নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Sometimes people dont want to hear the truth because they dont want their illusions destroyed. Friedrich Nietzsche
মেডিকেলে পড়ে কিন্তু গ্রে'জ এনাটমির নাম শুনেনি এমন ছাত্র পাওয়া যাবে না। ভাবতে অবাক লাগে যার বই সারা দুনিয়ার সব এনাটমির শিক্ষার্থীরা পড়ে, তিনি মাত্র ৩৪ বছর বেঁচে ছিলেন! এই অল্প বয়সে তিনি এমন কীর্তি রচনা করে গেছেন যাকে এখন পর্যন্ত এনাটমির বাইবেল বলা হয়।
হেনরি গ্রে নামক এই অসম্ভব মেধাবী মানুষটি ইংল্যান্ডে ১৮২৭ সালে জন্মগ্রহন করেন। তিনি উইন্ডসর ক্যাসলে জন্মগ্রহন করেন, জীবনের বেশিরভাগ সময় তিনি ইংল্যান্ডের বেলগ্রাভিয়া অঞ্চলে কাটান। তার বাবা একজন সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন, সেই হিসেবে রাজপরিবারে তাদের নিয়মিত যাতায়াত ছিল। ১৮ বছর বয়সে তিনি সেন্ট্রাল লন্ডনের হাইড পার্কে অবস্থিত সেইন্ট জর্জ মেডিকেলে ভর্তি হন। মেডিকেলে পড়াশুনার ব্যাপারে তিনি বরাবরই ছিলেন অত্যন্ত মনোযোগী আর পরিশ্রমী। এনাটমি পড়ার ব্যাপারে তার ছিল কিছু নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতি। মেডিকেলে পড়া অবস্থাতেই তিনি ১৮৪৮ সালে “The Origin, Connexions and Distribution of nerves to the human eye and its appendages, illustrated by comparative dissections of the eye in other vertebrate animals” নামক প্রবন্ধ লিখার জন্য রয়াল কলেজ অফ সার্জনস থেকে পুরস্কার পান। ১৮৫২ সালে তিনি সেখানকার ফেলো নির্বাচিত হন। তখন তার বয়স ছিল মাত্র ২৫ বছর। সেই থেকে এনাটমির প্রতি তার উৎসাহ আরো বেড়ে যায়। ১৮৫৫ সাল থেকে তিনি তার মেডিকেল সেইন্ট জর্জে লেকচারার হিসেবে কাজ করতে থাকেন পাশাপাশি ল্যাবে ডেমন্সট্রেটর আর মিউজিয়ামের কিউরেটর হিসেবেও কাজ করেন।
গ্রেজ এনাটমি বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৮৫৮ সালে। প্রথম বইটার নাম ছিল Anatomy: Descriptive and Surgical। পরবর্তীতে হেনরির বেপক জনপ্রিয়তা আর সংক্ষিপ্ত আকারে বলার জন্য বইটি গ্রেজ এনাটমি বলেই প্রকাশিত হয়। প্রথম বইটিতে ৭৫০টি পৃষ্ঠা আর ৩৬৩টি ছবি ছিল। বইয়ের ছবিগুলো আকায় গ্রেকে কারটার নামের এনাটমির একজন ডেমন্সট্রেটর সাহায্য করেন। তিনিও অত্যন্ত বিখ্যাত একজন ব্যাক্তি ছিলেন যিনি পরবর্তীতে ভারতের গ্রান্ট মেডিকেল কলেজে প্রফেসর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি লেপ্রসি বা কুষ্ঠরোগ নিয়ে গবেষণার জন্য বিখ্যাত। বইটিতে লেখক হিসেবে তার নামও অন্তর্ভুক্ত করতে চেয়েছিলেন প্রকাশকরা, কারণ তার আঁকা ছবিগুলোও সমান গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু কথিত আছে হেনরি গ্রে তাতে বাঁধ সাধেন, তাই এই মহান ব্যাক্তিকে সব সময় গ্রের প্রদীপের আলোর নিচে অন্ধকার হয়েই থাকতে হয়। যাইহোক গ্রে এবং কারটার দুইজন মিলে মর্গের আর হসপিটালের বেওয়ারিশ লাশ কেটে শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের গঠন ভালমত পর্যবেক্ষণ করে দীর্ঘ ১৮ মাস পরে সেটা বই হিসেবে প্রকাশ করেন। লাশ কাটায় গ্রের নিয়মতান্ত্রিক অসাধারণ দক্ষতা আর কারটারের শৈল্পিক আর মানব দেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের নিখুত অঙ্কন বইটিকে দান করে এক অনন্য মর্যাদা। প্রথম দিকে J.W. Parker বইটি প্রকাশ করলেও পরবর্তীতে Longman এবং সাম্প্রতিক সময়ে Churchill Livingstone/Elsevier এটা প্রকাশ করে। দুঃখের ব্যাপার হলেও সত্য বইটির দ্বিতীয় প্রকাশ হবার বছরেই হেনরী গ্রেকে দুনিয়া থেকে বিদায় নিতে হয়।
এনাটমির ইতিহাসের এই মহান ব্যাক্তি ১৩ জুন ১৮৬১ সালে মারা যান। সে সময় তার বয়স ছিল মাত্র ৩৪ বছর। তার এক ভাতিজার স্মলপক্স হয়েছিল, তার সেবা করতে গিয়েই তিনিও সেই রোগে আক্রান্ত হন। সেই ভাতিজা ভাল হয়ে যায় কিন্তু গ্রে পারেননি মৃত্যুকে ধোঁকা দিতে। তার অকাল মৃত্যুতে সারাবিশ্ব হারাল এক অক্লান্ত গবেষক, এক মহান সাধককে।
সুত্রঃ
http://www.answers.com/topic/gray-henry
