধ্যাহ্ন I । জোছনা ও জননীর গল্প ।

৯। নিহার রঞ্জন গুপ্ত - A । আদিম রিপু B । আলোকে আঁধারে C । অদৃশ্যশত্রু D । কালো পাখি ।

১০। ওয়েস্টার্ন - A । সন্ধান B । শোধ C । আক্রোশ D । অবরোধ E । বেপরোয়া পশ্চিম F । উত্তরসূরি G । ভবঘুরে H । ঘায়েল I। শাস্তি

১১। হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড - A । সলোমনের গুপ্তধন B । ক্লিওপেট্রা C । মেরী D । দি লেডি অফ ব্লসম

১২। অনুবাদ - A । ক্যাপ্টেন দুহিতা B । দুই নারী (বড়দের জন্য) ।

১৩। মাসুদ রানা সিরিজ - A । আমিই সোহানা / হ্যালো সোহানা B । অগ্নিপুরুষ C । দুর্গম দূর্গ D ।শ্বাপদসংকুল E । চাই সাম্রাজ্য F । ভারতনাট্যম G ।চারিদিকে শত্রু H। অকস্মাৎ সীমান্ত I । নরপিশাচ J । নীল আতংক K । আবার সেই দুঃস্বপ্ন ।

১৪ । কাশেম বিন আবু বকর - A । ফুটন্ত গোলাপ B । শবনম C । বিদায় বেলায় D । শেষ উপহার E । বিকেলে ভোরের ফুল।

১৫ । মীর মোশারফ হোসেন - A । বিষাদ সিন্ধু

বই পড়া অবিরাম … এখনো চলছে এবং চলবে । আর এই বই পড়া নিয়ে অর্ধাংগিনীর মন্তব্য প্রাণিধানযোগ্য, " তুমি বউ (মেয়ে) বিয়ে না করে বই বিয়ে করলে ভালো হত - তাহলে তুমিও সুখী হতে এবং বইও সুখী হত কারন , যতটা বইকে ভালবাস তার শতভাগের একভাগও বউকে ভালবাসনা " ( আমার প্রতি তাহার অভিযোগ )।

কি আর করা জীবন এমনই - কেউ কাউকে শতভাগ খুশী বা সুখী করতে পারেনা । তারপরেও জীবন যাবে জীবনের নিয়মে আমাদের কাজ শুধু নিজের কাজ করে যাওয়া।

===========================================================
পূর্ববতী পোস্ট -

" হিজি :(( বিজি " - ১ Click This Link
- ব্লগে আমার ১০০ (শততম) পোস্ট , ( প্রাপ্তি ও প্রত্যাশার খেরোখাতা )।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি পড়তে ভালোবাসেন সন্দেহ নেই, লিখতেও ভালো ভালোবাসে; সমস্যা হলো, আপনি পড়ে কি বুঝতেছেন, আর লিখে কি বুঝাতে চাচ্ছেন, উহা কমপক্ষে আমাে কাছে অপরিস্কার।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৪

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।

আপনি যে পড়তে চেষ্টা করেছেন এবং মন্তব্যেরও চেষ্টা করেছেন তার জন্য শুকরিয়া।

মনোযোগ দিয়ে দেখার বা পড়ার চেষ্টা করলে আশা করি বুঝতে অসুবিধা হবার কথা নয় তারপরও যদি আপনি না বুঝে থাকেন তাহলে আমি দুঃখিত আমার বক্তব্য সঠিকভাবে তুলে ধরার ব্যর্থতার জন্য।

২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি পড়তে ভালোবাসেন সন্দেহ নেই, লিখতেও *ভালোবাসেন; সমস্যা হলো, আপনি পড়ে কি বুঝতেছেন, আর লিখে কি বুঝাতে চাচ্ছেন, উহা কমপক্ষে আমাে কাছে অপরিস্কার।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৭

