নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
বি:দ্র: লিখাটা কানাডিয়ান প্রেক্ষাপটে লিখা। তবে বাংলাদেশ এর জন্য খারাপ পয়েন্টগুলো নিজ বিবেচনায় গুন দিয়েন
আপনি জানেন কি বোতল ওয়াটার নামে আমরা কি খাচ্ছি?
প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে আমরা সবসময়ই বোতল ওয়াটার কিনি। ঘরের বিনে পয়সার পানির দাম আমরা কখনই দেই না। বাংলাদেশে পানির কোয়ালিটি নিয়ে কিছু প্রশ্ন আছে কিন্তু কানাডায়?? সেখানে কেন আমরা পানি কিনে খাই...... নেসলে, দাসান, এ্যাকুয়াফিনা, ফিজি কিংবা কসকো থেকে কিরল্যান্ড ব্রান্ডের। আমরা বোতল ওয়াটার কিনি কারন আমাদের কম বেশী সবারই ধারনা এটি অনেক বেশী বিশুদ্ধ ও হেলদি। তাই বিনে পয়সার টেপ ওয়াটার বাদ দিয়ে পয়সা খরচ করে এ পানি কিনে খাই। কানাডার প্রতি ১০ পরিবারের ৩টি পরিবার বোতল ওয়াটার ইউজ করে। যাহোক যারা রেগুলার বা মাঝে সাঝে বোতল ওয়াটার ইউজ করে তাদের জন্য কিছু দু:সংবাদ নিয়ে আসলাম নীচে। তবে সবার শেষে আরো ভয়ংকর দু:সংবাদ দিবো। আপাতত: পয়েন্টগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়েন।
১) মিউনিসিপল থেকে যে সাপ্লাই ওয়াটার আসে তা প্রতিদিনই পরীক্ষা করা হয় কোন জার্ম আছে কি না তা দেখার জন্য। সেখানে বোতল ওয়াটার পরীক্ষা করা হয় প্রতি তিন বছরে একবার!!
২) বোতল ওয়াটার কোম্পানী ক্ষতিকারক কলিফর্ম ব্যাকটেরিয়া পরীক্ষা করে সাপ্তাহে একবার মাত্র। আর বিনি পয়সার টেপ ওয়াটার সেখানে দিনে কয়েকবার প্রতিদিন পরীক্ষা করে।
৩) প্লাস্টিক বোতল থেকে বিভিন্ন ক্ষতিকর ক্যামিকেল পানির সাথে মিশে থাকে তা কোনভাবেই খালি চোখে বা সামান্য পরীক্ষাতেও দেখা যায় না।
৪) প্লাস্টিক বোতল এমন একটি জিনিস যা কোনভাবেই পঁচে গলে না। যার কারনে মাটি বা পানির সাথে মিশে যায় না। সেটাকে ম্যানুয়েলি ক্লিন করতে হয়। আর এ ম্যানুয়েল ওয়াস্ট ক্লিন করতে কি পরিমান এ্যানর্জি খরচ হয় বা পরিবেশের বারোটা বাজায় তার কথা আর কি বলবো। সবাই কম বেশী জানেন।
এবার আসি আসল কথায়, আপনারা কি জানেন এই যে পয়সা এতো এতা পয়সা দিয়ে নেসলে, দাসান, এ্যাকুয়াফিনা, ফিজি কিংবা কিরল্যান্ড ব্রান্ডের পানি কিনে খাচ্ছেন তা এই পানি কোথা থেকে আসছে তা কি জানেন??
