![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবন মানে শুধুই যদি প্রাণ রসায়ন/ জোছনা রাতে মুগ্ধ কেন আমার নয়ন। [email protected]
উপকথার অবিনাশী এক আগুনপাখির নাম ফিনিক্স । উপকথামতে ওই আগুনরঙা ফিনিক্স পাখিটি নাকি ৫০০ বছর বেঁচে থাকত । তারপর? তারপর জীবনের একেবারে শেষ প্রান্তে এসে পাখিটি দারুচিনি, গন্ধরস প্রভৃতি সুগন্ধী উদ্ভিদ দিয়ে তৈরি করত একটি নীড়, তারপর সে নীড়ে ধরিয়ে দিত আগুন... নীড়সহ ফিনিক্স পাখিটি পুড়ে ছাই হয়ে যায় ...না, এখানেই সব শেষ নয়, কারণ ভস্মিভূত ছাই থেকে আবার জেগে ওঠে আরেকটি অগ্নিবর্ণ ফিনিক্স পাখি। নতুন পাখিটি তারপর সে ছাই জড়ো করে হেলিওপোলিস নামে প্রাচীন মিশরের একটি নগরে যেত সেখানকার সূর্য দেবতাকে শ্রদ্ধা জানাতে;- এমনই বিচিত্র স্বভাব আগুনপাখি ফিনিক্স-এর ...এই কারণে মনে প্রশ্ন জাগে - আমাদের পূর্বপুরুষরা এমন এক বিচিত্র পাখির কল্পনা কেন করেছিল ... যে আশ্চর্য আগুনপাখিটির উল্লেখ রয়েছে প্রাচীন মিশর থেকে শুরু করে প্রাচীন চিনের উপকথায় ... এবং আধুনিক ইউরোপ- আমেরিকার তরুণ-তরুণীরা শরীরে যে পাখিটির উল্কি আঁকে আজও...
আগুনপাখি ফিনিক্স এর ইমেজ অত্যন্ত সদর্থক ও মঙ্গলময়। এই পাখির অনুষঙ্গে কোনও নঞার্থক ভাব নেই
মানবসভ্যতায় ঠিক কখন ফিনিক্স পাখির কল্পনা করা হল? তা কি দিনক্ষণ গুণে বলা যায়? তবে ফিনিশিয় সভ্যতাই নাকি প্রথম ফিনিক্স পাখির কল্পনা করেছিল। গ্রিক ভাষায় phoenix মানে ‘দি ব্রিলিয়ান্ট ওয়ান’ কিংবা পার্পল বা লাল এবং নীলের মিশ্রণে সৃষ্ট রং। এভাবে ফিনিশিয় (Phoenicia) সভ্যতা আর ফিনিক্স পাখির গ্রিক নামের মধ্যে একটি যোগসূত্র পাওয়া গেল। মজার কথা হল, গ্রিকরা ও রোমানরা ফিনিক্স পাখিকে ভেবেছিল ময়ূর বা ঈগলের মতো । তারা বাস্তববাদী বলে কাল্পনিক কিছু ভাবতে পারছিল না? ফিনিশিয় সভ্যতা প্রথম ফিনিক্স পাখির কল্পনা করলেও অন্যান্য সভ্যতার ধর্মীয় পুরাণে বৃহৎ পাখির উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায় । যেমন, ভারতে দেবতা বিষ্ণুর বাহন গরুড়। একটি কিংবদন্তী মতে, ফিনিক্স পাখি ৫০০ বছর ভারতে থাকত তারপর আবার মধ্যপ্রাচ্যে চলে যেত।
পার্পল রঙের হিরণ
