![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সবার উপরে মানুষ সত্য! চেষ্টা করি সেই সত্যকে অনুসরণ করতে।
সময়ের বলি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ডঃ আতিয়ার রহমান!!! তার মতো যোগ্য লোকের এভাবে চলে যাওয়া মানে সততার বুকে লাথি মারা! বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা হ্যাক হওয়া- হতে পারে ব্যর্থতা তার মানে অপরাধ নয়! এটা বাংলাদেশের জনগনকে বুঝতে হবে। পৃথিবীতে অনেক দূর্ঘটনাই ঘটে, যাতে হাজার হাজার কোটি টাকা ধ্বংস হয়ে যায়, অনেক জায়গায় ধ্বংসের মহাযজ্ঞ নেমে আসে! কাজেই এ ব্যাপারে ওনাকে দোষ দেয়া বা ওনার সততায় আঘাত করা মানে জাতির একজন সু ও কৃতি সন্তানের আত্ম-মর্যাদায় আঘাত হানা। উনি বাংলাদেশ ব্যাংকের জন্য, বাংলাদেশের জন্য, বাংলাদেশের মানুষের জন্য অনেক কিছুই করেছেন তাঁকে এভাবে পদত্যাগে বাধ্য করা মোটেই সমুচিত নয়। ওনার ভাবনাটা হয়তো ভূল ছিল ঘটনাটি দেড়িতে প্রকাশ করা। তাই অতীত ভুলে এখন ওনাকে রেখেই বাকী টাকা ফেরত আনার যাবতীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত। তার সাথে সাথে ডেটাবেইস এক্সপার্ট, নেটোয়ার্ক এক্সপার্ট ও এন্টি-ম্যালওয়্যার এক্সপার্ট দের দ্বারা নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে জোরদার করা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ওনার পদত্যাগের বিষয়টিতে অত্যন্ত সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত নেবেন এটাই কামনা করছি! তার সাথে সাথে আমাদের বুয়েটসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হওয়া আইটি এক্সপার্টদের সসন্মানে ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে দেশের কাজের জন্য ধরে রাখা। আমার ধারণা আমাদের নিজস্ব আইটি বিশেষজ্ঞদের দ্বারা আমাদের অভ্যন্তরীণ তথ্য নিরাপত্তা আরও বেশি সুরক্ষিত থাকবে।
১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫
বীরেশ রায় বলেছেন: ওনার ভাবনাটা হয়তো ভূল ছিল ঘটনাটি দেড়িতে প্রকাশ করা। আপনি কি কখনো দায়িত্ব পালন করেছেন কোন বড় প্রতিষ্ঠানের? তার সাথে আপনার কি কোন আইটি জ্ঞান আছে? কিভাবে এসব হ্যাকিং হয়? খোদ আমেরিকা , ব্রিটেন এসব দেশেও প্রতিবছর শত শত কোটি ডলার হ্যাক হয় তা কি আপনি জানেন? আইটি জ্ঞান না থাকলে এমন বাজে মন্তব্য করাই যায়! যা আপনি করেছেন!
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এত কোটি কোটি টাকা চুরির ঘটনা তিনি একমাস চেপে রাখলেন। আর আমাদেরকে এটা জানতে হলো বিদেশী পত্রিকার সুত্রে। তারপরেও আপনি তাকে সৎ লোক বলে সার্টিফিকেট দিচ্ছেন? অদ্ভুত লোক তো আপনি! এই ঘটনা চেপে রেখে তিনি কী উদ্দেশ্য হাসিল করতে চেয়েছিলেন বলবেন কী? এটা বলবেন না যে তিনি কাউকে কিছু না জানিয়ে গোপনে টাকাটা উদ্ধার করার জন্য ব্যস্ত ছিলেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের মতো প্রতিষ্ঠানের একজন গভর্নর যদি এমন চিন্তা করে থাকেন, তাহলে তিনি একটা রামছাগল আর তার স্বপক্ষে এই যুক্তিকে যদি কেউ জায়েজ করতে চায়, তাহলে তিনিও তার স্বজাতি ছাড়া অন্য কিছু নন।
এই টাকা চুরির সাথে গভর্নরেরও সম্পর্ক থাকার সম্ভাবনা আছে।