জ্বী, এই পানি স্রেফ মিউনিসিপল এর সাপ্লাই ওয়াটার বোতলে ভরে আপনার দিচ্ছে আর আপনি তা পয়সা দিয়ে কিনে খাচ্ছেন। বেশ কয়টা ওয়াটার ফ্যাক্টরি আছে, চাইলেই খোঁজ নিতে পারেন।
এবার আসি আসল দু:সংবাদে। মাত্র গত সাপ্তাহে খবরে প্রকাশ যে প্লাস্টিক বোতলের পানিতে যে পরিমান প্লাস্টিক আছে বলে আগের রিসার্সগুলোতে এসেছিল তার থেকে ১০-১০০ গুন বেশী প্লাস্টিক পাওয়া গেছে। এ ন্যানোপ্লাস্টিক বা মাইক্রোপ্লাস্টিক এর কণার পরিমান প্রায় গড়ে ২,৪০,০০০। এগুলো এতই ছোট যে অনুবীক্ষন যন্ত্রেও চোখে পড়ে না। এসব পানি খাওয়া মানে হাজার হাজার রোগ বাঁধানো।
কি আমার কথা বিশ্বাস হচ্ছে না। উপরের একটা কথাও আমার নয়। বোতল ওয়াটারের দু:সংবাদ নিয়ে অসংখ্য আর্টিকেল পাবেন। আপাতত: দু'টো আর্টিকেল শেয়ার করছি। একটি লিখেছে প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো ২০০৮ সালে। আরেকটি গত সাপ্তাহের লিখা সিএনএন থেকে। আমি নীচে লিংক দিলাম প্রয়োজনে পড়তে পারেন।
আর অনুরোধ, এ বোতল না কিনে একটা ফ্লাক্স কিনেন দয়া করে। আর বাচ্চাদেরকে ও এ পানি খাওয়ানো থেকে দূরে রাখেন।
সবাইকে ধন্যবাদ
জনস্বার্থে সোহানী
জানুয়ারী ২০২৪
(কানাডিয়ান নতুন নিয়মে কোন অনলাইন আর্টিকেল শেয়ার করা যায় না। যদি এখানে দেখা না যায় তাহলে কি আর করা, মাপ কইরা দিয়েন আর নিজগুনে খুঁইজা নিয়েন)
প্রধানমন্ত্রী ট্রুডোর লিখা
গত সাপ্তাহের লিখা সিএনএন থেকে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩০
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪৭
নজসু বলেছেন:
আপা, গুরুত্বপূর্ণ পোষ্টটির জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
পানিন অপর নাম জীবন শুধু ইহাই ধ্রুব সত্য নহে।
বোতলজাত পানির অপর নাম মৃতও বটে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩০
সোহানী বলেছেন: সত্য। বিশেষকরে প্লাস্টিক বোতলে।
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আর্টিকেলের প্রথমেই কানাডা সবচেয়ে বিশুদ্ধ পানির উৎস গুলোর কথা বলে বোতলজাত পানির কোম্পানিগুলিকে বিদেশি কোম্পানি বলে অভিহিত করেছে। এমনটি কি সম্ভাবনা আছে যে এই কোম্পানিগুলির পানি কিনতে নিরুউৎসাহিত করার জন্য সরকার একটু চেষ্টা চালিয়েছে।
রিচার্স করলে আসলে অনেক কিছুই বের হয়ে আসে কিন্তু এত পরিমান আনহেলদি হলে সরকার অবশ্যই এটা নিয়ে কঠোর অবস্থানে যেত। এখানে শুধু ক্রেতাদের নিরুউৎসাহীর ব্যাপারটি আলোচনা করা হয়েছে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৩
সোহানী বলেছেন: প্রথমেই বলেছি এটা কানাডিয়ান প্রেক্ষাপটে লিখা। আর কানাডিয়ান পত্রিকা কোনভাবেই সরকার নিয়ন্ত্রন করতে পারে না।
কানাডায় সরকার যা করে তা হলো জনসচেতনতা। কোনভাবেই ব্যবসাকে বাঁধা বা জোর করে কোন আইন চাপায় না। আপনি যদি জেনে বিষ পান করেন সেটা আপনার দায়, কোম্পানী বা সরকারের না।
৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩২
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমাদের এই দেশে আমরা বিষ জেনেও তা কিনে খাই।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৪
সোহানী বলেছেন: বিপদে পড়ে পানি কিনতে পারি কিন্তু বিলাসিতা বা ভুল ধারনা থেকে না। এ কারনেই পোস্টটা দেয়া। জানা উচিত।
৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৮
জাহিদ অনিক বলেছেন: কথা সত্য আপু। বোতলের পানি আসলেই খারাপ।
জনস্বার্থের পোষ্টে লাইক!
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৫
সোহানী বলেছেন: অনেকেই ভাবে বোতলের পানি মানে শতভাগ বিশুদ্ধ। সে কারনেই পোস্টটা দেয়া।
৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৪৬
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপা...
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৫
সোহানী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ নয়ন।
৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২০
শেরজা তপন বলেছেন: আমাদের দেশের সাপ্লাইয়ের পানির কি যা তা অবস্থা তা তো জানেন।
আপনি সাপ্লাইয়ের পানি বলতে নিশ্চয়ই কানাডার সাপ্লাইয়ের পানির কথা বলেছেন?