প্রাচীন মিশরে ফিনিক্স পাখিকে বলা হত বেনু বা বেন্নু।মিশরীয় ধর্মে এই বেনু পাখি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। আসলে বেনু হল এক ধরণের পার্পল হিরণ। নীল নদের প্লাবনের সময় নীল রঙের সুন্দর এই পাখিটি আশ্রয় নেয় উঁচু জায়গায় । তখন মনে হয় পানিতে সূর্য ভাসছে। (কী অদ্ভূত সুন্দর কাব্যিক ভাবনা মানুষের!) এই কারণে এ পাখির নাম হয়েছে ‘উদিত জন’ বা ‘দি অ্যাসেন্ডিং ওয়ান’ মানে, যা উঠছে, যা মনে করিয়ে দেয় সূর্য দেবতা ‘রা ’ কে। প্রাচীন মিশরে আত্মাকে বলা হত, ‘বা’। বেনু পাখিকে সূর্য দেবতা ‘রা ’ এর আত্মা মনে করা হত। এভাবেই পার্পল হিরণ পাখিটির নাম হয়, বেনু বা বেন্নু। হেলিওপোলিস মানে সূর্যের নগরী। এটি প্রাচীন মিশরে অবস্থিত ছিল। প্রাচীন হেলিওপোলিস নগরে অধিবাসীরা বেনু পাখি কে ভীষণ শ্রদ্ধা করত।
মানচিত্রে হেলিওপোলিস।
হেলিওপোলিস নগরের উপকথা অনুযায়ী, বেনু পাখির জন্ম আগুন থেকে। কোন্ আগুন? হেলিওপোলিস নগরে দেবতা রা-এর উপাসনালয়ের প্রাঙ্গনে এক পবিত্র গাছ ছিল। সেই পবিত্র গাছের নাম ‘জসদ’। সেই গাছটিই পোড়ানো হলে বেনু পাখির জন্ম হয়। অন্য এক মিশরীয় বর্ণনায় উল্লেখ রয়েছে, বেনু পাখি দেবতা ওসিরিস এর সঙ্গে সর্ম্পকিত, যিনি একদা পাখিটিকে পুনুরুজ্জীবিত করেছিলেন। বেনু নাকি ওসিরিস দেবতার পবিত্রতম হৃদয় থেকে উত্থিত হয়েছিল। এখানে আমরা এক উত্থানের ধারণা পাই, যে ধারণাটি ফিনিক্স পাখির একটি মূল বৈশিষ্ট্য।
ফিনিক্স রাইজিং । আধুনিক ইউরোপ- আমেরিকায় এই ধারনাটি বেশ জনপ্রিয়।
তা, ফিনিক্স দেখতে কেমন?
ফিনিক্স দেখতে অপূর্ব সুন্দর। এর পালক ও পুচ্ছ সোনালি ও টকটকে লাল রঙের। কেননা, লাল রং সূর্যর প্রতীক।
এ অলীক উত্থান যেন জীবনেরই জয়গান ...
ফিনিক্স পুর্নজন্ম ও নিরাময়ের প্রতীক। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের পর নতুন জীবনের দিকনির্দেশনা। আগে একবার বলেছি, প্রথম ফিনিক্স পাখির কল্পনা করেছিল ফিনিশিয় সভ্যতা । বাইবেলকথিত নূহ নবীর আমলের প্লাবনের কথা ঐ অঞ্চলে ব্যাপক ভাবে সুপরিচিত ছিল। ভয়াবহ প্লাবনের পরে ঐ অঞ্চলে জীবনের যে নবযাত্রা সূচিত হয়েছিল -তারই রূপক হয়ে ওঠেনি তো ফিনিক্স পাখি? বিষয়টি নিয়ে অবশ্যই ভাবা যায়।
পশ্চিম গোলার্ধে ফিনিক্স পাখির প্রথম উল্লেখ করেন প্রাচীন গ্রিসের কবি হেসিওদ (খ্রিস্টপূর্ব ৭০০) । হেসিওদ তাঁর কবিতায় ধাঁধার মত করে লিখেছেন-
A chattering crow lives out nine generations of aged men,
but a stag's life is four time a crow's,
and a raven's life makes three stags old,
while the phoenix outlives nine ravens,
but we, the rich-haired Nymphs
daughters of Zeus the aegis-holder,
outlive ten phoenixes.
