নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গায়ে এখনও দেশী মাটির গন্ধ...কানাডাতে আসার সাথে এই ব্লগে লেখালিখি জড়িয়ে আছে। ২০০৭ এ আসি। সে সময় থেকেই লিখি। এখন ফেবুতে বেশি এক্টিভ। ফেবু: fb.com/bdidol9x/ পেজ: fb.com/bdidol5x

বিডি আইডল

ফেবু: facebook.com/bdidol3x ফেবু পেজ: facebook.com/bdidolx

বিডি আইডল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামের সাথে বিশ্বাসভ্ঙ্গকারী আবদুল্লাহ ইবনে উবাই এর জানাযা প্রসঙ্গে

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩১

কিছু ছাগু গ্রুপ আবদুল্লাহ ইবনে উবাইকে "নাস্তিক" বলে প্রচার করছে রাসুল (সাঃ) তার জানাযা পড়ান নি। রাসুল এর সময়কালীন "নাস্তিক্যবাদ" এর প্রচার বলে কোন কিছু ছিলো না। সবাই ছিলো পৌত্তলিক ধর্মের বহু দেবতায় বিশ্বাসী। মানুষ সেখান থেকে ইসলাম ধর্মে কনভার্ট হচ্ছিলো। আবদুল্লাহ ইবনে উবাই ছিলো সেইরকম একজন। কিন্তু উহুদের যুদ্ধে তার বিশ্বাসঘাতকতার কারণে মুসলমানদের অপূরণীয় ক্ষতি সহ যুদ্ধে হারার অভিজ্ঞতা হয়। ইসলামীক ইতিহাসবিদরা আবদুল্লাহ ইবনে উবাই কে তাই "ভন্ডদের সর্দার" (চীফ অব হিপোক্র্যাট) বলে অভিহিত করেন। এই আবদুল্লাহ ইবনে উবাই এর মৃত্যুর পর কি হয়েছিলো, একটি হাদীসে সেটি বর্ণিত আছেঃ



Narrated Ibn 'Umar:



When 'Abdullah bin Ubai (the chief of hypocrites) died, his son came to the Prophet and said, "O Allah's Apostle! Please give me your shirt to shroud him in it, offer his funeral prayer and ask for Allah's forgiveness for him." So Allah's Apostle (p.b.u.h) gave his shirt to him and said, "Inform me (When the funeral is ready) so that I may offer the funeral prayer." So, he informed him and when the Prophet intended to offer the funeral prayer, 'Umar took hold of his hand and said, "Has Allah not forbidden you to offer the funeral prayer for the hypocrites? The Prophet said, "I have been given the choice for Allah says: '(It does not avail) Whether you (O Muhammad) ask forgiveness for them (hypocrites), or do not ask for forgiveness for them. Even though you ask for their forgiveness seventy times, Allah will not forgive them. (9.80)" So the Prophet offered the funeral prayer



পৌত্তলিক ধর্মের বিশ্বাসী বা অন্য ধর্মের বিশ্বাসীদের ব্যাপারে কোরানে একটি সুরা আছে সুরা আত তাওবা। ব্লগে ইসলাম ধর্ম আর নাস্তিকতা নিয়ে যারা লাফান, সুরাটির তাফসির সহ পড়ার অনুরোধ করছি।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

ত্যাড়া ব্যাকা বলেছেন: তবে জানাযা পড়ানোর পরপরই মুনাফিকদের জানাযায় অংশগ্রহণের উপরে চূড়ান্ত নিষেধাজ্ঞা জারী করে নিম্নোক্ত আয়াত নাযিল হয়, وَلاَ تُصَلِّ عَلَى أَحَدٍ مِّنْهُمْ مَاتَ أَبَدًا وَلاَ تَقُمْ عَلَى قَبْرِهِ إِنَّهُمْ كَفَرُوْا بِاللهِ وَرَسُوْلِهِ وَمَاتُوْا وَهُمْ فَاسِقُوْنَ- ‘তাদের মধ্যে কারুর মৃত্যু হ’লে কখনোই তার উপরে ছালাত আদায় করবেন না এবং তার কবরে দাঁড়াবেন না। তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের প্রতি কুফরী করেছে (অর্থাৎ তাঁর বিধানকে প্রত্যাখ্যান করেছে) এবং তারা মৃত্যুবরণ করেছে পাপাচারী অবস্থায়’ (তওবাহ ৯/৮৪) এরপর রাসূলুল্লাহ (স) আর কোন মুনাফিকের জানাযা পড়েননি

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪১

বিডি আইডল বলেছেন: সুরা তওবাহ এর কথা আপনারা আনবেন, আমি পোষ্টেই বলেছি সেই সুরা তাফসির সহ বিস্তারিত পড়তে। সেই সুরার প্রথম আয়াত হচ্ছেঃ

[This is a declaration of] disassociation, from Allah and His Messenger, to those with whom you had made a treaty among the polytheists.

