নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

পলাশী থেকে বাংলাদেশ, মুক্তির কন্টকিত পথে (তেইশ জুন স্মরণে)

২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ৮:২৫



বিষাদ আঁধার এক
কেড়ে নেয় শক্তি সাহস
হতাশা, জোকের মতো নিভৃতে চোষে খুন;

অনিশ্চিত আশায়
বিপ্লবীর অকাল বোধন স্বপ্নে
ব্যর্থতার দায় ঢাকে ‘কিন্নর’ সুধিজন!

তেইশ জুন, সতেরশো সাতান্ন
প্রতারণা, শঠতা আর মিথ্যেতেই
রাতের আঁধারে ডুবে যায় স্বাধীনতা!

ইতিহাস বলে- যত লোক ছিল ময়দানে
স্রেফ ওই,ধর! বলে হেটেগেলে
পিষে যেত শত্রুরা সেখানেই সেইসে ক্ষন!

হায়! নিয়তি
দেশপ্রেমিকের জীবন, উনিশেও যায় বৃথা
সাতান্নর সেইই অক্ষমতায় আজো কোটি প্রাণ!!

এলিয়েন! কোন
মুক্তি দেবতার আশে?
স্বপ্ন বাসা বাঁধে প্রতিরাত প্রতিদিন ;

নিজের ভেতর
আয়নাতে ধুল জমে, ভয়ের মাকড়সা জাল-
ফু’তে উড়ে যায়, দেয়না ফু’ কেউ কোনদিন!

শিখরের পরে
উপরে ওঠার নেই বলেই পতন হয়
অহংকারেই ডোবে স্বৈরাচার আত্মঘাতে;

প্রকৃতির কাছে
আমজনতা হাত পেতে অসহায়
সাতান্ন থেকে উনিশ –মুক্তির কন্টকিত পথে।।

[ফুটেনোট]
আজ ২৩ জুন। পলাশি দিবস।
বাঙালি মাত্রেরই দিবসটির মনে রাখা দরকার ছিল। কিন্তু বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব নাটক-সিনেমায় যতটা অশ্রু আকর্ষণ করেন, বাস্তবে ততটাই উপেক্ষিত তাঁর মর্মান্তিক পরিণতি। তাঁর পরিণতি আর বাংলা অঞ্চলের কোটি মানুষের পরিণতি একাকার হয়ে গিয়েছিল। পলাশীর পরাজয়ে ভারতবর্ষে ইংরেজদের বর্বরোচিত ঔপনিবেশিক শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। পরাজয়ইবা বলি কী করে, সেদিন তো কোনো যুদ্ধই হয়নি। যা হয়েছে, তা ছিল ইংরেজ কোম্পানির শঠতা আর দেশীয় অভিজাততন্ত্রের বিশ্বাসঘাতকতা। সিরাজের জন্ম বাংলায়, তিনি যে শাসন-সংস্কৃতির উত্তরাধিকার বহন করেন, সেটাই বাংলা ভাষা ও বাঙালিকে ইতিহাসে প্রথম মর্যাদা দেয়। সেন আমলের কুলীন প্রথা, ব্রাহ্মণ্যবাদ ও নির্দয় সামন্তবাদে মানুষ অতিষ্ঠ ছিল। বৌদ্ধরা হয়েছিল হত্যা-নির্যাতন ও দেশান্তরের শিকার। এরই সুযোগ নেয় তুর্কি ভাগ্যসন্ধানী আগ্রাসী সেনাপতি বখতিয়ার খলজি। যদিও সেনেরাও বাঙালি ছিল না, তারা ছিল কানাড়ি। এহেন সেন আমলে দরবারি ধর্ম ও সাহিত্যচর্চায় বাংলা প্রায় নিষিদ্ধ ছিল। রামায়ণ–মহাভারতের বাংলায় অনুবাদ ও স্বীকৃতি, চৈতন্যদেবের উদ্ভবের পরিবেশ সৃষ্টি ছাড়াও মঙ্গলকাব্যের বিকাশ, বাংলায় দলিলপত্র লেখার সূচনা, গ্রামগঞ্জে বাংলায় পুঁথি-পাঁচালির বিস্তার সুলতানি আমলেরই ঘটনা।

