![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
৯৭টি উপজেলায় প্রথম পর্বের উপজেলা নির্বাচন শেষ হলো। যদিও এটা স্হানীয় নির্বাচন, তবূও নির্বাচনের ফলাফল আমরা দলীয় ভিত্তিতে দেখতে আগ্রহী। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ-৩৪, বিএনপি ৪২, জামাত ১২, জাতীয় পার্টি-১, অন্যান্যরা ৭ আসনে জয়ী হয়েছে ।
এই উপজেলা নির্বাচনে সরকারের একটা উদ্দেশ্য ছিলো- বিএনপিকে একটা স্হানীয় নির্বাচনে ব্যস্ত রেখে গত ৫ই নির্বাচনের সাধারন নির্বাচন নিয়ে যে জাতীয় বিতর্ক তা থেকে তাকে দূরে রাখা। সে উদ্দেশ্য সরকারের কিছুটা পূরণ হয়েছে।
তবে নির্বাচনের ফলাফলে সরকার কতটুকু সন্তুষ্ট তাএখনও স্পস্ট হয়নি ।
পরিসংখানে যেটা দেখা যায়-ফলাফলে বিএনপি আওয়ামী লিগের চাইতে কিছুটা এগিয়ে আছে। বিএনপি স্বাভাবিকভাবে পুলকিত হওয়ার কথা। বিএনপি দাবি করছে নির্বাচন যদি আরো নিরেপক্ষ হতো তাহলে তারা আরো বেশী আসন পেতো।
তবে অপ্রত্যাশিত ফলাফল পেয়েছে জামায়াতে ইসলামী। তারা ১২টি আসন পেয়েছে। তারা এই আসন গুলো কেমন করে পেল তা আগামীতে আলোচনার বিষয় হবে।
জনগনের প্রাপ্তি হচ্ছে -তারা একটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারলো । যদিও ভোটটি একশ ভাগ সুষ্ঠ হয়েছে বলা যাবে না । এই ভোট দেয়ার মধ্যে জন গণের তৃপ্তি ও অতৃপ্তিও কাজ করছে ।
বিরোধীদল আশা করছে উপজেলা নির্বাচনের ১ম পর্বের এই বিজয় আগামী উপজেলা নির্বাচনেও অব্যাহত থাকবে।
বিএনপির বিভিন্ন নেতা আশা প্রকাশ করছেন -তাদের এই বিজয় পরবর্তীতে বৃহত্তর আন্দোলনে সহা্য়ক হবে।
তবে তাদের পথ যে খুব সহজ হবে না তা বলাই বাহুল্য ।
২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১২
দোজা বলেছেন: নির্বাচন প্রক্রিয়া পরিশুদ্ধির মাধ্যমে একদিন ডাকাতদের বিনাশ হবে ।
আর কোন বিকল্প আছে কি ?
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩৩
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: উপজেলা চেয়ারম্যান নাম দিয়ে এ ডাকাতগুলো কেন বানাচ্ছে?
টিএনও থাকার পর এ ডাকাতদের কাজ কি?