নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন শিক্ষক, লেখালেখি, সম্পাদনা ও মানবাধিকার নিয়ে কাজ করি। বাংলাদেশ কে ভালবাসি। দেশের জন্য, মানুষের জন্য সামান্য হলেও কিছু করতে চাই।

মা, মাটি ও মানুষকে ভালবাসি। ভালবাসতে চাই।

বিএইচ মাহিনী

I am a social worker.

বিএইচ মাহিনী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিয়ামাত কী খুব নিকটেই? কিয়ামাতের সম্ভাব্য সময় : একটি দলিল ভিত্তিক প্রমান -বি.এইচ.মাহিনী

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫

সূরা আহযাবে মহানবী স. কে উদ্দেশ্য করে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন-‍লোকেরা আপনাকে কিয়ামাত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে, আপনি বলুন, এর জ্ঞান একমান আল্লাহর নিকটেই। আপনি কি করে জানবেন যে কিয়ামাত নিকটেই?

তবে কিয়ামাতের নিদির্ষ্ট কোন দিন ক্ষণ জানা না গেলেও কেয়ামাত সংঘটিত হওয়ায় পূর্বের সময়কার কিছু নিদর্শন মহানবীর স. হাদীসের মাধ্যমে জানা যায়। যেমন সহীহ বুখারীতে হযরত আনাস রা. থেকে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী স. বলেন, কিয়ামাতের নির্দশণ হলো, ১.ইলম (সত্য জ্ঞান) উঠে যাবে, অর্থত, জ্ঞানী ব্যক্তিদের তুলি নেবার মাধ্যমে ইলম উঠে যাবে। ২. অজ্ঞতা প্রবল আকার ধারণ করবে। অর্থত, মূর্খরা হবে সমাজের কর্তা। (এখানে মূর্খ বলতে যাদের কাছে কোরানের জ্ঞান নেই, তাদেরকে বুঝানো হয়েছে।) ৩. মদপান বেড়ে যাবে। অর্থত, রাষ্ট্রীয়ভাবে মদের লাইসেন্ন দেয়াহবে। ৪. যেনা- ব্যভিচার বেড়ে যাবে। অর্থত, উপরোক্ত কারনে মানুষের মাঝে আল্লাহর ভয় উঠে যাবে। ফলে তারা নারী উত্তোক্তা, ধর্ষণকারী, অশ্লীল পর্ণদ্রষ্টা ও নাফারমানী কাজে নি:সংকোচে নুইযে পড়বে।

হযরত উমার রা. বলেন, মহানবী স. বলেছেন, গায়েবের চাবি ৫টি, অত:পর তিনি নিম্নোক্ত আয়োতটি পাঠ করেন, আল্লাহর নিকট আছে কিয়ামতের ইলম আর তিনিই প্রেরণ করেন মেঘবৃষ্টি" সহীহ বুখারী।

এছাড়াও মহানবী স, ৭২টি ফেতনার কথা উল্লেখ করেছেন, যেগুলি কেয়ামাতের নির্দশন বলে মনে করা হয়, ১. সাধারণ মানুষ নামাজ বরবাদ তথা পরিত্যাগ করা শুরু করবে। ২. আমানতের খেয়ানত করবে। ৩. সুদ খাওযা বেড়ে যাবে। ৪. সত্যকে মিথ্যা ও মিথ্যাকে সত্য তথা হালাল মনে করবে। অর্থত, মিথ্যা বলার প্রতিযোগীতা করবে। ৫. সাধারণ বিষয়াদি নিয়ে রক্তারক্তি করবে।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৭

জিললুর রহমান বলেছেন: এখনও সুর্য্য পশ্চিম দিকে উঠেনাই, এখনও ঈসা (আঃ) আসেন নাই।

২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আবু হুরাইরা রা হইতে বর্ণীত নবিজি মসজিদে নববিতে খুতবা দিচ্ছিলেন জইনেক সাহাবি কিয়ামত সম্পর্কে প্রশ্ন করলেন
ইয়া রাছুল সা কিয়ামত কবে অনুষ্ঠিত হবে
নবীজী তখন বেলা সূর্যাস্ত প্রায় শাহাদত অংগুলি নির্দেশ করে বললেন
উদয় হতে অস্ত এখন কিছুটা বাকি এমন সংকীর্ণ সময় ।
প্রশ্ন কেমনে বুঝব কেয়ামত আসন্ন ।
উত্তর , দুনিয়া পাপাচারে ভরে যাবে , যিনা ব্যবিচার বাড়বে , নারির
পর্দা উটে যাবে এবং পুরুষের উপর কর্তিত্ব বাড়বে । মাটির গর্ভ থেকে
ধন সম্পদ বেরিয়ে আসবে এবং তার মোহে আল্লাহকে ভুলে মারামারি
কাটাকাটি করবে ।
মসজিদ সুন্দর হবে তীর্থ স্থানের মত মুলত এবাদত কারি কমে যাবে ,
এবং আচানক দৈব ঘটনা ঘটবে যা ঈমান ধংশের কারন

৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩১

দিশার বলেছেন: ওহে মুর্খ, সূর্য "উঠে" না , পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘরে , কিন্তু আরবের মূর্খরা তো তখন সেটা জানতো না, তাই তারা বলে যেক্জেখানে সূর্য অস্ত যায় ...
সূর্য পস্চিন্ম দিকে "উঠতে " হলে পৃথিবী উল্টা দিকে ঘুরতে হবে।!!! কি মগজ ধলাই হইসে আপনাদের বুজেন যে ভাবেন এতব "সম্ভব"

৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৫

গোবর গণেশ বলেছেন: :( আরবী মানে কি জ্ঞান ?

৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৭

সাবাব ইকবাল বলেছেন: তাহলে তো সবাই মূর্খ... আমরা ছোটোকাল থেকেই শিখে আসছি সূর্য পূর্ব দিকে ওঠে। তাহলে শিক্ষকেরা আমাদের ভুল শেখাচ্ছেন। আবহাওয়াবিদরা সারাক্ষন ভূল বলছেন "আগামীকাল সূর্যদয় হবে... " সচারোচর যেভাবে আমরা কথা তাতে অনেক ভূলই বের করা যাবে।
আর যদি বলা হতো পৃথিবী উল্টা ঘোরা শুরু করবে তাহলে তো ঐ দিনই পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। কারন পৃথিবী উল্টা ঘুরলে প্রকৃতির সব কাঠামোই ভেঙ্গে পড়বে।
এখন বলি সূর্য কীভাবে পশ্চিম দিকে ওঠা সম্ভব। নাসার বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি আবিস্কার করেছেন সৌরজগৎ থেকে কয়েক কোটি কিলমিটার দূরে "অরিয়ন" নক্ষত্রপুঞ্জে এক নক্ষত্র বর্তমানে তার জীবদ্দশার শেষ পর্যায়ে আছে। যে কোনো সময়ে তা বিস্ফোরন হতে পারে। আবার নাও হতে পারে। যদি বিস্ফোরন হয় তবে তার থেকে নির্গত আলোক রশ্মির তীব্রতা এতো হবে যে পৃথিবী থেকে তা খালি চোখে দেখা যাবে এবং তার উজ্জ্বলতা এতো হবে যে পৃথিবীতে রাতের বেলায়ও সূর্যের মত আলো দেখা যেতে পারে।
এমন যদি ঘটে তবে পশ্চিম দিকে সূর্য ওঠার বিষয়টি অবশ্যই সবার মেনে নিতে হবে। অথবা অন্যকিছুও ঘটতে পারে... তবে সেটা কী তা কেউ বলতে পারে না। তবে কিছু যে ঘটবে তা নিশ্চিত। কারন কোরআনের বাণী আজ পর্যন্ত মিথ্যা হয় নি।

৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৫

জিললুর রহমান বলেছেন: @দিশার, ভাইজান, বেশি কিছুর দরকার নাই। আপনার বাসায় চলন্ত সিলিং ফ্যান টা অফ করে খুব ভাল করে দেখেন। একেবারে লাস্ট মুহুর্তে কি হয়। দেখে জানাবেন। ভাল থাকবেন।

৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪২

দিশার বলেছেন: ইকবাল ভাই, গোজামিল তো আপনারা ভালই দিতে পারেন দেখা যায়, এখন ইহুদি নাসারা দের নাসা র দারস্থ হইসেন কোরান রে গোজামিল দেয়ার জন্য? ওরিয়ান পুঞ্জে থাকা তারার বিস্ফোরণ য়ে , পৃথিবী থেকে মনে হবে সূর্য উঠসে পশ্চিম থেকে? করে বোকা বানাইলেন ? নিজেরে নাকি? প্রতি মুহুর্তে তারা রা নিভে যাচ্ছে আয় "ইউনিভার্স" য়ে প্রথিবী থেকে কিভাবে মনে হচ্ছে সূর্য উঠসে উল্টা দিক থেকে? তার মানে বলতে চাচ্ছে সূর্য আসলে উঠবে না পশ্চিম থেকে? খালি "মনে" হবে যে উঠসে? আপনরা তো আবার কোরান রে সব "scientific " নলেজ এরর আধার মনে করেন। তাইলে এক কাজ করেন সব বিজ্ঞান এর বই ফেলে দিয়ে , কোরান পড়তে থাকেন মন দিয়া, মুখস্ত করে ফেলেন। oh wait you guys allready do that!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.