সুলতানি আমলে হিন্দু-মুসলিমের মিশ্র শাসন কায়েম হয়। সুলতান বেশির ভাগ সময়ই হন একজন মুসলমান, কিন্তু অভিজাতেরা, আমলারা, জমিদারেরা বেশির ভাগই ছিলেন হিন্দু। সুলতানি আমলে যে বাংলা, বাঙালি ও স্বাধীনতার ধারণা জোরদার হয়, তারই ধারাবাহিকতায় আসে আলিবর্দী খাঁ ও সিরাজউদ্দৌলার ট্র্যাজিক জুটি। সুতরাং যাঁরা বাংলা ভাষা, সংস্কৃতি ও স্বাধীনতার চেতনাকে গুরুত্ব দেন, তাঁদের কাছে বাংলার স্বাধীন সুলতান ও নবাবেরা বাঙালিত্বের বনিয়াদ নির্মাতা হিসেবেই স্বীকৃত হবেন। (সংশোধীত)
সুত্র: প্রথম আলো
ছবি কৃতজ্ঞথা গুগল

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ৮:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার কবিতা।
উপস্থাপনও চমৎকার।

২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রাজীব নুর ভায়া :)

শুভেচ্ছা অফুরান

২| ২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ৮:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি ইতিহাস পড়লে সঠিকভাবে বুঝেন না, নাকি আপনার পুরো শিক্ষাটা প্রশ্নফাঁস জেনারেশনের মতোই? পুরো পোষ্টটা ভুল ধারণা ও বেঠিক শব্দের প্রয়োগে লেখা।

২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:০৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার অবস্থান পরিষ্কার করায়!
ক্লাইভ বা তাদের দেশীয় দোসরদের দৃষ্টিতে দেখলে এ অনুভব ভুলই বটে ;)
আর একজন বাঙালীর দৃষ্টিতে এরচে সঠিক সত্য অন্য কিছু নেই।
শব্দগুলো আপনাকে ঘা দিয়ে থাকলে লেখা যথার্থ বটে :)

শুভেচ্ছা রইল

৩| ২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:২৫

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: একজন পাঠক আপনার পোস্টে দেখি জুতার তলায় আটকে যাওয়া বিষ্ঠার মতো লেগে গেছে। আরেকজন গোয়েবলস কালবৈশাখি ঝড়ের মতো চেতনার দণ্ড নিয়ে এলো বলে। জাস্ট ইগনোর দেম।

২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রত্যেকেরে ভিন্নমতেই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য! যদিও স্বৈরাচারের দেশে সে স্বপ্ন দেখাও বাতুলতা!
ইগনোর তো সেই শুরু থেকেই করছি -যখন বুঝে গেছি ওয়ান আইড ভিশন!

কাউকে মন্দ নামে না ডাকি, এ রাসুল সা: এর সুন্নত।

ভাল থাকুন শুভেচ্ছা রইল

৪| ২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:২৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হায় পলাশী! হায় সিরাজ !
চমৎকার কাব্যে ভাল লাগা-----

২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:৪১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হায় পলাশী! হায় সিরাজ !

আজও সেই ক্রন্দন ধ্বনি বাতাসে কান পাতলে শোনা যায়!
আজো মীর জাফরেরা সুশীলপনায় ঘাপটি মেরে দেশকে নি:শেষ করে যাচ্ছেে
আজো বিশ্বাসঘাতক জগৎশেঠ, মাহতাব চাঁদ, উমিচাঁদ, মহারাজা স্বরূপচাঁদ, মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র, রায়দুর্লভ, মীর জাফর, ঘষেটি বেগম, রাজা রাজবল্লভ, নন্দকুমারদের প্রেতাত্মারা বাংলার আকাশে অশনি সংকেতের কালোমেঘে ঢাকে নিত্য!

জাগতে হবে সবাইকে । ফু দিয়ে আত্মায়নার ধুলো ফেলে জুজুর ভয়ের মাকড়সা বাঁধন ছিড়ে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া

৫| ২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:৩১

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার হয়েছে।

২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন দা’

:)

শুভেচ্ছা রইল

৬| ২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:৫৪

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: মন্দ নামে ডাকা ঠিক নয়, একমত। তবে নাম বিকৃত না করে কারও আচরণের উপমা দিতে সমস্যা নেই। উপমা কোনো জিনিসকে সহজবোধ্য করে। আর বিষ্ঠার উপমা ভদ্রলোকের নিজেরই প্রণীত এবং তার উপলব্ধির প্রয়োজন, উপমাটি অন্য সবার চেয়ে বরং তার উপরই প্রযোজ্য।
ভালো কাটুক সময়।

