নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন মানুষ। ভালো মানুষ হয়তো এখনও হতে পারিনি তবে মন্দ কিছু করি না- কারো মন্দ কিছু করাতে বিশ্বাসও করি না। উপকার করতে না পারলেও কারো ক্ষতি অন্ততঃ করি না!!

বীরেশ রায়

সবার উপরে মানুষ সত্য! চেষ্টা করি সেই সত্যকে অনুসরণ করতে।

বীরেশ রায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি সতর্কবার্তাঃ আপনার অজান্তেই আপনি হতে পারেন নগ্নতার শিকার!!

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩৪

দেশে-বিদেশে ভ্রমণের সময়গুলোতে আমাদেরকে ব্যবহার করতে হয় পাবলিক ওয়াস রুম কিংবা টয়লেট। হতে পারে সেটা একেবারে রাস্তায় বিরতিতে মোটেল, বাসস্ট্যান্ট, রেল স্টেশন কিংবা পাঁচ তারকা নামি-দামি হোটেলের বিলাস বহুল ওয়াস রুম কিংবা শৌচাগার! আপনি নারী কিংবা পুরুষ। বিশেষ করে মেয়েরা ওয়াস রুম কিংবা শৌচাগার ব্যবহারের পর নিজেদের কাপড়ের এলোমেল অবস্থা ঠিক করার জন্য বেছে নেন সেই নির্জন জায়গা গুলোকেই। আমাদের গতানুগতিক ধারনা এই চার দেয়ালের ছোট্ট জায়গাটি বোধ হয় একটি নিরাপদ জায়গা!কিন্তু আজকের এই প্রযুক্তির যুগে সেই নিরাপত্তা আর নেই। হয়তো আমাদের অজান্তেই আমাদেরকে বিশেষ করে নারীদেরকে ন্যাকেডলি ব্ল্যাকমিল করার জন্য পেতে রাখা হয়েছে ছোট্ট একটি ভিডিও ক্যামেরা! আপনি জানতেও পারবেন না আপনি কিভাবে প্রতারিত হচ্ছেন! এযুগের ইয়াং জেনারেশনের বিকৃত রুচির বিশাল একটা অংশ প্রযুক্তিকে ব্যবহার করছে ঘরেবাইরে নারীদেরকে এভাবেই হেনস্থা করার জন্য! কাজেই সাবধান! পাবলিক প্লেসে, পাবলিক ওয়াস রুম কিংবা টয়েলেট প্রাকৃতিক কাজ সারার সময় নিজেদের শাড়ি-কাপড়, প্যান্ট, স্যালোয়ার-কামিজ ও শরীরের নিরাপত্তার দিকে খেয়াল রাখুন! নিজের সর্বাধিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করেই ব্যবহার করুন পাবলিক ওয়াস রুম কিংবা টয়েলেট!সামান্য ভূলেই আপনার সামাজিক মর্যাদা ও আত্ম-সন্মান ক্ষুন্ন হতে পারে বিকৃত রুচির কিছু মানুষের কারনে। আপনি ভুগতে পারের মানসিক অশান্তি ও হীনমন্যতায়! ব্যাপারটি শেয়ার করুন চারপাশের আপনার শুভাকাংখি ও বন্ধুবান্ধবদের সাথে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১১

এম.এ.জি তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমার মতো বুড়া মানুষের ন্যাংটা ছবি কেউ তুলবে না।

৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৬

নতুন বলেছেন: কিংবা পাঁচ তারকা নামি-দামি হোটেলের বিলাস বহুল ওয়াস রুম কিংবা শৌচাগার!

৫ তারকা হোটেলের কম`চারী বা লোক এই কাজ করেনা। তাদের কামলা দিতে দিতে জান বেরহয়ে যায় তাই অন্য কিছুর সময় থাকে না।

আর এই সবের টাগেট থাকে নামি মানুষ.সাধারন মানুষ না..

আর কুকুর কামড় দিলে মানুষের সম্মান গেছে এমন ভাবাও ঠিক না।

৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: আমাদের এসব নিয়া না ভাবলেও চলবে মনে হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.