![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[ভালোবাসা দিবসে জুমার নামাযে একজন ইমামের ভাষণের অনুলিপি]
ইসলামে কোন ভালোবাসা দিবস নাই ।
ইসলামে প্রতিটি দিনই ভালোবাসার।
ইসলামে সবচেয়ে বেশী ভালোবাসতে হ্য় আল্লাহকে। তারপর তার রসুল(সকে।
ইসলামে ভালোবাসতে হ্য় পিতামাতাকে, ভাইবোন, আত্মীয় স্বজন, প্পতিবেশী , সাধারণভাবে সমস্ত মানুষকে। সমস্ত প্রাণীকুলকে ।একজন লোক রসুল(সঃ)কে জিজ্ঞেস করলেন, 'আল্লাহ ও রসুলের পর আমরা কাকে বেশী ভালবাসবো' ? রসুল বললেন তোমার মাকে', 'এরপর ?' 'তোমার মাকে', 'এরপর?' 'তোমার মাকে' । রসুল(সঃ) বলেছেন, 'যে তোমাদের স্ত্রীদের কাছে উত্ত্ ম, সে আল্লাহর কাছেও ঊত্তম '।
ইসলামে ভালোবাসতে হয় সন্তান-সন্ততিকে ।
যে ভালোবাসা ২০-২৫ বৎসরের একটা সংসারকে তছনছ করে দেয়, সে ভালোবাসা ইসলাম সমর্থন করেনা । যে ভালোবাসা দুজন তরুন তরুণীর পথচলাকে বিভ্রান্ত করে সে ভালোবাসা ইসলাম বলে না ।
যে ভালোবাসা ব্যভিচার, অশ্লীলতা ও শঠতাকে প্রশ্রয় দেয়, সে ভালোবাসাকে ইসলাম চায় না।
[ইমাম সাহেবের ভাষণ আরো দীর্ঘ ও তাতে প্রচুর হাদীস-কোরআনের উদ্ধৃতি ছিলো, মূর্খের পক্ষে সেগুলো হুবহু মনে রাখা সম্ভব হয়নি বলে উদ্ধৃত করা যায়নি। ]
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৪
দোজা বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়লাম। আপনার মূল বক্তব্য নিয়ে আমার কোন বিরোধ নেই।আমি নিজেও ভালবাসা দিবসের নানা উপাদান নিয়ে ভাবছিলাম। ভালো লাগলো ।
২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২৭
শাহ আজিজ বলেছেন: এক আরব লুইচ্চা নিজ কন্যা কে ধর্ষণ করার পর খুন করেছে কিছুদিন আগে । এই প্রচণ্ড ভালবাসার জন্য কাজী তাকে মাত্র ৮ বছরের জেল দিয়েছে , কি চমৎকার ভালবাসা সন্তানের প্রতি, তাইনা ?
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫১
দোজা বলেছেন: ব্যতিক্রমটা নিয়ম নয়। ব্যতিক্রমটা আছে বলেই প্বথিবীটা প্বথিবী, স্বর্গ নয় ।
৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১২
শাহ আজিজ বলেছেন: কিন্তু এই ব্যাতিক্রমটি কোন গ্রহণযোগ্যতার সীমায় পড়ছেনা । এই নিজ কন্যা ধর্ষক কে টুকরো করে কুত্তা দিয়ে খাওয়ানো ছিল প্রকৃত বিচার ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩০
দোজা বলেছেন: এই লোকটির শাস্তির ব্যপারে আপনার সাথে দ্বিমত নেই ।
৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:৩৮
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: ইমাম ফিমাম কি বলছে, তাতে কইছু আসে যায় না: দেখতে হবে, আমাদের সংস্কৃতি এটাকে ধারণ করা উচিত কিনা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৩
আশমএরশাদ বলেছেন: ইসলামে জসনে জুলুস নাই, কুতুব বাগী বাক বাকুম নাই, তাজিয়া মিছিল নাই আরো অনেক কিছুই নাই,
অনেকে এহেন অশ্লীল(তাহাদের ভাষায়) দিবসের জন্য শফিক রেহমানকে একক ভাবে দায়ী করে থাকেন। আমি দ্বিমত পোষণ করছি। তখন ইন্টারনেট ছিল না বা ব্লগ ছিল না । তাই হয়ত ভেলেন্টাইন আমাদের ঘরে প্রবেশ করে নি। কিন্তু বিশ্বের তাবৎ মানুষের খুব দুর্বল জায়গার নাম ভালোবাসা। সেই ভালোবাসার আবেদনকে নিয়ে যে দিবস: সেটা কি করে গ্লোভাইজেশন এর যুগে আপনার বৈঠক খানায় না ঢুকে বাইরে থাকবে? এত মৌলানা, হেফাজত, ধর্মভিত্তিক দল, সুশীল ব্যক্তি, মুরুব্বী কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারলো না এহেন তথাকতিত নষ্ট দিবসকে? এই প্রশ্ন গুলার উত্তর খুঁজলে পেয়ে যাবেন আমার শিরোণামের সার্থকতা।মোটা দাগে বলতে চেয়েছি এটা কেবল শফিক রেহমান সম্ভব করেনি বা করতেও পারতো না যদি না এই দিবসটার নাম ভালোবাসা দিবস না হতো। দিবস ইট সেল্ফ অবদান রেখেছে তার ব্যাপকতায় ।
বিস্তারিত:
http://www.shobdoneer.com/arshad/59336