http://en.wikipedia.org/wiki/Henry_Gray
Click This Link
Click This Link
Click This Link
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
ইলুসন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আমিও ওনার সম্পর্কে আরো জানতে আগ্রহী। কেউ নতুন কিছু জানাতে পারলে ভালই লাগবে।
২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি মেডিক্যালে পড়ি নাই, তবে গ্রে'জ এ্যানাটমি নামটা অনেকবার শুনসি। শ্রদ্ধা রইলো এই কর্মযোগীর স্মৃতির প্রতি।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
ইলুসন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। মেডিকেলে পড়ি আর না পড়ি, মানবজাতি তার কাছে ঋণী। তার বই পড়ে ডাক্তার হচ্ছে সবাই।
৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আমি ডাক্তারীর ছাত্র না, কিন্তু এই বইটার কথা শুনে শুনে পড়ার আগ্রহ হয়ে গেছে !
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
ইলুসন বলেছেন: ভাই এইটা যেই দাঁতভাঙ্গা বই, পড়তে গেলে হালুয়া টাইট হয়ে যাবে। তারপরেও ইচ্ছা থাকলে পড়ে দেখতে পারেন। ভাল লাগতেও পারে। ধন্যবাদ আপনাকে।
৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪
কালোপরী বলেছেন: +++++++++++++
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ইলুসন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০০
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আমার ভাই ১৯৮২ র দিকে মেডিকেলে ভর্তি হয়, আমি তখন ফোর - এ পড়ি । তখন থেকে এই বইটার বিষয়ে বিশেষ আকর্ষণ বোধ করি। মেডিকেলের সব চেয়ে মোটা বই । তারপর আমার বোন ভর্তি হয় ৮৭র দিকে ।
এসব ভুলেই গিয়েছিলাম । ৭/৮ বছর আগে আম্মার ক্যানসার ধরা পরে । এর পর অপারেশন কেমো হয় । এরপর আবার ৩ বছর আগে আরেক জায়গায় ক্যানসার হয় । অপারেশন- কেমো-রেডিও থেরাপীর পর বেশ ভাল আছেন । যথেষ্ট শক্ত সমর্থ । আমর বয়স ৪০, ওনার ৬৮ ।
কিন্তু ক্যানসার চিকিৎসার দিন গুলোতে একটা বিষয় কেউ কেউ বলত হোমিও প্যাথিতে নাকি এর চিকিৎসা আছে । আবার কেউ বলত হোমিও প্যাথী কোন চিকিৎসা না!
যাই হোক আমার কাছে একটা অজানা প্রশ্ন আজো, হোমিোপ্যাথি কি আদৌ কোন চিকিৎসা বা ভাল চিকিৎসা ? আর ভাল না হলে আধুনিক চিকিৎসা বিগ্গান একে গ্রহণ করে না কেনো? আর কিছু না হলে অনেক লোক উপকার পায় কিভাবে ?
আর এসব জিগাসা থেকে হোমিও প্যাথী পড়ার ইচ্ছা হয় । শুনেছি ওদের নাকি গ্রে'র এণআতমঈ পড়ান হয়। তখন থেকেই ইচ্ছাটা মাঝে মাঝে মাথে চারা দেয়।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২০
ইলুসন বলেছেন: অনেকে বলে কাজ হয়। যেমন কিডনীতে পাথর নাকি সেরে যায়। কিন্তু অনেক পাথর আছে যেগুলো এমনিতেই বেশি পানি খেলে পানির ফ্লোতে বের হয়ে যায়। হোমিওপ্যাথি নিয়ে পড়াশোনা করিনি তাই বিশ্বাস অবিশ্বাস কিছুই করি না। তবে আর কোন কিছুতে কোন আশা না থাকলে হোমিওপ্যাথি ট্রাই করে দেখতে পারেন।
এনাটমি মানে হচ্ছে মানুষের দেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের বিজ্ঞান। শুধু হোমিওপ্যাথি না, যেখানেই মানব দেহ পড়ানো দরকার সেখানেই গ্রেজ এনাটমি পড়াবে। এটা এনাটমির বাইবেল।
৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৩
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আমার বোন, সলিমু্ল্লায় এনাটমী পড়ায়, পোষ্ট গ্রেজুয়েশনের ছাত্রী । ওর থিসিজের কাজে মাঝে মাঝে পেইন্ট -পাওয়ার পয়েন্টের কিছু কাজ করেছি । আশ করি ও আমাকে সাহায্য করতে পারবে ।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২২
ইলুসন বলেছেন: আপনার বোন ডাক্তার তাহলে তো আমার থেকে সাজেশন নেয়ার দরকার নাই। আপনি তো ঘরের মাঝেই একজনকে পেয়ে গেলেন সাহায্য নেয়ার জন্য।
৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
নাইট রিডার বলেছেন: গ্রে'স এনাটমী দাঁত ভাঙা একটা বই, এর সম্বন্ধে মেডীকেলে একটা কথা প্রচলিত আছে। ও তুই এনাটমীতে ফেল করছিস, গ্রে পড়ছিলি নাকি?
