![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আগামীকালের ভ্রমে সবাই বন্দী। কিন্তু আগামীকাল নিয়ে না ভেবে আজটাকে সম্বল করেই এগিয়ে যাওয়া উত্তম
ফেসবুকে প্রবেশের আগে সংক্ষেপে এক ঘটনা।
গত ১০ তারিখ রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থীকে দেখেছিলাম। যিনি হলে থাকেন। তো সেদিন রাতে ভয়ে সে তার বন্ধুর বাসায় চলে গিয়েছিল। কারণ জানতে চাইলে বলল, তাদের নাকি গেস্টরুমে ডাকা হয়েছে। গেস্টরুম বুঝি না। তবে তাকে দেখে মনে হলো সেখানে তাদেরকে হেনস্তা করা হয় এবং মারধরও করা হলেও পারে। নিশ্চিত জানি না। হ্যাঁ, ছাত্রলীগের ভাইয়েরা করে। সেদিন রাতেই এক ঘটনা ঘটে। গুজব রটে যায় যে, সুফিয়া কামাল হলে এক মেয়ের রগ কাটা হয়েছে। কেটেছে ছাত্রলীগের এক কর্মী। হ্যাঁ, অসম্ভব ব্যপারই। রগ কাটে শিবিররা
যাক, ব্যাপারটা গুজব ছিল হয়তো। কিন্তু এ ঘটনাকে কেন্দ্র করেই সংগঠিত হয় এক গণ আন্দোলন। এক সাংবাদিক ভাইয়ের মতে, '৯০ এর পর এত বড় আন্দোলন দেখেনি বাংলাদেশ। তো রগ কাটার(গুজবই হবে) কান্ডের মধ্যমণি যে তাকে নিয়ে কিছু পোস্ট দেখি। পরে নাহয় আবার বক বক করবোঃ
এবার প্রথমে বলা ঘটনায় ফিরে যাই। উপরের সবার স্ট্যাটাসগুলো যুক্তিযত। হ্যাঁ, প্রমাণ ছাড়া আর গুজবের উপর ভিত্তি করে এত কিছু ঠিক হয় নি। কিন্তু কিছু মানুষ হয়তো ভুলে গিয়েছে যে, ইশা-ও হয়তো গেস্টরুম করাতো ছাত্রীদের। গত ১-২ বছর যে সে ছাত্রীদের উপর অত্যাচার করেনি এটা বললে হয়তো বিশ্বাস করতে কষ্ট হবে। কিন্তু স্ট্যাটাসগুলোতে ইশা-কে সন্ন্যাসী বানানো হয়েছে। যেন অবিচার শুধু তার উপরই হয়েছে। শিক্ষার্থীদের উপর দিনের পর দিন অত্যাচারগুলোকে হয়তো ক্যামেরাবন্ধী করা যায় না বলে সেগুলো কেউ মনে করে না। আবেগ দিয়ে সব হয় না, আর যদি আবেগেই সব হতো তাহলে রাজনীতি ব্যাপারটি হতো ছেলেখেলা। গতকাল সামুতে এক ভাইয়ের পোস্টে পড়েছিঃ
কিছুক্ষণ পর একটু চিতকারের শব্দ পাওয়া গেল। আমাদেরই প্রথম বর্ষের কয়েকজন ছেলে বড় ভাইদের চোখ এড়িয়ে, সুফিয়া কামালের সামনে গিয়েছিল। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। গায়ে হাত দেবে না হয়তো। এখন আর কোন ছাত্রের গায়ে হাত দেয়ার সাহস ছাত্রলীগের নেই।
এখন বলতে ঘটনাটি ঘটার পর বুঝিয়েছে। একটু চিন্তা করে বুঝে নিন। একদিনের ক্ষোভে হয়তো এমন মনোভাব জন্মায় না কারো। ইশা-র সাথে ঘটে যাওয়া ব্যাপারটি নিন্দনীয়(!)। তবে দাদা, দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে কি করবেন আপনি? নিশ্চয়ই, সামনে যে থাকবে তাকে সজোরে ধাক্কা দিবেন। তা কাজে লাগুক আর নাই লাগুক।
খোকন ভাইয়ের পোস্টগুলো ভালোই লাগে। হ্যাঁ, ভাই দৃশ্যটা কষ্টকর। কিন্তু ইশা-র আগের নির্যাতনের কথা জানতে পারলে হয়তো তা আরো বেশি কষ্টকর মনে হত। শুনেছি, যখন এই ঘটনা ঘটে তখনও নাকি ইশা ২-৩ জন ছাত্রীদের নির্যাতন করছিল(?)। যাই হোক, ইশা-র পদ যাবার পর অনেক ছাত্রলীগ ভাই-ই বলেছেনঃ ছাত্রলীগ কখনো অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয় না। সুতরাং, ইশা তো অন্যায়ী।
বিঃদ্রঃ ছবিগুলোতে নাম দেখানো হয়নি। কারণ, আমি ভয় পাই। হ্যাঁ ভাই, সত্যিই। আরেকটু রয়ে গেছে, চুতিয়া মানে কি?