আমাদের বেশীরভাগ বোতলজাত পানি আসে সম্ভবত ভূ-গর্ভস্থ ন্যাচারাল ওয়াটার রিজার্ভ থেকে। এসব পানি ট্রিট্মেন্ট ফ্রিটমেন্ট হয় না- বোতলে ঢুকায় আর সাপ্লাই। দশ বছরেও এর কোন কোয়ালিটি চেক হয় না মনে হয়। ' ভাল পানি নাকি ওয়াসার বোতলের 'শান্তি' যে কয় বোতল উৎপাদন করে তা ওরা নিজেরাই পান করে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৭
সোহানী বলেছেন: দেশের জন্য বেশ কঠিন সমস্যা কারন আমাদের বিশুদ্ধ পানিই সাপ্লাই নেই। সেখানে বোতল পানিতে তাই অনেকেই ডিপিন্ড করে। তবে কানাডার কথা ভিন্ন। এখানে পৃথিবীর ৮০ ভাগ পানির রিজার্ভ আছে। এবং সরকার এ নিয়ে মারাত্বক সচেতন। তারপরও মানুষ পানির বোতল কিনে খায়। কারন তারা জানে না বা তাদের ভুল ধারনা।
আমাদের বেশীরভাগ বোতলজাত পানি কোথা থেকে আসে তা জানি না। বা তার ট্রিটমেন্ট তারা কিভাবে করে তাও জানা নেই। কারন এ নিয়ে কারো তেমনই মাথা ব্যাথা নেই।
আর ওয়াসার বোতল 'শান্তি' নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা শেয়ার করি;
দেশে থাকতে আমাকে বেশ দেশী বিদেশী মিটিং সিটিং এ্যারেন্জ করতে হতো। তখন শান্তি মাত্র বাজারজাত করা শুরু করেছিল। এবং আমি অনেকভাবেই চাইছিলাম শান্তির পানি যেন দেয়া হয়। কিন্তু দুক্ষের বিষয় কোনভাবেই পেরে উঠতে পারিনি বড় বড় পানি কোম্পানীগুলোর সাথে। দেশে হাত-পা বাধাঁ থাকে। অনেক কিছু চাইলেই করা যায় না।
আরেকটা খুব ইম্পর্টেন্ট বিষয় শেয়ার করি, আমাদের ব্লগার বিদ্রোহী ভৃগু কিন্তু দারুন সব ওয়াটার ফিল্টার প্রজেক্ট ডিজাইন করেছে। তা কতটুকু পর্যায়ে আমি জানি না।
ভৃগু, তুমি এ পোস্ট দেখে থাকলে উত্তর দিও।
৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২০
নতুন বলেছেন: জ্বী, এই পানি স্রেফ মিউনিসিপল এর সাপ্লাই ওয়াটার বোতলে ভরে আপনার দিচ্ছে আর আপনি তা পয়সা দিয়ে কিনে খাচ্ছেন। বেশ কয়টা ওয়াটার ফ্যাক্টরি আছে, চাইলেই খোঁজ নিতে পারেন।
তাই আমি বাসায় টেপের পানি ফিল্টার করেই পান করি।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৮
সোহানী বলেছেন: সবচেয়ে ভালো অপশন।
৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ইহাতে আমরা যারা বাংলাদেশী তাহাদের কী স্বার্থ রহিয়াছে?
আমাদের এখানে বোতল পানি বলেন আর পাইপের পানি বলেন কোনটাই চেক করা হয় না।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:৩১
সোহানী বলেছেন: আমার স্বার্থ আছে, যেমন এ ময়লা দুষিত প্লাস্টিক খেয়ে আপনারা অসুস্থ্য হবেন না, ডাক্তারদেরকে পয়সা দিবেন না। সে পয়সা ফল কিনে খাবেন তাতে পরিবারের লোকজন ভালো থাকবে। তা দেখে আমার ভালো লাগবে
১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: বি:দ্র: লিখাটা কানাডিয়ান প্রেক্ষাপটে লিখা। তবে বাংলাদেশ এর জন্য খারাপ পয়েন্টগুলো নিজ বিবেচনায় গুন দিয়েন বৃটেন নিয়া কিছু কইলেন না যে বড়!! আমরা কি ভাইস্যা আইছি!!!
পানি নিয়া টেনশানের কিছু নাই। বিসমিল্লাহ বইলা খাইবেন। কিছুই হইবো না, ইনশাআল্লাহ!!!
প্লাস্টিক নিয়াও টেনশান নাই। প্লাস্টিক খেকো পোকা আছে না!!
আপনেরে একটা বুদ্ধি দেই............কোন কিছু নিয়াই টেনশান করবেন না। হুদাই প্রেশার বাড়ায় লাভ কি? তবে ''জনস্বার্থে সোহানী'' কথাটা পছন্দ হইছে। ''জনস্বার্থে ভুয়া মফিজ'' কেমন শোনায়? ও ভালো কথা, আর্টিকেল দুইটা পছন্দ হইছে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:৪০
সোহানী বলেছেন: বৃটিশ!!! ওইটাতো ভাই রাজা মহারাজাগো দেশ। আমার মতো আম জনতা তাগো লইয়া ভাইবা কি করবো কন!!!!!!