২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ১০:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: :)

সবাই সব জানে! শুধু যার জানার কথা সেই বুঝেও না বোঝে ;)
হা হা হা

আপনার সময়ও ভাল কাটুক। শুভকামনা রইল।

৭| ২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:৫৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: কবিতা সুন্দর হয়েছে।
তবে,
সুলতান ই বাঙ্গালাহ নিয়ে যা বললেন তা নিয়ে পরিষ্কার নয়। এই উপাধি কে কাকে কিভাবে দিল? সম্পূর্ণ ধোয়াশায় রেখেছেন। কোন কিছু দিলে কপি পেষ্ট না করে একটু জেনে বুঝে দিলে আমাদের মত সাধারণ ব্লগারদের উপকার হয়।
আপনার উদ্দেশ্য ভাল। :) কিন্তু উপস্থাপনটা কেমন যেন হয়ে গেল। :(

কোন স্বাধীন সুলতান নিজেকে সুলতান-ই-বাঙ্গালাহ ভূষিত করেন নাই। কোন একজন ইতিহাস লেখক রচনা করেছেন। সম্ভবত সুলতান ফিরোজ শাহের লেখক। তবে তা ফিরোজ শাহকে নিয়ে নয়। লিখেছিলেন তার বাংলার অভিযান নিয়ে, যেখানে পরাজিত হয়ে সন্ধি করেছিলেন! সুতরাং ফিরোজ শাহ কোন ভাবেই ''সুলতান-ই-বাঙ্গালাহ'' হবার কথা নয়।

বাংলা ভাষার প্রতি সম্ভবত সিরাজ উদ দৌলার কোন মায়া ছিল না। সে বাংলা বলতে,লিখতে পারত না। পারবে কোত্থেকে? শিখানো হলেই পারত! তার মাতৃভাষা ছিল ফারসি। নবাব সিরাজ উদ দৌলা উর্দু ও ফারসি সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। তার সভাতে তাদের ছড়াছড়ি।

তবে কল্পনা করতে সমস্যা নাই যে, আমাদের একজন রাজা ছিল। পলাশীর প্রান্তরে মীর জাফরা না থাকলে ইতিহাস অন্যরকম হত। বাংলাদেশ আকৃতিতে অন্য রকম হত, অন্য নামে সম্ভবত। তবে বাংলা ভাষার প্রাধান্য বর্তমান থেকে কমই থাকত।
ফারসি,উর্দুর এর পাশাপাশি বাংলা সহযোগী ভাষা হত।

বাংলা লেখার সূচনা যদি বলেন, ইস্ট ইন্ডিয়া আগমনের কারণে আরও দ্রুত হয়। সুলতানি আমলে ধীরে হচ্ছিল। সুলতানি আমলে ধীরে হলেও তখনকার উন্নতিকে অস্বীকার করার কোন উপায় নাই।

বর্তমান যুগে আসি। খারাপ লাগে যখন ভিনদেশী দ্বারা দেশেই অত্যাচারিত হয় কোন বাঙালি, বাংলাদেশী। চীনা কর্মী দ্বারা বাঙালি হত্যা, ইউটিউবে পাবেন। এটা তাদের করলে কি করা হত, তাদের দেশে চিন্তা করলে....

সীমান্তে বাঙালির দাম কম, মুড়ি মুড়কির মত হত্যা। প্রতিবেশী দেশ তাদের সীমানায় কি করবে তাদের ব্যাপার, এটাও মানতে বাধ্য হই। তবুও মনুষ্যত্ব বলে কথা আছে। বাংলাদেশ যদি প্রতিবেশীদের সাথে এই একই আচরণ করে, তাহলে পক্ষ থেকে উত্তর কি রকম হবে, চিন্তা করতে কষ্ট হবে না...

পাহাড়ি অঞ্চলে অনেক বাঙালি কষ্টে থাকে, থাক কিছু বললাম না....

যেখানে এখন বাঙালি রানী আছে দেশে! তিনি আরবী, ফারসি, উর্দুর কেউ নন। হিন্দী হয়ত নাটক,সিনেমা থেকে শিখেছেন। তার সভাতে সবাই বাঙালি পন্ডিতে ভরপুর। কি লাভ হচ্ছে....

