আমি চেয়ে আছি, তুমি আসবে বলে

বিজয় কুমার ঘোস

কোথাও আমার হারিয়ে যাবার নেই মানা মনে মনে। মেলে দিলেম গানের সুরের এই ডানা মনে মনে। তেপান্তরের পাথার পেরোই রূপকথার, পথ ভুলে যাই দূর পারে সেই চুপকথার, পারুলবনের চম্পারে মোর হয় জানা মনে মনে। সূর্য যখন অস্তে পড়ে ঢুলি মেঘে মেঘে আকাশকুসুম তুলি। সাত সাগরের ফেনায় ফেনায় মিশে যাই ভেসে দূর দিশে, পরীর দেশের বদ্ধ দুয়ার দিই হানা মনে মনে। _রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর।

বিজয় কুমার ঘোস › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিকাল বেলার হাসা-হাসি ১৮+

৩১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩

এক "মহিলা টিচারের" একটা গাধা টাইপ

ছেলেকে হর্ণি করার ইচ্ছে হল...!

তাইসে ছাত্রকে বলতেছে ...

↓

টিচার : বল তো, কোন জিনিস

গরুর চারটা আছে কিন্তু আমার

দুইটা...?

↓

ছাত্র : পা!!

টিচার : তোমার প্যান্টে এমন

কি আছে যা আমার

নেই...?

↓

ছাত্র : পকেট!!

টিচার : কোন জিনিস টা শক্ত

থাকে কিন্তু রস বের হওয়ার পর

নরম হয়ে যায়...?

↓

ছাত্র : চুইংগাম…!!

টিচার : কিসের মধ্যে আঙ্গুল

ঢুকিয়ে মজা করা যায়...?

কখনো তা অনেক

ভেজা ভেজা থাকে।

↓

ছাত্র : নাক…!!

টিচার : তুই কোনদিন ও তোর

বাবার মত হতে পারবি না...!!

যা ভাগ....!!

↓

ছাত্র : হ !! আন্টি’ও তাই কয়!!

২.গার্লস কলেজের ক্লাশে বাংলা শিক্ষকের প্যান্টের জিপার খোলা

দেখে মেয়েরা জোরে জোরে হেসে উঠলো।

শিক্ষক না বুঝেই বললো . . .

‘‘বেশী হে হে হে করলে একদম বাইরে বের করে খাড়া করে রাখবো,

তখন যেন আবার ইস আহা উহু করোনা!!”

মেয়েরাঃ তাইলে তো স্যার ভালোই হয়…করেন করেন।। হে হে হে…

শিক্ষকঃ রেগে মেগে অস্থির হয়ে…আরেকবার করলে সত্যি সত্যি বাইরে বের করে দাড় করাবো!!!

সবাই আর জোরে জোরে… হে হে হে…

স্যার রাগে গড় গড় করতে করতে… চেয়ারে বসলেন…

হঠাত পুরো ক্লাশে পিন পতন নিরবতা,

স্যারঃ কি ব্যাপার সবাই হঠাৎ চুপ…

মেয়েরাঃ স্যার আপনি কথা দিয়ে কথা রাখেন

না… এখনো বাইরেই বের করে দাঁড় করালেন না!!

৩.এক লোক বিয়ে. করবে বলে মেয়ে দেখতে গেছে....

লোকটার একটা সমস্যা ছিল,. সে 'ক' কে 'প' বলত !!

মেয়ের অভিভাবক. ছেলেকে জিজ্ঞাসা করল

:তোমার নাম কি?

:

আমার নাম পাদের ।এই কথা শুনে মেয়ে কেদে উঠল।

.

তখন মেয়েটিকে কাদতে দেখে ছেলেটি তাকে সান্তনা দিতে গিয়ে বলল. . . . . . . .

.

.

.

.

.

.

.

.

.

.

.

তুমি পাদছ কেন? পেদনা পেদনা... তুমি পাদলে আমিও কিন্তু পেদে দেব ।

আর আমি পাদা শুরু করলে কেও আমার পাদা থামাইতে পারবে না