নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পোকা মাকড়ের অস্তিত্ব নিয়ে কিছু দিন বেঁচে থাকা

.......অতঃপর মৃত্যুর প্রতীক্ষা

সাঈফ শেরিফ

আমার প্রোফাইলের পুরোটাই অন্ধকার, আলো নেই |যৌবনে যন্ত্র শাসনের পুঁথিপাঠ কালে মনে বাসা বাধে দুরারোগ্য কর্কট রোগ, সেখান থেকেই দগদগে মানসিক ক্ষত | আজ তাই রুটি-রুজির দায়ে কোনো এক বিরান ভূমে নির্বাসিত, দেশে ভিক্ষে নেই | জীবন ধমনীর ভেতর থেকে কন্টাকীর্ণ ডালপালা টেনে হেচড়ে জুটে দুটো পয়সা, চিকিত্সার পথ্য| সংকীর্ণ হয়ে আসা অস্তিত্বে তাই অভুক্ত থাকা হয় অনেক প্রহর, সেখানে নিদ্রা, স্নান , ক্ষৌরকর্মের সময়, সুযোগ প্রায়শই নেই |দূর ভবিষ্যতে সুস্থতার সনদ নিয়ে দেশে ফিরলে, ততোদিনে হয়ত জীবনের চাহিদাশূন্য নির্বিকার কেউ একজন |

সাঈফ শেরিফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রিয় খাবারের তালিকা, উগ্র রসনা বিলাস

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:১৭

ডিসক্লেইমার: আপনি যদি অবিবাহিতা কিন্তু পাকা রাধুনী হয়ে থাকেন, দয়া করে মন্তব্য রাখতে আসবেন না। এতে করে সাঈফ শেরিফের লোল পড়ার সম্ভাবনা ব্যাপক। :Pখাবারের কারণে লোল পড়লেও ধড়িবাজরা ইস্যু ঘুরিয়ে 'নারীবাদী' মামলা ঠুকে দিতে তৎপর। কাজেই সাধু সাবধান।



চিংড়ি
দিয়ে কাচা কাঠালের তরকারি। আচ্ছা থাক, তাহলে চিংড়ি দিয়ে কলার মোচা/থোড় ভর্তা। ভর্তার মাঝ হতে কয়েকটা কাচা মরিচ মাথা উঠিয়ে আছে। প্রবাসী ব্যাচেলরদের দেখলাম ফেইসবুকে ব্যাচেলর রাধুনী ফ্যান ক্লাব খুলেছে। তা কি রান্না করতে পারেন সেই বিখ্যাত ব্যাচেলর শেফ? চিংড়ির কারিটা নাকি অসাধারণ! তারা কেউ এটা বুঝলোনা যে চিংড়ি দিলে যেকোন পদের স্বাদ একশ আশি ডিগ্রী ঘুরে যায়। এমনকি টমাটোর সস দিয়ে চিংড়ি ভেজে খেতেও অসাধারণ লাগে। তরকারি রান্নাটা আমার কাছে তেল, আদা, লবণ আর মরিচের কারসাজি ছাড়া কিছুই মনে হয়না।



জীবনে যত পদের তরকারী খেলাম, সেই হোটেল নিরবের বিখ্যাত ভাজি ভর্তা সহ.... মায়ের হাতে 'চিংড়ি+কচুর লতি+চ্যাপা শুটকি' কথা পাগলের মত স্মরণ করব। কৈ মাছের দোপেয়াজো, চচ্চড়ি, সর্ষে বা কাচা কলা দিয়ে ইলিশের কথা বাদই দিলাম।



ঢেড়স জিনিসটা আমার অসম্ভব পছন্দ। উত্তরবঙ্গের সোজনে ডাটা দিয়ে ঘন ডাল একটা অপার্থিব জিনিস। আলু ভর্তার সাথে সিদ্ধ ডিম ভর্তা পিয়াজ মরিচ দিয়ে মাখালে কি হয় সেটা স্বাদ হয়ত অনেকেই করেন নি। ঢেড়স / পটল/ করলা সিদ্ধ করে তারও যে অসাধারণ ভর্তা হয় সেটি বা ক'জন জানেন? চিনি/ গুড় দিয়ে করা ছোট ছোট ঝুমকা বেগুনের কালিয়া দিয়ে পেট ভরে ভাত খেয়ে উঠেছি অনেক দিন।



শুটকি মাছে শুধু বড় বড় আলু দিয়ে রান্না করলে খারাপ লাগেনা। আলু, মিস্টি কুমড়া দিয়ে কেচকি জাতীয় মাছের শুটকি কিংবা কুমড়ো পাতার মাঝে ঝাল শুটকির পুর দিয়ে বড়া! উত্তরবঙ্গের হওয়া সত্ত্বে আমি শুটকির ভীষণ ভক্ত, যতটা ঝাল করে পারা যায়। ঝাল করে মলা জাতীয় ছোট মাছের মাথার ভর্তা পাশাপাশি আছে সবার পরিচিত টাকি মাছের ভর্তা, যাতে আদার পরিমাণটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।



পালং শাক মাস কালাইয়ের ডালে অথবা চাল কুমড়া দিয়ে ডাল রান্নার ব্যাপারটি অসাধারণ। মুখী কচু দিয়ে কৈ মাছ, কাচা কলার ভর্তা, সাথে চিংড়ি দিয়ে লাল শাক! দেশ কাল ভেদে পৃথিবীর সেরা খাবারের মাঝে একটি হবে মাছের ডিম। ভাজা ইলিশ মাছের পেটির মাঝে ডিমের কথা আর না বলি। সাধারণ রুই মাছের ডিম আলু কুচি দিয়ে রান্না করলে মুখে ধরে থাকে অনেক ক্ষণ। আচার বললে চালতা আর কদবেলের উপর কিছু নাই। এরপরেই বরইয়ের আচার।



বুটের ডালের বরফি বা বেসনের তৈরি বুন্দিয়া নিযে বাচ্চাকালের পাগলামির কথা নাই বা স্মরণ করলাম। বুটের ডাল দিয়ে খাসির মাখা, জিহবা মাথা খারাপ করে দেয়ার মত একটি মেন্যু। আলু দিযে রান্না করা খাসির মগজের কথা তো ভুলেই গেলাম। হোটেল নিরবে আজ থেকে ৮ বছর আগে এক প্লেট খাসির মাথা (ভীষণ ঝাল করে) ১২ টাকা ছিল। এখন কত করে কারো জানা থাকলে বলবেন। ফার্মের মুরগীর চল হবার পর থেকেই মুরগি বুটের ডাল দিয়ে অথবা গিলা কলিজা ও বুটের ডাল দিয়ে অসাধারণ লাগে। বর্তমানে গরুর মাংসের কিমা বুটের ডাল দিয়ে রান্না করে খাই, যেটি কিনা মাংসের চপ তৈরির মূল উপাদান। মাছ বা মাংসে লাল টমাটো দিলে স্বাদ আর রং সম্পূর্ণ বদলে যায়, শেষে কাচা মরিচ দিলে ডায়েট নিয়ন্ত্রণের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে যাবে। মুগ ডালের মুড়ি ঘন্ট, বা চাল কুমড়া দিয়ে ইলিশ মাছের মাথার ঘন্টর কথা অনেক পরে মনে এল। লাউ দিয়ে সিদ্ধ ডিম ভাঙ্গা চর্চরি, লাউ দিয়ে ইলিশের মাথা, এমনকি লাউ শাক দিয়ে করা শুটকিও অসাধারণ।





অদ্ভুত সবজি খোর হলেও বরবটি আর মূলা দু চক্ষের বিষ। শিম টা চলে যায়। আজকালকার ছেলে পেলেরা সবজি খেতে চায়না, মুরগি খেলেও ওদের রানটা চাই, এমন আল্লাদ কখনই ছিলনা। হলের ডাইনিং এ বয়রা আমার পছন্দ জানতো বিধায় সুস্বাদু গরুর মাংসের পরিবর্তে কোন প্রশ্ন না করেই মাছের লেজের বাটিটা এগিয়ে দিত। কুরবানি ঈদের পরের দিন গম দিয়ে ঘন ঝোলের খাসির পায়ার স্বাদ জিভে লেগে আছে। বাধাকপির সবজিটা তেমন ভাল না লাগলেও, গরুর মাংস বাধাকপি দিয়ে রান্না করলে একটা চমৎকার স্বাদ ও পুষ্টিকর অনুভূতি পাওয়া যায়। এতকাল কেবল আলু আর পেপে দিয়েই গরুর মাংস রান্না হয়েছে। পিঠা বলতে রস পিঠা (চিতই পিঠা) ঘন দুধ, খেজুরের গুড়, নারিকেল দিয়ে রস টানা নরম চিতই!পৃথিবী ছেড়ে যেতে ইচ্ছে করেনা। এর পরেই ঘরে বানানো খেজুড়ের গুড়ের ভাপা পিঠা, নারিকেলের লাড্ডু।



নিহারী বা পায়া রেস্টুরেন্ট গুলোর মাঝে সবচেয়ে ভাল খেয়েছি লালবাগের হোটেল রয়েলে। এত অল্প দামের মাঝে সুস্বাদু ও আলো আধারি পরিবেশে এসি কক্ষে খাবার জায়গা আর কোখাও দেখিনি।তাদের বাদামের সরবত টা একটু বেশি বিখ্যাত। সোহাগের চাপ বলতে যারা অজ্ঞান হয়ে যান, তাদের কূপমন্ডুকই বলব। আমার পছন্দ টাউন হলের গ্রীন রেস্টুরেন্ট। তবে সোহাগের গরুর কালা ভুনার জবাব নেই, স্বাদ করে প্রতিবার খেয়ে পেট নেমে গিয়েছে। হলেও ফিস্ট গুলো ছিল জীবনে ভুড়িভোজের বিরল কিছু মুহূর্ত। জন প্রতি অর্ধেক মুরগি (১/৪ রোস্ট+১/৪ ফ্রাই), খাসির রেজালা, ইলিশ মাছ, পোলাও এর বদলে তেহারী! খাওয়ার পর মাথা ঘুরতো, কিন্তু পেট কোনদিনও মোচড় দেয়নি। লেটুস পাতা আর ফুলকপি আমার অসম্ভব পছন্দের । হলে বিশেষ অনুষ্ঠান উপলক্ষে ওয়ার্ডার দিয়ে ডাইনিং এর বাবুর্চি যে খাসির রেজালা বানাত আর রাত তিনটায় পরাটা দিয়ে সেগুলো সাবাড় করা, থাক!