পলাশীর প্রান্ত বলুন আর ১৯৭১ বলুন, প্রকৃত স্বাধীনতা কি আমরা আদও পেয়েছি?

২৪ শে জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা

অনেক ধন্যবাদ ইতিহাসের খুটিনাটি দৃষ্টিপাতে! আসলে মূল ফোকাসে দৃষ্টি দেই- সাধারনভাবে সিরাজকে যেভাবে সার্বিকভাবে বাংলা বিহার উড়ষ্যা মিলিয়ে সর্ব বাঙালী হিসেবে প্রতিষ্ঠা ড়েয়েছ অন্য কেউ তেমনি পায়নি সেটা বোঝাতেই। আর ইতিহাসের তাত্ত্বিত তাথ্যিক ভুল হয়ে থাকলে প্রথম আলো দায়ী ;) :P

আমি কোটেশন টুকু কপি করেছি শুধু মৌলিক ধারনাটুকু যে আমাদের ইতিহাসের শেকড় কে জানতে হবে। তার প্রতি শ্রদ্ধা থাকতে হবে এবং ইতিহাসের মাঝখান থেকে কাট-পেষ্ট চেতনায় পূর্ণতা আসবে না।

আর বাংলা চর্চার যে কথা বললেন বৃটিশের কারণে তা দ্রুত হয়েছে- কিছু বলার নেই। কারণ এ বিষয়ে ভুরি ভুরি ইতিহাস বেত্তার তথ্য ভিত্তিক বই আছে। উপাত্ত আছে। প্রমাণ আছে।

হুম শেষটায় পূর্ন সহমত। -- থাক কিছু বললাম না।
সেই সন্ধানেই আত্ম জিজ্ঞাসায় নিজেকে নিজে খোঁজা - সেই অধরা স্বাধীনতাকে ধরবো বলে :)

বিশাল আলোচনা মন্তব্য এবং মতামতে ধন্যবাদ
শুভেচ্ছা রইল

৮| ২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ১০:২৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখা ভালো লেগেছে !

২৪ শে জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৩৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ অন্তহীন

অনুপ্রেরণায় কৃতজ্ঞতা :)

শুভেচ্ছা অফুরান

৯| ২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ১০:২৮

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @"বাংলার ইতিহাসে এই প্রথম একজন স্বাধীন সুলতান নিজেকে ‘সুলতান-ই-বাঙ্গালাহ’ উপাধিতে ভূষিত করেন। "
...
"শাহ ই বাঙালা" বলা হয় শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহ কে।



@"সেন আমলে দরবারি ধর্ম ও সাহিত্যচর্চায় বাংলা প্রায় নিষিদ্ধ ছিল"
- এটা ভুল ধারণা। বাংলা সাহিত্যের আদি যুগে(৬৫০-১২০০) পাল ও সেন রাজারা ছিল। তুর্কিরা আসার পর সহিত্যে অন্ধকার যুগের(১২০১-১৩৫০) শুরু হয়। পরে বিভিন্ন সুলতান, সম্রাট, নবাব ও রাজাদের পৃষ্ঠপোষকতায় মধ্যযুগের সাহিত্য বিকশিত হয়। বাংলা সাহিত্যের আধুনিক যুগের শুরুটা কিন্তু ইংরেজদের হাত ধরে।



পুনশ্চঃ আমরা যেই যগাখিচুড়ী গণতন্ত্রের ভেতর আছি, ইংরেজদের কলোনি থাকাই মনেহয় ভালো ছিল।

২৪ শে জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৪৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সূক্ষাতিসূক্ষ দৃষ্টিপাতে ধন্যবাদ।

ঐতিহাসিক তথ্য নিয়ে আলোচনায় যাবনা, এ জন্যে আলাদা পোষ্ট হতে পারে।

শেষ লাইনের অসহায়ত্বেই ফুটে ওঠে আমাদের বর্তমান! পাকি শোষনের থেকে মুক্তি নিয়ে পেয়েছে স্ব-দেশী শোষন! স্বৈরাচারিতা, ভোট চুরি, ডাকাতি, রাতের ভোট! অর্থনৈতিক স্বেচ্ছাচারিতা, লুটপাট আর আতংকিত জীবন!
আজো মুক্তির পথ কন্টকিত!
মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ব্যানড!
ভিন্নমত সহনশিলতা জিরো টলারেন্সে!