পারস্যের ফিনিক্স। পারস্যের উপকথায় ডানাওয়ালা পাখিসদৃশ জীবের কল্পনা করা হয়েছে; এর নাম সিমুর্গ। সিমুর্গ অতি বৃহৎ ও প্রাচীন। ফরিদউদ্দীন আত্তারের ‘কনফারেন্স অভ বাডর্স’- এ পাখিদের নেতা হিসেবে আমরা সিমুর্গকে দেখতে পাই। মহাকবি ফেরদৌসীর ‘শাহনানামায়’ সিমুর্গ পাখির উল্লেখ রয়েছে।
চিনের ফিনিক্স ফেঙহুয়াঙ।
ফিনিক্স-এর মতোই চিনের উপকথার পাখির নাম ফেঙহুয়াঙ । চিনের সমাজে সবচে পপুলার হল ড্রাগন। ড্রাগনের পরই জনপ্রিয় ফেঙহুয়াঙ । ফেঙহুয়াঙ চিনের সাম্রাজ্ঞী ও নারীর প্রতীক এবং ড্রাগনের কাউন্টারপার্ট। ফেঙহুয়াঙ কে মনে করা হয়, পাখিদের নেতা। চিনের প্রখ্যাত লেখক লাম কাম চুয়েন ফেঙহুয়াঙ প্রসঙ্গে বলেন, "... A mythical bird that never dies, the phoenix flies far ahead to the front, always scanning the landscape and distant space. It represents our capacity for vision, for collecting sensory information about our environment and the events unfolding within it. The phoenix, with its great beauty, creates intense excitement and deathless inspiration."
শুধু চিন কেন ইউরোপেও ফিনিক্স পাখি জনপ্রিয়। ৭০০ খ্রিস্টপূর্বে প্রাচীন গ্রিসের কবি হেসিওদ যার সূচনা করেছিলেন। এমন কী আধুনিক ইউরোপেও ফিনিক্স পাখি খুবই জনপ্রিয় একটি থিম। ইউরোপের গল্প কথায়, কবিতায় ফিনিক্স পাখির ছড়াছড়ি। হ্যারি পটারের স্রষ্টা জনপ্রিয় লেখিকা জে .কে. রাওলিঙ তাঁর বইয়ে ফিনিক্স পাখির এক নতুন মাত্রা যোগ করেছেন। রাওলিঙ এর মতে, ফিনিক্স কেবল ৫০০ বছর পর ফিরেই আসে না ... চোখের জলে অন্যের জীবনও বাঁচায়!
জয়তু রাওলিঙ!
তখন একবার বলেছি, আগুনপাখি ফিনিক্স এর ইমেজ অত্যন্ত সদর্থক ও মঙ্গলময়। এই পাখির অনুষঙ্গে কোনও নঞার্থক ভাব নেই!