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:০১
প্রশ্নের কারখানা বলেছেন: আহা ভাই, সরাসরি বললেন তো। তারা আগে ছাত্র পরে লীগ। সুতরাং, ছাত্রের ধর্ম তাদের আগে পালন করা প্রয়োজন। এই রে, ছাত্রের ধর্ম কি আবার?
২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: একই গোয়ালের গরু একই রকম হাম্বা হাম্বা করবে এটাই স্বাভাবিক; এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। সব মিলিয়ে আন্দলোনের পুরো ঘটনাকে অন্যদিকে নিতে চাচ্ছে এরা।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮
প্রশ্নের কারখানা বলেছেন: হ্যাঁ, এটা হতে পারে। তবে ছাত্র আন্দোলন বৃথা হয়েছে এমন নজির কমই রয়েছে।
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:১০
ঢাবিয়ান বলেছেন: ঈশার সাথে ঘটে যাওয়া ব্যপারটা নিন্দনীয়!!!!!!!বাহ উনি ছাত্রিদের রগ কাটবেন আর ছাত্রীরা উনাকে পুজা করবেন? আইনের শাশন থাকলে এতক্ষনে ঈশার জায়গা হত জেলখানায়। আইনের শাশন নাই বলেই তার মত জঘন্য অপরাধীর পক্ষে কথা বলার বদমাইশের অভাব হয় না।
আপনি কেন অযথা জাস্টিফাই করছেন। মেরুদন্ড একটু সোজা করুন।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫
প্রশ্নের কারখানা বলেছেন: গুজব ছিল নাকি? ঢাবিয়ান ভাই বললে উপকৃত হতাম। পত্রিকাতেও গুজব বলল। যদিও পত্রিকা আর চ্যানেলকে বিশ্বাস করতে পারি না। আমি একটু ভীতু মানুষ তো। কি আর বলবো। তারা আগে ছাত্র পরে লীগ। আর আমরা ছাত্রই ছাত্র।
৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ছাত্ররা প্রতিবাদ জানায়েছে, ইহার দরকার ছিলো; তবে, ইউনোভার্সিটিগুলোতে পড়ালেখা হচ্ছে ;না, বেশীরভাগ ছাত্রছাত্রী ইয়াবা ও প্রশ্নফাঁসের শিকার।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭
প্রশ্নের কারখানা বলেছেন: অতি সত্য কথা। এর পিছনেও খুব সম্ভবত রাজনীতির কারো হাত রয়েছে (?) কি মনে হয়?
৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯
চোরাবালি- বলেছেন: এরকম অনেকেই কষ্ট বুকে নিয়ে ঘুমিয়ে পরে, রাস্তায় হাটে, ক্লাসে যায়, বন্ধুদের সামনে মাথা নিচু করে ঘুমায়।
এসকল নেতারা কি পরিমাণ দাপট দেখায় সেটা স্বচক্ষে দেখার সুযোগ হয়েছে। নেতা হওয়ার সুবাদে, এই চা নিয়ে আয়, পানি দে, গ্লাস ছুড়ে মারা, চা ছুড়ে মারা অহরহ ব্যাপার তাদের কাছে। আহারে সিমপ্যাথি, কেন এ সিমপ্যাথি সাধারণদের উপরে আসতে পারে না? একজন ছাত্রকে সে রুমে ডাকার কে সে অভিযোগ আসতে পারে না?
আসলে আমাদের বিবেক মরে গেছে, আমারা আজ দলীয় লেবেলে বিবেক বর্জিত মানুষ।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩
প্রশ্নের কারখানা বলেছেন: তাহাদের(সিমপ্যাথিকারী) চোখে কাপড় নাকি চোখই অন্ধ হয়ে গেল ভাই? বলতে পারেন?
৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫
শাহ আজিজ বলেছেন: ইশা তো গেস্টরুম আপ্যায়নের সঙ্গে আগেই জড়িত । একথা অনেক ছাত্রীই বলেছে । জানালায় লাঠি দিলে পায়ের নিচ কাটে , ব্যান্ডেজ গোড়ালির উপরে জয়েন্টে । ইশা তার প্রভুদের নির্দেশে ওখানে "দায়িত্ব" পালন করছিল , এটাতো সত্যি । তাকে চিঠি দিয়ে অব্যাহতি আন্দোলনকারীরা দেয়নি দিয়েছে লীগের নেতারা জেনেশুনে ।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:১৮
প্রশ্নের কারখানা বলেছেন: ইহা চরম সত্য
৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২
ক্স বলেছেন: ইশা মেয়েটা সুন্দর আছে প্রেম করার বয়েস থাকলে একবার চেষ্টা কইরা দেখতাম
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৩
প্রশ্নের কারখানা বলেছেন: সে কি!!! সুন্দরী রমণীদের ঝাঁজই আলাদা
৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:১১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: ছাত্রীরা এখন ঢাবির হলগুলোতে গুন্ডামী আর ইয়াবা ব্যবসায় জড়িত।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:১৯
প্রশ্নের কারখানা বলেছেন: লজ্জা
৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ বিপদে পড়া মানুষকে মারতে খুব পছন্দ করে।
গতকাল সন্ধার ঘটনা। আদ্বীন হাসপাতালের কাছে খুব সামান্য ঘটনাকে কেন্দ্র করে এক জন আরেকজনের মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে। মুহূর্তের মধ্যে অসংখ্য লোক জমা হয়ে অন্যায়ভাবে মারছে। আহ কি মার। ভয়াবহ।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২১
প্রশ্নের কারখানা বলেছেন: ইহা তো প্রমাণিত। তবে ইশা-ও তার দায়ী।
১০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২১
শাহ আজিজ বলেছেন: ক্স বলেছেন: ইশা মেয়েটা সুন্দর আছে প্রেম করার বয়েস থাকলে একবার চেষ্টা কইরা দেখতাম
বেয়াদ্দপ , নালায়েক বের হও বাড়ি থেকে --------------------------
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৫
প্রশ্নের কারখানা বলেছেন: যা বলেছেন
১১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:০১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যা হওয়ার তাই হয়েছে। পুলিশ বা বিচারের অপেক্ষায় জনগণ আর থাকছে না। কারণ, তারা জানে সেটা ভুল হবে। তাই তারা নগদে বিচার করে দিচ্ছে। পাপের শাস্তি পেয়েছে। অন্য নেতা/নেত্রীরাও যেন এ থেকে শিক্ষা নেয়। দলের ট্যাগ চলে গেলে যে কী অবস্থা হয় সেটা এখন সবাই হাড়ে হাড়ে টের পাবে...
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:০৭
প্রশ্নের কারখানা বলেছেন: জ্বি, সঠিক বলেছেন।
১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৩:৩১
পিকো মাইন্ড বলেছেন: জানালায় লাঠি দিলে পায়ের নিচ কাটে , ব্যান্ডেজ গোড়ালির উপরে জয়েন্টে --- শাহ আজিজ।
তাই তো ! আগে মাথায় আসে নাই।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:২৯
প্রশ্নের কারখানা বলেছেন: তদন্তে তিনি নির্দোষ!!! কমেডি চলছে?
১৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:১৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: ঈশাকে গতকাল রাতে ফুলের মালা গলায় পড়িয়ে বরন করা হয়েছে । সেই ছবি এখন ফেসবুকে ভাইরাল। শুধু তাই নয় এরপর তাকে নিয়ে ক্য্মপাসে মিছিল করা হয়েছে। এরপরেও আমাদের মেনে নিতে হবে এই দেশে আইন শৃংখলা আছে? এই সরকার এই আন্দোলনের প্রতি সহানুভুতিসীল?
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৩০
প্রশ্নের কারখানা বলেছেন: আপনি আর আমি শুধুই ছাত্র তাদের সাথে লীগ আছে। তদন্তে তিনি নির্দোষ
কমেডি ছিল?
১৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৫১
শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: হয়ত দেখবেই এই ইশা একদিন সংসদে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২
প্রশ্নের কারখানা বলেছেন: তা চরম সত্য কথা। সে তো যেন তেন নেত্রী নন
১৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:০০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: তিনারাই আগামী দিনের এমপি মন্ত্রী।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:২৫
প্রশ্নের কারখানা বলেছেন: আমার আর কিছুই বলার নেই হওয়াটা অসম্ভব না
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭
আল ইফরান বলেছেন: স্যরি টু সে, এই স্ট্রিট ক্যাটাগরির নেতা ও নেত্রীদের ক্যাম্পাসে থাকা অবস্থায় অনেক দেখেছি।
এদের সিমপ্যাথাইজার রা আরো বড় ধরনের বদমাইশ হওয়ার কথা।