স্টার হোটেলের ফালুদা যদি বলেন ধানমন্ডি শাখার কথা, সেটি শুধুই দই কলা। ঠাঠারিবাজারের ফালুদার মত মনে হয় খুব কম রেস্টুরেন্টেই মিলবে। মহাখালীর ওয়ারলেসে রূপালি টাওয়ারের ঠিক ডান পাশেই একটা রেস্টুরেন্টের ফালুদার কথা বেশ মনে আছে, আপেল আর ডালিমের দানা অতিরিক্ত যোগ করে ওরা। যদি মোরগ পোলাউ এর কথা বলেন, বেচারাম দেউরীর আসল নান্না মিয়ার দোকানের ধারের কাছে কেউ যেতে পারবে বলে মনে হয়না। শুনেছি ওদের মান পড়ে গিয়েছে। আজ থেকে ৪/৫ বছর আগে কুচকুচে কালো রঙ্গের ঝোলে দেশী মুরগির যে খাবারটি দিত ওরা তার গন্ধ তিন দিন হাতে লেগে থাকত। ওয়ারীতে হোটেল সুপারে বেশ কিছু চমৎকার মেন্যু খেয়েছি। তবে খাসির রেজালার জন্য বংশালের হোটেল আল রাজ্জাকের ধারের কাছে কেউ যেতে পারবে বলে মনে হয়না। যদি গ্রিল চিকেনের কথা বলেন, সাইন্স ল্যাবের ছায়ানীড়ের চেয়ে কেউ ভাল বানাতে পারে বলে আমার জানা নেই। মোবাইল কোর্ট গুলো রেস্টুরেন্টে হামলা চালিয়ে অনেক কিছু উদ্ধার করলেও ছায়ানিড়ের গ্রিলের দোকানে তারা সস ছাড়া ভেজাল, আপত্তিকর কিছু পায়নি।



বুফের যুগে চাইনিজের কদর নাই। প্রথম বুফে খাই শেরাটনে, সে বছরেই বাংলাদেশের ইউনুস শান্তিতে আর তুরস্ক সাহিত্যে নোবেল পায়। খাওয়া বাদ দিয়ে পুরো সময় এক তুর্কী মহিলার সাথে এ বিষয় নিয়ে আড্ডা জমিয়েছিলাম। বুফেতে খাওয়ার ব্যাপারে লজ্জা করলে নিজের ক্ষতি, সেদিন ভাল মত বুঝতে পারি। খিচুড়ী আর হালিমের ব্যাপারে আলাদা কোন আগ্রহ নাই। তবে হায়দ্রাবাদী বিরিয়ানীটা ভালই লাগে। সবাই কহিনূর, খুশবু, কস্তুরির নাম বললেও সেখানে যাবার সুযোগ হয়নি। কে এফ সি তে ফ্রাইড চিকেন খেয়েছি ১৯৯০ সালে ইউকে তে, তাই আলাদা করে আগ্রহ দেখাইনা কেউ দাওয়াত না দিলে। পিজ্জা হাটের পিজ্জা খেলাম প্রবাসে এসে, তাও ভেজি পিজ্জা। :( বুফেতে আমার খাওয়া সেরা হল গুলশানের ফ্লাম্বি, এর পরেই ইমানুয়েলস, সমরখন্দ ।



যদি মাংসের কথা বলেন, কবুতরের মাংসের মত সুস্বাদু আর কিছুই হতে পারেনা। কলিজার সিংগারা বা সামুচা মা যে বানাতো, তাতে করে বাজারের গুলো চেখে দেখার প্রয়োজন পড়েনি। আমাদের দেশে কম দামী বার্গার গুলো অখাদ্য, হট পেটিস জিনিসটা ভাল লাগে। ফুচকা, চটপটি জাতীয় মেয়েলি খাবার থেকে দশ হাতে দূরে থাকতাম, বাইরের খাবারে ভীষণ হাইজিনের ভয়, যদি জন্ডিসে ধরে! ম্যাগী জাতীয় নুডুলস আসার পর থেকে কোকলা জাতীয় সরু নুডুলস আর ভাল লাগতনা। ম্যাকারনিটা ঠিক মত রান্না করতে পারলে চমৎকার লাগে।



মিস্টির কথা যদি বলেন, ছেলের মিস্টি খাবার অদ্ভুত ক্ষমতা দেখে বাবা আমার ২.৫ বছর বয়সে ১ কেজি রসগোল্লা নিয়ে এসেছিলেন, দেখি ছেলে আমার কত খেতে পারে। মা স্মরণ করে ৭.৫ খাবার পরে বাকি অর্ধেক টা আর খেতে পারিনি।:| প্রচন্ড ঝাল আর প্রচন্ড মিস্টি দুটোই আমি ভক্ত। টক জিনি দু চক্ষের বিষ, যার কারণে যেসব ফল কাচাতে টক থাকে সেগুলো এড়িয়ে চলি, যেমন আম। সে তুলনায় বাঙ্গি, পেপে, তরমুজ জাতীয় ফলই বেশি পছন্দ। বগুড়ার দই, কুমিল্লার রস মালাই, ময়মনসিংহের মালাইকারী, মুক্তাগাছার মন্ডা জাতীয় জিনিস, শিব গঞ্জের চকোলেট রঙ্গের ভয়ংকর মিস্টি চম চম, রাজশাহীর রস কদম, যশোরের কিছু বিখ্যাত মিস্টি! তবে ঢাকা শহরের বনফুল, আলাউদ্দীন পড়ে যাবার পরে 'প্রিমিয়াম, রস' এর বৈচিত্র্য দেখে আমি মুগ্ধ, তবে সব গলা কাটা দাম। বাসায় গরমে দুধ ভেঙ্গে গেলে মা সেটা থেকে ফিটকিরি/লেবু দিয়ে ছানা বের করে চিনি দিয়ে ভেজে দিতেন সকালের নাস্তায়। ফ্রিজের সর জমিয়ে মা নিজেই জাল দিয়ে ঘি বানাতেন। মাখন জিনিসটা অসম্ভব পছন্দের হলেও, পনিরের গন্ধে রীতিমত বমি আসে, দুধের সরের ব্যাপারেও ভীষণ বিতৃষ্ণা।



বিদেশে এসে ব্রোকলি, মাশরুম বেশ ভালই লাগে। দুধ দিয়ে চা কফি খাবার বিরোধী আমি, ইন্সট্যান্ট কফিটা আসলে সুস্বাদু বিষ। একেবারে র/ব্ল্যাক কফি মধু বা হালকা চিনি দিয়ে খাই। চা খাওয়া বাদ অনেক আগেই। ড্রিঙ্কসের মাঝে লেমোনেইড, জুসের মাঝে ইংল্যান্ডের রাবিনা (ব্ল্যাক বেরি) আর আপেল জুসই সেরা। ইংল্যান্ডে থাকার সময় বন রুটি মার্জারিন+চিনি দিয়ে খেতে অসাধারণ লাগত, সাথে খাটি মিক্সড ফ্রুট জ্যাম। গরুর ভূড়িতে এক বার ষড়ভুজ জাতীয় টুকরো দেখে ঘেন্নায় খাওয়া বাদ দিয়েছিলাম। এখন ক্ষুধার দায়ে সর্বভূক প্রাণী।:P এখন মন ভাল থাকলে কেলোগসের কর্ন ফ্লেকস চকোলেট দুধ দিয়ে খাই। মাঝ খানে সাদাদের ঝাল মুরগি রান্না করে খাওয়ায়ে সুনাম করে ফেলেছি।B-) ইউরোপীয়ানরা যে এত ঝাল খেতে পারে জানা ছিলনা। :-/ সোয়াইন ফ্লুর মহামারী কালেও এরা দিব্বি শূকর খেয়ে যাচ্ছে, আর আমরা হুজুগে বাঙালি বার্ড ফ্লু না হওয়া সত্ত্বেও এভিয়ান ফ্লুকে বার্ড ফ্লু মনে করে ষড়যন্ত্রে শিকার হয়ে নিজেদের পোল্ট্রি শিল্প ধ্বংস করেছি।



রান্না করাটা আমার কাছে নেশার মত, কিছু সৃষ্টি করার মত শিল্প, মানুষকে খাওয়াতে পারার তৃপ্তিও। এটা যারা বুঝেনা বা অভ্যেস করেনা কিন্তু কিছু হলেই 'ফুচকা আর চাইনিজ' খাবার আবদার করে তাদের জন্য করুণা হয়।X((







মন্তব্য ১৪৫ টি রেটিং +৬৫/-৩

মন্তব্য (১৪৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:১৮

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: বিশাল পোস্ট
আমি যেহেতু ভাত , ডিম ভাজি আর নুডলস ছাড়া কিছু করতে পারি না , সেহেতু পোস্ট পড়া শুরু করি

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:২১

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: প্রিয় মেহরাব, এখানে রন্ধন প্রনালী দেয়া হয়নি, শুধু প্রিয় খাবারের তালিকা। রন্ধন প্রণালী এখন কপি রাইট ও পেটেন্ট করা জিনিস ও অর্থকারী মেধা।

২| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:২৫

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
আপনি তো মহা ভোজন রসিক.......।
প্রিয় সব খাবার এত মনে করে করে লিখেছেন.......কোনটা ছেড়ে কোনটা রাঁধি?:)
আমাদের উত্তর বংগে আর একটা রান্না হয়..........আলুর ঘাটি বা ডাল।
ওতে ডিম ভেজে ছেড়ে দেয়া হয়.........বাসায় যেদিন বাজার করা হতোনা ,মা এটা রান্না করতেন।

কালকে রান্না করছিলাম ডাটা দিয়ে চিংড়ি।
মনে হলো অমৃত খেলাম।
(ডাটা একজন বাসায় এসে দিয়ে গেছিলো।সামারে উনি বাগান করেন আর সবজী বিক্রি করেন)।
উনাকে ফোন করে ধন্যবাদ জানাতে হবে.........

শুভকামনা রইলো।
পোষ্ট টা কাজে লাগবে।
কি রান্না করবো মনে না আসলে এসে ঘুরে যাবো।

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৩৮

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: উত্তর বঙ্গের মানুষ ডালের বড়ি জিনিসটার সাথে পরিচিত হবার কথা।

৩| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:২৯

বন্ধনহীন বলেছেন: ভাই, আপনার ওজন কত?

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৩১

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: 72 kg

৪| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৩৫

ধীবর বলেছেন: আমার লাগছে খিদা, আর ওই সময়েই এত্ত ভালো মন্দ খাওয়ার ফিরিস্তি। কাছে পাইলে আপনেরেই ভর্তা কইরা খাইয়ালাইতাম।

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৪০

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: অনেকের বাসায় সকালে নাস্তা তৈরি হয়না, পাশের হোটেলে আমার নাম করে নান দিয়ে কলিজা খেয়ে আসুন। :)

৫| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৪০

টোনা বলেছেন: বন্ধনহীন বলেছেন: ভাই, আপনার ওজন কত?

ভাই আপনার হাইট কতো ? ওভারওয়েট কতো ??

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৪২

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: 180 cm.