নিচের দুটি উল্কিতে আধুনিক ইউরোপে ফিনিক্স পাখির জনপ্রিয়তা প্রতিফলিত হয়েছে।
যুগ যুগ ধরে মানবীয় শিল্পে ফিনিক্স পাখির ছাপ পড়েছে
এমন কী উত্তরাধুনিক বিমূর্ত শিল্পেও
এ আলোচনার প্রারম্ভে আমি প্রশ্ন রেখেছিলাম ... আমাদের পূর্বপুরুষরা এমন এক বিচিত্র পাখির কল্পনা কেন করেছিল ... যে আশ্চর্য আগুনপাখিটির উল্লেখ রয়েছে প্রাচীন মিশর থেকে শুরু করে প্রাচীন চিনের উপকথায়...উত্তরটি খুঁজতে হবে ফিনিক্স পাখির প্রতীক। ফিনিক্স পাখি কিসের প্রতীক? পাখিটি পুর্নজন্ম, নিরাময়, ধ্বংসের পরও বেঁচে থাকার আকাঙ্খা এবং অমরত্ম তথা দীর্ঘ জীবনের প্রতীক। উপরোন্ত, ফিনিক্স পাখি শীতল কুয়ার ধারে বাস করত, সকালে আসত কুয়ার কাছে, গোছল করত, গাইত গান । এত সুন্দর পাখি আর এত সুন্দর তার কন্ঠস্বর যে সূর্যও নাকি সে গান শোনার জন্য থেমে যেত। পাখিটি কখনও আহত হলে নিজেই সারিয়ে তুলতে পারে। সূর্যর অস্ত যাওয়া ও উদয় হওয়া মানবজীবনের জীবন-মৃত্যুর রূপকও বটে। তবে জীবনদাতা সূর্য ও ফিনিক্স পাখি উভয়ই শান্তির প্রতীক। ভোর মানেই শান্তি। কোনও কোনও বলা হয়েছে ফিনিক্স বাস করত শিশির বিন্দুর ওপর (কী সুন্দর কল্পনা!) এবং কারও ক্ষতি করত না। বরং এর নিরাময় শক্তি ও অশেষ শক্তি দুর্ভোগের অবসান ঘটাত। আসলে মানুষ সারা জীবনই অমৃতসুধা খুঁজেছে। একটা কথা মনে রাখতে হবে যে মিশরে ফিনিক্সপাখিটি সূর্য দেবতার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। সূর্যই পৃথিবীতে সম্ভব করেছে জীবন, যে জীবণ কল্যাণকর। যে কারণে, ফিনিক্স পাখি সূর্যের প্রতীক হওয়ায়, আগেও একবার বলেছি, ফিনিক্স পাখির ভাবমূর্তিতে অমঙ্গলের চিহ্ন বিন্দুমাত্র নেই। প্রাচীন মিশরে ফিনিক্স হল সূর্যর প্রতীক। আমরা জানি পৃথিবীর আয়ূ সূর্যের অবস্থানে জন্যই সম্ভবপর হয়েছে। কোনওদিন সূর্য ধ্বংস হলে পৃথিবীও ধ্বংস হবে। প্রাচীন মিশরের মানুষ এই তথ্যটি জানত? তারা চায়নি সূর্য ধ্বংস হোক। আমার মনে হয়, ফিনিক্স পাখির রুপায়নের মধ্য দিয়েই মানুষের এই ইচ্ছের প্রতিফলন ঘটেছে।
তথ্যসূত্র: ফিনিক্স পাখি সম্বন্ধে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের প্রাপ্ত তথ্যাদি।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০০
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫০
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: খুব ভালো লাগলো ভাইয়া। অকে তথ্য জানলাম।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০০
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৩
রাজসোহান বলেছেন: অসাধারণ ভালো লাগা +
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০০
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৬
শিরীষ বলেছেন: আমার মনে হয় প্রত্যেকেই প্রচ্ছন্ন ভাবে হলেও এই পৃথিবীতে ফিরে ফিরে আসতে চায়। এই অদম্য চাওয়া থেকেই মাঙ্গলিক ফিনিক্স এর কল্পনা। সুন্দর কিছু পড়লাম, যথারীতি।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০১
ইমন জুবায়ের বলেছেন: শেষটায় এভাবে যদি লিখতে পারতাম!
৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৯
শামীম শরীফ সুষম বলেছেন: দারুণ লাগলো । লেখককে ধন্যবাদ
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০১
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৫
কানিজ বলেছেন:
চমৎকার তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্ট । এই আশ্চর্য পাখিটি নিয়ে ছিল
আমার অসম্ভব কৌতুহল । ভালো লাগলো ।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৯
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৫
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন: দারুন হৈসে আপনার বর্ণনা। আমিও একবার লেক্সিলাম!!
