নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
ছবিটা দেখার পর আমি কিছুক্ষন হতভম্ব হয়ে তাকিয়ে ছিলাম, যা দেখছি তা কি সত্য?
এক সময়ের দোর্দন্ড প্রতাপশালী, হাজার কোটির নীচের তার নামের সাথে যায় না সে কি না একটা লুঙ্গি পড়ে মাটিয়ে বসে আছে আর দুই টাকার কোস্টগার্ড তার হাতে দড়ি দিয়ে বেঁধে পাহাড়া দিচ্ছে। যাকে দেখা মাত্রই স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী উঠে দাঁড়িয়ে সন্মান করতো আজ তাকে এরকম অপমান অপদস্থের মাঝে যেতে হচ্ছে।
পাশের ব্যাক্তিটি যার হাক ডাকে সব ক্রিমিনাল জড়ো হয়ে যেত, কাউকে ফাঁসি, কাউকে যাবজ্জীবন সে মূহুর্তে দেয়ার ক্ষমতা রাখতো আজ সামান্য এক সিপাহী তার কোমড়ে দড়ি বেঁধে নিয়ে যাচ্ছে।
অথচ এ দুই ব্যাক্তি চাইলেই দেশের দু'জন সম্মানিত ব্যাক্তি হতে পারতো। কিন্তু লোভের কাছে তারা হার মানলো। এই যে হাজার কোটি টাকা তারা আয় করেছে এবং সে টাকা দিয়ে তাদের বউ ছেলে মেয়ে আত্বীয়-স্বজন আনন্দ ফূর্তি করেছে আর তার বিনিময়ে তারা কি পেয়েছে?
টাকার জোরে কিছুদিন হয়তো সন্মান ছিনিয়ে নিয়েছে কিন্তু হাজার কোটি টাকার বিনিময়ে কোমড়ে দড়ি পড়ার অসন্মান কি তারা ফিরিয়ে আনতে পারবে?
একটা মানুষের জীবনে কত টাকা প্রয়োজন? আমি চুরি ডাকাতি করে আমার সন্তানরা আয়েসী জীবন ভোগ করবে তাতে আমার লাভটা কি হবে?? ধরা না পরলে ভালো কথা কিন্তু ধরা পরলে?? তবে অন্যায় যে করে সে একদিন না একদিন ধরা খাবেই!! তারপর আমি জেলে পঁচবো, মানুষের লাথি খাবো অথবা জনরোষে পড়ে মারা পড়বো!! আমার লাভ টা কি হবে? আমার স্ত্রী সন্তানরা কি আমার হয়ে জেল খাটবে নাকি ফাঁসিতে ঝুলবে??
ছোটবেলায় মায়ের মুখে শোনা সে নিজাম ডাকাতের গল্পের কথা মনে পড়ে গেল। গল্পটা এমন, সারাটা জীবন ডাকাতি ও খুন করে একবার একজন জ্ঞানী মানুষকে মারতে চাইলে উনি একটা প্রশ্ন করেন নিজাম ডাকাতকে।
বলেন, এই যে তুমি এতো পাপ করছো তা কার জন্য করছো?
নিজাম ডাকাত উত্তর দেয়, আমার পরিবারের জন্য?
জ্ঞানী মানুষটি আবার প্রশ্ন করেন, তাদের জন্য এতো অন্যায় করছো, তারা কি তোমার পাপের ভাগীদার হবে?
নিজাম ডাকাত পরিবারের কাছে প্রশ্ন রাখার পর কেউই রাজি হয়নি তার পাপের ভাগীদার হতে।
এরপর সেই নিজাম ডাকাত সব পাপ কাজ ছেড়ে নিজাম আউলিয়া হয়ে যায়।
এখন আমাদের সে সব নিজাম ডাকাতদের কাছে প্রশ্ন যদি করি,
আপনাদের এক জীবনে কত টাকা লাগে?
এই যে এতো এতো অন্যায় করেছেন এ জীবনে তা কাদের জন্য করেছেন? তারা কি এখন আপনার সে পাপের ভাগীদার হবে?