৬| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৪৭

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
ডালের বড়ির চিনবোনা? মা মাছ রান্না করলেই দিতেন।
কিছুদিন আগে এত খেতে ইচ্ছা করলো.......।চায়নীজ দোকান থেকে চাল কুমড়া কিনে আনলাম আর বাংলা দোকান থেকে মাশের ডাল(সাদা)
সিদ্দিকা কবিরের বই থেকে বানানোর নিয়ম দেখে বানালাম.......।
সূর্যের আলোতে না দিয়ে দিলাম ওভেনে ..........
দেখতে বেশ ভালোই হলো।
রান্না করতে গিয়ে একটু ভেঙে গেছিলো.......
ব্যাপার না।
খাওয়াতো হলো।

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৫:৫০

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: দুধের স্বাদ ঘোলে মিটালেন আরকি! আরেকটা জিনিস, যবের আটার ছাতু। যাতা দিয়ে পিষা জিনিস খেতে অন্যরকম হয়। :)

৭| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৬:২৫

কিউরিয়াস বলেছেন: আপনে তো ভাই পুরা ফাটায়া ফেলসেন :)

"হলের ডাইনিং এ বয়রা আমার পছন্দ জানতো বিধায় সুস্বাদু গরুর মাংসের পরিবর্তে কোন প্রশ্ন না করেই মাছের লেজের বাটিটা এগিয়ে দিত"

সেম হিয়ার, সেম হিয়ার !! লেজ আর মাথাতে যে এত রকম ফ্লেভার থাকে! হলে এক বসায় ইলিশের ২ খান মাথা খেতে দেখে টাস্কি খাওয়া বন্ধুটা এই ব্লগেই আছে :)

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৬:২৮

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: হুমম..ইলিশের মাথা, নট ব্যাড! :)

৮| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৬:৩৫

মারূফ মনিরুজ্জামান বলেছেন: কিউরিয়াস বলেছেন:
সেম হিয়ার, সেম হিয়ার !! লেজ আর মাথাতে যে এত রকম ফ্লেভার থাকে! হলে এক বসায় ইলিশের ২ খান মাথা খেতে দেখে টাস্কি খাওয়া বন্ধুটা এই ব্লগেই আছে

"সামন এবং পিছনের প্রতি আমার একটু দুর্বলতা আছে"- কিউরিয়াসের এই কথাটা যে কত জন কতভাবে বলত ঠিক নাই :)

৯| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৬:৪৯

আট আনা বলেছেন: আমাদের ঈদগাহের মেসে আসলে কিউরিয়াসরে খালি বলা, আজকে ভাত খেয়ে যা, মাছের মাথা আছে। আর কোন কথা নাই, মামার ( লোকাল গার্জিয়ান ) ভয়, বেশী রাত হয়ে যাবার ভয়, সব তুচ্ছ।

তবে হলের ডাইনিংয়ে মাছের মাথার পাশাপাশি কিউরিয়াসের শুটকি প্রীতি দেখেই আমিও শুটকি খাওয়া শুরু করি। আগে গন্ধ লাগত নাকে।

কিউরিয়াসের খাদ্যাতিহাসের আরেকটা উদাহরণ না দিলেই নয়। এটা ওর মা'র কাছে থেকে শোনা- এসএসসি'র আগে তাকে পড়াতে বসানোর জন্য উনি একটা 'নেভার হার্ড বিফোর' টেকনিক বের করেছিলেন। গরুর মাংসের সাথে গরম গরম পরটা ভেজে দিলে সেটা খেয়ে নাকি সে লক্ষ্মী ছেলের মত অনেকক্ষন পড়ত। এইজন্য উনি রেগুলার ওটা দিতেন। ;)

@লেখক, অনেক অফটপিক কথা বলে ফেললাম। আমাদের ভাই খাওয়া নিয়ে ফ্যান্টাসি করার শখ থাকলেও সম্ভব না। এসব পাওয়া যায়না। ভালমত গরু-খাসি বা মাছ রান্না হলেই খুশি আমরা। :)

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৭:২৮

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আমাদের ভাই খাওয়া নিয়ে ফ্যান্টাসি করার শখ থাকলেও সম্ভব না।
....আজকাল কার ফ্যান্টাসী হল নিম্নে ২০,০০০ টাকার মোবাইল সেট কিনা আর কার আগে কে কত দামি সেট কিনল সেটির প্রতিযোগীতা করা। :)মোবাইলের পিছনে মাসে ১০০০ টাকা গেলে গায়ে লাগেনা, কিন্তু ৩০০ টাকা দিয়ে পাঠ্য পুস্তক কিনতে অনেকেরই গায়ে লাগে।:)

১০| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৭:৩০

কিউরিয়াস বলেছেন: @সাব ষ্ট্যান্ডার্ড: গুপ্ত কথা প্রকাশের "চরম" ও "ঘৃণ্য" প্রতিবাদ জানাই।

@ লেখক: শুটকি আর মাছের কথা খুব বেশী নেই আপনার লেখায়, খেয়াল করলাম।

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৭:৩৩

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: জীবনে যত পদের তরকারী খেলাম, সেই হোটেল নিরবের বিখ্যাত ভাজি ভর্তা সহ.... মায়ের হাতে 'চিংড়ি+কচুর লতি+চ্যাপা শুটকি' কথা পাগলের মত স্মরণ করব। শুটকির উপর আলাদা প‌্যারা দিলাম....শুধু শুটকি নিয়ে লিখলে বাকি গুলোর জন্য জায়গা হবেনা। এমনিতেই পাবলিক বড় পোস্ট পড়তে চায়না।:(

১১| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৭:৩৩

পরবাসীবাংলা বলেছেন: পড়ে মজা পেলাম। কিন্তু এখন খেয়ে মজা পেতে চাই, রেসিপি কই?

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৭:৩৫

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: নিজে রাধতে না পারলে বিয়ে করেন মিঞা, :Pপরবাসে কী কর্লেন এতদিন! রেসিপি মাগনা দিমুনা।

১২| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৮:০০

আট আনা বলেছেন: আপনি আমার কথাটার ভুল অর্থ করেছেন। আমি বাইরে থাকি, এতসব আইটেম পাওয়া দুষ্কর।

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৮:০২

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আমিও বাইরে থাকি এবং এতসব কিছু আমিও পাইনা। :) ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে গেলে আবার পাবো হয়ত।:)

১৩| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৮:১০

ফেরারী পাখি বলেছেন: আহা নিরবের কথা মনে করিয়ে দিলেন, তারপর প্রিয় খাবার এর তালিকা এবং উত্তরবঙ্গরে কিছু খাবারের তালিকা দিয়ে তো আমাকে সরব করে ফেল্লেন।

নিরব থেকে হরেক রকমের সুস্বাদু খাবার খেয়ে আরেকটা জিনিষ আমার ভালো লাগতো সেটা হল--নীচে নেমে একটা পান খাওয়া।

আহা কি স্বাদ!

উত্তর বঙ্গে বিশেষ করে একটা পান পাওয়া যায়--"মহররমের পান বলে খ্যাত"--খেয়েছেন কখনও?

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৮:১৩

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: পান খাইনা। :(

১৪| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৩৫

জনৈক আরাফাত বলেছেন: এক্কেবারে ‘ফাটায়া’ ফেলছেন! :D
সাবেক বুয়েট ছাত্র হিসাবে সোহাগ-নিরব-স্টার-ঠাঠারীবাজার,ধানমন্ডি, ছায়ানীড়-রয়েল সবই পরিচিত। ফালুদা আমার খুব পছন্দের খাবার! এখন অবশ্য বনানীতেই স্টার শাখা খুলেছে। এখানে খাওয়া হয়! দারুন লিখেছেন

গণ্ডির ভিতরই থাকি, তবুও বিভিন্ন জায়গায় খেতে দারুন লাগে।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা।

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:০১

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: তেহারী, জিলাপী বাদ পড়েছে। হাজীর বিরিয়ানীটা অখাদ্য লেগেছে। ফখরুদ্দীনের রেস্তোরা, চকবাজারের ইফতার, মোস্তাকিমের কাবাব খাওয়া হয়নি।:(

১৫| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৫৯

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: আপনি তো ভাই মাথাই খারাপ করে দিলেন।। টাকি নয় বলুন গড়াই মাছের ভর্তা। গড়াই মাছ খড়ির চুলায় পুড়িয়ে ভর্তা,

আমি এখন ওভ্বন্ব গ্রীল করি, পোড়া পোড়া গন্ধ আসে ধন্যবাদ।

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:০৩

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: বড় বেগুন, মিস্টি আলু, বেল ছাড়া আর কিছু চুলোয় পুড়িয়ে খেতে শুনিনি। :(

১৬| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:২৮

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: ঘরে করা যেসব রান্নার কথা বললেন , তার অনেকগুলোই অচেনা ।

বাইরে যেসব খাবারের কথা বললেন , তার বেশিরভাগই চেখে দেখেছি বলে স্বস্তি লাগছে । আমি ভোজনের জন্য অনেক পথ পাড়ি দিতেও রাজি । আল-রাজ্জাকের কথা মনে করে মাথা গরম হয়ে যাচ্ছে ।

ধানমন্ডির দিকে স্পেশাল কিছু বলতে পারেন ? পুরনো ঢাকা আর গুলশান তো চষে বেড়িয়েছি ইতোমধ্যে

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৩০

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: কড়াই গোস্ত!

১৭| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৩০

মেহবুবা বলেছেন: বর্ননা পড়ে কত কত ছবি ভাসল চোখে ।
সজনে ঘন ডাল , সাথে আলু আর কাচা আম , মনে পড়ল ।

কিছু খাবার কমন পড়ল , কিছু নতুন জানলাম ।

আমাদের ছোটবেলায় হাজীর বিরিয়ানী খেয়েছি , এখনও স্বাদ লেগে আছে ।

আমাদের ঘরোয়া একটা লিস্ট -- হাজীর বিরিয়ানী , মরনচাদের দৈ এবং বগুড়ার দৈ , ইসলামিয়ার সন্দেশ , পোড়া বাড়ীর চমচম , কুমিল্লার রসমালাই ,আলাদিনসের বুন্দিয়া , গোয়ালন্দ ঘাটের রান্না করা বিভিন্ন মাছ , আলামিনের পাউরুটি , রসিকলালের পরোটা সব্জি - সুজি ( এ লিস্ট সম্ভবত এখন অকার্যকরী) এবং অবশ্যই আমার আম্মার হাতের অল্প তেল মসলায় বিভিন্ন রান্না ।

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৩৩

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: সরিষার তেল ছাড়া হাজির বিরিয়ানীতে কিছু নাই। জন্ম সার্থক করতে চাইলে নান্না মিয়া তে গিয়ে মোরগ পোলাউ চেখে আসেন। আম্মা আম্মা করে আর কতদিন! নিজে কিছু রেধে পোস্ট দেন, পোলা পান লোল ফেলুক।:)