Click This Link
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন: দেখতেছি।
৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৫
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: আমি হ্যারি পটার এর বইয়ে জেনেছি প্রথম ফিনিক্স এর কথা।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: আচ্ছা।
৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৬
ভিয়েনাস বলেছেন: ইউরোপে এই পাখির ব্যাপক উল্কি দেখে ভাবতাম পাগলের দল এ কেমন পাখি একেঁ রাখে,,, জাতীয় প্রতীক হিসাবেও এর ব্যবহার দেখি। আগে জানতাম না। আপনার লিখাটা পড়ে জানলাম এবং বেশী কিছু জানলাম।
ভালো লাগলো।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৯
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ফিনিক্স এর ইমেজ খুব পজেটিভ। তাই ...
অনেক ধন্যবাদ।
১০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪০
সুরঞ্জনা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। যুগে যুগে মানুষ অমরত্বের সন্ধান করেছে। তাই ফিনিক্স পাখির পুনর্জীবন
পাওয়ার মাঝে মানুষের পুনর্জন্মের ইচ্ছাই প্রকাশ পায়। ভিষন ভালো লাগায় আচ্ছন্ন হলাম।
ধন্যবাদ ইমন।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
১১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫১
মাসুদুল হক বলেছেন: আপনার প্রতিটা পোস্টই প্রিয়তে নেয়ার মত...তাই বার বার না করে আপনার ব্লগ feed দিয়ে সাবসক্রাইব করে রেখেছি
এই পোষ্ট পুরোটা পড়িনি, পড়ে সময় করে পড়ব।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ঠিক আছে। ধন্যবাদ।
১২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
সায়েম মুন বলেছেন: ভাল লাগল ইমন ভাই!!
ফিনিক্স পাখি সম্পর্কে অনেক তথ্য জানতে পারলাম!!!
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৮
পাপী বলেছেন: ++
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:০৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:১১
শায়মা বলেছেন: পাখিটি পুর্নজন্ম, নিরাময়, ধ্বংসের পরও বেঁচে থাকার আকাঙ্খা এবং অমরত্ম তথা দীর্ঘ জীবনের প্রতীক।
ফিনিক্স আমার প্রিয় পাখি।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:১৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: তাই?
১৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:১৬
রি য়া দ বলেছেন: আবার আসিব ফিরিয়া...ফিনিক্স হইয়া..
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:১৭
ইমন জুবায়ের বলেছেন:
১৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:২১
তাশমিয়া বলেছেন: ভাল।শেষ প্যারাটা বেশিই ভাল লাগল।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:২৭
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:২৯
মরিচীকা ছায়া বলেছেন: আমারে তুমি অশেষ করেছ,এমনি লীলা তব
ফুরায়ে ফেলে আবার ভরেছ
জীবন নব নব
ভাইয়া,এই কথা গুলো আমার প্রফাইলের থীম ওয়ার্ডস।আপনার লেখা টা পড়ে মনে হল কথাগুলো তাহলে ফিনিক্স পাখি কে নিয়ে লেখা।খুবি চমৎকার লেগেছে ভাইয়া।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৩৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: আমারে তুমি অশেষ করেছ,এমনি লীলা তব
ফুরায়ে ফেলে আবার ভরেছ
জীবন নব নব ...
আসলেই ...
১৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:২৯
শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: ++++
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৩৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: আমারে তুমি অশেষ করেছ,এমনি লীলা তব
ফুরায়ে ফেলে আবার ভরেছ
জীবন নব নব
১৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৪১
নার্ডী বয় বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা করেছেন++++
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৫৩
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
২০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:০৬
পুশকিন বলেছেন: ভাইয়া এক কথায় চমৎকার।।।।
আপনার শেষের দিকের কথা গুলোর সাথে এক মত।ফিনিক্স কে এখন মনে হচ্ছে Arnold Toynbee এর Adversity theory এর প্রাচীন কন রূপ।।।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:০৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ।
অনেক ধন্যবাদ।
২১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:১৯
জামাল ঊদ্দিন বলেছেন: ফিনিক্স পাখি আমার কাছে খুব প্রিয় চরিত্র এমনি এই ব্লগে আমার প্রথম পোষ্টটাই ছিল ফিনিক্স পাখি নিয়ে ..