প্রকৃত স্বাধীনতার সূর্য উঠুক বাংলার আকাশে। মানুষ বেঁচে থাকুক বুক ভরে স্বস্তির নিঃশ্বাস নিয়ে।

১০| ২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ১০:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:



@এস এম মামুন অর রশীদ,
আপনি বলেছেন, "একজন পাঠক আপনার পোস্টে দেখি 'জুতার তলায় আটকে যাওয়া বিষ্ঠার' মতো লেগে গেছে। "

এই বাক্যটা কোন ব্লগার থেকে শিখেছেন, সেটা বললে আপনার সততা প্রকাশ পেতো।
এই ব্লগারও আপনার মতোই, অনেক লেখেন; কিন্তু কিন্তু সঠিক ধারণা ও সঠিক টার্ম না জানায় লেখাগুলো জগার মায়ের খিচুড়ি হয়ে যায়।

২৪ শে জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লেখার নামে আপনার একপেশে রাজনৈতিক চামচামি অন্ধত্ব আর স্বৈরাচারিতার দালালী, পর নিন্দা আর মুক্তিযোদ্ধাকে অপমানকারী মিথ্যা চর্চার চেয়ে হাজার গুনে উত্তম আমার ভাবনা!

ইয়া নাফসি ইয়া নাফসি!

আপনি থাকুন আপনার পথে, আমি আমার পথে।

১১| ২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ১১:১৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় কবি ভাই,

ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট অবলম্বনে পলাশীর স্মরণে অসম্ভব ভালো লাগা। হ্যাঁ! পলাশীর খণ্ডযুদ্ধে ইংরেজরা আমাদের যুদ্ধে হারিয়ে দিয়েছিল ঠিকই।কিন্তু জাতি হিসেবে এই যুদ্ধে আমরা নিজেদেরকে নিঃশেষ করে ফেলেছি। আমি হারিয়েছি আমাদের মানবিকতা আমাদের সততা, নিষ্ঠা, প্রেম আত্মমর্যাদাবোধ প্রভৃতি। যে ক্ষয়পূরণ আজ একবিংশ শতকেও সম্ভব হলো না। আমরা এখনো সেই অমেরুদন্ডী,শঠটা, অবক্ষয়তা নিয়েই কোনোক্রমে টিকে আছি।
++++++

বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।

২৪ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন বলেছেন প্রিয় দাদা :)
-- " আমরা হারিয়েছি আমাদের মানবিকতা আমাদের সততা, নিষ্ঠা, প্রেম আত্মমর্যাদাবোধ প্রভৃতি। যে ক্ষয়পূরণ আজ একবিংশ শতকেও সম্ভব হলো না। আমরা এখনো সেই অমেরুদন্ডী,শঠটা, অবক্ষয়তা নিয়েই কোনোক্রমে টিকে আছি। "

সহমত। এবং উত্তরণের পথ দেখাবার কান্ডারীও দৃশ্যমান নয়।
কর্ম সাধনাতো দূরঅস্ত!

জেগে উঠুক আত্মা আত্ম মর্যাদায়, স্বকীয়তায় স্বাতন্ত্রে

অনেক অনেক শুভেচ্ছা আর শুভকামনা রইল

১২| ২৩ শে জুন, ২০১৯ রাত ১১:৪২

রাকু হাসান বলেছেন:

দিবস কেন্দ্রিকি কবিতায় ভালো লাগা । ব্যার্থ নাকি ব্যর্থ? হুম প্লাস থাকছে :)

২৪ শে জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া

হুম, আ-কার থাকবেনা। টাইপো নজরে আনায় কৃতজ্ঞতা :)

অন্তহীন শুভেচ্ছা আর শুভকামনা

১৩| ২৪ শে জুন, ২০১৯ রাত ১২:২১

বলেছেন: কবিতায়, মন্তব্য, প্রতিমন্তব্য সবগুলোতে কেমন যেন বিদ্বেষ ফুটে ওঠে আজও তোমাতে আমাতে।।।

হায় পলাশী!! হায় নবাব!!

ভালো থাকুন।।

২৪ শে জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৫৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম!

হায় চেতনা! হায় স্বৈরাচার!!