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, এবারও হলোনা " আমাে কাছে অপরিস্কার"। পরিস্কার ।

কি আর করা । আমরা যে যতটা ভালই করতে চেষ্টা করিনা কেন কিছুটা অসম্পূর্ণতা থেকেই যায়। এটাই জীবন।

৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আপনি পড়েছেন অনেক কিন্তু মনোজগতের সমৃদ্ধির জন্য যে বই পড়া দরকার তেমন বই খুব একটা দেখলাম না।তাই আপনার চিন্তা চেতনা পশ্চাৎমুখী।তবে লেখেন ভাল।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০০

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ নুরুলইসলাম০৬০৪ ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।

আবারও ধন্যবাদ আপনার মূল্যায়নের জন্য এবং পরামর্শ চাচছি মনোজগতের সমৃদ্ধি এবং চিন্তা-চেতনার আধুনিকতা তথা প্রগতির জন্য । কিভাবে এসবের উন্নয়ন ঘটানো যায় তার ধারনা-পরামর্শ দিলে বাধিত হব।

তবে লেখেন ভাল।

- প্রসংশায় সবাই খুশি হয় আমিও খুশি ভাই আপনার প্রশংসার জন্য।

৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে অভিনন্দন।
আপনার ধর্মীয় এবং আন্তর্জাতিক পোষ্টের চেয়ে এই পোষ্ট টি বেশি ভালো হয়েছে।
বই পড়তে আমি ভালোবাসি।

আমার একটা ইচ্ছা আছে- আমি একটা লাইবেরী দিবো। অসংখ্য মানুষ সেখানে এসে বই পড়বে বিনামূল্যে।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০৭

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।

হিজি-বিজি পোস্ট আপনার নিকট ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগল। আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ রাজিব ভাই , সবসময়ই আপনি পড়েন এবং পোস্টে মন্তব্য করেন - তার জন্য।

বই পড়া ভাল । আমি মনে করি বই পড়লে মানুষের মনের গভীরতা ও প্রসারতা উভয়ই বাড়ে এবং বই পাঠ মানুষকে সজজন (ভালমানুষ) হিসাবে গড়ে তোলে । যেমনটা আপনি একজন ভাল মানুষ তা পড়ার গুনেই বলে আমি মনে করি।

আমার একটা ইচ্ছা আছে- আমি একটা লাইবেরী দিবো। অসংখ্য মানুষ সেখানে এসে বই পড়বে বিনামূল্যে।

- আপনার এ ইচছা খুবই চমতকার একটা ইচছা । আপনি আন্তরিকভাবে চাইলেই এটা পূরণ সম্ভব বলে আমি মনে করি। কারন এর জন্য যা দরকার (ইচছা + সামর্থ্য ) সবই আপনার আছে।

৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৩

মৌরি হক দোলা বলেছেন: কালপুরুষ সম্ভবত সমরেশ মজুমদারের লেখা, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ‌্যায়ের না।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১৪

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদবোন মৌরি হক দোলা, আপনার পোস্ট পড়া এবং মন্তব্যের জন্য।

আপনি সঠিক , কালপুরুষ সমরেশ মজুমদারের লেখা । ভূল শুধরে নেবার সুযোগ দেবার জন্য শুকরিয়া।

৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৭

অপু তানভীর বলেছেন: কাশেম বিন আবু বক্করের বই পড়েছিলাম ক্লাস নাইনে থাকতে । বইয়ের নাম ফটন্ত গোপাল । এই বুঝি সবারই পড়া । এই লেখকের কেবল এই একটা বই ই আমি পড়েছি । অন্য বই আর পড়া হয় নি ।

লিস্টের বেশির ভাগই পড়া । যদিও আমার পছন্দের ক্যাটাগরি অন্য দিকে ।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:১৫

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ অপু তানভীর ভাই, আপনার চমতকার মন্তব্যের জন্য।