আসলে এটা রেফারেন্স বুক, এই বইটা পড়তে হয় যখন কোন ব্যাপারে অন্য কোন বই ধারণা দিতে পুরোপুরি পারেনা তখন, এবং সেই সব ক্ষেত্রে এই বইটা একমেবাদ্বিতীয়।
তবে এই একটা বই যেটাকে মেডিকেলের কোন ছাত্র কখনই দূরে রাখে না, এটা হচ্ছে যে কোন মেডিকেল ছাত্রের প্রথম প্রেম।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫১
ইলুসন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২২
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: মেডিকেলের ছাত্র না হওয়ার পরেও হেনরি গ্রে এর নামটা জানতাম। তবে নামটাই! এর বেশি কিছু জানা ছিলনা! ধন্যবাদ জানবেন পোস্টের জন্য।
গ্রেজ এনাটমি টিভি সিরিজটা দেখি মাঝে মধ্যে, মজাই লাগে!
২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫৪
ইলুসন বলেছেন: হা হা। তবে ওই টিভি সিরিজের নাম Grey’s anatomy আর বইয়ের নাম হচ্ছে Gray’s anatomy
পড়বার জন্য ধন্যবাদ।
৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩০
তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: এনাটমি পরার সময় গ্রে'জ এনাটমি রেফারেন্স হিসাবে ইউজ করতাম কারণএতো বিশাল তথ্য ভানডার পরার সময় তখন ছিলনা।এটি এনাটমির বাইবেল।দারুণ পোস্ট।ভালো লাগলো ।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫
ইলুসন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
১০| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১১
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: চমৎকার পোস্ট ।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫
ইলুসন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪১
মিত্রাক্ষর বলেছেন: ভাল্লাগজে গো দাদা
২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫
ইলুসন বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা।
১২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
টানিম বলেছেন: ভালো লাগলো
২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫৬
ইলুসন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২৪
এম হুসাইন বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন।
অনেক কিছু জানা হলো।
+++++++
ভালো থাকুন।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫৬
ইলুসন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনিও ভাল থাকুন সেই কামনা রইল।
১৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
সোহানী বলেছেন: নতুন কিছু জানা হল।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১
ইলুসন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
১৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
সানড্যান্স বলেছেন: ভয়াবহ বই!! বিশাল!! খুব কষ্ট হইছিল!
২০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
ইলুসন বলেছেন: হা হা! ধন্যবাদ ভাই।
১৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২০
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: গ্রে'জ এ্যানাটমি সিরিয়ালটা অনেক ভালো লাগে। আজ ব্যক্তিটিকেও জানলাম। অনেক ধন্যবাদ।
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১৩
ইলুসন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
১৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
বোকামন বলেছেন: পোস্টে কৃতজ্ঞতা জানবেন ........
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৬
ইলুসন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: +
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৭
ইলুসন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১৯| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:০৯
অনিক্স বলেছেন: valo hoise. kintu picchi hoise.
০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
ইলুসন বলেছেন: ধন্যবাদ।
২০| ১৪ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:০৩
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: মেডিক্যালে পড়ার ইচ্ছা নাই.......
১৪ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
ইলুসন বলেছেন: ধন্যবাদ।
২১| ২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:১৭
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: গ্রে'জ এনাটমি.................... জানলাম কিছু...... পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ......
২৫ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
ইলুসন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
২২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৪৫
শান্তির দেবদূত বলেছেন: মাত্র ৩৪ বছর বয়সে! মাই গড! কিছু মানুষ আসলেই গিফটেড! আমার বউ ডাক্তার হওয়ার পরেও আমি জীবনেও এই নাম শুনি নাই।
ভাল লাগল এমন মহান এক জনের ব্যাপারে জেনে।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১০
ইলুসন বলেছেন: হা হা হা। আপনার বউকে জিজ্ঞেস করলেই জানতে পারবেন। ধন্যবাদ ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ওহ, দারুণ পোস্ট। +। ব্লগাররা আরো আলাপ করবেন এই ভেবে পর্যবেক্ষণে।