''জনস্বার্থে ভুয়া মফিজ'' কথাটা কেমন যেন নির্বাচনের প্রার্থী প্রার্থী লাগতাছে। নেক্সট ইলেকশানের আগে এ নাম নিয়েন।
শুনেন আপনারে একটা গল্প বলি ভাইজান, আমার পৈত্রিক ভিটা মানে বাপের বাড়ির পাশের বাড়ি ছিল মোল্লা আংকেলের বাসা। তো সেই আংকেল কার জমিটা দখল নিবো, কার টাকা মারবো, কার বাসায় ইটা দিয়া মাথা ফাটাইবো তা নিয়া ব্যাস্ত থাকতো সারা জীবন। তো একবার নেতা হইবার খায়েশ থেকে ইলেকশানে দাঁড়াইলো। উনার পোস্টারে একটাই লাইন ছিল,
"জনদরদী মোল্লা ভাই, সবার কাছে ভোট চায়"।
আমিও মনে হয় শেষ বয়সে জনদরদী পোস্ট শুরু করছি
১১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৩৬
জুন বলেছেন: এই বিষয়টি অনেক দিন ধরেই লেখালেখি হচ্ছে সোহানী কিন্ত আমরা যারা তথাকথিত শিক্ষিত এই আমরাই বাইরে গেলে প্রথমেই একটা পানির বোতল কিনি। আর আপনি যা লিখেছেন যে প্লাস্টিকের পরিমান আরও অনেক বেশি এটা পড়ে আতংকিত হই।
সচেতনতা মুলক পোস্টে প্লাস
+
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:৫৬
সোহানী বলেছেন: আসলে আমাদের শিক্ষিতদের মাঝেই বেশ কিছু ভুল ধারনা আছে। যেমন বোতলের পানি মানে বিশুদ্ধ বা এ সামান্য প্লাস্টিক এমন কোন ক্ষতি করে না। যার কারনে আমরা জেনেও সচেতন হই না।
আমার এ পোস্টটি কানাডা বাংলাদেশ অনলাইন গ্রুপে দিয়েছি। বড় অংশই এটাকে গার্বেজ পোস্ট বলেছে...............হাহাহাহা
১২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৭
নজসু বলেছেন:
পানির লিখতে গিয়ে পানিন লিখে ফেলেছি।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:৫৬
সোহানী বলেছেন: বুঝেছি।
১৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৫১
ঢাবিয়ান বলেছেন: কয়েকদিন আগে পত্রিকায় পড়েছি বোতলের পানির বিষয়টা। আসলে সাপ্লাইয়ের পানি ফুটিয়ে ফিল্টারে রেখে দিলেই সেটাই সবচেয়ে নিরাপদ পানি।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:৫৭
সোহানী বলেছেন: সেটাই কথা। যত কম বাইরের পানি ইউজ করবো তত ভালো থাকবো সাথে প্লাস্টিক বর্জ কমবে। কিন্তু কে শুনে কার কথা!!!!
১৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২৯
মুক্তা নীল বলেছেন:
বাহিরে গেলেই তো পানি কিনে খাই এখন থেকে সেটা এভোয়েট করতে হবে । জনস্বার্থে সোহানী শিরোনামটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে । শুধু তাই নয় লেখাটা বেশ উপকারি ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:৫৮
সোহানী বলেছেন: শিরোনামটা দিয়েছি কারন আমার কিছু বন্ধু-বান্ধব আমাকে বলে, কি রে তুই কি ইস্কুল খুইলা বসছোস.............হাহাহাহা
১৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:২৯
মিরোরডডল বলেছেন:
অস্ট্রেলিয়ায়, নরমাল ট্যাপের পানি ফিল্টার সহ।
অল গুড কিন্তু আউটিংয়ে গেলে কেনা বোতল নিয়ে যাই। সেগুলো ভালো বলেই জানতাম
সোহানীপু, ঢাকায় ইমার্জেন্সি না হলে কেনা বোতল পানি একদমই না।
বাসায় এখনো ট্র্যাডিশনাল পন্থায় পানি গরম করে ফুটিয়ে তারপর সেটাকে ফিল্টার করে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:০২