কাশেম বিন আবুবকরের বই মোটামুটি আমার মনে হয় সবাই পড়ে যদিও তাকে নিয়ে-তার লেখাকে নিয়ে অনেকেরই এলার্জি আছে। এলার্জি তার লেখার মান নিয়ে নয় কারন তার থেকে অনেক নিম্নমানের লেখক ও লেখা বাজারে আছে ।

তার ব্যাপারে অনেকের এলার্জি শুধু ধর্মীয় কারনে কারনে সে তার গল্পে-লেখায় প্রেমের সাথে সাথে ধর্ম-নৈতিকার কথাও বলে । আর বাকীদের মত তার লেখায় থাকেনা অবাধ যৌনতা বা যৌন শুরশুরী।

বই পড়ার ব্যাপারে আপনারও আগ্রহ আছে তা বুঝাই যায় আপনার লেখা পড়ে । আর পছন্দ ? - যদি শেয়ার করতেন।

৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনার তালিকার বেশ কিছু বই আমারও পড়া আছে।
আমি পাঠক হিসেবে খুবই নিম্নমানের।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২৪

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ মরুভূমির জলদস্যু ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।

বইগুলি পড়েছেন জেনে ভাল লাগল ।

- আমি পাঠক হিসেবে খুবই নিম্নমানের।

এ আপনার বিনয় প্রকাশ ভাই। জীবনের এর ব্যস্ততা ও জটিলতার মাঝেও যে সময় করে বই পড়েন এটাই অনেক বড় গুণ ভাই। আর বই যে আপনি অনেক পড়েন তা আপনার লেখায়ই ফুটে উঠে।

৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনি বেশ বই পড়েছেন। বই খুব ভালো বন্ধু হতে পারে। কুয়াশা, মাসুদ রানা মোটামোটি সবগুলো বই আমার পড়া হয়েছে। এখনও পড়ি। বই পড়ার কোনো বিকল্প নেই। +++

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৪০

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ ঠাকুরমাহমুদ স্যার, আপনার মন্তব্যের এবং পোস্টে +++ জন্য।

সময় পেলেই পড়ার চেষ্টা করি স্যার , এতটুকুই । আর কোন বদঅভ্যাস নেই - এই একটা অভ্যাস ছাড়া।

মাসুদ রানা-কুয়াশা - western সিরিজের বইগুলি একসময় কোনটাই বাদ যেতনা তবে এখন সময় বের করাই মুশকিল জীবিকা জোগাড় করতে গিয়ে।

আর আপনিত স্যার জীবনই কাটিয়ে দিয়েছেন শিক্ষার (পড়ার ) সাথে। যেখানে আমাদের সুযোগ পেলেই পড়া যায় সেখানে আপনি কাটিয়েছেন সারাদিন পড়াশোনার (পত্রিকা) মাঝে ।

আপনি অনেক ভাগ্যবান স্যার।

৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার পোস্ট দিন দিন ছোট হচ্ছে কেন? আপনারও কি রাইটার'স ব্লক রোগের লক্ষণ দেখা দিচ্ছে?


আপনি অনেক অনেক বই পড়েছেন। এটা ভালো গুন।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০১

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ সাড়ে চুয়াত্তর ভাই, আপনার ইমন :(( কিমন মন্তব্যের জন্য।

কন কি ভাইজান ? দিন দিন ছোট হয়ে যাচছে ? :P - পোস্ট ?

আমি ভেবেছিলাম কিনা কি (বদ চিন্তা মাথায় আইছিল)।

রাইটার'স ব্লক - ভাইজান ,এ হল বড় বড় পেশাদার লেখকদের মামলা। আমাদের মত বিনা পয়সার লেখকদের সেই ব্লক চিনবেই না।

তবে, সময়ের অভাবে ভাই কিছুটা কাটছাট করতেই হয় এটা সত্যি । আবার বিষয়ের উপরও নির্ভর করে লেখার দৈর্ঘ্য ।

পড়তে ভাললাগে ভাইজান।রাত জেগে,কাজের ফাকে ও সময় পেলেই --------------------

১০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১:১৩

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আপনার লেখার স্টাইল দেখেই বোঝা যায় আপনি প্রচুর পড়াশোনা করেন!