শুভকামনায় কৃতজ্ঞতা।
আপনার জন্যেও অন্তহীন শুভকামনা

১৪| ২৪ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ১:৩৮

টারজান০০০০৭ বলেছেন: সত্যি কথা বলিতে কি বাঙালিত্ব , বাঙালিয়ানা বিষয়টাই পরিষ্কার নহে , ইহার কোন ডেফিনেশনও নাই ! যাহা প্রচারিত আছে তাহা বাঙালি সনাতন ধর্মী সমাজের সংস্কৃতি হইতে পৃথক নহে ! বাঙালি মুসলিম সমাজে বাস্তবে উহার প্রচলনও নাই ! আছে পশ্চিমা, দেশীয়, আর হিন্দি বলয়ের এক জগাখিচুড়ি মার্কা সংস্কৃতি ! যে সংস্কৃতির নিজস্বতা, মৌলিকতা নাই , উহার বুনিয়াদ নির্মাতা কে বা কাহারা উহা খুব গুরুত্ববহ নহে ! গুরুত্ববহ হইলো সিরাজের ইতিহাস, পতনের ইতিহাস, অনৈক্যের ইতিহাস ! সুন্দর পোস্ট , ধন্যবাদ !

২৪ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সংস্কৃতি যখন কেবলই একটা বিশেষ ধর্মাচারের সমার্থ হয়ে উঠে সমস্যাটা তখনই সৃস্টি হয়।
সামগ্রিকতা হারিয়ে ফেলে; ভাবনার ক্ষেত্রটা সংকুচিত হয়ে আসে! যা আনা হয়েছে দীর্ঘ কুচক্রে, কুটিলতায়, পরিকল্পনায় এবং আরেক শ্রেণীর অকটা মূর্খতায়, অবহেলায়!

সিরাজের গুরুত্বকে অগুরুত্বপূর্ন করে রাখে সেই শ্রেণীরাই!

সুন্দর মতামতে ধন্যবাদ
শুভেচ্ছা আর শুভকামনা রইল

১৫| ২৪ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ২:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রাজীব নুর ভায়া :)
শুভেচ্ছা অফুরান


শুকরিয়া।

২৪ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: :)

আপনাকেও আবারো ধন্যবাদ

১৬| ২৪ শে জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৪০

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: মীরজাফরেরা সব জায়গাতেই বিদ্ধমান। পলাশী প্রান্তর ভুলিবার নহে।

২৪ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। কিন্তু ভুলিয়ে দেয়া হচ্ছে!

বাহুবলীর পেছনে যে ইনভেস্টমেন্ট, আমাদের সংষ্কৃতির রথিরা তার হাজার ভাগের একভাগো যদি বিনিয়োগ করতো সিরাজের চর্চায়! বাংলার শিকড় সন্ধানে - জাতি আজ উঠে যেত এক অনন্য উচ্চতায়!

অনেক ধণ্যবাদ ভায়া :)
শুভেচ্ছা রইল

১৭| ২৪ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৬

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: তিক্তসত্য।

২৪ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।

আরও তিক্ত হচ্ছে নতুন প্রজন্ম ভুলতে বসেছে শিকড়ের ইতিহাস!
ভাল থাকুন। শুভেচ্ছা

১৮| ২৪ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:১০

নীলপরি বলেছেন: ভালো লাগলো কবিতা ।বেদনার ইতিহাস মনে করিয়ে দিলেন । নবাব শেষ পর্যন্ত বিশ্বাস করেছিলেন মীরজাফরকে । মীরমদনের গুলি লাগার পর মোহনলাল এগিয়ে যায় । ইংরেজরা পিছুও হটে । কিন্তু সে সময়ে মীরজাফর নবাবকে বলেন সেদিনের মতো যুদ্ধ বন্ধ করতে । সিরাজ তাতে সম্মতি দেন । যদিও ইংরেজরা যুদ্ধ থামায়নি । এই জায়গাগুলো পড়তে ছোটবেলায় খুব খারাপ লাগতো । আর এখনো লাগে । আসলে সিরাজ নবাব হিসাবে ইংরেজদের কাছ থেকে রাজ ধর্ম পালনের আশা রেখেছিলেন । কিন্তু তারা তো ছিল ব্যবসাদার । রাজ কৌলিন্য তাদের ছিল না ।
রাজনীতিতে চক্রান্ত সব সময় ছিল । কিন্তু ইংরেজরা যে শঠতার আশ্রয় নিয়েছিল , ইতিহাসে তার নিদর্শন বোধহয় খুব কম আছে ।