সোহানী বলেছেন: আমি নিজেই আগে দেশে বোতল পানি কিনে খেতাম। জানতাম কিন্তু মানতাম না। কে কষ্ট করে পানি বহন করে, ১০ টাকা দিলেইতো পানি পাওয়া যায়।
কানাডায় পানির ব্যাপারে মারাত্বক হুশিয়ার। আমি সবসময়ই ট্যাপের পানি খাই। কিন্তু ওই যে দূরে কোথাও গেলে বা ক্যাম্পিং এ পানি কিনে খেতে হয়। কোন উপায় তখন থাকে না।
১৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:২৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী,
সত্যিকার অর্থেই জনস্বার্থ সম্পর্কিত একটি সোহানীয় পোস্ট।
একটি প্রতিমন্তব্যে লিখেছেন - আমাদের বেশীরভাগ বোতলজাত পানি কোথা থেকে আসে তা জানি না। বা তার ট্রিটমেন্ট তারা কিভাবে করে তাও জানা নেই। কারন এ নিয়ে কারো তেমনই মাথা ব্যাথা নেই।
ঠিকই বলেছেন, বাংলাদেশে বোতলজাত পানি নিয়ে ভয়ঙ্কর অনেক খবর একসময় বের হতো প্রিন্ট মিডিয়াতে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:০৬
সোহানী বলেছেন: পানিতো খারাপ সেটা একটা পয়েন্ট কিন্তু প্লাস্টিকতো আরো ভয়াবহ। সরকার প্লাস্টিকের ব্যাগ ব্যান করেছে কিন্তু প্লাস্টিকের বিভিন্ন জিনিসতো ব্যান করেনি। অথচ ওটা ভয়াবহ ক্ষতিকর। আর দেশের প্রিন্ট মিডিয়াতো চাচা=মামাদের দখলে। কে কি বলবে??
"সত্যিকার অর্থেই জনস্বার্থ সম্পর্কিত একটি সোহানীয় পোস্ট।"
নেক্সট্ ইলেকশানে দাঁড়াতে হবে ...........
১৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৫২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
জনম্বার্থে সোহানী , মারহাবা এই না মোদের সোহানী ।
দিন কয়েক আগে আমার মোবাইল এড ডিসপ্লেসে ভেসে উঠতে দেখেছিলাম একটি হাফ লিটারের পানির
বোতলে ২কোটি ৪০ লক্ষ বিভিন্ন ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র পার্টিকলস কনা থাকার ছবি সহ কথা মালা। ঘুমানোর আগে
দুনিয়ার সর্বশেষ খবর দেখার তরে বিছানায় শুয়ে দেখার সময় শুধু খবরের হেডলাইনটাই দেখেছিলাম ।
যাহোক, দিন দুয়েক পরেই বিষয়টি নিয়ে আপনার অনুসন্ধিতসু পৌস্টের মাধ্যমে বিষয়টি আরো ভাল করে জানা
হলো । হ্যাঁ এটা এখন দুনিয়া জোড়াই সমস্যা । আমাদের দেশে পানীয় জলের সরবারহ থেকেই জল ব্যাসায়ীরা
২০ লিটারের প্লাস্টিকের বড় বোতলে ভরে দোকান পাট, অফিস , হাসপাতাল , বিত্তশালীদের বাসায় যোগান দিচ্ছে
বেসুমারভাবে। আর দোকানে দোকানে পানির বোতলতো আছেই । শুধু কি পানি, সেটাকে আবার গালভরা বিশেষণ
লাগিয়ে বলা হচ্ছে পাহাড়ি ঝর্ণা নিসৃত বাহারী খাটি মিনারেল ওয়াটার । দেশে এখন নাকি কিডনি সমস্যা সংক্রান্ত
প্রায় ২ কোটি মানুষ । তারা ভেবেই পাচ্ছেন না এত তাজা মাছ মাংস তরকারী আর পিউর বোতলের পানি খাওয়ার
পরেও কিডনি বিকল হচ্ছে কি করে।হাজার হাজার মানুষ কিডনি জটিলতা নিয়ে প্রতিনিয়তই ছুটছেন ডায়ালিসিসের
জন্য।কারো সপ্তাহে নিতে হয় একবার, কারোকে নিতে হয় ২ থেকে ৩ বার।প্রতিবারে গুনতে হয় ৩ হতে ৫হাজার
টাকা ।এছাড়া কলেরা ডায়রিয়াতো রয়েছেই ঘরে ঘরে। আইসিডিডিআরবি আর সরকারী বেসরকারী হাসপাতালে
ফ্লেরে বিছানা পেতেও হচ্ছেনা স্থান সংকুলান এসব রোগীর ভীরে ।
সমস্যা শুধু আমদেরই নয় প্লাস্টিকের পানির বোতলের সমস্য্ আরো বড় আকারে পরিবেশ দুষনের হাত ধরে