আমার মা সাহিত্যের ছাত্রী ছিলেন বলেই বইয়ের সাথে সম্পর্ক শুরু পারিবারিকভাবেই। মা-খালারা বইয়ের পোকা ছিলেন। আমার হাতেখড়ি হয় কুয়াশা, ধানশালিকের দেশ আর ইত্তেফাকের কচিকাঁচার আসর পাতায়। এরপর মাসুদ রানা আর কলকাতার দেব সাহিত্য কুটির হয়ে অন্যান্য কালজয়ী লেখকদের সাথে পরিচিতি। আমার প্রিয় অনেক লেখককে আপনার পছন্দের তালিকায় দেখতে পারছি।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০৯

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ স্বামী বিশুদ্ধানন্দজী , আপনার চমতকার মন্তব্যের জন্য।

বিষয় এটাই, পড়তে ভাললাগে ভাইজান (অনুৎপাদনশীল কাজ আরকি ) তাই পড়ি। পড়ি রাত জেগে,কাজের ফাকে ও সময় পেলেই --------------------।

ভাল লাগল জেনে আপনিও পারিবারিক ভাবে আমার মত আকামের (বই পড়া) অভ্যাস পেয়েছেন উত্তরাধিকারভাবে। আমার মনে হয় এটা জেনেটিকেলি না আসলে মনে হয় কারো মাঝে এটা তৈরী হয়না বা হলেও ততটা নয় যতটা বাবা-মা বা উত্তরসূরী থেকে পাওয়ার ফলে ঘটে থাকে।

সেটাই দেখছি,শুরুটা আমাদের কাছাকাছি থেকে এবং চলমান আকামের জায়গাতেও একই রকম (বদ নেশা/পছন্দ)।

১১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ ভোর ৫:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি পড়েছেন, বুঝেছেন বলে মনে হয় না।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:১৩

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই, আপনার প্রতি-মন্তব্যের জন্য।

ভাইজান, আমাদের জানার-বুঝার ঘাটতি থাকবেই যতটাই আমরা দাবী করি জানি বা পড়ি ।
মানুষ মাত্রই এটা থাকবে (বুঝের অভাব)।

তবে বুঝার চেষ্টা করি সবসময় - হাল না ছেড়ে এতটুকুই ।

১২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৪১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বই পড়লে মন ভালো হয় । ভালো মানুষ হয়

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:২১

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ নেওয়াজ আলি ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।

বই পড়া ভাল একটি ভাল গুন নিঃসন্দেহে ।

আমি মনে করি বই পড়লে মানুষের মনের গভীরতা ও প্রসারতা উভয়ই বাড়ে এবং বই পাঠ মানুষকে সজজন (ভালমানুষ) হিসাবে গড়ে তোলে । যেমনটা আপনিও একজন ভাল মানুষ তা পড়ার গুনেই বলে আমি মনে করি।

১৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আপনার সাথে আমার কিছু মিল আছে-

আর্মির ছেলে
১ বোন
বই পড়া ও বই সংগ্রহ
লেখালেখি।
পড়া কিংবা লেখা নিয়ে থাকি বউকে সময় দেইনা(বউ এর অভিযোগ)

ভাল থাকবেন প্রিয় ভাই। চালিয়ে যান সাথে আছি।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:২৬

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ মোঃ মাইদুল সরকার ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য।

মিল ঐ ;) তেই ঐব । আমরা ভাই না ?

ভাইয়ে ভাইয়ে মিল থাকবই। বলেন , ঠিক কইলাম কিনা?

