নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ছবি - আল জাজিরা
প্রায় এক দশকের মধ্যে এই প্রথম বিশ্বের এক নম্বর বিমানবন্দর হিসেবে নিজের অবস্থান হারাল সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দর। আর সেই স্থানটি দখল করে নিয়েছে কাতারের রাজধানী দোহার হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। সম্প্রতি বিশ্বের সেরা বিমানবন্দরগুলোর বার্ষিক যে তালিকা প্রকাশ করেছে স্কাইট্র্যাক্স তাতে প্রথম স্থানটি পেয়েছে HIA ।
ছবি - আল জাজিরা
"২০২১ কভিড - ১৯ এয়ারপোর্ট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড" - এর তালিকায় এ বছর গ্রাহকদের ভোটে সারা বিশ্বের ৩৯টি বিমানবন্দরের নাম উঠে এসেছে। আর তাদের মাঝ থেকে আসুন দেখি বিশ্বের সেরা ১০ দশ বিমানবন্দর।
২০২০ সালের আগস্ট থেকে ২০২১ সালের জুলাই পর্যন্ত পরিচালিত জরিপের মাধ্যমে নির্বাচিত বিশ্বসেরা বিমানবন্দরগুলোর বেশির ভাগই ইউরোপ ও এশিয়ার। এর মধ্যে তিনটি বিমানবন্দরই জাপানের। ফলে জাপান সব মিলিয়ে বিমানবন্দরের ক্ষেত্রে বেস্ট-রেটেড দেশ নির্বাচিত হয়েছে।
হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ছবি - businessinsider.com
কিসের ভিত্তিতে বা কিভাবে নির্বাচিত করা হয়েছে সেরা ১০ তালিকা - এ বছর ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে গ্রাহকরা যে বিষয়গুলো গুরুত্ব দিয়েছেন তা হচ্ছে - কভিড-১৯ তথ্যসেবা, ফেস মাস্ক ব্যবহারের বাধ্যবাধকতা, হ্যান্ড সেনিটাইজারের সহজলভ্যতা, সামাজিক দূরত্ব মানার বাধ্যবাধকতা, সিটে সামাজিক দূরত্ব, স্বাস্থ্যসম্মত ও নিরাপদ কার্যপ্রণালী, টার্মিনালের পরিচ্ছন্নতা এবং ওয়াশরুমের পরিচ্ছন্নতা।
হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ছবি - businessinsider.com
১। প্রথম স্থান - সারা বিশ্বের ৩৯ টি বিমানবন্দরের মধ্যে গ্রাহকদের ভোটে শীর্ষ ১০টির মধ্যে ২০২১ সালে প্রথম হয়েছে কাতারের রাজধানী দোহার হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। হামাদ বিমানবন্দর কয়েক বছর ধরেই র্যাঙ্কিংয়ে ধাপে ধাপে ওপরে উঠে আসছিল। কাতার সরকার এই বিমানবন্দর ও কাতার এয়ারওয়েজে প্রচুর বিনিয়োগ করার ফলাফল হামাদের এই শীর্ষস্থান অর্জন। হামাদ বিমানবন্দরে কানেক্টিং ফ্লাইট থাকা যাত্রীদের জন্য বিনা মূল্যে শহর ভ্রমণ, থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। এ ছাড়া একটি ভিআইপি ট্রান্সফার সেবাও আছে, যার অংশ হিসেবে বিমানবন্দরে নামার পর এয়ারলাইনসের কর্মীরা দর্শনার্থীদের গাইড করেন এবং পরবর্তী ফ্লাইটে পৌঁছে দেন। তাছাড়া এই বিমানবন্দরের লাউঞ্জ, দোকান, ফ্রি ওয়াইফাই এবং সুইমিং পুল সহ নানা সুযোগ-সুবিধা রয়েছে ভ্রমণকারীদের যাত্রা আনন্দময় ও নিখুঁত করে তোলার জন্য ।
হানেদা বিমানবন্দর,টোকিও,জাপান
ছবি - skytraxratings.com
২। দ্বিতীয় স্থান - গ্রাহকদের ভোটে শীর্ষ দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে টোকিও হানেদা বিমানবন্দর। জাপানের রাজধানী টোকিওর হানেদা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হল বিশ্বের ব্যস্ততম বিমানবন্দরগুলির মধ্যে একটি এবং জাপানের ব্যস্ততম বিমানবন্দরটি মধ্য টোকিও থেকে ৩০ মিনিটেরও কম দক্ষিণে অবস্থিত। বিমানবন্দরের তিনটি টার্মিনাল রয়েছে - টার্মিনাল-১ ,টার্মিনাল-২ এবং আন্তর্জাতিক টার্মিনাল-৩।