১৮| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৩১

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: হাজীর বিরিয়ানি নিয়ে এত হৈচৈ কেন জানি না । তবে নান্নার মোরগ পোলাওয়ের এক ক্রোশের মাঝে কোন মোরগ পোলাও আসবে না । ফখরুদ্দিনের কাচ্চি আমার কাছে হাজির চাইতে ভাল মনে হয়েছে ।

শুধু ছায়ানীড়ের গ্রিল খেতে বাসা থেকে ২ ঘন্টা সময় হাতে নিয়ে ৩/৪ শুক্রবার এলিফ্যান্ট রোডে চলে গেছি

১৯| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৩৩

জনৈক আরাফাত বলেছেন: আমারও সুনাম অনুযায়ী হাজীর বিরিয়ানী ভালো লাগেনি। :( তবে, নাজিরাবাজারে মনে হয় রাত ৩-৪ টার দিকে কখনও মনে হয় যান নি- বটি-ক্ষিরি কাবাব খেতে! একটু অস্বাস্থ্যকর বটে। তবুও, পুরান ঢাকার কালচার আমার বেশ ভালো লাগে। :) নান্না মিয়ার ফুল মুরগীর কাচ্চি খেয়েছেন? অনেকেই কিন্তু জানেনা, বিরিয়ানী আর কাচ্চি বিরিয়ানীর পার্থক্য! আজও, স্টার ঠাঠারীবাজারে দাওয়াত আছে, প্রবাস গমণেচ্ছু বন্ধুর আহবানে। :D
কখনও ডুমুর খেয়েছেন? গতকাল ভাজি খেলাম। খারাপ লাগেনা।
খাওয়া নিয়ে আমার ছোট্ট একটা ব্লগের লিঙ্ক দেয়ার লোভ সামলাতে পারলাম না।
Click This Link

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৩৮

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: গুলশানের ইমানুয়েলসের ডেজার্টে কাউনের ক্ষীর আর পুডিং যে কীভাবে বানিয়েছে আজও বিস্ময়, সব খেয়ে পেট ফুলে যাবার পরেও ওসব অমৃত লাগছিল। খালি পেটে খেলে না জানি কী হত! ডুমুর ভাজি খেয়েছি। ফুল মুরগী পয়লা বৈশাখে গিয়ে খেয়েছি, কিন্তু বাচ্চা মুরগি দেয়। তারপরেও দেশি মুরগী বলে কথা। স্টারে আর কত খাবেন। একটু নতুন ঢাকার দিকে আসেন। রমজানে স্টারে খাসির লেগ রোস্ট পাওয়া যায়, এত বেশি তৈলাক্ত ও সুস্বাদু যে খালি পেটে খেয়ে আমার পেটের বারোটা বেজে গিয়েছিল।

২০| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৩৫

মেহবুবা বলেছেন: আপনারা কি আশির দশকে হাজীর বিরিয়ানীর স্বাদের কথা বলছেন ?

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৩৯

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: খালাম্মা, আপনি কোথা থেকে উদয় হলেন! :(

২১| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৩৯

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: @আরাফাত ভাই ,

হাজীরটা কাচ্চি না ? ছোট ছোট টুকরো করে মাংস দেয়া ......... সেটাই কি নরমাল বিরিয়ানী ? তাহলে তো মনে হয় , শুধু বিরিয়ানি জিনিসটা কোথাও সেভাবে বেচে না ।

@মেহবুবা আপু ,
আমরা শূন্য দশকের কথা বলছি (২০০০-২০০৯)

২২| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৪৭

মেহবুবা বলেছেন: তোমার নানীর কাছ থেকে ।

আশির দশকে কি আমি ধরাধামে ছিলাম না ?

শোন , আমার বড়ভাই হচ্ছে একজন ভোজন রসিক , খাদ্য গবেষক এবং আবিষ্কারক ।

আম্মার বকা ঝকা খেয়ে নিজে বা ভাবীকে না পাঠিয়ে আমাদের শিখিয়ে দিত আম্মার অনুমতির জন্য বিশেষ কোন আহার্য বস্তুর জন্য । তার হাই প্রেসারের কারনে আম্মার সংযত ভাব থাকতো না , যখন সে নিজেই গিয়ে বলত " আম্মা , আপনার এই ছেলেটা খেতে চাইছে দিচ্ছেন না ,এখন যদি মরে যাই আপনি আর কিছুই মুখে তুলতে পারবেন না " অগ্যতা আম্মার অনুমতি সাপেক্ষে খাওয়ার ধুম , আমরা ছিলাম তার শিষ্যমাত্র ।

তার কারনে অনেক খাবারের নাম শিখেছি ।

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৫৫

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: খালি খাবারের নাম জানলেই হবে, খালুকে সপ্ত পদ রান্না করে খাওয়াবেন না এটা তো ভারী অন্যায়! খাদ্য আবিষ্কারক আবার কি পদবী!! পেটেন্ট আছে নাকি উনার? আপনার ভাবীর রান্নার ঝামেলা তো তাহলে ষোল আনাই মাফ।:)

২৩| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১০:৪৮

ইচ্ছে বলেছেন: দারুন লাগলো, সরাসরি প্রিয়তে.....

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:০০

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ধন্য করলেন।

২৪| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:০৩

সাইলেন্সার বলেছেন:

ছোট ভাই চাপাই-তে বিয়ে করায় ইদানিং ডালের বড়া এবং আমসত্ত্ব - এই দুইটা জিনিসের সংজ্ঞা নতুন করে শিখতে হল।
হাঁসের মাংসের প্রসঙ্গ কি এসেছে....... শীতের মাঝামাঝি রংপুর যেতে হয় শুধু একজনের হাতে রান্না হাঁসের মাংস খাওয়ার জন্য।
আলু, বেগুন, টমেটো, মুলা- এই সবজিগুলোর মিক্সড কারি উত্তরবঙ্গে অর্থাৎ বৃহত্তর রংপুর, দিনাজপুরে খুবই জনপ্রিয়।
পেলকা-শোলকা নামে একটি শাকের আইটেম শীতে খুবই মজাদার।
তবে উত্তরবঙ্গের মানুষ শুটকি জিনিসটার কদর খুব কমই করে।

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:১১

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ছোট ভাইকে বলবেন, মাস কালাইয়ের ডালের রুটি পেয়াজ, মরিচ, সরিষার তেল বা বেগুন ভর্তা আচার দিয়ে। উত্তর বঙ্গের হওয়া সত্ত্বেও কালাইয়ের রুটি, বড়ি, আমচুর জিনিস গুলো ভাল লাগেনা। তবে আম সত্ত্বকে ওখানে মনে হয় আমতা বলে!

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:১৩

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আলু, বেগুন, টমেটো, মুলা-----আমার জন্য খুবই বাজে কম্বিনেশন। এর চেয়ে ঢ়েড়স, পটল, মিস্টি কুমড়া এক করে দেখুন কেমন লাগে।

২৫| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:৪৫

জনৈক আরাফাত বলেছেন: @ মেহরাব> তুমি নান্না মিয়াতে খাসির বিরিয়ানী আর কাচ্চি দু’টোই পেতে পারো

@ সাঈফ ভাই> ইমানুয়েল তো সবসময় ক্লোজড লেখা দেখি। আর, এখন স্টারে সবসময়ই লেগ রোস্ট পাওয়া যায়। ওটার ঝোলই বেশি ভালো লাগে। কড়াইগোশতে খেয়েছেন?

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:৩০

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ১৬ নম্বর মন্তব্যের উত্তের দেখুন, শুধু হায়দ্রাবাদী বিরিয়ানী!

২৬| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১২:২৯

অ্যামাটার বলেছেন: "ডিসক্লেইমার: আপনি যদি অবিবাহিতা কিন্তু পাকা রাধুনী হয়ে থাকেন, দয়া করে মন্তব্য রাখতে আসবেন না। এতে করে সাঈফ শেরিফের লোল পড়ার সম্ভাবনা ব্যাপক।"=p~ =p~
সাঈফ ভাই, আপনি পারেনও!! বহু কষ্টে হাসি থামালাম।

খাবার মেনু আর বর্ণনাতে বুঝলাম, আপনার মাটনের প্রতি দূর্বলতা আছে। ভাল, তবে ঐটা থেকে আমি ১০০হাত দূরে থাকি। অবশ্য রেড মিট আমার অতি পছন্দেন, এবং অতি অবশ্যই সেটা বিফ। সব্জির তালিকা দেখে কিছু বলতে পারছি না, কেননা আমিও সে' অর্থে ভেজিটোরিয়ান না।
ঢাকার মোটামুটি ব্রান্ড আইকনগুলোর সবগুলোতেই ভোজন সেরেছি, তবে আরাফাত ভাই যেসব দোকানের তালিকা দিল, ওগুলো সম্ভবত ক্যাম্পাস ভিত্তিক, কয়েকটাতে যাওয়া গয়নি।
আগে বাসা ইস্কাটনে ছিল, বেইলি রোডটা ছিল কাছে।
ফখরুদ্দিনও অনেক গিলেছি, তবে হাজি এখনও খাওয়া হয়নি:(
স্টার তো মনেহয় সবচেয়ে কমন, ঢাকার ৯০%লোকেরই কোনও না কোনওবার ওখানে পদধুলি পড়েছে।
'মামা' হালিম মনেহয় স্কিপ করে গিয়েছেন?
চেইন শপগুলোতে যাওয়াহয় কদাচিৎ, উপলক্ষ বিশেষে; বছরে দু-এক বার;(অর্থই অনর্থের মূল)
আফসোস, এ' জনমে অদ্যবধি ফাইভস্টারে বুফে খাওয়া হল না:(

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৪

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: হালিম, খিচুড়ী বিষয়ে আগ্রহ কম লিখেছি। চেইন শপ বলতে ইংল্যান্ডের টেসকো, ১৯৯০, এখন সেফওয়ে, ওয়ালমার্ট। নন্দন, আগোরা, মীনা টিনাতে যাওয়া বিলাসিতা।

২৭| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৩

অ্যামাটার বলেছেন: @মেহরাব ভাইঃ নান্না কোথায়? তারাতারি বলেন।

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:২৬

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: পুরান ঢাকা, কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনের রোড ধরে এগিয়ে বেচারাম দেউড়ী বিক্রমপুর মিষ্টান্ন ভান্ডারের পাশেই...