প্লাস সহ প্রিয় ...
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:২৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
২২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:০৬
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ১৩ কে ১৪ করে দিয়েছি। খুব ভালো হয়েছে লেখাটি
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:২৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন:
২৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:০৬
সোমহেপি বলেছেন: আমার ফিনিকস হইতে মন চায়
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:২৫
ইমন জুবায়ের বলেছেন:
২৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৩১
শয়তান বলেছেন: এই উপকথার বিস্তার অন্য মহাদেশগুলোতে ছড়ায়নি কেন? অথচ ছড়ানোরইতো কথা ছিল
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৩৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: আফ্রিকা, মিশর অর্থে, মধ্যপ্রাচ্য, গ্রিস, পারস্য, ভারত ও চিনে তো ফিনিক্স পাখির ধারণা রয়েছে।
২৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৩২
খোশনবীশ বলেছেন: মানুষও কি ফিনিক্স নয়। প্রতিদিন তার সত্তার ক্ষয় হয়, প্রতিদিন সে ক্ষয় পূর্ণ হয়। এভাবেই তো আমরা বেঁচে আছি।
কাকতালীয়ভাবে আমার ব্লগ খাতার নাম ফিনিক্স। তাই লেখাটা ওখানে রেখে দিলাম।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৪০
ইমন জুবায়ের বলেছেন: মানুষও কি ফিনিক্স নয়। প্রতিদিন তার সত্তার ক্ষয় হয়, প্রতিদিন সে ক্ষয় পূর্ণ হয়। এভাবেই তো আমরা বেঁচে আছি ...
একমত।
আর আপনার ব্লগ খাতায় ফিনিক্স এর ছবি আগেই খেয়াল করেছি।
অনেক ধন্যবাদ।
২৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৩৪
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ফিনিক্সের নাম শুনলেই ধ্বংসস্তুপ থেকে জেগে ওঠা কোন মানুষের কথা মনে পড়ে যায়.....অদ্ভূত....
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৪১
ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ, ফিনিক্স পাখির উপকথা খানিক অদ্ভূতই বটে!
২৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৪০
উইং কমান্ড্যার বলেছেন: ছাই থেকে ছাই, সাগর থেকে সাগরে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৪২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: জ্বী।
২৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৪৩
শয়তান বলেছেন: আরও মেজর দুইটা মহাদেশে আছে কি ?
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৪৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: দক্ষিণ আমেরিকার কথা বললে বলব ...দক্ষিণ আমেরিকার সঙ্গে ইউরোপের সংযোগ পঞ্চদশ শতকে নৌপথে। আর সেখানে মানুষ গিয়েছে নব্যপ্রস্তর যুগে এশিয়া থেকে সাইবেরিয়া হয়ে ১০,০০০ বছর আগে। কাজেই তারা এশিয় মহাদেশের "সভ্য উপকথা" দক্ষিণ আমেরিকায় নিয়ে যেতে পারেনি।
আর, অস্ট্রেলিয়ার কাহিনীও একই । ওখানে ইউরোপীয় সভ্যতা যায় নৌপথে পঞ্চদশ/ষোড়শ শতকে। তার আগে ওখানে দীর্ঘকালীন নব্যপ্রস্তরীয় সভ্যতা বিরাজ করছিল।
আর ইউরোপ তো গ্রিসেরই উত্তরাধিকারী। যা কথা এ লেখায় বলেছি।
২৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৫৭
মেঘ রোদ্দুর বলেছেন: +++++
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৫৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৩০| ০১ লা মে, ২০১০ রাত ১২:০৫
শয়তান বলেছেন: ফিনিক্স পাখির সাদৃশ্য উপকথা সম্ভবত রেডইনডিয়ানদের আছে । আপনারই কোন এক লেখায় পড়েছিলাম । এজন্যই বিরক্ত করলাম
০১ লা মে, ২০১০ ভোর ৬:৪০
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ও, তাই নাকি। কই, আমার তো তেমন কিছু মনে পড়ছে না!