দেশের মানুষ না খেয়ে মরে আর আপনারা দুবাই এর সবচেয়ে দামী রিসোর্টে ফূর্তি করেছেন, একবারও কি মনে পড়েনি কাদের রক্তের উপর ফূর্তি করেছেন?
এক জীবনে একজন মানুষের কত অর্থ সম্পদের প্রয়োজন হয়?
স্ত্রী সন্তান নিয়ে বারান্দায় বসে এক কাপ চা খেতে খেতে যে আনন্দ তা কি কোনদিন বুঝতে পেরেছেন?
অথচ এ নিজাম ডাকাতরা পারতো দেশের জন্য কিছু করতে, দেশকে হাজার বছর এগিয়ে নিতে, মানুষের ভালোবাসা পেতে, শান্তিতে পরিবার সন্তান নিয়ে আনন্দে ভালোবাসায় জড়িয়ে থাকতে!!!
যাহোক, এবারের এ গণজোয়ারে যদি কিছুটা টনক নড়ে এ সমস্ত নিজাম ডাকাতদের।
ভবিষ্যতে যারাই ক্ষমতায় থাকবে তারা কোন অন্যায় করার আগে যেন এরকম দড়ি বাঁধা লুঙ্গি পড়া চেহারাগুলো মনে করে............. সেই আশায় দিন গুনছি।
সোহানী
আগষ্ট ১৩, ২০২৪
১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:১৮
সোহানী বলেছেন: এমন সব ঘটনা ঘটে চলছে দেশে যে আমি এক মূহুর্তের জন্যও অনলাইনে থেকে সরছি না। এক জীবনে এরকম কিছু দেখবো তা আমি কখনই ভাবিনি।
বাংলাদেশের ইতিহাসে এই মানের শিল্পপতির হাতে হাতকড়া পড়ানো হয়নি!
বাংলাদেশের ইতিহাসে কোন প্রধানমন্ত্রী পালিয়ে যাননি!!
বাংলাদেশের ইতিহাসে সকল মন্ত্রী, এমপি, নেতা একযোগে পালিয়ে যাননি!!!
অবিশ্বাস্য সব ঘটনা ঘটে চলছে। তরুন সমাজ কি পরিমান শক্তিশালী আবারো অবাক হয়ে দেখলাম। সেই ১৯৭১ আর এখন ২০২৪!
২| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:১৬
ধুলো মেঘ বলেছেন: আপু, এই কয়েকদিনে যা দেখলাম, আর কিছু দেখার দেখার শখ নেই। এখন শান্তিতে মরার জন্য প্রস্তুত হব যদি কোনদিন এই সংবাদ পাইঃ
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শীর্ষ খুনী শেখ হাসিনার নামে মৃত্যু পরোয়ানা জারি করেছে এবং নির্দেশ দিয়েছে এই পরোয়ানা দ্রুত কার্যকর করতে।
১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:২৭
সোহানী বলেছেন: আমার ধারনা তাকেও বিচারের আওতায় আনা হবে। কোন দেশই তাকে আশ্রয় দিতে রাজি হয়নি। ভারত তাকে রাখার মতো রিস্ক নিবে না কারন এতে বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক আরো খারাপ হবে।
কারো রক্ত দেখে যার বিবেক কাঁদে না তাকে মানুষ বলতে আমি রাজি না।
দেখা যাক কি হয়...........
৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:২২
তানভির জুমার বলেছেন: একটা মানুষ নৌকার প্রতি কতটা লয়্যাল হইলে পা'লানোর সময়ও নৌকা বেছে নে।
১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:২৯
সোহানী বলেছেন: আমি বুঝতে পারছি না এতো এতো টাকা ক্ষমতা লোকবল থাকার পরও বিপদে একটা মানুষও কি ছিল না এদেরকে সাহায্য করে??
এদের অবস্থাতো নিজাম ডাকাত থেকেও খারাপ। একটা বিশ্বস্ত মানুষ তারা জীবনে পায়নি!!!! কি অবস্থা এ কোটিপতিদের!!!!!!
৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:২৭
রবিন_২০২০ বলেছেন: বাটপারির টাকায় দেশের প্রথম বিলিয়নেয়র এর কি করুন অবস্থা। এতো আনন্দ কোথায় রাখি :০)
১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:৩১
সোহানী বলেছেন: কি ক্ষমতাধর, কি পরিমান জৈালস, দেশে বিদেশে হাজার হাজার কোটি টাকা.......... আর আজ চুলে রং করে, শখের দাড়ি কেটে পালাতেও পারলো না।
কি অদ্ভুত সৃষ্টিকর্তার বিচার!!!
৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:৩১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দর বেশী না হয়ে বিশাল আকারে কমে গেল?
১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:৩২
সোহানী বলেছেন: এটাকেই বলে সৃষ্টিকর্তার বিচার। ক্ষমতার মোহে অন্ধ হয়ে গেছিল এরা। এ জীবনে এমন কিছু দেখবো তা ভাবতেই পারিনি।
৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:৪১
নয়া পাঠক বলেছেন: অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয়, আর অতি অংহকার পতনের মূল। আবারও প্রমাণ করে দিল সৃষ্টিকর্তা।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:০১
সোহানী বলেছেন: যে ব্যাাক্তি হ্যালিকাপ্টার ছাড়া চলে না, সংগ্রহে প্রায় ডজন খানেক দামী গাড়ি আছে আজ সে ভিখিরির বেশে হাতে দড়ি অবস্থায়।
সৃষ্টিকর্তা একজন আছেন এবং হিসেব রাখছেন।
ভিডিওটা শেয়ার করলাম কারন যতবার দেখি আমি অবাক হই।
৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:৪২
রাসেল বলেছেন: নিজের কাছেই খুব ন্যায্য প্রশ্ন - একজন মানুষের জীবনে কত টাকার প্রয়োজন?
হয়তোবা আজকের এই পরিণতি থেকে শিক্ষা নিয়ে আমরা আরো বেশি জুলুমবাজ/ কৌশলী হয়ে ভবিষ্যতে আবির্ভুত হব ( যা অতীতে সমাজে দেখেছি)।
আমরা সবই জানি, কোনটা ন্যায্য আর কোনটা অন্যায়। তারপরও আমরা অন্যায় করি এবং এর স্বপক্ষে অসংখ্য যুক্তি দেখাই। নিজের সাথেই নিজে প্রতারণা করি, যার ফলাফল নিজেকেই ভোগ করতে হবে।
খুবই শিক্ষণীয় একটি উদাহরণ তোলে ধরেছেন। ধন্যবাদ।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:০৩
সোহানী বলেছেন: আসলে কিছু মানুষ যখন ক্ষমতা পায় তখন দানব হয়ে যায়। তাদেরকে তখন কোন স্বাভাবিকতা স্পর্শ করে না। তাই পরিনতি বলে যে কিছু আছে তাও তারা বোঝে না। এবং এক সময় পরিনতি ভোগ করে।
এটাই প্রকৃতি।
৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ভবিষ্যতে যারাই ক্ষমতায় থাকবে তারা কোন অন্যায় করার আগে যেন এরকম দড়ি বাঁধা লুঙ্গি পড়া চেহারাগুলো মনে করে............. সেই আশায় দিন গুনছি।
আপনার কি মনে হয় এভাবেই তারা পালাতে চেয়েছে? সদরঘাট দিয়ে? দরবেশ নিজের দাড়ি কেটেছে, চুল কলপ দিয়েছে!
