নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন মানুষ। ভালো মানুষ হয়তো এখনও হতে পারিনি তবে মন্দ কিছু করি না- কারো মন্দ কিছু করাতে বিশ্বাসও করি না। উপকার করতে না পারলেও কারো ক্ষতি অন্ততঃ করি না!!

বীরেশ রায়

সবার উপরে মানুষ সত্য! চেষ্টা করি সেই সত্যকে অনুসরণ করতে।

বীরেশ রায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

শুধু আল্লাহ একাই শ্রেষ্ঠ, মহান, পরম দয়ালু বা শক্তিশালী হবেন কেন? খ্রিষ্টানদের GOD বা হিন্দুদের ঈশ্বর কিংবা অন্যান্য ধর্মীয় জাতি গোষ্ঠীর সৃষ্টি কর্তারা নন কেন?

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১২

শুধু আল্লাহ একাই শ্রেষ্ঠ, মহান, পরম দয়ালু বা শক্তিশালী হবেন কেন? খ্রিষ্টানদের GOD বা হিন্দুদের ঈশ্বর কিংবা অন্যান্য ধর্মীয় জাতি গোষ্ঠীর সৃষ্টি কর্তারা নয় কেন? শুধু কোরানই একমাত্র সত্য গ্রন্থ কেন? বাইবেল, গীতা, ত্রিপিটক কিংবা তাওরাত নয় কেন? নীতি কথা আর মানুষের জীবন বিধানকে পরিচালিত করার কথা বা মানবিক দর্শন তো সব গ্রন্থেই আছে। তাহলে কোন একটি বিশেষ গ্রন্থ শ্রেষ্ঠ কেন? বাকি গুলো নয় কেন? কোন একটি গ্রন্থ সৃষ্টি কর্তার বাণী হলে বাকিগুলো নয় কেন? আবার সৃষ্টি কর্তা কোন একটি গ্রন্থকে প্রাধান্য দিয়ে পূর্বের গুলোকে বাতিল ঘোষণা করবেনই বা কেন? আর প্রাধান্য দিলেন যেটিকে সেটি কি প্রথমেই পাঠাতে পারতেন না? নাকি এসব ছেলে ভূলানো কথা। সৃষ্টি কর্তারা কি একই সত্ত্বা নাকি ভিন্ন ভিন্ন? নাকি আদৌ কারোরেই অস্তিত্ব নেই? অবশ্য কেউ কেউ তো জোড় দাবি করেনই যে একমাত্র তাদের উপাসকই সত্য বাকিগুলো মিথ্যা – মানে বাকিগুলোর আদৌ কোন অস্তিত্ব নেই। কিন্তু তাদের সেই দাবিও তো বিরোধী পক্ষ নাকোচ করে দিয়ে তাদের( বিরোধী পক্ষের) সৃষ্টি কর্তাকে মুল দাবিতে রেখে বাকিদের সৃষ্টিকর্তাকে মিথ্যা বানিয়ে উড়িয়ে দেবেন। তাহলে ঠিক কোনটি? আর মিথ্যা কোনগুলো? নাকি সবগুলোই মিথ্যা? নাকি সবগুলোই সত্য? ধরে নিলাম বা মেনেই নিলাম যে সব সৃষ্টি কর্তাই সত্য তাহলে আচার-বিচার, পাপে-পূণ্যে, বিধি-নিষেধে, নিয়ম-কানুনে, পবিত্র-অপবিত্রে এত ফাঁরাক কেন? একই সত্ত্বার সৃষ্টিকর্তা ভিন্ন ভিন্ন মানুষকে ভিন্ন ভিন্ন বিধি-নিষেধ দেবেন কেন? কেনই বা তিনি অপবিত্র কিংবা পবিত্রও করবেন ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে? কিংবা নিজের সৃষ্টিকর্তাকে শক্তিশালি বানাতে সিনা ফাটিয়ে এত চিৎকার দিতে হয় কেন? তিনি নিজেই কি শক্তিশালী নন? নিজেরটিকে প্রাধান্য দিয়ে বাকিগুলোকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করতে চাওয়া কি চরম বোকামি নয়?
নীতি কথা আর মানুষের জীবন বিধানকে পরিচালিত করার কথা বা মানবিক দর্শন তো সব গ্রন্থেই আছে। তাহলে কোন একটি বিশেষ গ্রন্থ শ্রেষ্ঠ কেন? বাকি গুলো নয় কেন? কোন একটি গ্রন্থ সৃষ্টি কর্তার বাণী হলে বাকিগুলো নয় কেন?