চাঙ্গি বিমানবন্দর,সিংগাপুর
ছবি - gettyimages.ae
৩। তৃতীয় স্থান - গ্রাহকদের ভোটে এ বছর প্রথম স্থান হারিয়ে তৃতীয় স্থান নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে সিংগাপুরের চাঙ্গি বিমানবন্দরকে। সিঙ্গাপুর চাঙ্গি বিমানবন্দর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম ব্যস্ত যাত্রী কেন্দ্র এবং এটি তার অতুলনীয় যাত্রী অভিজ্ঞতার জন্য বিখ্যাত।
ইনছন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর,দক্ষিণ কোরিয়া।
ছবি - ittekuru.com
৪। চতুর্থ স্থান - গ্রাহকদের ভোটে চতুর্থ স্থানে আছে দক্ষিণ কোরিয়ার ইনছন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। ইনছন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দক্ষিণ কোরিয়ার বৃহত্তম বিমানবন্দর এবং বিশ্বের অন্যতম ব্যস্ত বিমানবন্দর। এটি ওয়ার্ল্ড এয়ারপোর্ট অ্যাওয়ার্ডে এয়ারপোর্ট অফ দ্য ইয়ার খেতাবের প্রাক্তন বিজয়ী।
নারিতা বিমানবন্দর,জাপান
ছবি - businesstraveller.com
৫।পঞ্চম স্থান - গ্রাহকদের ভোটে পঞ্চম স্থানে আছে টোকিওর নারিতা বিমানবন্দর। টোকিও নারিতা বিমানবন্দর হল একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর যা জাপানের বৃহত্তর টোকিও এলাকায় যাত্রীসেবা পরিবেশন করে। নারিতা জাপান এয়ারলাইন্স এবং অল নিপ্পন এয়ারওয়েজের আন্তর্জাতিক হাব হিসেবে কাজ করে
মিউনিখ বিমানবন্দর,জার্মানী
ছবি - cntraveler.com
৬। ষষ্ঠ স্থান - গ্রাহকদের ভোটে ষষ্ঠ স্থানে আছে জার্মানীর মিউনিখ বিমানবন্দর। মিউনিখ বিমানবন্দর হল জার্মানির দ্বিতীয় ব্যস্ততম বিমানবন্দর এবং লুফথানসা জার্মান এয়ারলাইন্সের সেকেন্ডারি হাব। ১৫০ টিরও বেশি খুচরা দোকান এবং প্রায় ৫০ টি জায়গা যেখানে আপনি খেতে এবং পান করতে পারেন। এটি একটি শহরের কেন্দ্রের মতো, যা ভ্রমণকারীদের এবং দর্শনার্থীদের দেখতে এবং করার জন্য প্রচুর পরিমাণে অফার করে ।
জুরিখ বিমানবন্দর,সুইজারল্যান্ড
ছবি - dormakaba.com
৭। সপ্তম স্থান - গ্রাহকদের ভোটে সপ্তম স্থানে সুইজারল্যান্ডের জুরিখ বিমানবন্দর। জুরিখ বিমানবন্দর সুইজারল্যান্ডের ব্যস্ততম বিমানবন্দর এবং এটি সুইস ইন্টারন্যাশনাল এয়ার লাইনসের প্রাথমিক কেন্দ্র এবং জুরিখ শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে ১২ কিঃমিঃ দূরে অবস্থিত।
হিথরো বিমানবন্দর,ইংল্যান্ড
ছবি - timesofindia.indiatimes.com
৮। অষ্টম স্থান - গ্রাহকদের ভোটে অষ্টম স্থানে লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দর। হিথ্রো বিমানবন্দর হল বিশ্বের ব্যস্ততম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরগুলির মধ্যে একটি এবং ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ এবং ভার্জিন আটলান্টিক এয়ারওয়েজের প্রাথমিক কেন্দ্র। এটির চারটি প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল রয়েছে, যা করোনার কারনে ২০২০ সালের বেশিরভাগ সময়ে ব্যবহার করা ২ টার্মিনালে নামিয়ে আনা হয়েছে।
কানসাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর,জাপান
ছবি -alamyimages.fr