মোটেও না! তারা সেনাবাহিনীর হেফাজতেই ছিল ৫ আগষ্ট থেকে। আরো অনেককেই পর্যায়ক্রমে গ্রেফতার দেখানো হবে।
কিছুই পরিবর্তন হবে না, সব আগের নিয়মেই চলবে শুধু আগের ভিকটিম এখন পূর্বের ভিক্টিমাইজারদের ভিক্টিমাইজ করবে।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:০৬
সোহানী বলেছেন: জানি না। আমি সেনাবাহিনী বা বড় পদের কেউ না। যা মিডিয়া দেখায় তাই দেখি।
তবে ব্যাক্তিটি সাদা দাড়িতে পরিচিত ছিল তা কেটে চুলে রং করে লুঙ্গি পড়া হাতে দড়ি বাঁধা অবস্থায় তাকে দেখছি সেটাই আমার কাছে বড় বিস্বয়।
৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:০২
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: ব্লগার নুর আলম হিরন মনে হচ্ছে ঠিক বলেছে। উনার দলের নেতা নেত্রীর খবর উনারাই ভাল জানবেন।
তবে কিছুই পরিবর্তন হবে না, এই আশায় থাকিবেন না দয়া করে। দেশের নেতৃত্ব এখন তরুনদের হাতে। গনহত্যা, লুটপাঠ এর কান্ডারিদের যথাযোগ্য শাস্তি তারা নিশ্চিত করবেই।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:০৭
সোহানী বলেছেন: আমার ও তরুণদের উপর পূর্ণ আস্থা আছে। অবশ্যই তারা কিছু করতে পারবে দেশের জন্য।
সারা বিশ্ব এখন অবাক হয়ে দেখছে আমাদের দেশকে। এরা ইতিহাস তৈরী করলো।
১০| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৪৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বড়ই আচানক ঘটনা।
আফসোস!
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:০৮
সোহানী বলেছেন: আফসোস কেন??????
১১| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৫৯
বাকপ্রবাস বলেছেন: হাসিনা সম্পর্কে তাদের বর্তমান মন্তব্য কী জানতে ইচ্ছে করছে
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:০৮
সোহানী বলেছেন: সবই জানবেন একদিন, একটু একটু করে।
১২| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১৩
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: তাদেরকে সদরঘাটে পাওয়ার বিষয়টি বেশ হাস্যকর ও অবিশ্বাস্য। আমার ধারনা আর্মির হাতে ইতোমধ্যেই আরো অনেক মন্ত্রী-এম.পি. জাতীয় লোকজন আটক আছে। একটা একটা নাটক বানিয়ে তাদের এ্যারেস্ট দেখানো হতে পারে। মূল উদ্দেশ্য ঐ লোকজনগুলোকে জনরোষের হাত থেকে রক্ষা করে বিচারের আওতায় আনা। অবশ্য আমার ধারনা ভুলও হতে পারে।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:১০
সোহানী বলেছেন: একটু অবাক আমারো লাগছে। একজন হাজার কোটি টাকার মালিক, হাজারো উপরে কর্মচারী, দেশ বিদেশে মিলিয়ন ডলারের সম্পত্তি আর সে কিনা সদরঘাটে ধরা খাচ্ছে!!!
পুরো বিষয়টা অবাক করার মতো।
১৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: নূর আলম হিরনের সাথে একমত। এই নাটক গুলো আওয়ামী সরকারেরই দেখিয়ে দেয়া। সাবেক আইনমন্ত্রী তাই নিজেই দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে তাকিয়ে আছেন। কীভাবে সময় পাল্টে যায়...
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:১২
সোহানী বলেছেন: তারা মনে হয় অবাক হতেই ভুলে গেছে। যেখানে আমরাই হতভম্ব!!!
নাটক অবশ্য আমরা এতো বছর অনেক দেখেছি, আর দেখতে চাই না।
১৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:০২
রানার ব্লগ বলেছেন:
ভারতেও শুরু হচ্ছে !!!
