![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
আচ্ছা আপনারা যারা নির্বাচন নির্বাচন কইরা কাপড় চোপড় নস্ট করতাছেন তাদেররে একটু জিগাই, এই ৫৪ বছর কি বা****টা ফালাইছেন??? (সরি ফর মাই ল্যাংগুইজ। বয়স যত বাড়ছে, ধৈর্য্য তত কমছে।)
১৫/১৬ বছরেতো আওয়ামী মাস্তানদের ভয়ে গর্তে, জেলে কিংবা গুম হতে দেখেছি আর বছরের পর বছর ঈদের পর আন্দোলনের হুমকি ধামকি দেখেছি। এক খালেদা জিয়ার মুক্তি ছাড়া আমি অন্তত কোন ইস্যু দেখি নাই। এই যে এতো গুম খুন লুটপাট হইছে, দলের লোকদের মেরে পুঁতে গুম করছে এ নিয়ে কোন মাথাব্যথা দেখিনি। ধরুন এক ইলিয়াস আলীর কথাই বলি। তারে যে গুম খুন করছে তা নিয়ে আপনারা কি করছিলেন?? এই যে আবরারকে এভাবে নৃশংসভাবে খুন করলো আপনারাতো টু শব্দটা করেন নাই। এখন নির্বাচন নির্বাচন কইরা পাগল হইয়া যাইতেছেন। কই তখনতো নির্বাচন নিয়া মুখ থেইকা একটা শব্দই বের হই নাই। বছরের পর বছর তামাশার নির্বাচন সহ্য করছেন।
আচ্ছা সব বাদ, ক্ষমতা থাকাকালীন আপনারা কি করছেন দেশের জন্য? আমরাতো সেই তারেক সাহেবের বন্ধূ মামুনের দূর্নীতির ফিরিস্তি দেখছি, হাওয়া ভবনের নাটক দেখেছি আর বিরোধী দল হিসেবে আওয়ামী মান্তানদের হরতাল জ্বালাও পোড়াও ঘেরাও আর ধ্বংসজজ্ঞ দেখেছি দিনের পর দিন। কিন্তু আপনাদেরকে কখনই সাধারণ মানুষকে বাঁচাতে কোন পদক্ষেপ নিতে দেখিনি। সাধারন মানুষের জন্য কি করেছেন বা ভবিষ্যতে করবেন তা নিয়ে কখনো কোন স্পষ্ট এজেন্ডা, পরিকল্পনা কখনই দেখি নাই। আগামী ৫০/১০০ বছর পর দেশকে কোথায় নিয়ে যাবেন বা কি পরিকল্পনা আছে তা নিয়ে কোন কিছুই দেখিনি।
আসল কথা হইলো ১৫ বছর ক্ষমতার বাইরে থাইকা আপনারা ক্ষমতার জন্য পাগল হইয়া গেছেন। কোন রকমে ছলে বলে কৈাশলে ক্ষমতায় বইসাই আমাদের পাছায় কইস্যা একটা লাথি দেয়ার ব্যাবস্থা করবেন। এদিকে আকাশে বাতাসে শুনলাম পাশের দেশ নাকি আপনাগো লগে লাইন লাগাইছে। যেগুলা গর্তে ঢুঁকছে সেইগুলা নাকি টাকার বস্তার লোভ দিতাছে। আপনারাতো দেখি এখন পুরাপুরি খাই খাই পার্টির সদস্য।
আবার ওই দিকে জামাতি রগকাটা শিবির ক্ষমতার ভাগ নিতে শুরু করছে নর্তন কূর্দন। যারে তারে শাহবাগী ট্যাগাইবো, তারপর মেয়েগো ওড়না নিয়া টানাটানি করবো, মাহরম নাকি কি এক জিনিস আছে ওইটা নিয়া নাচানাচি করবো, মাইয়াগুলা সিগারেট টানলো নাকি গান্জা টানলো তা নিয়া কাপড় নস্ট করবো ............।
ওইদিকে আবার পুরোনো পাপীরা নতুন বোতলে ঢুঁকার চেস্টায় মগ্ন। কাদের সিদ্দিকি সাহেব জামাতী আমিররে চুম্বন করিয়া নিজের পুরোনো পাপ মোচন করিবার তীব্র চেস্টা চালাইয়া যাইতেছে। ডান বাম সেক্যুলার সব মিলিয়া মিশিয়া খিচুঁড়ি উৎপাদনের আপ্রান চেস্টা চালাইতেছে।
বাহ বাহ্ বাহ্.......... বাচ্চাগণ তালিয়া বাজাও সব কাউয়া আবার একসাথ হইছে।
এখন শুনেন গত কয়েক মাসের ফিরিস্তি ড: ইউনুস সরকার কি কি করছে?
