নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবুজে শ্যামলে আঁকা থোকা থোকা জুঁই... নাও-নদী-ঢেউ-জল দেব না কিছুই... উজাড় দু

ববিজী

ববিজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

"হ্যালো" যেভাবে আবিস্কৃত ???

০৮ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩৩

আপনি ফোন রিসিভ করার সাথে সাথে বলেন "HELLO", কিন্তু জানেন কি এই "HELLO" টার প্রচলন, কিভাবে হয়েছিল ?

"HELLO" যে একটা মেয়ের নাম এটাও কি জানা আছে আপনার ?

কি অবাক হয়েছেন ?

ভাবছেন কে ওই মেয়েটা ?

মেয়েটা হচ্ছে মার্গারেট হ্যালো। আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল, টেলিফোনের আবিস্কারক এর গার্লফ্রেন্ড !!!

আপনি ফোন আবিস্কারক এর নাম না জেনেও ব্যাবহার করছেন ফোন, আর নাম নিচ্ছেন আবিস্কারকের গার্লফ্রেন্ড এর নাম।

এটাই হচ্ছে ভালবাসা !

মানুষ হারিযে যায়, কিন্তু তার ভালবাসা টিকে থাকে যুগের পর যুগ।



আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেলঃ-



আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল (৩রা মার্চ, ১৮৪৭ - ২রা আগস্ট, ১৯২২) প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ও উদ্ভাবক। টেলিফোনের অন্যতম আবিষ্কারক হিসেবে তিনি সবচেয়ে পরিচিত। তাকে বোবাদের পিতা তথা দ্য ফাদার অফ দ্য ডিফ নামে ডাকা হতো। তার বাবা, দাদা এবং ভাই সবাই একক অভিনয় ও বক্তৃতার কাজে জড়িত ছিলেন এবং তার মা ও স্ত্রী উভয়েই ছিলেন বোবা। এ কারণেই বোবাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে তিনি অনেক গবেষণা করেছেন। টেলিফোন উদ্ভাবনের আগে থেকেই তিনি শ্রবণ ও কথন সংশ্লিষ্ট গবেষণা নিয়োজিত ছিলেন। ১৮৭৬ সালে তাকেই টেলিফোনের প্রথম মার্কিন পেটেন্টের সম্মানে ভূষিত করা হয়।



পরবর্তী জীবনে বেল আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা করেন যার মধ্যে রয়েছে উড়ো নৌকা এবং বিমানচালনবিদ্যা। ১৮৮৮ সালে প্রতিষ্ঠিত ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোসাইটির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন বেল। তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য উদ্ভাবন যে টেলিফোন, সেটিকেই তিনি এক উটকো ঝামেলা জ্ঞান করতেন। এজন্যেই নিজের গবেষণা ও অধ্যয়ন কক্ষে কোন টেলিফোন রাখতেন না। বেল মারা যাওয়ার পর আমেরিকার সকল টেলিফোনে এক মিনিটের জন্য অবিরাম রিং বাজানো হয়। মার্কিন প্রশাসনের ভাষ্য মতে যে মহান ব্যক্তি মানুষে-মানুষে যোগাযোগের এ পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন তাকে উপযুক্ত সম্মান দেখানোর জন্যই এমনটি করা হয়েছে।

মন্তব্য ৪৫ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৪৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩৮

নাট বল্টু... বলেছেন: হোমম আগেই জানতাম।

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১১

ববিজী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪০

হাহাকার বলেছেন: জেনে ভাল লাগল। কত কিছু যে অজানা আছে-- তা-ই জানি না.... ধন্যবাদ আপনাকে।

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১৩

ববিজী বলেছেন: ধন্যবাদ।

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১৩

ববিজী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪২

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন: +

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫৭

ববিজী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪৯

আকাশ মামুন বলেছেন: গুড জব।

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১৩

ববিজী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫০

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: +

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫৯

ববিজী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৫

ম্যাভেরিক বলেছেন: Hello শব্দের উৎপত্তি নিয়ে যে কাহিনী বললেন, তা বানোয়াট। এর কোনো ঐতিহাসিক সত্যতা বা ভিত্তি নেই।