শুভকামনা

২৪ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:০২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অসাধারন একটা কথা বলেছেন -
"আসলে সিরাজ নবাব হিসাবে ইংরেজদের কাছ থেকে রাজ ধর্ম পালনের আশা রেখেছিলেন । কিন্তু তারা তো ছিল ব্যবসাদার । রাজ কৌলিন্য তাদের ছিল না । "

শতভাগ সহমত। এবং ভাল লাগলো।
রাজনীতিতে চক্রান্ত সব সময় ছিল । কিন্তু ইংরেজরা যে শঠতার আশ্রয় নিয়েছিল , ইতিহাসে তার নিদর্শন বোধহয় খুব কম আছে । হুম.. তারা ঠিকে থাকার প্রশ্নে ছিল উন্মত্ত! এবং জুটিয়েছিল স্ব-দেশী বেঈমান, প্রতারক চক্রকে। যারা নিজ জন্মভূমি মাতৃভুমির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল সামান্য অর্থ আর ক্ষমতা, পদবীর লোভে!

আজো তাদের প্রেত্মাতারা সুশীল পোষাকে ঘোরে!
আজো বাংলার আকাশে দূর্যোগের ঘনঘটা
আমজনতা নিরুপায় অসহায়
সুবিধাভোগীরা ভোল পাল্টায় ক্ষনে ক্ষনে!

আমরা মানুষ হবো কোন জনমে???

অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা রইল নীলপরি :)

১৯| ২৪ শে জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫১

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: মির্জাফোরের প্রেতাত্মা এখনো বিচরণ করছে। এই পোষ্টে কি ঘুম ভাংবে, কেওকি বুঝবে মর্মার্থ

২৪ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:১১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম
যার আত্মা জেগে উঠবে সেই জাগতে পারবে। নয়তো কুম্ভ কর্ণকে হারানোর ঘুমে বুঝি আমরাই সেরা হবো ;)

অনেক ধন্যবাদ ভায়া
শুভেচ্ছা

২০| ২৪ শে জুন, ২০১৯ রাত ৮:০৮

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: ভাইজান এরকম লেখা পড়লে দাঁত কি সাথে থাকবে ?
এত কঠিন শব্দ উচ্চারণ করতে কি যে কষ্ট। মাথায় এত ভারী শব্দ কেমনে রাখেন ? ওজন লাগে না?
যাই হোক (২নং প্রতিউত্তর) কাকুকে দাঁত ভাঙা জবাব ভালোই লাগলো ।

২৪ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:১২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা

তাই ওজন কমাতেই তো আপনাদের সাথে শেয়ার ;) হা হা হা

;)
টিট ফর ট্যাট ও কিছুনা ভায়া :P

২১| ২৪ শে জুন, ২০১৯ রাত ৮:৩২

আহা রুবন বলেছেন: কী হলে কী হত, সিরাজের পতন না হলে আমাদের সামন্ত সমাজে থাকতে হত কি না সেই বিতর্কে না গিয়ে বলব, এক ট্র্যাজিক নায়ককে নিয়ে রচিত কবিতা ভাল লেগেছে।

২৪ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:১৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এখন যেমন আছি ভায়া- এরচে খারাপ হতো কি? ;)

সামুর ব্যানের দিকে নজর রাখলেই সব ফকফকা বুঝতে পারবেন B-)

ধরা যাবে না ছোঁয়া যাবেনা
বলা যাবে না কথা
রক্ত দিয়ে পেলাম শালার এমন স্বাধীনতা! ছড়াকার আবু সালেহ !

অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা

২২| ২৫ শে জুন, ২০১৯ রাত ১২:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " লেখার নামে আপনার একপেশে রাজনৈতিক চামচামি অন্ধত্ব আর স্বৈরাচারিতার দালালী, পর নিন্দা আর মুক্তিযোদ্ধাকে অপমানকারী মিথ্যা চর্চার চেয়ে হাজার গুনে উত্তম আমার ভাবনা!

ইয়া নাফসি ইয়া নাফসি! আপনি থাকুন আপনার পথে, আমি আমার পথে। "

-আছেন তো বাংলায় পাকীদের প্রেতাত্মা হয়ে, শেখ হাসিনাকে উনার বাবার মতো স্যুপ বানানোর আশায়।

২৫ শে জুন, ২০১৯ সকাল ৮:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হাহা
যে যেমন সে অন্যরে ভাবে তেমন! আপনার ভেতরের সেই প্রেতাত্মাই আপনাকে দিয়ে বলায়!
ট্যাংকে লাফানোরা যেমন এখন অতি আওয়ামী প্রেমিক, আপনার অতি চামচামীতে তেমনই সন্দেহ হওয়া স্বাভাবিক!
আপনার এই ফালতু ট্যাগিংবাজি আর চলেনা, বরং আপনাদের লুকানো ল্যাঞ্জাটা বের হয়ে পড়ে!