- সারা বিশ্বে বাংলাদেশের যে জঘন্য ভাবমূর্তি ছিল ড: ইউনুস সাহেব তা রাতারাতি পাল্টে ফেলেছেন। বিদেশের মাটিতে আমাদের প্রতি সন্মান বেড়েছে। তাইতো ইউএসএআইডি সাহায্য বন্ধ হলেও কানাডা আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। ইউএসএর এর নিষিদ্ধ দেশের মাঝে বাংলাদেশের নাম নেই। এমন কি সারা বিশ্ব থেকে অনেক দেশের মানুষকে হাত-পা বেধেঁ ফেরত পাঠালেও বাংলাদেশ এখনো তা ফেইস করেনি।
- সারা বিশ্ব থেকে বিলিয়ন ডলারের বিনিয়গের প্রতিশ্রতি পেয়েছে। যা শুরু হবে এবং তা হলে দেশের কর্মসংস্থান হবে অসংখ্য।
- স্টারলিংক খুব শীঘ্রই দেশের প্রযুক্তি খাতকে আমুলে পরিবর্তন করবে। তা নিয়ে কাজ শুরু হয়ে গেছে।
- জাতিসংঘের মহাসচিবকে নিয়ে রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের পথে এগিয়ে যাচ্ছেন।
- চীনের সাথে সম্পর্কের নতুন মাত্রা শুরু হয়েছে। অনেক অমিমাংসিত বিষয় যা এতো বছর শুধু আমরা ভারতের স্বার্থই দেখেছি তা বন্ধ হবে।
- অনেক দেশের ভিসা অফিস ভারত নয় আমাদের দেশে হবে।
- অনেক আমদানী আমরা শুধুমাত্র ভারতের দিকে হা করে বসে থাকতাম। আর তাহারা আমাদের পাছায় লাথি মারার কোন সুযোগই ছাড়তো না। এখন ভারত নির্ভরতা থেকে আমরা সরে আসছি।
- দ্রব্যমূল্য বাড়ার পরিবর্তে কমাতে সাহায্য করেছেন।
এরকম আরো অনেক সাফল্যের পালক আছে ড: ইউনুস সাহেবের মুকুটে। এই ভদ্রলোক মাত্র সাত মাসেই এতো কিছু করছে। এইবার বলেন গত ৫৪ বছরের কি বা.....টা ফালাইছেন।
আরো শুনেন, ড: ইউনুস সাহেব ক্ষমতায় বসেই লন্ডনে ৩৬৫ বাড়ি বা আম্রিকায় দ্বীপ কেনার জন্য পাগল হয় নাই। দেশের টাকা পাচারের জন্য নিত্য নতুন পথ ধরেন নাই। বা ভারত বা লন্ডনে বইসা বুলি কপচায় নাই। আমার বাবা বা স্বামীর স্বপ্ন বইলা চিল্লায় নাই। উনি সত্যিকারের দেশের জন্য কিছু করার চেস্টায় আছেন, সত্যিকারের দেশ গড়ার চেষ্টায় আছেন।
আপনারা যাদের দেশের উন্নয়নে চুলকাচ্ছে হয় তারা ভারতের দালাল নয় লুটপাটের ভাগীদার। আর তা না পেয়ে আপনারা পাগলা কুত্তা হয়ে আছেন। আপনাদের আমরা হাড়ে হাড়ে চিনি।
দেশটা আপনের না, দেশটা কারো বাপের না, দেশটা কারো স্বামীর না, দেশটা পাকিস্তান বা ভারতপন্থীদের না। দেশটা আমার দেশটা আপনার। এ দেশ বাঁচলে আমি বাঁচবো, আপনি বাঁচবেন, আমাদের সন্তানরা বাঁচবে।
যখন সময় হবে নির্বাচন হবে, ক্ষমতার হালুয়া রুটি বন্টন হবে। আপাতত: আসুন আমরা সবাই একযোগে দেশটা গড়ায় হাত লাগাই। নির্বাচন নির্বাচন নামে ফাজলামো বন্ধ করি।
ভালো থাকুন।
বি:দ্র: নীচে কিছু ভিডিও শেয়ার করলাম। সময় থাকলে দেখতে পারবেন, খারাপ লাগবে না।
সোহানী
মার্চ ২০২৫
Enjoy the video
Enjoy the video
Enjoy the video
সবার শেষে স্মরণ করছি এক সময়ে ব্লগের প্রান কান্ডারী অথর্বকে। এমন প্রতিভার মৃত্যু আমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছে। রাজনীতি তাঁর জীবনকে শেষ করে দিয়েছে, তাঁর পরিবারকে পথে বসিয়েছে। অথচ তাঁর মেধার পরিচর্যা করলে কোথায় যেতে পারতো এ ছেলেটি। হায় আমাদের রাস্ট্র!! এমন কিছু যেন আর কারো জীবনে না ঘটে।
