নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বিএনপি করি।তাই কেউ নিরপেক্ষ লেখা আশা করবেন না।

নিউজ

নিউজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছাত্রী খুনের মামলায় পল্লবী থানাযুবলীগ সেক্রেটারী গ্রেফতার

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৫:০৮

নিজস্ব প্রতিবেদক: কালসী রোডস্থ ২২ তালা গার্মেন্টস ব্যাবসার অধিকারকে কেন্দ্র করে যুব লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ হয় ১৪ এপ্রিল।সেই সংঘর্ষের মাঝে পড়ে জুয়েল রানা গ্রুপের আঘাতে গুরুতর আহত হয় এক কলেজ ছাত্রী।১৫ এপ্রিল হাসপাতালে মারা যায় সেই ছাত্রী।এই ঘটনার জের ধরে ছাত্রীর অভিবাবকদের মামলায় গ্রেফতার হয়েছে পল্লবী থানা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক জুয়েল রানা।

স্থানীয়দের কাছে জানা যায়,দীর্ঘ দিন ধরে ২২ তালা গার্মেন্টেসের জুটের মালের এক চেটিয়া নিয়ন্ত্রণ জুয়েল রানার হাতে।তিনি স্থানীয় এমপি ইলিয়াস মোল্লার নেতৃত্বে রাজনীতি করে।স্থাণীয় সন্ত্রাসী শেখের ছোট ভাই আমির তার গ্রুপ নিয়ে দীর্ঘ দিন থেকে ২২ তালা গার্মেন্টসের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করছিল।আমির আওয়ামীলীগের আরেক নেতা বিজিএমইএ -এর ২য় সভাপতি এসএম মান্নান কচির (ইলিয়াস মোল্লার বিরুদ্ধে আনারস প্রতিকে নির্বাচন করেন) নেতৃত্বে রাজনীতি করে।

১৪ তারিখে আমির গ্রুপের সাথে জুয়েল রানার নেতৃত্বে রানা, খলিল, রুবেল(জুয়েল রানার চাচাতো ভাই), রিপন, হাড্ডু সংঘর্ষে জড়িয়ে যায়।আর এই সংঘর্ষের মাঝে জুয়েল রানা গ্রুপের আঘাতে গুরুতর আহত হয় কলেজ ছাত্রী।তার পরিবারের করা মামলায় পল্লবী থানা পুলিশ গ্রেফতার করে জুয়েল রানাকে।পরবর্তীতে পল্লবী থানায় জুয়েল রানা গ্রুপ আক্রমণ করতে পারে এই আশঙ্কায় তাকে মিরপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়।

ধারণা করা হচ্ছে,এসএম মান্নান কচি নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার খাতিরে ইলিয়াস মোল্লার পক্ষের নেতা জুয়েল রানাকে গ্রেফতারে ভূমিকা রেখেছেন।নয়তো ক্ষমতাশীন দলের থানা য়ুবলীগের সেক্রেটারীকে পুলিশ মামলা হওয়ার সাথে সাথে গ্রেফতারের প্রশ্নই উঠত না।

বিডিহটনিউজের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে পল্লবী থানা বা মিরপুর থানা পুলিশ কোন বক্তব্য দানে বিরত থাকেন।মিরপুর থানার ডিউটি অফিসার জুয়েল রানা মিরপুর থানায় আছেন,তাই অস্বীকার করেন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.