ভালোমানুষের ভদ্রলোকের দেশের বেনিফিট ভোগ করেও ভদ্রোলোক আর হতে পারলেন না! শেইম!

আর ব্লগ নীতিমালা অনুযায়ী আর কোন ব্যক্তি আক্রমনমূলক কমেন্ট করবেন না আশা করি। করলে ব্যানড! অনন্দ আমার বাড়ী!
দুষ্ট গরুর চেয়ে শুন্য গোয়াল ভাল জানেনতো- বাংলারই প্রবাদভ
মিনিমাম ভদ্রতা কজায় রাখতে পারলে আমার ব্লগে স্বাগত! নয়তো দশহাত দূরে রাখুন!
আমি আপনার জন্যে মোটে্ও অপেক্ষায় থাকি না। ;)

আর আপনার যত মানসিক অসুস্থা এবং বার্ধক্যজনিত বিভ্রম তা নিয়ে নিজের মাঝেই নিজে থাকুন। কাউকে খোঁচাতে আসবেন না!
ঢিলটি মারলে পাটকেলটি খেতেই হবে। সো সাধু সাবধান!

এডভান্স বেষ্ট উ্ইশেস ফর নো মোর ইরিটেটিং কমেন্ট B-)





২৩| ২৬ শে জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৪

নীলপরি বলেছেন: আমার মন্তব্যের সাথে সহমত হয়েছেন দেখে ভালো লাগলো ।
এখানে অনেকের গঠনমূলক আলোচনা ভালো লাগলো ।
@চাঁদগাজী স্যর --
আপনি ইতিহাস পড়লে সঠিকভাবে বুঝেন না, নাকি আপনার পুরো শিক্ষাটা প্রশ্নফাঁস জেনারেশনের মতোই? পুরো পোষ্টটা ভুল ধারণা ও বেঠিক শব্দের প্রয়োগে লেখা।


এর মানে বুঝলাম না । আপনার বক্তব্য আপনি তথ্য দিয়ে বললে আমরাও কিছু জানতে পারি । আপনি সব বিষয়ে নিজের ধারণা বলেন । যেটা বোধগম্য হয় না ।

২৬ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:২৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনাকেও আবারো ধন্যবাদ :)

নো মোর কমেন্ট এবাউট ইউর মেনশনড পার্সন। আমার কাছে একপেশে কোনকিছু ভাললাগেনা দেখেই তেমন ব্যাক্তি, বিশ্বাস এবং প্রতিষ্ঠানকে অপছন্দ করি এবং সর্বোত এড়িয়ে চলার চেষ্টা করি। এটা আমার ব্যক্তিক পছন্দ এবং অধিকারো বটে ;)
সবার সবকিছু সবসময় বুঝতে হবে বা বোঝা যাবে এমন কোন দিব্যি দেয়া নেইতো, তাই না? সো ফিল কুল :)

অনেক অনেক শুভেচ্ছা আর শুভকামনা

২৪| ২৭ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:২০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সংগ্রামের বোধহয় শেষ নেই !!

কাব্যে মুগ্ধতা..

২৭ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:৩২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জীবনের মতো অন্তহীন ;)

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া :)
শুভেচ্ছা অফুরান

২৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: ইতিহাস স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
দুই একটা বাজে মন্তব্যের সাথে বেশ কিছু ভাল মন্তব্যও এসেছে। আমার মতে, সবচেয়ে ভাল মন্তব্যটি এসেছে নীলপরি এর কাছ থেকে, ১৮ নম্বরে।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সিনিয়র :)

হুম। জোয়ারের জলে যে মন্দও আসে সেতো জানাই।
ভালর অপেক্ষাতেই জীভনের যত অপেক্ষা।

হুম আন্তরিক উপলদ্ধি আর দেশপ্রেমের গভীর শ্রদ্ধাপূর্ণ ভাবনা থাকলেই এমন ভাবা যায়।

আবারো অন্তহীন শুভেচ্ছা আরশু ভকামনা রইল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.