এখন বলেন সুরাটি কাদের জন্য প্রযোজ্য?? নাস্তিক, মোনাফেক না যারা এখনও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে নি??

২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪১

ঠোঁটকাটা বলেছেন: রাসুল এর সময়কালীন "নাস্তিক্যবাদ" এর প্রচার বলে কোন কিছু ছিলো না। সবাই ছিলো পৌত্তলিক ধর্মের বহু দেবতায় বিশ্বাসী। আপনি ঠিক জানেন না। পৌত্তলিকদের বলা হত মুশরিক। আর নাস্তিকদের বলা হত কাফের। তাছাড়া ছিল ইহুদী এবং খ্রিস্টান। এছাড়াও একেশ্বরবাদী হাতেগোনা কিছু মানুষ ছিল যারা সুনির্দিষ্ট কন ধর্ম পালন করত না।
হোম ওয়ার্ক না করে কিছু লেখা ঠিক না। X(

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩

বিডি আইডল বলেছেন: খ্রীস্টানরা আরব পরিমন্ডলে ছিলো না। তাদের মধ্যে ততদিনে ট্রিনিটি বিশ্বাস অনেক আগেই ঢুকে গিয়েছিলো।

নাস্তিকদের বলা হতো কাফের?!

৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪১

সমকালের গান বলেছেন: জামাতীদের পরিকল্পনা মতো সব কিছু খুব সুন্দর ভাবে মোড় নিয়েছে। থাবা বাবা খুনের পর অনেকে বলছে যে তার মত ইসলাম বিদ্বেষী মারা গেছে, ভাল হয়েছে বা এ জাতীয়।

তীব্র ঘৃনা প্রকাশ করছি যারা এসব বলছেন তাদের প্রতি। ৭১ সালে রাজাকার আলবদররা আমাদের এই দুর্বলতাটাকেই কাজে লাগাতে চেয়েছিল। বলেছিল পাকিস্তান থেকে আলাদা হলে দেশ হিন্দু রাষ্ট্রে পরিনত হবে।

থাবা বাবার ধর্মীয় চিন্তা ভাবনা কেবলমাত্র তারই ব্যাপার। এর জন্য সে আল্লার কাছে জবাব দিবে, আমি দেবনা আপনিও দিবেন না। থাবা বাবা ধর্মীয় দৃষ্টিভংগি যাই হোক তাকে হত্যা করার বা নুন্যতম আঘাত করার অধিকার কারো নেই। ইসলামই বলে, “লা কুম দ্বীনি কুম ওল ইয়া দ্বীন”। আমাদের মধ্যে কেউ এর মানে জানে না, আমি তা বিশ্বাস করি না।

ভাইয়েরা, সহকর্মীরা, সহযোদ্ধারা, আমাদের চিন্তা ভাবনায় আরো উন্নত হতে হবে। বিভিন্ন ষড়যন্ত্র বুঝতে পারতে হবে। নয়ত চিরকাল আমাদের কপালে জামাতীদের আস্ফালনই আছে।

জয় বাংলা।

৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩

এম আর সুমন বলেছেন: মানে কি, নাস্তিকতা ভাল? নাস্তিকদের দেখলে সকাল বিকাল সালাম দিতে হবে? কি বোঝাতে চান? আপনি নাস্তিক? আল্লাহ মানেন না?

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫

বিডি আইডল বলেছেন: পোষ্টে কি তাইই বলছি?? কানের নীচে ধইরা দুইটা থাবড়া দিলে পোষ্টে কি লিখেছি এটা বোঝানে যাবে???

৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬

শহুরে আগন্তুক বলেছেন: এই পোস্ট ঝামেলা বাড়াবে মনে হচ্ছে ।

৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫০

আততায়ী০০৬ বলেছেন: রা ত নাস্তিক না। এরা হল এন্টি ইসলাম।
মুসল্মান মরলে জানাযা হয়, হিন্দু মরলে আগুন দেয়, খ্রিস্টান মরলে কফিনে ভরে কবর দেয় ও প্রারথনা করে!