২৮| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:০১

পরশমনি বলেছেন: মুখে পানি এসে পড়ল।
+++++++++++++++++++

২৯| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:১৬

কিউরিয়াস বলেছেন: আমার প্রিয় অনেক খাবারই আপনার পোস্টে আছে, তারপরও কিছু স্পেশাল আইটেমের নাম বলি, যেগুলো খুবই প্রিয়

১. শিমের বিচি দিয়ে মাগুর মাছ
২। শিং মাছের ডিম
৩। এঁচোড়(কাঁচা কাঠালের তরকারী)
৪। কৈ মাছ এর শীতের তরকারী (নতুন আলু, নতুন টমেটো, ফুলকপি, পেয়াঁজপাতা--আর উপরে ধনেপাতা কুচি ছেটানো )
৫। শোল মাছের চচ্চড়ি আলু দিয়ে
৬। কাঁচা আমের টক ডাল

আমার খাওয়া বেস্ট বিরিয়ানী আর বোরহানি ছিলো---সবাই বিশ্বাস করবেননা---সিলেটের "টেস্ট অফ বেংগল" রেস্টুরেন্ট, যেটাকে আমি পুরান ঢাকার স্টার / ফখরুদ্দীনের থেকে ভাল ছিল :) দু:খজনকভাবে, রেস্টুরেন্টটা বন্ধ হয়ে গেছে :(

৩০| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:৫১

অদ্রোহ বলেছেন: আহসানউল্লাহ হলের টলটলে ডাল,পরমাণু আকৃতির মুরগি মাংসের সাথে পাতলা ঝোল এবং ঝরঝরে ভাত,এই আমার প্রিয় খাবার ;)

৩১| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:০৪

মুঘল সম্রাট বলেছেন: ভাই খুবতো খাইছেন এবং খাইতাছেন। আমরা ব্যাচেলর যারা তাদের আফসোস কেন বাড়াইলেন।

আপনার বাড়িতে আইতাছি সব খামু এক বেলায়। দাওয়াত চাইয়া লইলাম।

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:২৮

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: 2010 এর ঈদে বেচে থাকলে এ অধমকে বঙ্গদেশে পাবেন। তবে রান্না করবে আমার নেস্টর, আমি চিরকুমার ক্যাপ্টেন হ্যাডাক কিনা!:)

৩২| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:১৩

সুবিদ্ বলেছেন: ফুলকপি দিয়ে কই মাছ রান্না......আমার প্রিয়

৩৩| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:২২

অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: যাক রে ভাই, কেউ তো একজন পেলাম যে এমন পোষ্ট দেয়, সবাই তো আমারে আজকাল খাবারের পোষ্ট দিলেই ডলা দিতে শুরু করেছে :|

৩৪| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:৩২

রিমঝিম বৃষ্টি বলেছেন: ইয়ামি ইয়ামি

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৫

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ইয়ামি ইয়ামি করো আমার ব্লগে এসে লোল ফেললে হবে? নিজে কিছু খাবারের নাম বা রেসিপি দিয়ে যান।

৩৫| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:৩২

তাহসিন আহমেদ বলেছেন: আমি মজার খাবার খুব কমই খেয়েছি।
খুব ভাল লাগল আপানার প্রিয় খাবার এর তালিকা পড়ে।
লেখা টা প্রিয় তে নিলাম। :)

৩৬| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:৪২

রিমঝিম বৃষ্টি বলেছেন: ভাই, আমি বিপদে আছি। ভাত ডাল পর্যন্ত রান্না করতে পারিনা। কিছুদিন পরে না খায়া মরতে হইব।

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:৫১

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: বুঝছি, হোটেলের বয়-বাবুর্চি দেইখা আপনার বিয়ে দেওন লাগবো, আপনারে সারা বছর রাইন্ধা খাওয়াইবো!

৩৭| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৬

রিমঝিম বৃষ্টি বলেছেন: ভুল করতাসেন। আমি পুলা। আর অলরেডি বিবাহিত। হেহেহে।

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০০

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: মেয়েলি নিক আর ফটু নিয়া পোলা পানের লুল ফেলোনের ব্যবস্থা কর্তাছেন, আপনে তো ব্লগের দাগী আসামী, ধরাইয়া দেয়া দর্কার। ভাবী রান্ধা বাড়া পারে কিছু, নাকি বুয়া দিয়া রান্ধায়? ভাবী রান্না পারলে তো না খাইয়া মরনের বিলাপ কর্তেন না।:)

৩৮| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৬

রিমঝিম বৃষ্টি বলেছেন: আমি রিমঝিম বৃষ্টি পছন্দ করি। তাই এই নিক নিসি। আমার প্রথম পোস্টেই বলসি এইটা ছদ্মনাম। আর আমি নিজে কোথাও নিজেকে মেয়ে হিসাবে ক্লেইম করি নাই। আর বাংলাদেশের কোন মেয়ে কি সত্যি সত্যি বৃষ্টি ভেজা ছবি দিবে? এই ছবিতে আমি বৃষ্টিকে প্রাধান্য দিসি। যাউক গা, আমি ছবি পাল্টাইয়া দিতেসি।

৩৯| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৭

রিমঝিম বৃষ্টি বলেছেন: আপনের ভাবী ভালই রান্না করে। মাগার আমি এই মাসে বাইরে চইলা যাইতাসি। এই জন্য বিলাপ করতাসি। :( :( :(

৪০| ০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩১

টোনা বলেছেন: আমি 183 cm , ওজন ৫৭ কিলো ;)

০১ লা আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: হুমম...আন্ডার ওয়েট!! কৃমির ঔষধ সেবন করবেন, পানি খাবেন, ৮ ঘন্টা ঘুমাবেন, দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকবেন, ফাস্ট ফুড খাবেন, বিড়ি থেকে দূরে থাকবেন।

৪১| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ রাত ৩:৩৯

মারূফ মনিরুজ্জামান বলেছেন: এইটা দেখেনঃ
Click This Link


০২ রা আগস্ট, ২০০৯ রাত ৩:৪৩

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আমার এখনকার সকালের নাস্তা হল এক মগ দুধ ছাড়া ব্ল্যাক কফি আর দুটো কুকিজ। :) এত রসনা বিলাসের পরেও ভূড়ির কোন চিহ্ন নাই। সবই উপরওয়ালার ইচ্ছে।

৪২| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ রাত ৩:৫০

মারূফ মনিরুজ্জামান বলেছেন: লেখক বলেছেন: হুমম...আন্ডার ওয়েট!! কৃমির ঔষধ সেবন করবেন, পানি খাবেন, ৮ ঘন্টা ঘুমাবেন, দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকবেন, ফাস্ট ফুড খাবেন, বিড়ি থেকে দূরে থাকবেন

ফাজিল পোলাপান স্কুলে পড়তে আমার নাম দিছিল মাইনাস ইনফিনিটি- খিকজ ;)

৪৩| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৪:০৯

ফারহান দাউদ বলেছেন: এই পোস্ট পড়ার পরে পেটে ইঁদুর দৌড়াচ্ছে। কিছুদিনের মাঝেই "অপারেশন স্টমাক হান্ট" পুরোদমে শুরু করবো, রয়ালে বাদামের শরবত আর পুরান ঢাকার বাকরখানি দিয়ে ওয়ার্ম আপ করেছি ৩ দিন আগে। লেখাটা শোকেসে নিয়ে নিলাম, অপারেশনে বের হবার আগে প্রিন্টআউট নিতে হবে একটা।

৪৪| ০২ রা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৩:১০

চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: হুমম সব প্রিয় খাবারের তালিকা

কবে যে রান্না করবো

৪৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১৭

|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন:

আপ্নেরে এত ব্যাপক খানাখাইদ্যরসিক কিন্যু মনে হয় নাই কোনদিন। সেইরকম পোস্ট দিছেন, লোল :) গিলতে গিলতে পেট ভর্তি :(
প্রথমে চোখ বন্ধ কইরা মাইনাস :) হালিমে আপনের আসক্তি নাই দেইখা। আরে, মাছের হালিম পর্যন্ত বানাইয়া প্র্যাকটিস করছি আম্মার লগে, সেই হালিম আমার স্যারে খাইয়া
মান ইজ্জত যায় যায় অবস্থা। পোলিশ কলিগগো হালিম খাওয়ানোর লাইগ্যা একবার টেসকোতে মসুর ডাইল খুইজ্যা পাই না। শেষে ব্লগের বিমাদা উদ্ধার করলো- কয় ওইটার নাম 'সোচেভিসা :)'; তারপর কিন্যা আনলাম।
পিঠা-পুলি কই গ্যালো। এক তালের পিঠার শ্রেণীবিভাগ দিয়াই তো কূল পাওয়া যায় না :) :)
ফ্লাম্বি, ইমানুয়েল, এল-টেরো ভালা পাই (এখনো নিজের টেকায় খাই নাই বইলা হয়তো ); চাঁটগার ক্রিস্টাল লাউঞ্জ আর রসুই ও ভালা লাগে (দোস্তরা খাওয়ালেই)।


@ ফারহান ভাই, আমরা ও এইরকম অভিযানে নামার পেলান করতেছি। কী আছে জীবনে , কাঁথা -বালিশ আর খানা।

আগে এক ইবনে বতুতা তুষার ভাই , আর এক্ষন এই ভাইজানে
বেবাক ব্লগারকুল্ডিরে 'পেটুক' (খালি আমি খাইদ্যরসিক) বানায়া ফেললো। আফসুস :)

৪৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১৮

|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন:

আপ্নেরে এত ব্যাপক খানাখাইদ্যরসিক কিন্যু মনে হয় নাই কোনদিন। সেইরকম পোস্ট দিছেন, লোল :) গিলতে গিলতে পেট ভর্তি :(
প্রথমে চোখ বন্ধ কইরা মাইনাস :) হালিমে আপনের আসক্তি নাই দেইখা। আরে, মাছের হালিম পর্যন্ত বানাইয়া প্র্যাকটিস করছি আম্মার লগে, সেই হালিম আমার স্যারে খাইয়া
মান ইজ্জত যায় যায় অবস্থা। পোলিশ কলিগগো হালিম খাওয়ানোর লাইগ্যা একবার টেসকোতে মসুর ডাইল খুইজ্যা পাই না। শেষে ব্লগের বিমাদা উদ্ধার করলো- কয় ওইটার নাম 'সোচেভিসা :)'; তারপর কিন্যা আনলাম।
পিঠা-পুলি কই গ্যালো। এক তালের পিঠার শ্রেণীবিভাগ দিয়াই তো কূল পাওয়া যায় না :) :)
ফ্লাম্বি, ইমানুয়েল, এল-টেরো ভালা পাই (এখনো নিজের টেকায় খাই নাই বইলা হয়তো ); চাঁটগার ক্রিস্টাল লাউঞ্জ আর রসুই ও ভালা লাগে (দোস্তরা খাওয়ালেই)।


@ ফারহান ভাই, আমরা ও এইরকম অভিযানে নামার পেলান করতেছি। কী আছে জীবনে , কাঁথা -বালিশ আর খানা।

আগে এক ইবনে বতুতা তুষার ভাই , আর এক্ষন এই ভাইজানে
বেবাক ব্লগারকুল্ডিরে 'পেটুক' (খালি আমি খাইদ্যরসিক) বানায়া ফেললো। আফসুস :)