৯। নবম স্থান - গ্রাহকদের ভোটে নবম স্থানে কানসাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর । কানসাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ১৯৯৪ সালে চালু হয়েছে এবং এটি বর্তমানে জাপানের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে উঠেছে। ২৪ ঘন্টা অপারেশন সহ অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক উভয় রুটের জন্য বৃহত্তম নেটওয়ার্কগুলির একটি বিমানবন্দর হিসাবে যাত্রীসেবা প্রদান করে।
হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, হংকং
ছবি - skytraxratings.com
১০। দশম স্থান - গ্রাহকদের ভোটে দশম স্থানে হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হল বিশ্বের বৃহত্তম যাত্রীবাহী এবং কার্গো বিমানবন্দরগুলির মধ্যে একটি এবং ক্যাথে প্যাসিফিক এয়ারওয়েজের কেন্দ্রস্থল। এ বিমানবন্দর (HKIA) জুলাই ১৯৯৮ সালে চালু হয়েছিল।
==============================================================
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর,ঢাকা
ছবি - wikiwand.com
২০২১ সালে বিশ্বে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের অবস্থান -
বাংলাদেশে মোট আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর রয়েছে ৩টি।
১। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর,ঢাকা।
২। শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, চট্টগ্রাম।
৩। ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, সিলেট।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বাংলাদেশের বৃহত্তম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি রাজধানী ঢাকার উত্তর অংশে, শহরের কেন্দ্র থেকে ১৭ কিলোমিটার দূরে কুর্মিটোলায় অবস্থিত। বিমানবন্দরটি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ঘাঁটি হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ১৯৮০ সালে নির্মিত হয়
প্রতিবছর যাত্রী সেবার মানের উপর ভিত্তি করে বিশ্বের সেরা বিমানবন্দরগুলোর তালিকা প্রকাশ করে যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠান স্কাইট্র্যাক্স। সম্প্রতি তারা ২০২১ সালে সেরা বিমানবন্দরগুলোর তালিকা করেছে। তবে সেরা একশতেও জায়গা হয়নি বাংলাদেশের কোনো বিমানবন্দরের। শুধু কি তাই ? এশিয়া ও দক্ষিণ এশিয়ার সেরা ১০ বিমানবন্দরের তালিকাতেও নেই বাংলাদেশের কোন বিমানবন্দর। সেই তালিকায় সেরা একশতে ভারতের বিমানবন্দর রয়েছে অন্তত চারটি, রয়েছে ভুটানেরও।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর,ঢাকা
ছবি - hsiabd.com
চলতি বছর বিশ্বের পাঁচ শতাধিক বিমানবন্দরকে মূল্যায়ন করেছে স্কাইট্র্যাক্সের বিশেষজ্ঞরা। বিশ্বসেরাদের তালিকায় ভারতের দিল্লি বিমানবন্দর রয়েছে ৪৫ নম্বরে। এছাড়া দেশটির হায়দ্রাবাদ, মুম্বাই ও ব্যাঙ্গালুরু বিমানবন্দর রয়েছে যথাক্রমে ৬৪, ৬৫ ও ৭১ নম্বরে।মধ্য-দক্ষিণ এশিয়ার সেরা বিমানবন্দরগুলোর মধ্যে রয়েছে দিল্লি, হায়দ্রাবাদ, মুম্বাই, ব্যাঙ্গালুরু, চেন্নাই, কলম্বো, কলকাতা, পারো, করাচি ও গোয়া বিমানবন্দর। অর্থাৎ এ তালিকায় ভারতের পাশাপাশি শ্রীলঙ্কা, ভুটান ও পাকিস্তানের বিমানবন্দর থাকলেও নেই বাংলাদেশের।জানা যায়, ১৯৯৯ সাল থেকে যাত্রীদের পছন্দের ভিত্তিতে বিশ্বের সেরা বিমানবন্দরগুলোর তালিকা প্রকাশ করে আসছে স্কাইট্র্যাক্স।
বাংলাদেশের মানচিত্র
ছবি - google.com
স্বাধীন দেশ হিসাবে বাংলাদেশ-কাতারের যাত্রা এবং বর্তমানে এ দুয়ের অবস্থান