মজা করলাম ভাইজান যদিও আমাদের উভয়ের মাঝেই ব্যাপোক মিল পরিলক্ষিত হয়। তা পরিবার-পরিবারের সদস্য-ভাললাগা- পছন্দ এমন কি :(( বউ এর অভিযোগ ।

আপনিও ভাল থাকবেন ভাইজান , চলছে-চলবে - ভাইদের পড়াশোনা-জানাশোনা চলবে।

১৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা দেখতে।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:২৮

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই, আপনার প্রতি-মন্তব্যের জন্য।

ফলোআপ ভাল ভাইজান এবং খুশী হলাম আপনি আবার এসেছেন ও মন্তব্য করেছেন দেখে।

১৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৩৬

অপু তানভীর বলেছেন: বড় উপন্যাস থেকে ছোট গল্প আমার বেশি পছন্দ । গল্প যেমনই হোক না কেন সবই পড়তে ভাল লাগে । গল্পের ভেতরে ভুত, সায়েন্স ফিকশন আর থ্রিলার বেশি পছন্দ । অন্য দিকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তি ইতিহাসের ব্যাপারে আমার বিশেষ আগ্রহ আছে । এই ব্যাপারে যত রকম বই পাই পড়ে ফেলি ।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩৩

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ অপু তানভীর ভাই, আপনার চমতকার প্রতি-মন্তব্যের জন্য।

ভাল লাগল আপনার পছন্দের সাথে পরিচিত হয়ে।

সময় থাকলে উপন্যাসই ভালবাসি সময়াভাবে ছোট গল্প তা যাই হোক না কেন তবে প্রেমের গল্প ব্যাপোক :P বালা বাই ভাইজান। তাছাড়া থ্রিলারও পড়ি তবে সায়েন্স ফিকশন তেমন একটা পড়া হয়নি (মুহামমদ জাফর ইকবাল ব্যতীত )।

ইতিহাস-ঐতিহ্য সব সময়ই টানে (বিশেষ করে মুসলিম শাসনের ইতিহাস) ।

১৬| ২৩ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৩৭

মিরোরডডল বলেছেন:




জামানকে অনেকদিন পর দেখছি ব্লগে ।
এই লেখাটা ভালো ছিলো ।
জামানের লিস্টে অনেক প্রিয় লেখক এবং বইয়ের নাম দেখলাম ।
এদের লেখা এতো পড়েছে, জামান নিজে কেনো এরকম গল্প লেখে না ?
চেষ্টাতো করতেই পারে ।



২৩ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৩১

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ বোন আয়না পুতুল, আপনার মন্তব্যের জন্য এবং শুকরিয়া আপনার কাছে লেখা ভালো লেগেছে জেনে।

দুইটি কারনে এখন কম আসা হয় সামুতে -

১। জীবনের চাহিদা পূরণ - বোন আমি খুব গরীব একজন মানুষ যাকে প্রতিনিয়ত জীবন-জীবিকার জন্য যুদ্ধ করতে হয়। উত্তরাধিকার বা বংশানুক্রমিক ভাবে তেমন কিছু পাইনি অভাব ব্যতীত । আর তাই -------------------

২। আমি এখন দাগী আসামী - বাংলা ছায়াছবি -" স্বামী কেন আসামী"র মত আমি এখন সামুর দাগী আসামী আমার কিছু আকাম :(( এর (সামুর নিয়ম-কানুন ভাংগার অপরাধে) জন্য। অনেকদিন যাবত চলছে শাস্তি ( প্রথম পাতায় লেখার সুযোগ রহিত) , জানিনা কবে মুক্তি পাব বা আদৌ পাব কিনা সামুর ডান্ডাবেরী থেকে।

কি আর করা বোন ।

মেনে নিয়েছি বাস্তবতাকে আর অপেক্ষায় আছি সামুর কাছ থেকে ক্ষমার ।

দোয়া করবেন মোর লাইগা যেন তারাতাড়ি শাস্তি থেকে ক্ষমা পাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.