কিন্তু নাস্তিক বা এন্টি ধরমের কেউ মরলে কি করে কেউ জানান :-< :-< :-<

৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫

একে ৪৭ বলেছেন: কিন্তু নাস্তিক বা এন্টি ধরমের কেউ মরলে কি করে কেউ জানান :-< :-< :-

৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

এম আর সুমন বলেছেন: ওই ব্যাটা আওয়ামী লীগের বাচ্চা, থাবড়া থাবড়ি আর রক্ষিবাহীনি ছাড়া কিচ্ছু তো এখোনো শিখিস নি। তুই তো আওয়ামী রাজাকার।থাবড়া ব্যাটা তোরে দেয়া উচিত। শালা এক কাফের এর জানাজার ফতুয়া নিয়া আসছস। বোকারাম পাঠা কোথাগার।
ওই ব্যাটা, পোষ্টের মানে তো তাই দাড়ায়। ব্যাটা নাস্তিক তো নাস্তিকই। যে কোনো ধর্মের কালচারে বিশ্বাস করে না। এবং সেই কালচারকে ঘৃনা করে। মানবিক কারনেও তো তার বিশ্বাসের প্রতি সম্মান জানানো উচিত। তারে ধইরা এখন লোক দেখানোর জন্য ইসলামী কালচার পালনে বাধ্য করার কোনো মানেই তো হয় না।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

বিডি আইডল বলেছেন: ছাগলের বাচ্চা দূরে যা...আমি লীগের বাচ্চা :)

৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০০

অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: আমি আসলে এখনো কনফিউজড, ইসলামের প্রকাশ্য বিরুদ্ধকারী কেউ মারা গেলে কি তার জানাজা পড়া যাবে। আপনার লেখা পড়ে মনে হলো যাবে, কি ত্যাড়া ব্যাকার কমেন্ট পড়ে মনে হলো যাবেনা। কেউ কি একটু আরেকটু ব্যাখ্যা করে বলবেন?

১০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯

আমি আহমাদ বলেছেন: আশচর্য কথা তো !
যে লোক নিজেকে কখনোই মুসলিম দাবি করেনি। আল্লাহ-রাসুল কে স্পষ্টভাবে অস্বীকার করছে। তবে তার জানাযা কেনো হবে সেতো মুসলিম-ই না। সেই তো চা্যনি যে তার সৎকার ইসলামি পন্থায় হবে। তইলে আপনি কেনো উল্টা-পাল্টা যুক্টি নিয়ে আসতাছেন ? আপনার এত গরজ কেনো ?
যার বিয়া তার খবর নাই পাড়াপড়শির ঘুম নাই অবস্থা দেখি।
মুসলিম তরিকায় নামাজ পড়িয়ে আপনি কি তার বিশ্বাসের অসম্মান করছেন না ?
নাস্তিকরা যেভাবে সৎকার করে তাকেও সেভাবে করা হোক।

আর কারো ৃত্যু তেই খুশি হওয়া ঠিক না। যারা খুশি ৃকাশ করছেন, ধিক্কার তাদের-কে।

১১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫

প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: সে ছোট কালে মুসলমান ছিল, মুসলিম ফ্যামিলিতে জন্মাইছে। এই জন্যেই কি তারে জানাজা দেওয়া উচিত?

সে তো শুধু ইসলাম কে ত্যাগ করে নাই, ব্যঙ্গ বিদ্রুপ করত। মরার পরে জানাজা, কবর। কেউ যদি জানেন, আই মিন, তার পরিবারের কেউ/বন্ধু রা, সে কি অন্য ধর্ম গ্রহন করছিল? যদি করে থাকে তবে, সে অনুসারে সৎকার করা হোক। অথবা, যা খুশি তা করা যাইতে পারে (অনেক অভাবনীয় অপশন আছে)।

সকল নাস্তিকদের কাছে অনুরোধ, এখনই, নোট লিখে রাখেন, যাতে আপনারা মারা গেলে, এই সমস্যা য় আবার পড়তে না হয়।

১২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩

এম এস আই জুেয়ল বলেছেন: বাবার ধর্মই সন্তানের ধর্ম হতে পারে না।প্রযুক্তি ও জ্ঞানের এই জগতে বিষয়টি পরিস্কার।মুসলমানের ঔরসে জন্ম নিলেই মুসলমান হতে হবে এমন কোন নিয়ম নেই।আপনার আমার পূর্ব পুরুষ অন্য ধর্ম থেকে বর্তমান ধর্মে এসেছে।ধর্ম কারও ঔরসজাত বিষয় নয়,যার যার মনের ব্যাপার।মনের দুয়ারে যে ধর্ম ভাল লাগবে মানুষ সেই ধর্ম পালন করবে।

মুসলমান মরলে জানাযা হয়, হিন্দু মরলে আগুন দেয়, খ্রিস্টান মরলে কফিনে ভরে কবর দেয়।তবে প্রার্থনা সব ধর্মেই করে।

কাউকে উত্তমরুপে গোসল করিয়ে পরিস্কার কাফনে আতর-লোবানে সুগন্ধ ছড়িয়ে কবরে শোয়াইলেই তার কবর আজাব কম হইব এমন ধারণারও সুযোগ নেই।অতএব লক্ষ লক্ষ লোকের সামনে জানাজা হইলেই তার পূণ্য ভারি হইব এমন ভাবারও কোন অবকাশ নেই। পূণ্য হইল ইহ জগতের কর্মফল।যা যার যার হিসাবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সঞ্চিত হয়।