৪৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:০৪

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: রস পিঠা (চিতই পিঠা) খেজুরের গুড়ের রস আর নাকিকেলে ডুবানো রস টানা চিতই পিঠা। গড সেইভ আস ইন হেভেন। এর পরেই ভাপা পিঠা, তবে রাস্তার ভাপা পিঠা না। হালিম বাসাটাই ভাল লাগত হরেক রকম ডাল, গম দিয়ে ঝাল করে শসা সালাদ দিয়ে, কিন্তু কেন জানি পাগল হইনা।

৪৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:১৭

শূন্য আরণ্যক বলেছেন: ঝাজা @ মেহরাব শাহরিয়ার ।

নান্নার মোরগ পোলাও এর উপরে কিছু নাই ।
হাজি বা ফখরুদ্দিন এর ধারে কাছেও যায় না ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ব্যাপক পোষ্ট হইসে ।

মজার ব্যাপার হৈল কয়েকদিন যাবত -- আমার হারিয়ে যাওয়া খাবার নিয়ে পোষ্ট দিতে ইচ্ছে করছিলো ।

পোষ্টটা লেখা শুরু করে দিতে হয় । :)

০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৪:০৪

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: নান্নার কথা তো আমি কইলাম আগে...;) ....যদি মোরগ পোলাউ এর কথা বলেন, বেচারাম দেউরীর আসল নান্না মিয়ার দোকানের ধারের কাছে কেউ যেতে পারবে বলে মনে হয়না। শুনেছি ওদের মান পড়ে গিয়েছে। আজ থেকে ৪/৫ বছর আগে কুচকুচে কালো রঙ্গের ঝোলে দেশী মুরগির যে খাবারটি দিত ওরা তার গন্ধ তিন দিন হাতে লেগে থাকত।

৪৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:৩৩

শয়তান বলেছেন: কয়টা আইটেম হৈলো ইন টোটাল তা গুনতেসি ;)

৫০| ০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:২৫

অপ্‌সরা বলেছেন: বাপরে !! বুঝতে পারছি তুমি মহা মটু!! নাহয়ে যাওনা কিছুতেই। এত রসনা বিলাস!!

০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৫২

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: পিচ্চি, আমার হাইট, ওয়েট দেয়া আছে উপরে। হিসেব মত আমি কিন্তু 'আন্ডার ওয়েট'। :(

৫১| ০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:২১

শ্রাবনসন্ধ্যা বলেছেন: এ কোন সাঈফ শেরিফ! বারবার দেখলাম, ভুল ব্লগে আসি নাই তো!
বেশ ভাল লাগল।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:৩৫

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: কিছু আইটেম যোগ করে যেতেন!

৫২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৩১

হুমায়রা হারুন বলেছেন: মাই গড্‌!

০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১২:০৩

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: এত গড গড করলে আর আকাশের তারা গুণে বেড়ালে রান্না বান্না করবে কে? পেট তো চালাতে হবে আগে, পরে অন্য কিছু।

৫৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৪৬

অমিত০৯৭ বলেছেন: ভালো পোষ্ট। প্রিয়তে নিলাম।

৫৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:১৬

নুশেরা বলেছেন: তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করার মতো একটা লেখা। লেখা আর মন্তব্য পড়তে পড়তে যা মনে হলো আপনি আর কিউরিয়াস প্রকৃতই খাদ্যরসিক।

আপনার সঙ্গে আমার খাবারবিষয়ক অনেক ধারণা মিলে গেলো। যেমন প্রথম প্যারার চিংড়ি আর তরকারীর মশলার বিষয়টা। ফুচকা-চটপটি-নুডলস আমার কোনদিনই তেমন আকর্ষণীয় কিছু মনে হয়নি। বুটের ডাল খাসির মাথার কম্বিনেশনটা সত্যিই দুর্দান্ত, এই আইটেমে রান্নার শেষ পর্যায়ে টালা জিরা আর গোলমরিচের গুঁড়ো দেয়াটা টার্নিং পয়েন্ট। গরুর মাংস বাঁধাকপির কম্বিনেশনটা আরও ভালো হয় কিছু পোক্ত মটরশুঁটির দানা আর সামান্য মেথি ফোড়নে।

রাঁধতে প্রচণ্ড ভালবাসি। দেশী রান্নায় ব্যাপক আগ্রহ কিন্তু দেশী মাছের দাম ব্যাপক :( । ডেজার্ট আর বেকিঙে আমার হাত রীতিমতো পেশাদার B-)

০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:৫৩

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: দেশি মাছ আর কত! সী ফিস ট্রাই করেন! স্যামন, রূপচাদা আরো কত কি! এগুলো আবার আমার এখানে সস্তাই। চাইনিজদের দোকানে পাঙ্গাস, মাগুর, তেলাপিয়া, কৈ, রুই বেশ নায্যমূল্যেই পাওয়া যায়। সেদিন একজনের বাসায় খেলাম ইভাপোরেটেড মিল্ক আর কি সব ক্রিম দিয়ে ওভেনে বানানো দই। মাথা ঝিম ঝিম করছিল। তা আপনার এ পেশাদারী হাত আসতে কত বছর লেগেছে এবং কার ভূমিকা বেশি, জাতি যানতে চায়!

৫৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:২২

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: লালয়িত (পড়ুন লুলায়িত) হইলাম।

৫৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:৪৪

নাহিন বলেছেন: কমেন্ট পরার ধৈর্য্য হলো না।
ভাইয়া, ফলি মাছের কোপ্তা বাদ পড়েছে আর স্মোকড ইলিশ।
আর পালং শাকের পেস্ট দিয়ে গরু ভূনা?? তাতে একটু পনির ছেড়ে দিলে ডাক্তার আপনাকে খুন করবে ঠিকই, কিন্তু অমন সালুনের পাশে কোলস্টেরলের হুমকি নস্যি।
ভর্তার মত জিনিস যে আবিষ্কার করেছিল সে যে কি মহান কাজ করেছিলো নিজেও জানে না।
যাবতীয় মাছ দিয়ে ভর্তা বানিয়ে ফেলেছি, আমি ভর্তা-ফ্রীক। আর সাথে একটু লাউয়ের পাতা দিয়ে দিলে ভর্তার স্বাদই আলাদা হয়ে যায়। কুমড়ো পাতা, আলু শাক হলেও চলে।
আর ডালের বড়ির ভর্তা করেছেন কোনদিন?? একটু ভেজে শুধু কাঁচা মরিচ আর পিয়াজ কুচি দিয়ে, পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ খাবার।

আর ভাইয়া দেশে এলে খবর দিয়েন।
আমার মায়ের হাতের হালিম খাওয়াবো। ওটা যে একবার খেয়েছে সারা জীবনে স্বাদ ভোলেনি। তারপরেও যদি অনাসক্তি থাকে, তো বলেন। অবশ্য এরপরে আপনার আর কারও হালিম ভালো না লাগলে তার জন্য আমি বা আমার মা দায়ী থাকবে না। আমাদের বাসার সবার এই এক সমস্যা, আম্মারটা ছাড়া আর কোন হালিম মুখে রোচে না :(

০৫ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:৫২

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: এই ফাজিল মেয়ে পোস্টের প্রথমে কি লেখা আছে পড়োনি?X( নিজে রান্না করে খাওয়ানোর নাম করে দাওয়াত দিয়ে জেলের ভাত খাওয়াবে, এতই সোজা!!! হালিম, খিচুড়ী অনেক জায়গায় অনেক খেয়েছি, ভাল লাগে, তবে পাগল হয়ে যাবার মত কিছু মনে হয়না। আম্মা আম্মা ছাড়ো, এইবার নিজে কিছু রেখে খাওয়াতে পারলে আসবো, না হলে নাই।:P সব বাপ মায়ের কাছে নিজেদের কোকড়াচুলওয়ালী ওরফে পিচ্চিরা সেরা রাধুনী, এটা নতুন করে বলার বা চেখে দেখার কিছু নাই।

৫৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:২৪

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ঠাঠারি বাজারের স্টারের ফালুদাকে ১০ এ ১০ দিতাম, রায়সাহেব বাজার মোড়ে বিউটি ফালুদার ফালুদা খাওয়ার আগে। এখন স্টার পাবে ৯ অন্যদিকে বিউটি ১০ এ ১০ পেয়ে ফার্স্ট।

৫৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:৩৪

সুরঞ্জনা বলেছেন: হুমম...।
ডাল বা চালকুমড়োর বড়ি দিয়ে কই মাছ, ফুলকপি, আর ধনে পাতা দিয়ে অসাধারন।
আর কাচাঁ কাঠালের মানে, এচড়ের সাথে গরুর মাংস, আহা!! খেয়ে দেখতে পারেন।
ডিম দিয়ে বেগুন কি কেও খেয়েছেন? খেয়ে দেখবেন। ভাল লাগবে।

পোস্টটা পড়ে ভাল লাগল।

০৮ ই আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৪০

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: সন্দেহ জনক নিক। ১০০ গজ দূরে থাকুন। :(

৫৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:৪২

পুরাতন বলেছেন: লোল পড়তাছে :P

০৮ ই আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৪১

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: একটা বাটিতে কইরা লোল জমা কইরা ফটু তুইলা পোস্টান।

৬০| ০৮ ই আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:২৪

সুরঞ্জনা বলেছেন: হায়, নিক দেখেই যদি মানুষ চিনা যেত!!!!!

৬১| ০৮ ই আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৪:৪২

সালাহ্ উদ্দিন শুভ্র বলেছেন: লালচ লাগায়া দিসেন।

০৮ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:০৫

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: তো একখান মাইনাচ দিয়া যাইতেন।

৬২| ১০ ই আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৬:৫৫

নুশেরা বলেছেন: ওভেনে বানানো দইয়ের কথা আর কি বলবো! আমাদের খাসলত অনুযায়ী অন্য কাউকে রেসিপি বলার সময় একটু ওলটপালট না করলে তো শান্তি লাগেনা। তাই একান ওকান হয়ে প্রবাসী রাঁধুনিদের মাঝে এই রেসিপির এখন বড়ই দুরবস্থা। আমি দেশ থেকে মাটির সরা এনেছি, তাতেই বসাই। আর "পেশাদারী" পর্যায়ে যাবার ক্ষেত্রে আমার মিষ্টিভূক প্রতিবেশিনীর অবদান চিরস্মরণীয় (উনি মিষ্টিজাতীয় কিছু না পেলে একমুঠি চিনি মুখে পুরে দেন :) )। মাস দুয়েকের ট্রায়াল অ্যান্ড এরর পর্যায়ে উনার ভূমিকা অনুমান করতে পারেন।

১০ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৭:০৫

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আমার মা তো স্টেইনলেস স্টিলের টিফিন বক্সে কোন প্রকার ওভেন, চুলো ছাড়াই কড়া দই বানিয়ে ফেলেন। মাটির সরা টরার দরকার কি, যদি ওভেনের ব্যবহার না করতে হয়? পুডিং জিনিসটাও গ্যাসের চুলোয় অল্প আচে এক বোল পানিতে সেই একই টিফিন বক্সে বসিয়ে দেন। অসাধারণ হয়।