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:১৮
সোহানী বলেছেন: দেখেছি পাকিস্তানেও শুরু হয়েছে। আমাদের বাচ্চাগুলো সারা বিশ্বে উদাহরন তৈরী করেছে।
তবে ভারতের এ বিষয়টা অবশ্যই প্রতিবাদ হওয়া উচিত। এরকম রেপ মার্ডার দিনের পর দিন করে যাচ্ছে এবং কোন সাজা হচ্ছে না। অবশ্যই রুখে দাঁড়াতে হবে এ নিয়ে।
১৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৪০
অধীতি বলেছেন: এমন ম্যাজিক দেখার আনন্দ জীবনে কল্পনাও করি নাই।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:১৯
সোহানী বলেছেন: আমি প্রথমে কোনভাবেই বিশ্বাস করি নাই। বিশেষ করে তার চেহারার ভিন্নতা দেখে। তারপর অন্তত গোটা ২০ চ্যানেল দেখার পর অবাক হলাম।
১৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯
শায়মা বলেছেন: আমিও এমনটাই ভাবছিলাম।
খালেদা জিয়াকে যখন বার্বি ডলের মত সাজানো বেডরুম ছেড়ে জেইলখানায় পাঠানো হচ্ছিলো। আমার কষ্ট লাগছিলো এটা ভেবে সে সেখানে কি করে থাকবে! শেখ হাসিনাকেও যখন কোনো দেশ নিচ্ছে না তখনও আমি এটাই ভাবছিলাম এটা কেমন কষ্ট যে এই পৃথিবীর কোনো দেশ আর তাকে চায় না?
ঠিক একই ভাবে এদেরকে দেখেও অবাক এবং একই সাথে কষ্ট লাগছে।
এই কারনেই প্রবাদ আছে- ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না...... এই কথা আমরা ভুলে যাই .... ভাবি আমার কিছুই হবে না ...
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:২২
সোহানী বলেছেন: আসলে আমরা সবসময়ই সাময়িক চিন্তা করি। ভবিষ্যত এ কোন বিপরতি কিছু ঘটতে পারে তা বিশ্বাসই করতে চাই না। আমরা বিশ্বাস করতে চাই বর্তমান ক্ষমতাই চলবে অনন্তকাল।
হাসিনার বিষয়টি নিয়ে আমিও ভাবছিলাম। পৃথিবীর কোন দেশই রাজি হচ্ছে না তাকে নিতে এবং ভারতও তাকে রাখার মতো রিস্ক নিবে না। তাহলে তার কি হবে??
১৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৩২
আহলান বলেছেন: অতি মাত্রার লোভ মানুষকে অমানুষ করে ...
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:২২
সোহানী বলেছেন: সত্য, লোভ মানুষকে হিতাহিত জ্ঞান শূণ্য করে।
১৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৩৩
জুন বলেছেন: আগেকার যে সব রাজনৈতিক নেতারা ছিলেন তাদের পাঠ্যসূচি ছিল আইন আর ইতিহাস। তবে এখনকার কি অবস্থা জানি না সোহানী। তবে ইতিহাস যে পড়ে না সেইটা শিউর। নাহলে অবশ্য তারা ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতো।
এই ছবিটা আমার ছেলেও কানাডা থেকে যখন পাঠিয়েছে তখন আমি ঘুমে। সকাল বেলা দেখে আমিও কতক্ষণ তব্দ হইয়া ছিলাম। এই কি সেই দোর্দণ্ডপ্রতাপশালী আইন মন্ত্রী! যার বউ কোভিডে মারা যাওয়ার পরও তেমনি নিষ্ঠুর পাষাণ একটি প্রানী!
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:৩০
সোহানী বলেছেন: আমাদের রাজনীতির প্রেক্ষাপট সম্ভবত চেইন্জ হয়েছিল এরশাদের আমল থেকে। ব্যাবসায়ী, মাস্তানরা নমিনেশান কেনা শুরু করলো। এর আগে শিক্ষিত মানুষরাই আসতো রাজনীতিতে। যার কারনে রাজনীতি একটা লাভজনক ব্যাবসায়ে পরিনত হয়েছে।
তারা ২-৫ কোটি টাকা দিয়ে একটা নমিনেশান কেনার পর সে টাকা উঠানোর জন্য পাগল হয়ে যায়, হিতাহিত জ্ঞান থাকে না।
আর এদের বউ নিয়ে কোন মাথা ব্যাথা আছে নাকি......... কি যে বলেন আপা। ভাগ্যবানের বউ মরে অভাগার গরু মরে
মরে তো ভালোই করেছে তার জন্য।
আমি এমনও জানি যে এক মন্ত্রী তার বউকে মেরে ফেলেছিল। কিন্তু তার বিচারতো দূরে থাক কোন মামলাই হয়নি।
১৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৫৪
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: নূর আলম হিরণ বলেছেন:তারা সেনাবাহিনীর হেফাজতেই ছিল ৫ আগষ্ট থেকে।
সেনাবাহিনীর প্রধানের একটি বক্তব্য ধরে অনেকেই এই কথা বলছে এবং সেটা হলে উনি ভালো কাজ করেছেন। নয়তো তাদের উপরে আক্রমণের সম্ভবনা ছিল। দোষীদেরও বিচার পাবার অধিকার আছে।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:৩২
সোহানী বলেছেন: অবশ্যই সবার বিচার পাবার অধিকার আছে। হোক সে সাবেক আইনমন্ত্রী।
২০| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:১১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: উনাকেও ধরেন উনিই সেই ধিক্কৃত দরবেশ
দেশের অর্থনীতির উপর কড়াল থাবা যার।
গোফ শ্মশ্রু শেভ করেছেন
দরবেশের বেশ ছেড়েছেন
পালানোর পথ খুঁজছেন তাই স্মার্ট ছদ্মবেশ।
উনি দুর্ণীতিবাজ-
উনাকে কি যায়না চেনা?