বাংলাদেশ - ১৯৭১ সালের ১৬ ই ডিসেম্বর দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধের পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে জয়ের মাধ্যমে বিশ্ব দরবারে আমরা স্বাধীন জাতি এবং স্বাধীন দেশ হিসাবে যাত্রা শুরু করি । বাংলাদেশের আয়তন ১,৪৭,৫৭০ বর্গকিলোমিটার এবং জনসংখ্যা প্রায় ১৮ কোটি।বাংলাদেশের অর্থনীতি একটি মধ্যম আয়ের উন্নয়নশীল এবং স্থিতিশীল বাজার অর্থনীতি বিরাজমান। এই অর্থনীতির বৈশিষ্ট্যসমূহের মধ্যে রয়েছে মধ্যমহারের বার্ষিক প্রবৃদ্ধি, ব্যাপক দারিদ্র্যতা , আয় বণ্টনে অসমতা, শ্রমশক্তির উল্লেখযোগ্য বেকারত্ব, জ্বালানী, খাদ্যশস্য এবং মূলধনী যন্ত্রপাতির জন্য আমদানী নির্ভরতা, জাতীয় সঞ্চয়ের নিম্নহার, বৈদেশিক সাহায্যের ওপর ক্রমহ্রাসমান নির্ভরতা এবং কৃষি খাতের সংকোচনের সঙ্গে সঙ্গে সেবা খাতের দ্রুত প্রবৃদ্ধি। বাংলাদেশের প্রধান শিল্প সমূহ হলো - সুতির টেক্সটাইল, গার্মেন্টস, চা প্রক্রিয়াকরণ, নিউজপ্রিন্ট কাগজ, চিনি, হালকা প্রকৌশল, রাসায়নিক দ্রব্য, সিমেন্ট, সার, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, লোহা ও ইস্পাত শিল্প।বর্তমানে প্রবাসী আয় (রেমিট্যান্স) এবং তৈরি পোশাক শিল্প (গার্মেন্টস) বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। বর্তমানে বাংলাদেশে মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৫৫৪ ডলার। বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ব্যবস্থা সংসদীয় পদ্ধতির। এই পদ্ধতিতে প্রধানমন্ত্রীর হাতে সরকারের প্রধান ক্ষমতা ন্যস্ত থাকে। বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ক্ষমতাসীন রয়েছেন শেখ হাসিনা ওয়াজেদ এবং তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রীও।
কাতার - ১৮ ডিসেম্বর কাতারের স্বাধীনতা দিবস ( যদিও ১৯৭১ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ব্রিটিশদের সাথে একটি চুক্তির মাধ্যমে কাতার পূর্ণ স্বাধীনতা লাভ করে তবে এখন পরিবর্তিত হয়ে এটি ১৮ ই ডিসেম্বরে পালিত হয়।)। বাংলাদেশের বিজয়ের ঠিক ২ দিন পর ১৯৭১ সালের ১৮ ই ডিসেম্বর স্বাধীন জাতি এবং স্বাধীন দেশ হিসাবে যাত্রা শুরু করে কাতার । বিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগ পর্যন্তও কাতার একটি তুলনামূলকভাবে দরিদ্র দেশ ছিল। ঐ সময় দেশটিতে পেট্রোলিয়ামের মজুদ আবিষ্কৃত হয় এবং এগুলি উত্তোলন শুরু হয়। বর্তমানে মাথাপিছু আয়ের হিসেবে কাতার বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশগুলির একটি। তেল আবিষ্কারের আগে কাতারি অঞ্চলের অর্থনীতি ছিল মূলতঃ মাছ ধরা এবং মুক্তো শিকারের । কাতার একটি উচ্চ-আয়ের অর্থনীতির দেশ এবং কাতারে আছে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম প্রাকৃতিক গ্যাস এবং তেলের মজুদ ।কাতারের সরকার ব্যবস্থা রাজতান্ত্রিক কাঠামোয় । কাতারের আমীর হলেন একাধারে রাষ্ট্রের প্রধান ও সরকার প্রধান । কাতারের বর্তমান আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। ২০১৩ সালে তার পিতা হামাদ বিন খলিফা আল থানির হাত থেকে ক্ষমতা গ্রহণ করেন। ১৯৯৫ সাল থেকে দেশটির আমীর ছিলেন হামাদ বিন খলিফা আল থানি।
কাতারের মানচিত্র
ছবি - google.com