৬৩| ১০ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৭:১২

নুশেরা বলেছেন: আপনার অবজারভেশন তো মারাত্মক। বেশীরভাগ ছেলে রান্নাঘরে যায় বিদেশে যাবার পর। মা কি করলেন, দেখার কথা মাথাতেই আনেনা তারা।

দেশের কথা আলাদা রে ভাই। প্লাস্টিক বা মেলামাইনের বাটিতেও দই বসে। এখানে তো দেশের মতো গরম থাকেনা, একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রার উপরে না গেলে দই বসেনা। তাই গরম টাওয়েল প্যাঁচাতে হয় সরার গায়ে। মেটাল খুব দ্রুত হিট কনডাক্ট করে; দই বেশী টকে যায়; কিনারায় ছানা-ছানা হয়ে যায়, আর ভেতরে পানি ছেড়ে দেয় তাড়াতাড়ি। তাই সরা এনেছি। পুডিং প্রেসার কুকারে সবচেয়ে স্মুথ আর তাড়াতাড়ি হয়। ব্লগার টুশকির এক পোস্টে সচিত্র প্রণালী দিয়েছিলাম, পাজীটা ড্রাফট করে ফেলেছে।

১০ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:৩৪

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: মা রান্না করলে আড্ডাটা রান্না ঘরেই দিতাম। মাঝে মাঝে তেল পেয়াজ নাড়ানাড়ির কাজও করে দিয়েছি। :)। সেখান থেকে দেখা। হুম ভারী তোয়ালে দিয়ে মুড়িয়ে দিতেন। আজকাল কার প্রজন্মের দৌড় ম্যাগি নুডুলস ফুটিয়ে খাওয়া পর্যন্ত। রান্না ঘরের গরমে মা কত কষ্ট করছেন সেটি দেখার চেয়ে বন্ধুদের সাথে সময় কাটাতে মেয়েরা বেশি পছন্দ করে। যাক টুশকিটা এখানে মন্তব্য করতে আসেনি, ভালই হয়েছে।

৬৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:৩৪

কামাল পাশা (2য়) বলেছেন: আপনি দেখছি রাধেঁনও চমৎকার! বাহ!! :)


আপনার বর্ষপর্তির পোস্টে ছোট্ট একটা কমেন্ট করেছি। সময় করে দেখবেন একদিন।

৬৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:১৬

সোহানা মাহবুব বলেছেন: পোস্টটা পড়তে পড়তে সাত কোটিবার ঢোক গিললাম, জিভে আসা জলগুলোকে পেটের ভেতর বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়া ছাড়া উপায় কি আর বলুন?

এখন আপনাকে সাত কোটিবার মাইনাস দিতে ইচ্ছে করছে। তবু ইচ্ছেটাকে দমন করলাম খুব কষ্টে। + ই দিতে হল এতো সুন্দর একটা পোস্টের জন্য।


শুভকামনা।

৬৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৮:২৬

ঘাস ফুল বলেছেন: আরেরেরেরেরে..ছবিটা দেখেই তো জীভে জল এসে গেল...

৬৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:২৯

রোবোট বলেছেন: এখানে প্লাস না দিলে অন্যায় হত

৬৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:০১

অপ্‌সরা বলেছেন:
ভাইয়া, এই নাও একটা মজার রেসিপি


চিকেন কেশুনাট সালাদ

আধা কেজি চিকেন কিউব
আধা কেজি কেশুনাট
১টা শশা (কিউব)
২টা টম্যাটো ( কিউব)
পেয়াজ গোল করে কাটা ২টা
কাঁচামরিচ ৪ টা কুঁচি করে কাঁটা
এক মুঠ ধনে পাতা/ ক্যাপসিকাম কুঁচি


চিকেন কিউব গুলো আদা, রসুন, মরিচ গুড়া, লবন , সয়াসসে মাখিয়ে রাখবে ২০ মিনিট।তারপর টেমপুরা ফ্লাওয়ার আর একটা ডিম দিয়ে মাখিয়ে ভাজবে মচমচে করে।

তারপর ফ্রাইপ্যানে রসুন কুঁচি তেলে লাল করে ভেজে নেবে। তাতে এক কাপ টম্যাটো সস, ৪ টেবল চামচ সয়াসস আর আধা কাপ চিনি দিয়ে জ্বাল দেবে। ঘন হয়ে গেলে সস বানানো শেষ।

এইবার সস , নাট, চিকেন কিউব , শশা, টম্যাটো। পেয়াজ মরিচ সব মাখিয়ে ফেলো একসাথে হয়ে গেলো কেশুনাট সালাদ।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৩১

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: বাহ্! পিচ্চি কত রান্না বাটি খেলে রে! :P বাসায় হেইন্জের বিখ্যাত টমেটো সস আছে। এতো ঝামেলা কে করে? বাই দা ওয়ে পিচ্চি, এই পোস্টের মন্তব্য করার নিয়মাবলী পড়া হয়েছে? রাগ উঠলে কিন্তু কে পিচ্চি, কে রাধুনী আর কে ঘরনী কোন হুশ থাকবেনা। X(

৬৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫২

অপ্‌সরা বলেছেন: এহ তোমার রাগের ধার ধারিনা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


আর পোস্টের মন্তব্য করার নিয়মাবলী পড়েছি। তারপরও ১০০% নির্ভয়ে মন্তব্য করেছি । ১০০% নিশ্চিৎ হয়েই যে তোমার রাগ উঠবেনা কিছুতেই।

এত মজার খাবার দিলে কেউ কি রাগ করতে পারে?? তাও যদি হয় তোমার মত পেটুক!!! :P

সত্যি ভাইয়া তুমি এই রেসিপি ট্রাই করে দেখো প্লিজজজজজজজজজজজ!!!!!!!!!!!! এত মজার একটা খাবার আর সেটা যদি হয় একদম ঠিকঠাক দোকানের মত কার না মজা লাগে বলো????

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪৩

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: দেশে ফিরলে পিচ্চির হাতের রান্না খাওয়ার দাওয়াত আদায় করতে হবে। আমি পিচ্চির হাতের রান্না খেতে চাই।:P নিজে বানামু না।

৭০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:০৯

অপ্‌সরা বলেছেন: হাহাহাহাহাহা আত্তা আত্তা তাই হবে ভাইয়া। দরকার পড়ে কুরিয়ারে পাঠিয়ে দেবো একবাটি / দুইবাটি/ চার/ আট/ ষোলো/ বত্রিশ যত চাও তত বাটী খাবার।:p

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১১

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: না না কুরিয়ারে, কেরিয়ারে খাওয়া চলবেনা। সামনা সামনি খেয়ে প্রতিক্রিয়া দেখাবো (ইয়ামি/ইয়াক)। :Pপিচ্চিকে দেখতে গেলে সাথে কিছু লজেন্স, চকলেটও নিয়ে যাব, কী খুশি?

৭১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৭

কার্নেল বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম

আপনার সাথে অনেক কিছুতেই একমত আবার অনেক কিছুতেই দ্বিমত আছে।
শুটকি একদম সহ্য করতে পারি না।
ফুচকা,চটপটি এবং চাইনিজ অসম্ভব প্রিয়।

৭২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৩:৪৭

চরিত্রহীণ বলেছেন: + এবং প্রিয়তে। :P

৭৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০০৯ ভোর ৪:১১

বিডি আইডল বলেছেন: লুল............+

৭৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১:০৮

যুগান্তকারী বলেছেন: লুল পইরা সাগর হয়া গেলরে।পোস্টে প্লাস আর লেখকরে মাইনাস(লুল ফালাইন্না পোস্টের লাইগা)।

৭৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪০

আনিকা বলেছেন: আমি রানতে পছন্দ করি এবং বিবাহিত... তাই নির্ভয়ে মন্তব্য করছি। আজকে এমনিতেই আম্মুর কথা মনে পড়ছে বার বার...ভাইরে, আপনার পোস্ট পড়ে রীতিমতো কান্না আসতেছে... মায়ের হাতের কতো কিছু যে মিস করি... লাউ দিয়ে চিংড়ি মাছের ঝোল, ইলিশের মাথা দিয়ে উলের ডালনা, কাঁচকি ভাজি, নতুন আলু দিয়ে শিং মাছের ঝোল, কাঁচা টমেটো দিয়ে মাছ ভুনা, ডাটা পাতা দিযে শুটকি, চ্যাপা শুটকির লাল-ঝাল ভর্তা, ধনেপাতা আর তেঁতুলের ভর্তা, ভুনা খিচুড়ি দিয়ে ঝাল গরুর মাংস, কলার থোড়ের টিকিয়া, রুই মাছের কালিয়া, ঈদের দিনের স্পেশাল বাদাম রোস্ট, ক্ষীর, পুডিং... নাহ আমার নিজেরই লোলে লোলাকার অবস্থা। এখন এইগুলা কই খাইতে পাই?

২৫ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৮:৪৬

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: কেমন আছেন? অনেক দিন পর দেখলাম আপনাকে।

৭৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৯:০৪

আনিকা বলেছেন: জানিনা কেমন আছি... ভালোই মনে হয়.. আমি খারাপ আছি এর মানে হলো ডুব দিয়েছি... এখন যেহেতু ভেসেই আছি- ভালোই আছি বলা যায়।

৭৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:১২

কালপুরুষ বলেছেন: চমৎকার একটা রান্নার পোস্ট। খুব মজার সব বাঙালী খাবারের বর্ণনা। প্রিয়তে রেখে দিলাম।

২৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১:১৭

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ধন্যবাদ। খাদ্য তালিকায় একটু উত্তরবঙ্গের রান্না প্রাধান্য পেয়েছে, কেউ তার এলাকা ভিত্তিক পছন্দের তালিকা দিলে আরো ভাল হত।

৭৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৩৯

সায়েম হক বলেছেন: +++ +++

৭৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০৯

অন্যরকম বলেছেন: X( X( X(
ক্ষুধা উদ্রেগকারী পোস্টে তীব্র ভৎর্সনা সহকারে (+) !!!!!

১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫১

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ভৎসনা সাদরে গৃহীত হল, জন সম্মুখে প্রশংসা জিনিস আমার বিশেষ রুচেনা। :)

৮০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:২৩

শারইফ বলেছেন: বেচারাম দেউরীর আসল নান্না মিয়ার দোকানের ধারের কাছে কেউ যেতে পারবে বলে মনে হয়না।
--------------------------------------------------------------------

আহা সেই স্বাদ! আমরা কয়েকজন বন্‌ধু মিলে uttara থেকে বেচারাম দেউরী যেতাম নান্না মিয়ার বিরিয়ানি খেতে!!! অসাধারন। Delicious, mouth watering :P :P

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৪৬

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ছোট্ট দোকানটির মাসিক আয় এক কোটি টাকার মত।

৮১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২২

নাজনীন১ বলেছেন: আমি ফাঁকিবাজ দায়সারা গোছের রাঁধুনী এবং বিবাহিত, তাহলে মনে হয় মন্তব্য করতে পারি.........