বৃদ্ধ বয়সে বিপদ থেকে বাঁচার জন্যে
উনি ছূড়ে ফেলেছেন দরবেশের ছদ্মবেশ
বাড়ি গাড়ি দামি পোষাক ছাড়ি
উনি ধরেছেন পথচারি জেলের বেশ
উনায় গ্রেফতার করেন তাড়াতাড়ি।
১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:৩৪
সোহানী বলেছেন: ঠিক বুঝলাম না, তাদের পালানোর কি আর কোন পথ খোলা ছিল না????
কি অদ্ভুতভাবে হিসাব নিকাশ পাল্টে গেল সব।
২১| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:০৭
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ‘অচিরেই জালিমরা জানতে পারবে, তাদের প্রত্যাবর্তনস্থল কোথায় হবে।’ (সুরা : শুআরা, আয়াত : ২২৭)
১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৭:৫০
সোহানী বলেছেন: কিন্তু এরা সময় থাকতে কোনভাবেই সেটা মানতে চায় না। যার কারনে পরিনতি ভোগ করে।
২২| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:২৮
করুণাধারা বলেছেন: ইউটিউবে একটা ভিডিও দেখছিলাম, সালমান রহমানের শখ দামি গাড়ি কেনার। তার ঢাকা এবং সিঙ্গাপুরের বাড়িতে অনেকগুলো গাড়ি রাখা আছে। কিন্তু তিনি চলাফেরা করতে পছন্দ করেন হেলিকপ্টারে, তার একটা ব্যক্তিগত হেলিকপ্টার আছে।
সেজন্য খটকা লাগছে! নৌকায় করে পালাতে হল কেন!!
তবে এভাবে পালানোর কারণ যাই হোক, এই দুই লোকের প্রতি মানুষের ঘৃণার প্রকাশ ঘটেছে আজকে আদালতে। মানুষ ডিম ছুড়ে মেরেছে ঝাড়ু মেরেছে। এই হাজার হাজার কোটি টাকা কি কাজে আসলো!!
১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৭:৫৫
সোহানী বলেছেন: এই হাজার হাজার কোটি টাকা দিয়ে কি সন্মান কিনতে পেরেছে?
পারেনি বলেই তাদেরকে ডিম ছুঁড়ে মারছে।
২৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: এমন পরিনতি স্বাভাবিক।
১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৭:৫৬
সোহানী বলেছেন: সে ধরা খেয়েছে। অনেকেই ভালো আছে।
২৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই ধরনের হাজার হাজার ছবি যুগে যুগে বিভিন্ন মাধ্যমে পাওয়া যাবে চাইলেই। সমস্যা হলো, এসব ছবি আমাদেরকে, সাধারন মানুষকে বিনোদিত করে, শংকিত করে, আন্দোলিত করে, কিন্তু যাদের এইসব থেকে শিক্ষা নিলে দেশ ও জাতি উপকৃত হতো, তারা কোন শিক্ষা নেয় না।
যুগে যুগে এই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটতেই থাকবে। এটাই আমাদের কপাল আর এদের পরিণতি!!!