মর্মপিড়ায় পরিনত হয়েছে কানাডা সহ সকল উন্নত দেশেই ।
দিন কয়েক আগে একটি অনলাইন লেখায় পড়েছিলাম অনেক কানাডিয়ান মনে করেন যে তারা তাদের প্লাস্টিককে
নীল রঙের বিনে ফেলে পরিবেশ-সচেতন হচ্ছেন। কিন্তু সত্য হল ১০% এরও কম প্লাস্টিক বোতল পুনর্ব্যবহৃত হয়।
এক বার ব্যবহার কারী প্লাস্টিকের জলের বোতলগুলির মধ্যে ৫০% বেশী পুনর্ব্যবহার যোগ্য হলেও সেগুলিও
ল্যান্ডফিলগুলিতে যায়, সেখানে প্রতিটি বোতল পচতে ৪৫০ বছর সময় নেয়।আর এ সময়ের মধ্যে ল্যান্ডফিলের
বোতলগুলি ক্রমাগতভাবে বিষাক্ত ধোঁয়া পরিবেশের প্রতি ছাড়তে থাকে । শুনা যাচ্ছে একবার -ব্যবহারকারি
প্লাস্টিকের জলের বোতলগুলি ল্যান্ডফিলে না পাঠিয়ে সেগুলি নাকি অন্য দেশে পাঠানো হতে পারে, জ্বালানির জন্য
পোড়ানো যেতে পারে বা ফেলে দেওয়া হতে পারে সাগরে। কানাডায় বছরে প্রায় ২.৫০ বিলিয়ন প্লাস্টিক বোতলজাত
পানি তৈরী হয় । শুনেছি বলা হয়ে থাকে আগামী ২০৫০ সালের মধ্যে কানাডার আশেপাশের সমৃদ্রের জলে মাছের
চেয়ে প্লাষ্টিকের বোতলের সংখ্যাই নাকি বেশী হবে ।
প্লাষ্টিক বোতলের পানি পরিহারের করে স্বাস্থ্য এবং পরিবেশগত উভয় কারণেই একটি ভাল বিকল্প হল নাকি হতে
পারে লংলাস্ট ফিল্টার সহ পুনঃব্যবহারযোগ্য ওয়াটার পিচার বা জলের কলস। যা ছয় মাস পর্যন্ত স্থায়ী হয় এবং
মাত্র ১টি ফিল্টার ওয়াটার পেচার ৯০০টি একবার ব্যবহারের প্লাস্টিকের জলের বোতলকে রিপ্লেস করে । যারা
বলেন যে তারা স্বাদের জন্য বোতলজাত পানি পছন্দ করেন তারাও নাকি ক্লোরিনের স্বাদ এবং গন্ধ দূর করার
ক্ষমতার জন্য এই ফিল্টারটিকে প্রশংসা করবে। এই লংলাস্ট ফিল্টার সাকি ক্যাডমিয়াম, পারদ, সীসা এবং
তামার মতো দূষিত পদার্থগুলিকে সরিয়ে টেপের পানিকে স্বাস্থ্যকর করে তোলে ।
যাহোক, নিরাশ হওয়ার কিছু নাই, এই প্রযুক্তির দিনে জল পানকারী সকলেই সচেতন হলে এই সমস্যার হাত
হতে ভাল উপায় বের হয়ে আসবেই দুদিন আগে আর পরে , তবে যদি এর মাঝে আমরা বেচে থাকি কোন
প্রকারে এই বোতলজাত পানি পান করে । মানুষের বাঁচা মরা অবশ্য সবই খোদার হাতে , তবে তিনি বলেননি
কাওকে জল ঘোলা করে খেতে। সে বা যারা চেষ্টা করে আল্লাহ তাদেরকে সাহায্য করেন ভালভাবে বেচে
থাকতে । খোদা সকলকে সুমতি দিন এ কামনাই করি ।
সুন্দর পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ
শুভেচ্ছা রইল
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩৭
সোহানী বলেছেন: লিখাটা লিখেছিলাম আমার সব কানাডিয়ান কলিগদেরকে দেখে। তাদেরকে যতই বোঝাই যে এ প্লাস্টিকের বোতলে পানি খাওয়া বন্ধ করো কিন্তু তাদের কান দিয়ে যায় না।
পানি সমস্যা কানাডায় নেই। কারন সরকার এ নিয়ে সচেতন। তবে কানাডিয়ানরা সচেতন না। এরা ওই বিশুদ্ধ পানি বাদ দিয়ে প্লাস্টিকের বোতলে পানি খাবেই। দোকানে দোকানে থরে থরে সাজানো। দামও খুব কম। তাই ওরা এতো ভাবে না।
তবে প্লাস্টিক সমস্যা এখানে প্রকট। কারন মোটামুটি ৯০% কেই দেখি ওয়ানটাইম গ্লাস প্লেট ইউজ করতে। একেতো পানির বোতল আছেই তার উপর এ বাড়তি প্লাস্টিক। দেশে আমরা সবসময়ই গ্লাস প্লেট ইউজ করি কারন কাজের মানুষ আছে, সেই পরিস্কার করবে। কিন্তু এখানে যেহেতু নিজেকে পরিস্কার করতে হয় তাই আমরা ওয়ানটাইম ইউজ করি।