কাতারের মোট জনসংখ্যা ২৫ লাখের মতো। কাতারে জনসংখ্যায় নারীর চেয়ে পুরুষের সংখ্যা অনেক বেশি। অভিবাসী শ্রমিকদের দ্বারা কাতারে ব্যাপক কর্মযজ্ঞ চলছে। গত দশ বছরে বিপুল পরিমাণে বিদেশী শ্রমিক কাতারে এসেছে।গত এক দশকে লন্ডনে প্রচুর সম্পদ কিনেছে কাতার। কয়েকমাস আগে কাতারের অর্থমন্ত্রী বিবিসিকে জানিয়েছিলেন, যুক্তরাজ্যে তাদের বিনিয়োগের পরিমাণ ৪৫ থেকে ৫১ বিলিয়ন ডলারের মতো। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি মাথাপিছু আয়ের দেশ কাতার। ছোট এ দেশটিতে তেল ও গ্যাসের বিশাল মজুতের কারণে এটি সম্ভব হয়েছে। ২০১৬ সালের এক হিসেবে দেখা যায়, কাতারে মাথাপিছু আয় প্রায় এক লাখ ত্রিশ হাজার ডলার। কাতারের পরে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে ইউরোপের দেশ লুক্সেমবার্গ। তাদের মাথাপিছু আয় কাতারের চেয়ে ২০ হাজার ডলার কম। কাতার একটি রক্ষণশীল মুসলিম দেশ হিসেবে পরিচিত। কিন্তু গত কয়েক বছরে দেশটি শিল্পকলার জন্য প্রচুর অর্থ ব্যয় করেছে। দেশটি নামী-দামী বেশ কয়েকটি প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে। রাজধানী দোহায় ইসলামিক আর্ট জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। প্রায় ১৪০০ বছরের নানা ধরনের চিত্রকর্ম এখানে প্রদর্শিত হচ্ছে।
শিল্পকর্মের প্রতি কাতারের আগ্রহ জাদুঘর থেকে বিস্তৃত হয়ে এখন খোলা জায়গায় এসেছে। যারা দোহার হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গিয়েছেন তাদের চোখে বিশাল আকৃতির একটি ভাল্লুকের শিল্পকর্ম চোখে পড়েছে নিশ্চয়ই। প্রায় এক দশক আগে সুইজারল্যান্ডের একজন ভাস্করের তৈরি এ ভাস্কর্যটি ব্রোঞ্জের তৈরি এবং এর ওজন প্রায় ২০টন। ২০১১ সালে নিউইয়র্কে এক নিলাম থেকে প্রায় সাত মিলিয়ন ডলার খরচ করে এ ভাস্কর্যটি ক্রয় করে কাতার সরকার।
ফিফা বিশ্বকাপ - ২০২২ (এ বিষয়ে একটি পোস্ট) লিংক - Click This Link একক দেশ হিসাবে কাতারে অনুষ্ঠিত হবে । কাতার প্রথম মুসলিম এবং আরব দেশ হিসাবে ফিফা বিশ্বকাপের আয়োজক হবে। এছাড়াও ২০৩০ এর এশিয়ান গেমসও কাতারে অনুষ্ঠিত হবে।
যদিও কারো সাথে কারো তুলনা করা উচিত নয় কারন আমরা আমরাই । তারপরও একই সালে এবং কাছাকাছি সময়ে স্বাধীনতা লাভ করে এবং স্বাধীন দেশ হিসাবে যাত্রা শুরু করে আজ কোথায় আমরা আর কোথায় কাতার ?
==========================================================
তথ্য সূত্র - বিবিসি, সিএনএন, আল জাজিরা ও গালফ নিউজ ও উইকিপিডিয়া।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৫০
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ জুল ভার্ন ভাই , আপনার + এবং মন্তব্যের জন্য ।
২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৫৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে তথ্যবহুল পোস্টের জন্য
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:৫১
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ বোন কাজী ফাতেমা ছবি , আপনার পোস্ট পড়া ও মন্তব্যের জন্য ।
৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৩৩
সাসুম বলেছেন: পোস্ট পড়া শুরু করলাম, বেশ ভাল লাগল। ভাবলাম আজকে আর কিছু বলার মত পাব না পোস্টে।
কপাল খারাপ আমার। খালি লাস্টে গিয়ে আটকে গেলাম প্রশ্নের ধরন দেখে! মানে সিরিয়াস্লি? বাংলাদেশ নামক মূর্খ জঞ্জালে ভরা গন্ডায় গন্ডায় বাচ্চা কাচ্চা প্রোডাকশান কইরা নাভিশ্বাস তুলে ফেলা রাস্ট্রের সাথে দুনিয়ার অন্যতম তেলের খনি ও আম্রিকার বুজুম ফ্রেন্ড কাতারের তুলনা?