১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৭:৫৮
সোহানী বলেছেন: মানুষ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয় না। নিলে যুগে যুগে এই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটতো না।
আজ বসে বসে মেয়ের সাথে সব স্বৈরাচারদের জীবনী দেখছিলাম। কিভাবে ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে মশার মতো মানুষ মেরেছে।
২৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:০৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী,
আপনাকে খুশি করার মতো একটি খবর দেই। সত্য মিথ্যে জানিনে। এক প্রতিষ্ঠিত ইউটিউবারের ভিডিওতে শুনলুম, তিনি বলছেন - দরবেশ বাবা গ্রেফতারের সময় ভয়ে পায়খানা করে দিয়েছিলেন। যারা তাকে গ্রেফতার করেছিলেন তাদের কাছে একটি লুঙি চেয়েছিলেন দরবেশ বাবা। সেটা তাকে দেয়া হয়নি, ঐ অবস্থাতেই তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে, হাত দড়ি দিয়ে বাঁধা হয়েছে।
দু'জনকেই ছিচকে চোরের মতো দেখাচ্ছে।
@ ইফতেখার ভূইয়া
ঘটনা যেভাবে, যাদের দ্বারাই ঘটুক না কেন, " ইট ইজ দ্য আলটিমেট রেজাল্ট দ্যাট কাউন্ট'স্ !"
১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:০৪
সোহানী বলেছেন: অন্য সবার যা হয়েছে কিন্তু দরবেশ এর এরকম ধরা খাওয়াটা অবাক লাগলো।
ও আমি বলে নেই, আমার একবার বেক্সিমকোতে জব অফার ছিল ফাইনান্স ম্যানেজার পোস্টে। তখন ধানমন্ডিতে অফিস ছিল। ইন্টারভিউতে অফিসে ঢুঁকার সময় আমাকে বলা হলো ডিরেক্টারের রুমে ঢুঁকার আগে সেন্ডেল খুলে ঢোঁকার জন্য। আমি হাসবো নাকি কাঁদবো বুঝি নাই। আমি সেন্ডেল খুলিনি। যাহোক, আমি জয়েন করিনি অফার লেটার পাওয়ার পরও। কারন যারা এরকম আচরন করতে পারে তারা ভবিষ্যতে কি করবে তা ভেবে শংকিত ছিলাম।
২৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:১৫
এক্সম্যান বলেছেন: এই ছবি খানা দেশের বড় বড় শহরগুলোর বিলবোর্ডে এক-দুই বছরের জন্য টানিয়ে রাখতে পারলে হত। যাতে অন্য নেতারা চলতি পথে বার বার এই ছবি দেখতে পায়।
১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:০৫
সোহানী বলেছেন: আমি সহমত জানাচ্ছি এ নিয়ে। এরকম কিছু বিলবোর্ড দরকার দেশে।
২৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:১৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এমন জীবেনর চেয়ে মরে যাওয়া ভালো।
১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:০৫
সোহানী বলেছেন: এটা একমাত্র সন্মানিত ব্যাক্তিরা বোঝে। চোর বুঝে না।
২৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:৪৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
প্রফেসর সাহেবের কোমলমতি লাঠিয়াল বাহিনীর কথা শুনলে কলিজায় আগুন ধরে যায়। কি যে জ্বালাময়ী ভাষণ
১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:০৯
সোহানী বলেছেন: সদ্য স্বাধীন হওয়া দেশের অনেক সমস্যা থাকবে। এরা এখনো বুঝে উঠতে পারছে না কি করবে। সময় বলে দিবে হবে।
২৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:০৪
জটিল ভাই বলেছেন:
আপা সুন্দর পোস্ট। কিন্তু মনে হচ্ছে শেষ আশাটা আপনার আশাই রয়ে যাবে.........