আমাদের নোয়াখালী অঞ্চলে যেকোন তরকারীর সাথে নারকেলের দুধ দেয় অনেকে, যদিও আমাদের বাসায় সেরকম প্র্যাক্টিস নেই, চিচিঙ্গা তরকারীতে নারকেলের দুধ, ইলিশ-নারকেলের দুধের ঝোল......এরকম আরো কিছু খাবার খেতে বেশ সুস্বাদু। এছাড়া নারকেল দুধের পোলাও, ডিমের কোর্মা, বেগুন-ইলিশের চচ্চড়ি (আমার শ্বাশুড়ির হাতেরটা বেশী মজা হয়), গরুর মগজকে সিদ্ধ করে টুকরো টুকরো করে কেটে চচ্চড়ী, বাটা মাছের ঝোল, শিং মাছের ঝোল, চিংড়ী বা ইলিশ মাছের মাথা ঘুটে কচুর ডগা ভাজি, চিংড়ী-নারকেল ভাজি, পুলি পিঠা, পাঁকন পিঠা, খেঁজুর রসের পায়েস, সুজির রসবড়ি, তালের পিঠা, চিনির বা দুধের শিরায় ভেজানো আরো অনেক পিঠা (একটা পিঠা আছে ঠিক রসগোল্লার মতো নরম হয় খেতে এবং স্বাদ অসাধারণ!! , আমার ফুফুর হাতেরটা খেতে অসাধারণ), গমের নাড়ু, কচুর পাকা শসার পায়েস, কাঁচা লাউকুচির পায়েস, তাপসী মাছের মাখামাখা ঝোল, লইট্যা মাছের ঝোল ও শুটকী............আরো অনেক আছে। আমার মায়ের কিছু আইটেম ছাড়া, শ্বাশুড়ী বা ফুফুদের রান্না অনেক বেশী মজার।

মায়ের হাতের মোরগ-পোলাওই বেশী ভাল লাগে। নিরব হোটেল ভাল লাগে বিভিন্ন ভর্তার জন্য। বাইরের কাচ্চি-বিরিয়ানী, পরোতা-কাবাব খাওয়া হয় বটে, তবে খুব আগ্রহ পাই না। এর চেয়ে নীলক্ষেত, নিউমার্কেট এলাকার লাচ্ছি, পুডিং, জিলাপী এগুলোই আমাকে বেশী টানে। ভাল কিছু দোকানের এক্সপ্রেসো কফিও ভাল লাগে। আইসক্রিমও ভাল লাগে। মাঝে মাঝে ক্লাশ থেকে ফিরতে দেরী হয়ে গেলে হলের খাবার শেষ হয়ে যেত, তখন নীলক্ষেতের তেহারীই অমৃত মনে হতো, যদিও অস্বাস্থ্যকর, কিন্তু কোন সমস্যা হয়নি, ভালই পেটে সয়ে গেছিল। বেইলী রোডের মামার চপ মোটামুটি, তবে ভাজা-পোড়ায় আগ্রহ কম।

জুসের মধ্যে কাঁচা আমের ঝুরি, চিনি, একটু জিরা গুঁড়া দিয়ে ব্লেন্ডিং, দই-তরমুজ ব্লেন্ডিং করে খেতে অনেক মজা লাগে। বেলের শরবত মাঝামাঝি। হালিম, চটপটি , ফুচকা ভালই লাগে না। ফাস্টফুডেও আগ্রহ কম। স্যুপ খেতে ভাল লাগে।

আমের মোরব্বা, কাশ্মীরি আচার বেশ লাগে।

তবে নিজের হাতের রান্না, বেকিং খুবই সাধারণ মানের, তবুও বাচ্চারা তাতেই অনেক খুশী। :) খুব কম পিঠাই বানাতে পারি, ধৈর্য বরাবরই কম। অলসতাতো আছেই।



তবে আপনার পোস্ট পড়ে যা মনে হলো ভাবীর খবর আছে!!

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৬

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: হালিম, চটপটি , ফুচকা ভালই লাগে না। - যাক অবশেষে একজন পাওয়া গেল।মন্তব্যকারীদের একজন পারলে আমাকে তুলোধুনো করেন এ খাবার গুলো নিয়ে।

আপনাদের নারিকেলে প্রীতি দেখে একটা টিভিতে রান্নার অনুষ্টানের কথা মনে পড়ল, কমলা লেবু দিয়ে কৈ মাছ। শেষে পুষ্টি বিশারদের সাক্ষাৎকার, "আসলে এতে কমলা লেবুর ভিটামিন সি পাবেন...."। রান্না নিয়ে আতলামির শেষ নাই আর কি! :P আমেরিকানরা ঝাল খেতে পারেনা দেখে মুরগির রোস্ট দুধে মিস্টি করে রেধে নিয়ে গিয়েছিলাম, ওরা রেসিপি চায়। সোজা বলে দিয়েছি, আই ক্যান ট্রিট ইউ, বাট নো রেসিপি ফর ফ্রি! :P সেদিন খেলাম স্যামন মাছের কোপ্তা, টেবিল চেয়ার ভেঙ্গে পড়ে যাবার উপক্রম এতটাই সুস্বাদু। ডার্ক রোস্টেড গ্রাউন্ড কফিতে এডিকটেড, ইনস্ট্যান্ট কফিটা ওভালটিনের মত শরবত মনে হয়।

দই-তরমুজ খালি চোখে ভাল কম্বিনেশন মনে হচ্ছে, লিখা থাকল, চেষ্টা করব। "কচুর পাকা শসার পায়েস, কাঁচা লাউকুচির পায়েস"- শুনে হাসি পাচ্ছে। খুব সম্প্রতি চিংড়ি (বড় আকারের) দিয়ে বাধা কপির একটা তরকারি করছি, ভালই লাগছে।কাশ্মিরী আচার, লাল মরিচ ভেসে থাকে জেলির মত আমের আচারে, ভাল জিনিস মনে করলেন। আপনি নান্নার মোরগ পোলাও খাননি?

পুরুষ ব্যাচেলরদের রান্না প্রতিযোগিতায় একজনকে দেখলাম কাস্টার্ড, আইসক্রিম, ফালুদার প‌্যারালেল এক্সট্রিম ডেজার্ট তৈরি করেছে। ভালই!

আপনার সম্ভাব্য হবু ভাবীদের আগাম চ্যালেঞ্জ দেয়া আছে "হার্ড কোর কুকিং" প্রতিযোগিতায় কেউ হারাতে পারলে তাকে আপনাদের ভাবী বানানোর কথা ভেবে দেখা যাবে। :#>

৮২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২৪

নাজনীন১ বলেছেন: টাইপো মিসটেক..."পাকা শসার পায়েস" হবে, খেতে কিন্তু সুস্বাদু। নতুন খেয়েছি বরিশালের বাঁধাকপির পায়েস, বেশি ভাল লাগেনি। আমার ননদকে দেখেছি আপেলের পায়েস করতে, :) এছাড়া আমি গাজরের পায়েসও করি।

নারকেল দুধ-ইলিশটাও ট্রাই করে দেখতে পারেন, বিশেষ করে বাইরে ইলিশটা ভাল এবং বড়ই পাওয়া যায়।

আর ভাবীর জন্য যে শর্ত দিলেন!! তাতে তো মনে হচ্ছে এ যুগে আর বিয়ে করতে পারবেন না।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০৯

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: পায়েস বলতে আমি চাল, কাউনের সাথে দুধের ডেজার্ট বুঝি। আপনি কি হালুয়ার কথা বলছেন? বাধাকপি, গাজর, কুমড়ার হালুয়া তো খেয়েছি, দুধ দেয় পরিমাণ মত তবে একেবারে দুধে ডুবানো হালুয়া ওরফে পায়েস খাইনি এসবের!

আল্লাহ পাক এ পাপী বন্দাকে বেহেশতে জিন্দা রাখলে সেখানেই একেবারে ডেটিং, ১৪ ফেব্রুয়ারি, বিয়ে, সংসার ধর্ম সব করা যাবে। আর দোজখে গেলে তো আম-ছালা দুটাই গেল।

৮৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:১৬

নাজনীন১ বলেছেন: হালুয়া তো শুকনামতন, আমি পায়েসের কথাই বলেছি। চাল, কাউনের পায়েসও হয় , সেটাই মূল পায়েস। আমরা অবশ্য চাল/কাউনের টাকে ফিরনি বলি, খেঁজুরের রস দিয়ে চাল দিয়ে যে পায়েস হয় সেটাকেও ফিরনি বলি।

Click This Link এখানে দেখুন বাঁধাকপির পায়েসের রেসিপি এবং রন্ধনপদ্ধতি দেখানো হচ্ছে।

৮৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০৪

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: পায়েস, ক্ষীর, ফিরনি- কতো যে নাম! আচ্ছা, সময় করে যখন রাধতে বসব আপনার মন্তব্যটি দেখে নিব। ধন্যবাদ।

৮৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৯:১৭

দি ফিউরিয়াস ওয়ান বলেছেন: ঠেলা

৮৬| ১৩ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৩৯

এইচ, এম, পারভেজ বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট। প্রিয়তে।

৮৭| ২৬ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:০২

যুবাইর বলেছেন: "যদি গ্রিল চিকেনের কথা বলেন, সাইন্স ল্যাবের ছায়ানীড়ের চেয়ে কেউ ভাল বানাতে পারে বলে আমার জানা নেই। "

দিন বদলাইসে ... আগের টেশ্ট আর নাই! :(

২৭ শে জুলাই, ২০১০ ভোর ৫:৩৫

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: নিজে বানানোর বুদ্ধি বের করেন। আমি এখন নিজে বানাই। :P

৮৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:১২

কল্যাণমিত্র বলেছেন: সাতকরা দিয়ে গরুর মাংস দেখতে পারেন ।পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ ।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:২৫

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আপনি গরু খান, দাদা? নিশ্চয়ই সিলেটের রেসিপি? ধন্যবাদ।

৮৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:১০

বৃষ্টিধারা বলেছেন: :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :((

৯০| ১৬ ই মার্চ, ২০১১ ভোর ৬:১৫

এলোমেলো রকস বলেছেন: আলু ভর্তার সাথে সিদ্ধ ডিম ভর্তা পিয়াজ মরিচ দিয়ে মাখালে কি হয় সেটা স্বাদ হয়ত অনেকেই করেন নি[/sb




উমমম.........

৯১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৯:১৮

জামিল আহমেদ জামি বলেছেন: উত্তরবঙ্গের হওয়া সত্ত্বে আমি শুটকির ভীষণ ভক্ত,

৯২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:২০

জামিনদার বলেছেন: আপনার ভোজন বিলাস পড়তে পড়তে মাথা ব্যথা উঠছে।

কইস্যা মাইনাস।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.