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



মানুষের লব্ধ-জ্ঞান লজিকের উপর প্রতিস্ঠিত; বাকীগুলো মানুষের ভুল জ্ঞান।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৭

বীরেশ রায় বলেছেন: তাহলে আমি যদি বলি আপনার লজিকটাও ভূল। সেটা কেমন হয়?

২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৩

রাইসুল ইসলাম রাণা বলেছেন: মাঝে মাঝে এটাই ভাবি।

৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৭

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: আল্লাহ খোদা গড ঈশ্বর ভগবান যাই বলুন না কেন, সব কিছু এক নির্দিষ্ট সৃষ্টিকর্তাকে বুঝায়

৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:

"লেখক বলেছেন: তাহলে আমি যদি বলি আপনার লজিকটাও ভূল। সেটা কেমন হয়? "

-লজিক আমার নয়; মানুষের লক্ষ বছরের জ্ঞান সাধনার ফল; সক্রেটিস, প্লেটো, এরিটেটল, নিউটন, এডিসন, আইনস্টাইন, পল নিউম্যান, বারট্রান্ড রাসেলদের সাধনার ফল লজিক; ও লজিকের উপর ভিত্তি-করা করা জ্ঞান।

৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আসমান বলতে কি কিছু আছে? প্রকৃতপক্ষে দেখুন, আসমান বলতে কিছু নেই। সব শুন্য। তাই মহাশুন্যেই আমরা বাস করছি। অতএব আসমানী কিতাব যেগুলোকে বলা হয় সেটার ব্যাপারে আরেকবার চিন্তা করা উচিত নয় কী?

৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৭

গ্রিন জোন বলেছেন: পোস্টকারী একটা.........জ্ঞান বুদ্ধি কিছুই হলো না। আরবি গ্রামার জেনে কথা বলতে হবে গেম চেঞ্জার। মুর্খতার পরিচয় দিয়ে লাভ আছে? বরং বলতে পারেন কুরআন কেন শেষ্ঠ সঠিক এটা খতিয়ে দেখা যায় কিনা-----------খতিয়ে দেখুন চোখ ক্লান্ত হয়ে যাবে। কোনো মিথ্যা, বানোয়াট কিছুই পাবেননা। বলতে পারেন মুহাম্মদ স. এর ছবি নেই কেন?

৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪২

বিপরীত বাক বলেছেন: কথা হচ্ছে,,
সৃষ্টিকর্তা এক ও অদ্বিতীয়।
তিনি কারও মুখাপেক্ষি নন।
তিনি কাউকে জন্ম দেন না কারও থেকে জন্ম নেন না।
ওনার কোন কিছুর প্রয়োজন নেই।
তিনি সর্বজ্ঞানের অধিকারী। সবকিছু ওনার নিয়ন্ত্রণে।

এখন বাকিটুককু হিসেব করেন।।

৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯

অসম্ভব আলো বলেছেন: সব ধর্ম এবং ধর্মগ্রন্থই বানোয়াট। এবং জঘন্য। তবে ওল্ড টেস্টামেন্ট আর কোরান - একটু বেশী জঘন্য।

৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩

তন্ময়ের ভুত বলেছেন: নিজের বিশ্বাস বুকে রেখে রাস্তায় চললেই সবার জন্য ভালো, নিজের বিশ্বাস যদি আরেকজনের উপর চাপিয়ে দিতে চান তাহলেই ভেজাল শুরু হয়ে যাবে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.