১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:১০
সোহানী বলেছেন: বাস্তবতা কতটুকু হবে সেটা হয়তো পরে হিসাব করবো, আপাতত আশা করতেতো কোন দোষ নেই।
৩০| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৩:৫৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: নিজাম ডাকাতদের মধ্যে বেশিরভাগেরই কোমরে দড়ির বাঁধন না লাগা পর্যন্ত হুঁশ হয় না। যাদের কদাচিৎ হয়, তারা প্রায়শ্চিত্ত করে এবং আউলিয়া হয়ে যায়।
আনিসুল হক এর পিতা সিরাজুল হক ছিলেন একজন স্বনামধন্য আইনজীবি। তার মত আইনজীবিদেরকে বিচারকরাও সম্মান করতেন। আনিসুল হক শুধু নিজেকেই ডিসগ্রেস করেন নাই, তার সম্মানিত পিতাকেও অসম্মানিত করেছেন।
গতকাল কুখ্যাত বিচারক মানিক এর একটা হাতেও রশি বাঁধা দেখতে পেলাম। তিনিও দোর্দণ্ড প্রতাপশালী ছিলেন আঠারো দিন আগেও। স্বৈরাচারের পতনের পর একজন বিচারক হয়েও ঘুষের বিনিময়ে তিনি বে-আইনীভাবে সীমান্ত পাড়ি দিতে চেয়েছিলেন। ব্যর্থ হয়ে কানাইঘাটের বনে জঙ্গলে লুকিয়ে ছিলেন। গাছ গাছালি'র আড়ালে মাটির উপরে একটা বড় কলাপাতা বিছিয়ে তার উপর শুয়ে ছিলেন। সচেতন জনগণ তাকে ধরে নিকটস্থ বিজিবি'র সীমান্ত ফাঁড়ির সদস্যদের নিকট হস্তান্তর করে। তার গলায় প্যাচানো রিং এর মত একটা কিছু ধরে একজন বিজিবি সদস্য দাঁড়িয়ে ছিল আর উৎসুক জনতা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছিল, ঠিক যেমন করে একজন ব্যাপারি তার গরুর গলার রশি ধরে দাঁড়িয়ে থাকে আর আগ্রহী ক্রেতারা গরুটিকে পর্যবেক্ষণ করে।
সালমান এফ রহমান এবং তার পরিবারের সদস্যদের রক্তে মিশে আছে ব্যাঙ্ক ডাকাতির টাকা, ব্যাঙ্কে রক্ষিত কোটি কোটি মানুষের আমানতের টাকা, শেয়ার বাজার থেকে লুণ্ঠিত কোটি কোটি টাকা। তাদের এ ঋণ তিনি এবং তারা জীবন দিয়েও পরিশোধ করতে পারবেন না।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৩
সোহানী বলেছেন: এই মানিক, আনিসুল আর সালমানের কোমড়ে দঁড়ির ছবি দেখে আমি অসম্ভব হতবাক হয়েছি।
একজন স্বনামধন্য আইনজীবির ছেলের আর কত টাকার দরকার ছিল?? সন্মান বড় নাকি টাকা?
জানি না মানুষের কত টাকা লাগে এক জীবনে। আমি চুরির টাকায় আমার ছেলে মেয়ে ফূর্তি করবে, তারপর আমাকে পাবলিক জুতা মারবে..... এরকম জীবনই মনে হয় তারা চেয়েছিল।
তাদের সন্তানদের প্রশ্ন করতে চাই, কেমন লাগছে তাদের? আমি নিশ্চিত তাদের এসবে যায় আসে না। তাদের বাপ জুতার বাড়ি খাচছে তাাতে তাদের বিন্দুমাত্র অনুশোচনা হয়তো নেই।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:১১
শেরজা তপন বলেছেন: আমি কল্পনায় দরবেশ বাবার এমন একটা ছবির কথা কল্পনা করছিলাম ( কি বেশে সে পালাতে পারে)। গতকাল তাকে তেমনই
বেশে দেখে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলাম!!! কি ভয়ঙ্কর পরিণতি - তবুও কেন কেউ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয় না???
বাংলাদেশের ইতিহাসে এই মানের শিল্পপতির হাতে হাতকড়া পড়ানো হয়নি কখনো- এটা নিশ্চিতভাবে একটা দৃষ্টান্ত।