কিন্তু দেশের পানির সমস্যা ভয়াবহ। যে রোগের কথা বলেছেন, বাস্তবে তা আরো প্রকট। এতো এতো হাসপাতাল/ডাক্তার তারপরও কুলিয়ে উঠতে পারে না। এবং সবচেয়ে দু:খজনক, সরকারী পর্যায়ে এ নিয়ে কেউই ভাবে না।
যাহোক, বরাবরের মতো চমৎকার মন্তব্যে ধন্যবাদ।
১৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:১৯
কামাল১৮ বলেছেন: পারতপক্ষে কেনা পানি খাই না।বাসাথেকে বোতলে করে পানি নিয়ে যাই।কানাডার পানি খুবই ভালো।
পানি ছাড়াও আরো অনেক কাজে প্লাস্টিকের বোতল ব্যবহার হয়।সে দিকে সচেতন হতে হবে।বিশ্বের সামনে এ এক বয়াবহ সমস্যা।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪০
সোহানী বলেছেন: হাঁ, প্রভিন্স এর করা মামলায় ফেডালে হেরে গেছে। তাই প্লাস্টিক ব্যান হচ্ছে না ওন্টারিওতে। কি আর করা, ভালো কাজ করতে চাইলো ট্রুডো কিন্তু ডগফোড দিলো না
১৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:০৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এটা মনুষ্যসৃষ্ট সমস্যা দিয়ে নিয়ন্ত্রিত যুগ । তার মধ্যে প্লাস্টিক একটি ক্যানসার উৎপাদন কারি্ পদার্থ। আর আমাদের দেশে ব্যবহৃত প্লাস্টিক স্বাস্থসম্মত নয়। এটা নিয়ে ভাববার সময় এসেছে। দরকারি পোস্ট। সোহানি আপুর।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪১
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ কবি ভাই। সারা দেশ সমষ্যায় জর্জরিত। কোনটা ছেড়ে কোনটার সমাধান করবে???
তাই, আমাদের নিজেদেরকেই সচেতন হতে হবে।
২০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:১৭
শায়মা বলেছেন: বাংলাদেশে আর্সেনিকমুক্ত টিউবওয়েল পানিই তাইলে সবচেয়ে বিশুদ্ধ!!!
বাড়িতে বাড়িতে টিউবওয়েল লাগাতে হবে মনে হয়!!
কি আর করা নইলে ট্যাপের পানি বোতলের পানি কোনোটাতেই মুক্তি নেই।
পানি ফুটিয়ে ঠান্ডা করে খেয়ে অনেকে ভালো আছি!
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:০৪
সোহানী বলেছেন: আসলে আমাদের দেশে পানি বিশাল একটা সমস্যা। তাই বোতল অনেকটা মন্দের ভালো। কিন্তু কানাডা তা নয়। সেখানে সরকারী পানি ভালো হয়েও মানুষ বিশ্বাস করে না। কারন বিনা পয়সায় পায় তাই।
২১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২০
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের শরীর পানি, খাবারে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। আমাদের কোনো সমস্যা নাই।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:০৫
সোহানী বলেছেন: আজ সমস্যা নেই কিন্তু ক'দিন পরে হবে। হার্ট. কিডনি, ক্যান্সার.............. হাজার হাজার রোগ বাসা বাঁধবে শরীরে।
২২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৯
বিজন রয় বলেছেন: সচেতনমূলক পোস্ট।
কিন্তু আামদের প্রাত্যহিক জীবন তো প্লাস্টিকে গিলে ফেলছে।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:০৫
সোহানী বলেছেন: সত্য। প্লাস্টিকময় জীবন আমাদের। কোনভাবেই মুক্তি নেই।
২৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫১
করুণাধারা বলেছেন: শিরোনামে লাইক! পোস্টেও!