৩১| ০১ লা মে, ২০১০ রাত ১২:৪৫
আকাশ_পাগলা বলেছেন: বাপরে, এই জিনিস নিয়ে এত কিছু !!!!
অনেক কিছু জানলাম বস।
কেমন আছেন ??
০১ লা মে, ২০১০ ভোর ৬:৪২
ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ্যাঁ। ফিনিক্স বলে কথা!
এই আছি আর কি।
৩২| ০১ লা মে, ২০১০ রাত ১২:৪৭
কাশিফ বলেছেন: খুব ভালো লাগলো
০১ লা মে, ২০১০ ভোর ৬:৪৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৩| ০১ লা মে, ২০১০ রাত ১২:৫২
ধ্রুব০০৭ বলেছেন: বরাবরের মতই ভালোলাগা জড়িয়ে রইল সারাটিক্ষণ।
প্রিয়তে।
+++++++++++++
০১ লা মে, ২০১০ ভোর ৬:৪৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩৪| ০১ লা মে, ২০১০ দুপুর ১:২২
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ফিনিক্স নিয়ে অনেক কৌতুহল ছিল। ইমন ভাই, অ্যালবাট্রস নিয়েও লিখুন না!
০১ লা মে, ২০১০ দুপুর ১:২৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: লিখব। তবে অ্যালবট্রস বাস্তব বলে জমবে না!
৩৫| ০১ লা মে, ২০১০ দুপুর ১:২৭
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: সেটা অবশ্য ঠিক!
০১ লা মে, ২০১০ দুপুর ১:২৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন:
৩৬| ০১ লা মে, ২০১০ দুপুর ১:৪১
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ব্যাপক গবেষণাধর্মী পোষ্ট হয়েছে। প্রিয়তে নিলাম।
০১ লা মে, ২০১০ দুপুর ১:৫০
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ও.কে।
৩৭| ০১ লা মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৪
কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন:
দেখেনতো এই পাখিটি কিনা, এইডা আমি পুষতাম, কম্প্যুটারে রিসার্চ করার জন্য
০১ লা মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫০
ইমন জুবায়ের বলেছেন: হ।
৩৮| ০২ রা মে, ২০১০ সকাল ৯:৫০
অপু২৮৩৮ বলেছেন: ভালো লাগলো।
হ্যারি পর্টার মুভিতে পাখিটির পুর্নজন্মের একটি ছোট অংশ আছে। বেশ সুন্দর।
ধন্যবাদ।
০২ রা মে, ২০১০ সকাল ৯:৫৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৯| ০৩ রা মে, ২০১০ দুপুর ১২:০৯
রেজোওয়ানা বলেছেন: আমি ফিনিক্স পাখি কিনমু
০৩ রা মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪৭
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ভালো কথা। কিনতু পাখিটার তিনবেলা আহার জোগাতে খাট-পালঙ্ক-টিভি-ফ্রিজ না আবার বেচতে হয়!
০৩ রা মে, ২০১০ দুপুর ১২:৫৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: মনে থাকার কথা ....ফিনিক্স পাখি শীতল কুয়ার ধারে বাস করত, সকালে আসত কুয়ার কাছে, গোছল করত, গাইত গান ।
ড্রইংরুমে কুয়া খঁড়লে আমাদের বিশ্বাস সোহামনির আব্বু কিছু মনে করবে না।
৪০| ০৩ রা মে, ২০১০ দুপুর ১২:১৫
মাসুদ চৌধুরী বলেছেন: ভালো লাগলো+++
০৩ রা মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪১| ০৩ রা মে, ২০১০ দুপুর ১:২০
রেজোওয়ানা বলেছেন: ঘটি বাটি বেচতে হবে কেন, ফিনিক্স নাকি ফল, মুল, ফুল কিছুই খায় না!!