২| ১৭ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:১৭
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: দেশটা এখন আমার আপনার সবার বাপের বলেই যে যার মতো চলছি। এত খুন-ধর্ষণ চলছে। চাঁদাবাজি করছে। কে কাকে কী বলবে? মেট্রোরেলে কর্মবিরতি চলছে। টিকেট ছাড়াও ভ্রমণ করা যাচ্ছে। ভর্তুকি কে দেবে? ক্ষমতায় বসেই নিজের ৬৬৬ কোটি টাকা কর মওকুফ করে দেওয়া, গ্রামীণ ব্যাংকে ৫ বছরের জন্য করমুক্ত সুবিধা দেওয়া ইউসুফ সরকার? এখন এতই স্বাধীনতা এসেছে যে হিজবুত তাহরীরের মতো জঙ্গি সংগঠন প্রকাশ্যে মিছিলের সুযোগ পায়। স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত দেশের নীতিনির্ধারক। বন্ধু শহীদুলের বউকে ৫০১ নম্বর রুমে নিয়ে হেফাজত করা মামুনুল আমাদের দ্বীনপর সবক দেয়। ইচ্ছেমতো দাগি আসামিরা মুক্তি পাচ্ছে।
৩| ১৭ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৪৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: আপু, মেজাজ চরম খারাপ হচ্ছে বিএনপির কান্ড কারখানায়। ক্ষমতার জন্য পাগল হয়ে উঠেছে। ক্ষমতায় যাবার আগেই শুরু হয়ে গেছে তাদের চাঁদাবাজী, টেন্ডারবাজী । মির্জা আব্বাস হুংকার দিয়েছে যে , ডঃ ইউনুস যেসব সংস্কার প্রস্তাব করছেন , তারা ক্ষমতায় গেলে তা সংশোধন করবে!! অর্থাৎ লুটেরা রাজনৈ্তিক বন্দোবস্তের কোণ পরিবর্তন হবে না।
ডঃ ইউনুসই এখন একমাত্র আশা। অনলাইনে একটা ইভেন্ট চলছে যে, ডঃ ইউনুসকে অন্তত পাঁচ বছরের জন্য ক্ষমতায় রাখা হোক। আশা করি ডঃ ইউনুস দেশের স্বার্থে ক্ষমতা জোড়পুর্বক ধরে রেখে নষ্ট রাজনীতির একটা পার্মানেন্ট ফয়সালা করবেন। বেশি করে ডঃ ইউনুসের পক্ষে পোস্ট লিখুন আপু।
৪| ১৭ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:২৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী,
জব্বর একটা লেখা হয়েছে। ++++++++++
বিএনপি গত ১৮ বচ্ছর কেবল খালেদা জিয়ার মুক্তি আর চিকিৎসার জন্যে বিদেশে পাঠানোর আওয়াজ তোলা ছাড়া আর কোনও আন্দোলনই করেনি জনগণের দাবী-দাওয়া নিয়ে। রাগ হওয়াই স্বাভাবিক। ৫৩ বচ্ছর ধরে ধৈর্য্যের পরীক্ষা দিতে দিতে সাধারণ পবলিকের ধৈর্য্যই শেষ। সব সাধারণ পাবলিক যদি দেশজুড়ে একসাথে লুটেরা আর হালুয়া-রুটির ভাগ চাটা রাজনৈতিক দলগুলোর বিরূদ্ধে এইভাবে সমস্বরে গালাগালি করতো তবে তার প্রতিধ্বনী ১০০ বছ্ছর পর্য্যন্ত শোনা যেতো।
ইফতেখার ভূইয়ার মতো আমিও বলি --- আগামী পাঁচ বছরেও নির্বাচনের দরকার নাই। আগে আগাছা পরিষ্কার তারপর নির্বাচন।
ঘুণপোকায় খাওয়া দেশের প্রতিটি সেক্টরের সংষ্কার ছাড়া লুটেরা রাজনৈ্তিক বন্দোবস্তের কোণ পরিবর্তন হবে না। ঢাবিয়ান এর এমন বক্তব্যের সাথে এক্কেবারে সহমত।