এরপর একটা পোস্ট দিবেন- নীল তিমি এবং তেলাপিয়া মাছের তুলনা করে। এবং এর সাথে তেলাপিয়া মাছের প্রতি প্রশ্ন রাখবেন- কেন দুইটাই জলের প্রাণি হবার পরেও তেলাপিয়া মাছ নীল তিমির সমমানে পৌছাতে পারল না।
সেই প্রশ্নের উত্তর আসার পর আমরা আলোচনায় বসব কেন একই সময়ে মুক্তি পেয়েও কাতার আর বাংলাদেশ এর মধ্যে ফারাক এত। এরপর আমরা সেখানে আলোচনায় আনব ডেমোগ্রাফি, শিক্ষা, জিওপলিটিকাল খেলা, ওয়েল রিজার্ভ আর ওয়েল প্রোডাকশান এর মারপ্যাচ, আমেরিকার তাবেদার হয়ে তাদের মিডল ইস্টের অন্যতম স্টাবল ঘাটি, কিংবা তেল এর টাকায় ধুন্ধুমার ইনফ্রাস্ট্রাকচার এবং এরপর কাতারি শেখ দের টাকাওয়ালা হলেও মন্দের ভাল মানুষ কিংবা ব্রিটিশরা চলে গেলেও আর্মি ও শাসন ব্যাবস্থার গোজামিল করে রাখা কিংবা আরো অনেক কিছু। এরপর আমরা আলোচনার আনব জিওপলিটিকাল ইন্টারেস্ট বজায় রাখার জন্য কি করে পশ্চিমা দুনিয়া জোর করে হলেও টিকিয়ে রেখেছে কাতার কে একই সাথে তাদের আরেক তাবেদারী রাস্ট্র সৌদি আরবের বিরুদ্ধে গিয়ে কিংবা ইস্রায়েল এর মত নাস্তের নাসারা দেশের সাথেও আতাত এর গোপন কাহিনী।
কাতার বন্দনার পয়েন্ট ২ঃ ভাস্কর্য্য একটি নাস্তেক নাসারা প্রোডাকশান। কাতারি রা এই নাস্তেক কাজ করছে। এর সাথে ফুটবলের মত হাটুর উপরে প্যান্ট পড়া খেলার আয়োজন করছে ! আস্তাগফিরুল্লা! সেই সাথে তারা নাকি আবার সেই খেলায় পাপী বান্দা এল জি বি টি কিউ দের ও আসতে দিবে ! ডাবল আস্তাগফিরুল্লাহ।
বিঃদ্রঃ ১৯৯৫ এ কি করে থানি সাহেব ক্ষমতায় আসছেন সেটা উল্লেখ করেন নাই। করার দরকার ছিল এত কাতারি বন্দনার পরেও। আর এর সাথে টেরোরিস্ট দের দুনিয়া ব্যাপি অর্থায়নে তাদের সুখ্যাতি ও তুলে ধরার দরকার ছিল। যাই হোক, আসছেন বিমানবন্দর নিয়া আলোচনা করতে শেষে লাগাই দিছেন কেচাল।
মানে আপনার এই অভ্যাস আর গেল না! গোজামিল গোজামিল গোজামিল! এক্টার সাথে আরেকটা ঢুকিয়ে দেয়া!
কদিন পর পোস্ট দিবেন- দুনিয়ার শ্রেষ্ট খাবার সৌদি আরবের খেজুর এবং এর নাট্রিয়েন্ট ভেলু এবং পোস্টের শেষে গিয়ে বর্ণনা করবেন কি করে রাশিয়া নর্ড স্ট্রিম-২ গ্যাস লাইনের মাধ্যমে গ্যাজপ্রম কে দিয়ে ইউরোপের এনার্জি সেক্টরে বিপ্লব আনতে যাচ্ছে।
আপনার যদি কোনদিন বাংলাদেশ এর সাথে কোন দেশের তূলনা করতে হয়, তাহলে স্যাম্পল ধরবেন ভিয়েত্মাম কে। একদম একই অবস্থা থেকে কি করে দুইটা দেশ একটা দুনিয়ার টপে যাচ্ছে আরেকটা জাহান্নামের চৌরাস্তায় যাচ্ছে।
বাই দা রাস্তাঃ কাতারি এয়ারপোর্ট বেশি দিন থাকবেনা টপে। করোনার কারনে আছে, কারন বাকি বিমানবন্দর গুলা অনেক কড়াকড়ি করছিল এ সময়।
দুনিয়ার সেরা বিমানবন্দর সিংগাপুর এর চাংগি! পিরিয়ড।
বিঃদ্রঃ পোস্টের ১ম অংশ বেশ সুন্দর ও গোছানো হইছে। অইটার জন্য পেলাস।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৭
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ সাসুম ভাই , আপনার পোস্ট পড়া ও তাৎপযপূর্ণ মন্তব্যের জন্য ।
আপনার এই এক মন্তব্যই আমার পোস্ট লেখার সকল কষ্ট দূর করে দিয়েছে। আপনি কিছু না বললে লেখাটাই পানসে হয়ে যেত বিশেষ করে শেষের দিকটা।
কপাল খারাপ আমার। খালি লাস্টে গিয়ে আটকে গেলাম প্রশ্নের ধরন দেখে! মানে সিরিয়াস্লি? বাংলাদেশ নামক মূর্খ জঞ্জালে ভরা গন্ডায় গন্ডায় বাচ্চা কাচ্চা প্রোডাকশান কইরা নাভিশ্বাস তুলে ফেলা রাস্ট্রের সাথে দুনিয়ার অন্যতম তেলের খনি ও আম্রিকার বুজুম ফ্রেন্ড কাতারের তুলনা?