মরার কোন জাত নেই।তার গায়ে হিন্দু,মুসলমান,খ্রিস্টান লেখা থাকে না।এজন্য বিদায় লগ্নে যে কেউ যে কারও জন্য প্রার্থনা করতে পারে।সে হতে পারে মুসলমান,হিন্দু অখবা খ্রিষ্টান।মানুষ হিসাবে এই প্রার্থনাটুকু পাবার অধিকার সবার আছে।আপনি আমি কেউ নিশ্চয় জঙ্গলের বাসিন্দা নই।

১৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮

ইউসুুফ্ রিয়াদ বলেছেন:
127301
Principles of Fiqh



His friend became an atheist then he died. Can he offer the funeral prayer for him and say du’aa’ for him?
ar - en - fr - zh
Share |
A friend of mine who died a few days ago was born to a muslim family and raised as a muslim but the last few years he has been a non-muslim, i.e. claiming himself to be an atheist and not believing in our religion at all. We have had verbal fights about this as well. I was wondering if it's ok to pray for him and go to his funeral since his family is having an islamic funeral. Please let me know as soon as possible. Thank you for your advice in advance.

Praise be to Allaah.

If the matter is as you describe, and your friend became an atheist and did not believe in Islam, and he died in that state, as appears to be the case, then it is not permissible for the one who knew his situation to offer the funeral prayer for him or to say du’aa’ for him, or to wash him or shroud him or bury him in the Muslim graveyard, because Allaah says (interpretation of the meaning):

“It is not (proper) for the Prophet and those who believe to ask Allaah’s forgiveness for the Mushrikoon, even though they be of kin, after it has become clear to them that they are the dwellers of the Fire (because they died in a state of disbelief)”

[al-Tawbah 9:113]

“And never (O Muhammad صلى الله عليه وسلم) pray (funeral prayer) for any of them (hypocrites) who dies, nor stand at his grave. Certainly they disbelieved in Allaah and His Messenger, and died while they were Faasiqoon (rebellious, — disobedient to Allaah and His Messenger صلى الله عليه وسلم)”

[al-Tawbah 9:84].

Muslim (976) narrated that Abu Hurayrah said: The messenger of Allaah (blessings and peace of Allaah be upon him) said: “I asked my Lord for permission to pray for forgiveness for my mother but He did not give me permission. And I asked Him for permission to visit her grave and He gave me permission.”

This is evidence that it is not permissible to say du’aa’ for one who died in a state of shirk or kufr.

See also question number 7869 and 7867.

And Allaah knows best.

Islam Q&A



১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

বিডি আইডল বলেছেন: আপনারে কষ্ট করে সুরা তাওবার রেফারেন্স টানতে হবে না। আমি পোষ্টে এই সুরার বিষয়ে বলেছি। সুরাটি বিস্তারিত আগে বুঝে পড়ুন।

১৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৬

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: প্রসংগঃ নাস্তিক ব্যক্তির জানাযা...

এখানে আরেকটি ব্যাপার মাথায় রাখতে হবে, একজন নাস্তিক বা অবিশ্বাসী ব্যক্তির জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করে তার বিশ্বাসের প্রতিই কিন্তু অশ্রদ্ধা প্রদর্শন করা হচ্ছে যেটা বেচে থাকলে তিনি নিজেই পছন্দ করতেন না। তাকে তার বিশ্বাস নিয়েই থাকতে দিন।

১৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪১

htusar বলেছেন: আমি নিজেও কনফিউজড যে অনার জানাজা পড়াটা কি ঠিক হবে নাকি হবে না । তবে যদি জানাজা হয়,তবে সেতায় অংশ নিব। এখানে ধর্ম- বিশ্বাস টা বড় না, সম্মান টাই বড়। উনি দেশের জন্য জীবন দিসেন। ৭১ এর বিরুদ্ধশক্তি অনেক কিছুই বলবে। তাদের মুখে জুতা। জয় বাংলা।

১৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

অয়োময় বলেছেন: থাবা বাবাকে কেন মারা হল এটা নিয়ে আপনার একটা পোস্ট চাই।

১৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

নিশাচর্‌ বলেছেন: থাবা বাবা'র জানাজা পড়িয়ে তার মুক্ত চেতনার প্রতি অসন্মান করা হয়েছে।
যারা থাবা বাবা'র জানাজা পরানোর আয়জন করেছেন এবং তার জানাজা পরানো কে সাপোর্ট করছেন সবাইকে গদাম।

http://www.amarblog.com/thaba/posts/110957

১৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৩

রাজর্ষী বলেছেন: থাবা নাস্তিক ছিলো সন্দেহ নাই। তার মরনোত্তর অংগদানের হয়তো ইচ্ছা ছিলো। কিন্তু এখন জানাজা নিয়া রাজনীতি করা ঠিক নহে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.