নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মুকুট- এর এলোমেলো ডায়েরী!

সামুতে বারবার ইসলাম ধর্মকে অবমাননা করলেও কর্তৃপক্ষের নিশ্চুপ থাকার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসাবে ব্লগিং বন্ধ করলাম এখানে। ধিক্কার সামুর কর্তৃপক্ষকে

মুকুট

সামুতে বারবার ইসলাম ধর্মকে অবমাননা করলেও কর্তৃপক্ষের নিশ্চুপ থাকার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসাবে ব্লগিং বন্ধ করলাম এখানে। ধিক্কার সামুর কর্তৃপক্ষকে

মুকুট › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফুড ভিলেজ!!

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩

ফুড ভিলেজ, উত্তরবঙ্গে যাবার পথে এক অনন্য রেস্টুরেন্ট (যদিও দাম বেশি খাবারের)। সাধারনত দুরপাল্লার বাসগুলি বগুড়া হয়ে উত্তরাঞ্চলের কোন জেলায় গেলে বেশিরভাগ বাসই এখানে যাত্রীদের খাবার খাওয়ার জন্য যাত্রা বিরতি দেয়! ফুড ভিলেজে এসি-নন এসি দুটাই আছে, সেই সাথে থাকার জন্য আবাসিক ব্যবস্থাও আছে। দেশি খাবার, চাইনিজ খাবার সহ বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী দই, এছাড়া হরেক রকম মিষ্টি, ক্ষীরসা, রসমালাই, সেমাই আছে! ফুড ভিলেজ ২৪ঘন্টাই খোলা থাকে! এর সামনে রয়েছে পর্যাপ্ত জায়গা রয়েছে গাড়ি পার্কিং এর জন্য! এস আর পরিবহনে যাত্রা করলে আর উত্তরবঙ্গে ভ্রমন করলে যাত্রীদের এখানে অবশ্যই যাত্রাবিরতি পাবেন, কারন উভয়ই একই ব্যক্তিমালিকানাধীন, যাদের রয়েছে ওয়ানটেল নামক ফিক্সডফোন।















(মসজিদ)





ফুডভিলেজের ভেতরে রয়েছে ওয়াক্তিয়া নামাজের সুবিধা আর জুম্মার নামাজের জন্য ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের পূর্বপার্শ্বে রয়েছে ফুডভিলেজের সুদৃশ্য মসজিদ। এছাড়া ফুডভিলেজের প্রাঙ্গনে রয়েছে সুন্দর ফুলের বাগান, যাত্রাবিরতীর ৩০মিনিট অনায়াসে কাটানো যায়। একই প্রাঙ্গনে রয়েছে কিছু কাপড় ও ফল-মুলের দোকান, আর আছে একটা সেলুন, দরকার হলে আপনিও চুলকাঁটা সারতে পারবেন B-)!!





ছবিঃ মুকুট!

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +২/-১

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

রেজওয়ানউর রহিম বলেছেন: খাবারের দাম আকাশ ছোয়া, খাবারও খুব একটা ভাল না।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

মুকুট বলেছেন: হুমম! সবচেয়ে ভালো নুডুলস খাওয়া! তবে ওদের গরুর ভুনা মাংস দিয়ে পরটা খুবই ভালো! দই খেতে চাইলে বগুড়া শহর থেকে নেবার পরামর্শ দেব, ওদেরটা অতটা ভালো না!

২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:০১

অনিন্দিতা ০১ বলেছেন: আপনি কি আমাদের ফুড ভিলেজে যেতে বলছেন?? ওদের কোনকিছুর মানই তো ভালো না।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:০৩

মুকুট বলেছেন: আপনি এসআর পরিবহনে ভ্রমন করলে বাধ্য ওখানে খেতে, যদি ক্ষুধা লাগে বা খেতে চান! আমি যেতে বলি নাই, ফুডভিলেজ নিয়ে একটা পরিচিতিমূলক পোষ্ট দিলাম!

৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:০৪

অনিন্দিতা ০১ বলেছেন: বগুড়ার দই অনেক বছর ধরে মাপে কম দিয়ে আসছে কিন্তু। ১ কেজির দই বলে আসলে ৬০০ থেকে ৭০০ গ্রাম দেয় বাকিটা মাটির পাত্রের ওজন। এ নিয়ে কিছুদিন আগে বাংলাভিশন চ্যানেলর শ্যামল বাংলা অনিশ্ঠানে দেখিয়েছে

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:০৬

মুকুট বলেছেন: সব জায়গায় বিজনেস! আপনি বগুড়া শহরে গেলে সেলিম হোটেল, এশিয়া সুইমিট অথবা মহররম আলি দইঘর থেকে দই নেবার চেষ্টা করবেন, স্বাদ ও মান ভালো পাবেন!

৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:১৯

অ্যামাটার বলেছেন: ফুড ভিলেজটা একেবারেই ফালতু, খাবারের দামের সাথে মান অসঙ্গতিপূর্ণ। বরং এখন বেশিরভাগ সময়ই এরিস্ট্রোকেটেই থামি, তুলনামুলক ভাল।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:২০

মুকুট বলেছেন: হুমম!! ধন্যবাদ!

৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:২৮

নাজিম উদদীন বলেছেন: ফালতু জায়গা, বাধ্য হয়ে অনেকবার খেয়েছি।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৩২

মুকুট বলেছেন: আসলে দিনদিন কেন জানি মান তলানিতে ঠেকছে, কিন্তু এসআর পরিবহনে যাতায়াত আমার জন্য সুবিধা, কারন বাসার পাশ থেকেই ওঠা যায়, তাই আমিও আপনার মত বাধ্য হয়ে................

৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৩০

নকীবুল বারী বলেছেন: ফুড ভিলেজে আমাগোও বাস থাকে.চা আর বিড়ি খাই

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৩৩

মুকুট বলেছেন: পান মনে হয় ভালো, সবাইতো দেখি মুখ ভরে চর্বন করে ;)

৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৮:৫৬

খোকন জিও বলেছেন: ফালতু জায়গ। খাবারের দাম আকাশ ছোয়া, খাবারের মান ভাল না।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ ভোর ৫:০৫

মুকুট বলেছেন: :|

৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:২৫

সুমাইয়া মুনিরা বলেছেন: আজকাল এসআর পরিভনের বাসগুলো লক্কর-ঝক্কর মারকা হয়ে গেছে:(

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ ভোর ৫:০৫

মুকুট বলেছেন: Thik i bolecen!

৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৩৩

ড্রাকুলা বলেছেন: খুলনা থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে ফরিদপুরে পড়ে "ফুড পার্ক।"

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ ভোর ৫:০৫

মুকুট বলেছেন: ;)

১০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ ভোর ৫:১৩

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: যমুনার সেতুর ওপারে গিয়েই উল্টা দিকে টার্ন নিতে হয় , তাই ভিলেজটা দেখা হয়নি । মসজিদটা সুন্দর ।

একটা জিনিস বুঝতে পারি না । হাইওয়ে রেস্টুরেন্টগুলোর রিজনেবল প্রাইস রাখার ব্যাপারে এত অনীহা কেন ? দাম ঠিকমত রাখলে নাম যশ অনেক বাড়ে এই ব্যাপারটা কেউ উপলব্ধি করতে প্রস্তুত না , সবাই হাঁসের পেট থেকে সোনার ডিম একসাথে চায় ।

ওহ , আরেকটা কথা । বগুড়ার দইয়ের চাইতে অনেক ভাল দই আমি পাবনায় পেয়েছি , সুযোগ পেলে টেস্ট করে দেখবেন ঠিক কিনা

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ ভোর ৫:৩১

মুকুট বলেছেন: ধন্যবাদ! আমি নিজের মত করে একটা থিওরি বের করেছি, এই উচ্চমূল্য নিয়ে! তা হল, প্রতিটি বাসের স্টাফরা খুব সামান্য মূল্যে জামাই ভোজ করে এসব হোটেলে বাস থামানোর জন্য! আমি যতদুর জানি মোট খাবারের ৩০% ওদেক পে করতে হয়, আর সেইটা সুদে আসলে মনে হয় আমাদের কাছ থেকে আদায় করে নেয়!

ফুড ভিলেজের আর একটা শাখা ইউটার্নের আগেই হচ্ছে, পেয়ে যাবেন চালু হলে! বগুড়াও অনেক ধরনের দই আছে, আসলটা খান নি সম্ভবত, বগুড়ার লোক না হলে আসল জায়গা থেকে দই কিনতে পারবেন না!

আর হ্যাঁ, আম্মার ট্রেনিং এর জন্য একবার পাবনার বেড়া এলাকায় গিয়েছিলান, ওখানকার দইয়ের স্বাদ এখনো মুখে লেগে আছে। মাঝে মাঝে আম্মাকে বলি ওখানে আর ট্রেনিং হয় না কেন;)

ধন্যবাদ!

১১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৫০

প্রামানিক বলেছেন: ফুড ভিলেজে প্রথম যখন খাবার খেয়েছি তখন গরুর মাংসের ভুনা ছিল ২২টাকা প্লেট এবং কোন হাড্ডি ছিল না পরিমানও বেশি দিত এখন সেই পরিমান নাই আবার হাড্ডি দেয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.