- ভাই , পুচকে দেশ কাতারের সাথে মোগ দেশের তুলনা করেছি তাই আপনি মেনে নিতে চাচছেননা । আর আমাগো দেশের নেতারা যে প্রতিমুহুর্তে ইউরোপ-আমেরিকার লগে তুলনা করতে করতে মুখে ফেনা তুলে ফেলতেছে তা কিভাবে মেনে নেন-নেই বলেন?
এরপর একটা পোস্ট দিবেন- নীল তিমি এবং তেলাপিয়া মাছের তুলনা করে। এবং এর সাথে তেলাপিয়া মাছের প্রতি প্রশ্ন রাখবেন- কেন দুইটাই জলের প্রাণি হবার পরেও তেলাপিয়া মাছ নীল তিমির সমমানে পৌছাতে পারল না।
- এই জিনিষটা মাছের রাখাল (জেলেরা) বুঝলেও আমাদের নেতারা বুঝেনা বা বুঝতে চান না । তারা ভাবেন , বলছি ত বলছিই। তুলনা করব বড়দের সাথে তয় কামের সাদৃশ্য থাকবে ছোটদেরও ছোটদের সাথে।
সেই প্রশ্নের উত্তর আসার পর আমরা আলোচনায় বসব কেন একই সময়ে মুক্তি পেয়েও কাতার আর বাংলাদেশ এর মধ্যে ফারাক এত। এরপর আমরা সেখানে আলোচনায় আনব ডেমোগ্রাফি, শিক্ষা, জিওপলিটিকাল খেলা, ওয়েল রিজার্ভ আর ওয়েল প্রোডাকশান এর মারপ্যাচ, আমেরিকার তাবেদার হয়ে তাদের মিডল ইস্টের অন্যতম স্টাবল ঘাটি, কিংবা তেল এর টাকায় ধুন্ধুমার ইনফ্রাস্ট্রাকচার এবং এরপর কাতারি শেখ দের টাকাওয়ালা হলেও মন্দের ভাল মানুষ কিংবা ব্রিটিশরা চলে গেলেও আর্মি ও শাসন ব্যাবস্থার গোজামিল করে রাখা কিংবা আরো অনেক কিছু। এরপর আমরা আলোচনার আনব জিওপলিটিকাল ইন্টারেস্ট বজায় রাখার জন্য কি করে পশ্চিমা দুনিয়া জোর করে হলেও টিকিয়ে রেখেছে কাতার কে একই সাথে তাদের আরেক তাবেদারী রাস্ট্র সৌদি আরবের বিরুদ্ধে গিয়ে কিংবা ইস্রায়েল এর মত নাস্তের নাসারা দেশের সাথেও আতাত এর গোপন কাহিনী।
- কিছু কমুনা । কইলেই কইবেন তালগাছটা আমার ।
কাতার বন্দনার পয়েন্ট ২ঃ ভাস্কর্য্য একটি নাস্তেক নাসারা প্রোডাকশান। কাতারি রা এই নাস্তেক কাজ করছে। এর সাথে ফুটবলের মত হাটুর উপরে প্যান্ট পড়া খেলার আয়োজন করছে ! আস্তাগফিরুল্লা! সেই সাথে তারা নাকি আবার সেই খেলায় পাপী বান্দা এল জি বি টি কিউ দের ও আসতে দিবে ! ডাবল আস্তাগফিরুল্লাহ।
- জীবন যখন যেখানে যেমন কখনো পাজেরোয় কখনো নৌকায়।
বিঃদ্রঃ ১৯৯৫ এ কি করে থানি সাহেব ক্ষমতায় আসছেন সেটা উল্লেখ করেন নাই। করার দরকার ছিল এত কাতারি বন্দনার পরেও। আর এর সাথে টেরোরিস্ট দের দুনিয়া ব্যাপি অর্থায়নে তাদের সুখ্যাতি ও তুলে ধরার দরকার ছিল। যাই হোক, আসছেন বিমানবন্দর নিয়া আলোচনা করতে শেষে লাগাই দিছেন কেচাল।
-- আমনে মেনে নিলেই ত আর ক্যাচাল লাগেনা । মেনে নিলে কি এমন ক্ষতি হয় আপনার।আর বিমানের লগে বন্দরের সম্পর্ক যেমন তেমনি দেশের লগে নেতার । একটার কথা কইতে গেলে আরেকটা আইবই ভাই - তাইনা?
মানে আপনার এই অভ্যাস আর গেল না! গোজামিল গোজামিল গোজামিল! এক্টার সাথে আরেকটা ঢুকিয়ে দেয়া!