৫| ১৭ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:৩০
নতুন বলেছেন: বৈষম্য, দূনিতির পথ বন্ধ করতে আপত্তি কোন ভালো মানুষের থাকতে পারেনা।
বিএনপি ঈদের পরে আন্দোলন করতে চেয়েছে তাই নিবার্চনও ঈদের পরেই হতে হবে।
সরকার আইন পরিস্থিতির উন্নতিতে কাজ করছে, অনেক বেশি অপরাধী গ্রেপ্তার হচ্ছে। এখন দূনিতির বিরুদ্ধে অভিজান শুরু করতে হবে।
চীন, জাপান, মধ্যপ্রাচ্যের নেতাদের সাথে কথা বলে বেশি করে বিনিওগ নিয়ে আসুক ড: ইউনুস।
ভারতও চাইছে ড:ইউনুস চলে যাক। তারা উনার সাথে পেরে উঠছেন না। বিএনপিকে চাপে রাখতে ভারতের সুবিধা বেশি হবে।
৬| ১৭ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:৩২
নতুন বলেছেন: ১৫/১৬ বছরেতো আওয়ামী মাস্তানদের ভয়ে গর্তে, জেলে কিংবা গুম হতে দেখেছি আর বছরের পর বছর ঈদের পর আন্দোলনের হুমকি ধামকি দেখেছি।
কোন ছাত্রদলের প্রেসিডেন্টকে দেখলাম বলছে ওসিকে আসতে, উনি থানায় যেতে পারবেনা। পরের দিন পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে।
বিএনপি ক্ষমতায় এলে ওসি উনার অফিসে গিয়ে সালাম দিয়ে আসতে হবে।
৭| ১৭ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:৩৯
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: চোখ বন্ধ রাখার সুবিধা অনেক। দেশে কী রকম অরাজকতা চলছে, চোখ বন্ধ রাখলে বোঝা যায় না।
৮| ১৭ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১১:৪২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
নির্বাচন হলে আবার সেই পুরনো চেহারা দেখবে দেশ। হায়! দেশ, হায়! অভাগা বাংলার বাঙালি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ৯:৪৪
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: অত্যন্ত সময়োপযোগী পোস্ট লিখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। বেশ কয়েকদিন ধরেই এমন একটা কিছু লিখতে চাচ্ছিলাম, হয়ে ওঠে নি। অভ্যুত্থানের পরে তেনারা ঘুম থেকে জেগে উঠেছে হালুয়া-রুটি খাওয়ার জন্য। স্বাধীনতার পর থেকে এই দুটো দল দেশকে ঠুকরে ঠুকরে খেয়েছে শকুনের মতো। এখন আবার এসেছে নির্বাচনের দাবী নিয়ে। আমি বলি আগামী পাঁচ বছরেও নির্বাচনের দরকার নাই। আগে আগাছা পরিষ্কার তারপর নির্বাচন। এরা এসেই শুরু করবে, স্বাধীনতার ঘোষক আর ঘরের তোষক নিয়ে চিৎকার-চেঁচামেচি। রাস্তা-ঘাট বন্ধ করে শোক দিবস আর জন্মদিন পালন। চার আনা পয়সার জ্ঞান নেই যে দেশকে কিভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়, সুতরা জনগণের টাকা চুরি-চামারি করে বিদেশে বাড়ি-ঘর করাই এদের মূলমন্ত্র। একজনতো লণ্ডনে বসে বসে বক্তৃতা দেয়া শুরু করেছে দেশ কিভাবে চলবে তার জ্ঞান বিলাচ্ছে। এগুলোর শেষ হওয়া প্রয়োজন, তার চেয়ে বেশী প্রয়োজন তথাকথিত এইসব বুড়ো রাজনীতিবিদদের অবসরে পাঠানো নয়তো চৌদ্দ শিকের ভেতর পাঠানো। এদের দিয়ে চুরি-চামারি ছাড়া ভালো কিছু আশা করা সম্ভব নয়। ধন্যবাদ।