কানাডায় হয়তো ট্যাপের পানি যথেষ্ট পরিমাণে বিশুদ্ধ করা হয়, তাই হয়তো সেটা খাওয়া চলে। কিন্তু আমাদের দেশে বোতলের পানি না খেয়ে উপায় কী! কলের পানি আসে যে লাইন দিয়ে, মাঝে মাঝেই দেখা যায় সেই পানির লাইন আর সুয়ারেজ লাইন পাশাপাশি অবস্থিত, দুই লাইনেই লিকেজ হয়!! আমাদের কলের পানির যেমন বর্ণ গন্ধহীন হবার কথা তেমন তো হয় না। তাই বোতলের পানিতেই ভরসা, যা দেখতে টলটলে আর গন্ধহীন হয় বলে আমরা বিশুদ্ধ বলে মনে করি। মিনারেল ওয়াটার বলে বিক্রি হলেও এর মান পরীক্ষা বা নিয়ন্ত্রণের কোনো ব্যবস্থা নেই। আর বোতলের প্লাস্টিক কণা!! আমরা ফরমালিন, কার্বাইড সব হজম করে ফেলছি, প্লাস্টিক কণাও নিশ্চয়ই হজম করতে পারবো...
সাম্প্রতিক এক পরীক্ষায় দেখা গেছে এই প্লাস্টিক কণা কেবল ক্যানসার না, বরং বন্ধাত্ব্য সৃষ্টিও করছে।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১১
সোহানী বলেছেন: ও আপুরে, পুরান কথা মনে করাইয়ো না ............... পানির লাইন আর সুয়ারেজ লাইন ।
সেটাই কথা, এই সুয়ারেজের লাইনের পানি থেকে প্লাস্টিক খাওয়া মনে হয় ভালো................ হাহাহাহাহা
আমরা ফরমালিন, কার্বাইড সব হজম করে ফেলছি, প্লাস্টিক কণাও নিশ্চয়ই হজম করতে পারবো... .... ইয়ে মানে এই আর কি.....
দেশের কথা বললে তো লোকজন কানাডার খোঁটা দেয়। তাই বেশী কিচু বলতে পারি না।..........
২৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:১১
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
বাইরে সেভাবে পানি খাওয়া হয় না। বোতলের পানি কমই খাই। একটা পানির বোতল কিনে নিয়েছি। বাসা থেকেই পানি নিয়ে যাই। আবার অফিসে পানির ফিল্টার বসানো আছে। তো প্লাস্টিক বর্জনের প্রথম অংশ হিসেবে এটাই শুরু করেছি।
বাংলাদেশের অবস্থা ভয়াবহ এটা বলতে হবে। ওয়াসার অবস্থা সবাই জানে। তাই বোতলের উপর ভরসা করা ছাড়া উপায় নেই। ওয়াসা একটা দুর্নীতি পূর্ন জায়গা।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১৪
সোহানী বলেছেন: আমি একবার জয়পুরের একটা গ্রামে দেখেছিলমি তারা তিন অস্তরের পানি বিশুদ্ধ করে। অনেকটা পাটির নীচের পদ্ধতি। চমৎকার ছিল সেটি। অনেকদিন আগের কথা তাই অতো ভালো মনে নেই।
দেশের কোন সমস্যা ছেড়ে কোনটা বলবো। তবে পানির আগে আমি খাদ্যে ক্যামিকেল উইজ বন্ধে গুড়ুত্ব দিবো। এটা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। কিন্তু কাউকে তেমন এ নিয়ে কথা বলতে দেখি না।
২৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০২
খায়রুল আহসান বলেছেন: জনস্বার্থে লেখা এই জনসচেতনতামূলক পোস্টের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আমরা অনেকটা জেনে শুনেই বিষপান করে চলেছি।
আমরা বহু দশক ধরে প্রাচীন পন্থায় পানি ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে পান করি। আবার সেই ফোটানো পানি প্লাস্টিকের বোতলেই ঢেলে ফ্রীজে রাখি, যেটা মারাত্মক ভুল। কেন জানি এ ভুলটাকে ইগ্নোর করেই চলেছি।
শিরোনামটা চমৎকার হয়েছে।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১৬
সোহানী বলেছেন: প্লাস্টিকের বোতলেই ঢেলে ফ্রীজে রাখা বন্ধ করেন। বাসায় কিছু কাঁচের জার বা ভালো গ্রেডের বোতল কিনে দেন ভাবীকে। বিশেষ উপহার, ভাবী পছন্দ করবে।
সরি, উত্তর দিতে দেরী করছি। কারন মারাত্বক ব্যাস্ত আছি ক'দিন ধরে।
২৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০১
এম ডি মুসা বলেছেন: ভেরি গুড আপা
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:১২
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ মুসা ভাই।
২৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দেশের ভয়াবহতার লিখে শেষ করা যাবে না।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১৭
সোহানী বলেছেন: বললেতো হবে না মনিরা। সবাইকে প্রতিবাদী হতে হবে। এর বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে হবে। আমাদের শিশুদেরকে এসব খাবার থেকে বাঁচাতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪৪
নজসু বলেছেন:
সবার আগে এলাম।
আবার আসবো।