কদিন পর পোস্ট দিবেন- দুনিয়ার শ্রেষ্ট খাবার সৌদি আরবের খেজুর এবং এর নাট্রিয়েন্ট ভেলু এবং পোস্টের শেষে গিয়ে বর্ণনা করবেন কি করে রাশিয়া নর্ড স্ট্রিম-২ গ্যাস লাইনের মাধ্যমে গ্যাজপ্রম কে দিয়ে ইউরোপের এনার্জি সেক্টরে বিপ্লব আনতে যাচ্ছে।
- সৌদি আরবের খেজুর যেমন মুসলমানদের কাছে প্রিয় তেমনি রাশিয়ার গ্যাস ইউরোপের নিকট। এই দুইটা নিয়ে কোন হাংকি পাংকি চলবে না। দুইটার কোনটাই বন্ধ হলেই বুঝা যাবে কোথাকার পানি কোথায় গড়ায়।
আপনার যদি কোনদিন বাংলাদেশ এর সাথে কোন দেশের তূলনা করতে হয়, তাহলে স্যাম্পল ধরবেন ভিয়েত্মাম কে। একদম একই অবস্থা থেকে কি করে দুইটা দেশ একটা দুনিয়ার টপে যাচ্ছে আরেকটা জাহান্নামের চৌরাস্তায় যাচ্ছে।
- আমাদের এতটা অধঃপতন হয় নাই যে, আমরা ভিয়েতনামের লগে আমাগো তুলনা করব। যেখানে আমাদের নিকট আমেরিকার মতন সুপার পাওয়ারের বেইল নাই , আমেরিকার অনেক কিছু শেখার আছে আমাদের নিকট থেকে এবং অনেক জায়গায় আমেরিকা থেকে এগিয়ে আছি - সেখানে কোন দুঃখে ভিয়েতনামের লগে তুলনা করে নিজেরে ছোট করুম আপনি বলেন?
আর আমরা এখন ------------------ মহাসড়কে। যেকানে আমরা সাই সাই করে এগিয়ে যাচছি তুফানমেইল গতিতে সেখানে ভিয়েতনাম - ছোঃ ছেঃ।
বিঃদ্রঃ পোস্টের ১ম অংশ বেশ সুন্দর ও গোছানো হইছে। অইটার জন্য পেলাস।
- এত সুন্দর মানুষেরও দুইটা অংশ থাহে - সামনা - পিছনা । কারোর কাছেই দুইটাই ভালো লাগেনা । কারো ভাল লাগে সামনা আর কারো পিছনা । কাজেই আপনার যে লেখার সামনা ভাল লাগছে এবং পিলাচ দিছেন (তালগাছটা বাদ দিছেন) এর লাই শুকরিয়া । জয়তু সাসুম ভাই।
৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:০৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুন্দর পোস্টে++++
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৮
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মোঃ মাইদুল সরকার ভাই , আপনার ++++ এবং মন্তব্যের জন্য ।
৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:০৫
নগরবালক বলেছেন: বাংলাদেশের এয়ারপোর্ট থেকে বিশ্বের অনেক দেশের বাসস্ট্যান্ড অনেক সুন্দর ও পরিস্কার। শুধুমাত্র এয়ারপোর্ট দেখেই দেশের দুরাবস্থা সম্পর্কে ধারনা করা যায়। বাংলাদেশ হচ্ছে চোর বাটপার এবং বদমায়েশের দেশ
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪০
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ নগরবালক ভাই , আপনার মন্তব্যের জন্য ।
ভাই আমরা আমরাই । বিশ্বে আমাদের তুলনা আমরাই ।
আর তাইতো , কবি বলেছেন , " এমন দেশটি কোথাও খুজে পাবে নাকো তুমি , সকল দেশের রাণী সে যে আমার জন্মভূমি"।
কি বলব ভাই বলেন , আমরা আসলে এতটা খারাপও নই যতটা মানুষ বলে আবার এতটা ভালোও নই যতটা আমরা নিজেরা নিজেদেরকে নিয়ে ভাবি। আর অসম্ভবকে সম্ভব করাই আমাদের কাজ। তা সে ভাল কিংবা খারাপ - যাই হোক।
৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:১৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ঐ লিস্টে ঝামেলা আছে, ইচ্ছাকৃত ভাবে আমাদেরটা বাদ দেয়া হইচ্ছে। নিশ্চই বিরধী দলের ষড়যন্ত্র আছে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:০৮
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ দস্যু ভাই , আপনার মন্তব্যের জন্য ।
আমারো তাই মনে হয়। এ বিরোধী দলের ষড়যন্ত্র হবার পারে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:৪৫
জুল ভার্ন বলেছেন: অনেক তথ্যময় পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। +