এর খাদ্য তালিকায় পাওয়া গেল "frankincense and odoriferous gums."...এগুলো কি??
আর রোমান কবি ওবিড যে বললো, ফিনিক্স নাকি ওকের ডালপালা অথবা পাম গাছের মাথায় বাসা বানায়।
তাই আমি ভাবলাম বাসার ছাদে বড় একটা টবে পাম গাছ লাগিয়ে ওখানে ফিনিক্সের জন্য একটা বাসা বানিয়ে দেবো।
০৩ রা মে, ২০১০ দুপুর ১:৪৯
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ফল, মুল, ফুল মিশর থেকে আনিতে হবে।
"frankincense and odoriferous gums. ইহা হইল গন্ধরস। এর তোলা ৫০, ০০০ টাকা। প্রতিদিন ফিনিক্স পাখি র ইহা প্রায় ২৫ তোলার মতন লাগে।
ওবিড ঠিক বলেছেন, ওকের ডালপালা অথবা পাম গাছের মাথায় ফিনিক্স পাখি বাসা বানায়, তবে টবের না জ্যান্ত গাছে ফিনিক্স পাখি বাসা বানায়।
টবে পাম গাছ? ভালো বলছেন
৪২| ০৩ রা মে, ২০১০ দুপুর ২:০৭
রেজোওয়ানা বলেছেন: মনসংযোগ দরকার, "লেখক বলেছেন: ফল, মুল, ফুল মিশর থেকে আনিতে হবে।"........কি দরকার?
ঢংগী ফিনিক্সতো আর ওগুলো খায় না
০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৩:৫৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন:
৪৩| ০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৩:৫৯
অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: ইমন ভাই, অনেকদিন পর ব্লগে এসে এমনই একটালেকখা খুজছিলাম। ফিনিক্স নিয়ে আমার সবসময়ই একটা মুগ্ধতা কাজ করে। আপনার লেখাটায় সেরকমই একটা ভালোবাসা দেখা গ্যালো,অনেক ভালো লেগেছে বরাবরের মতই।
০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৪:১৩
ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক দিন পর দেখে ভালো লাগল।
অনেক ধন্যবাদ।
৪৪| ০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৯
রাজিব খান০০৭ বলেছেন: আবারও পড়লাম। এককথায় অসাধারন++
০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫৮
ইমন জুবায়ের বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৪৫| ০৫ ই মে, ২০১০ রাত ১:৫৪
তারার হাসি বলেছেন:
জয়তু ফিনিক্স!
০৫ ই মে, ২০১০ সকাল ৭:০৬
ইমন জুবায়ের বলেছেন: হুমম।
৪৬| ০৭ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫১
প্রতীক্ষা বলেছেন: আগুন পাখি ফিনিক্সকে পছন্দ হইছে!
০৭ ই মে, ২০১০ রাত ৯:৪৪
ইমন জুবায়ের বলেছেন: তাইলে একটু মিষ্টিমুখ করো ...
৪৭| ০৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৪১
বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: ফিনিক্স আমার খুব প্রিয় ।
চমৎকার লেখা ইমন ভাই
০৮ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:৩৯
ইমন জুবায়ের বলেছেন: তাই? ধন্যবাদ।
৪৮| ২৮ শে জুন, ২০১০ সকাল ৯:৩২
হুমায়রা হারুন বলেছেন: অসাধারণ!!
২৮ শে জুন, ২০১০ সকাল ১০:৩৫
ইমন জুবায়ের বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:৫০
এ্যরন বলেছেন: অসাধারণ হয়েছে । ভাইয়া আমি স্ফিংস সম্পর্কে জানতে চাই। এ সম্পর্কে আপনার কোন লেখা আছে কি??
৩১ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:০৭
ইমন জুবায়ের বলেছেন: স্ফিংস সম্বন্ধে এখনও লেখা হয়নি। তবে সময় পেলে লিখব।
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫০
অসময়ের আমি বলেছেন: অসম্ভব ভাল লাগল...........................