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫৮

ববিজী বলেছেন: Click This Link

৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৯

সোজা-সাপ্টা বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো

১০ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:২২

ববিজী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০১

কথক পলাশ বলেছেন: বাহ!
ইনফরমেটিভ।
:) :) :)

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫৭

ববিজী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০১

নতুন বলেছেন: ভাই ইন্টানেরের জামানায় কিছু খুইজা বাইর করা খুব একটা কস্টকর না...

আপনি একটু কস্ট কইরা ... "" hello wiki" এই সব্দটা গুগুলে সাচ` দেন... তাইলে...

http://en.wikipedia.org/wiki/Hello এই পেজটা আসবে...

এইখানে>>> Telephone
The use of hello as a telephone greeting has been credited to Thomas Edison; according to one source, he expressed his surprise with a misheard Hullo.[7] Alexander Graham Bell initially used Ahoy (as used on ships) as a telephone greeting.

টমাস আলভা এডিসন এই হ্যলো নাম দিসে...

আর আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল তিনি "আহয়" বইলা শুরু করতেন...

ইন্টারনেটে বইসা মানুষের মুখের গল্প না লিখা... একটু খুইজা আসল সত্যটা লিখলে... সবাই উপকৃত হয়...

ধন্যবাদ..

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৩৪

ববিজী বলেছেন: The use of hello as a telephone greeting has been credited to Thomas Edison; according to one source,

এই সোর্সটার সত্যতা কি?
আমি আলোচনায় আনলাম, ব্লগাররা গবেষনা করে দেখবে আশাকরি। সঠিকটা পেলে আমার পোষ্ট নিশ্চয় প্রত্যাহার করবো।
ধন্যবাদ।

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫৬

ববিজী বলেছেন: এখানে কিছু পেতে পারেন, কারন ব্যাপারটা নিয়ে সত্যিই বির্তক আছে।

১০| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০২

তামিম ইবনে আমান বলেছেন: B-)

১১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০৮

ঘুমাইলে চোখে দেখি না! বলেছেন: জ্ঞানী পোস্ট, আমার এক বন্ধু ছিলো হ্যালো বললেই ধমক ছিয়ে বলতো এত হ্যালতে বলস কেন?

১২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:১২

তারেক বলেছেন: আগই জানতাম।

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৫৯

ববিজী বলেছেন: জানলে ভাল, তবে আমাদর না জানিয়ে অপরাধ করেছেন।

১৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৩২

মন মরা বলেছেন: Hello শব্দের উৎপত্তি বা ঝাঁসির রানীর মডেলর মতো ছবি নিয়ে কাহিনীর কোনো ঐতিহাসিক সত্যতা নেই কিন্তু ফেসবুকে এই গুলি নিয়ে অনেক আগে থেকে মনভেজানো পোস্ট দিয়ে বোকা বানিয়ে আসছে কিছু আইডি।মানুষের আবেক কে কাজে লাগিয়ে লাইক কোড়াচ্ছে।সেটা একটা সামাজিক সাইট ওখানে হলেও হতে পারে কিন্তু সামুর মতো ব্লগে সম্পাদক কি ভাবে ভিত্তি হীন পোস্ট কে নির্বাচিত পাতায় স্থান দিল।

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৩৮

ববিজী বলেছেন: আমি আলোচনায় আনলাম, ব্লগাররা গবেষনা করে দেখবে আশাকরি। সঠিকটা পেলে আমার পোষ্ট নিশ্চয় প্রত্যাহার করবো।

হ্যালো শব্দটার উৎসটা আপনার যদি জানা থাকে তাহলে প্রকাশ করুন, তাহলে আমি সহ সকলে জানতে পারবে নতুন একটা জিনিস।

ধন্যবাদ।

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫৩

ববিজী বলেছেন: আর সামুতে এই পোস্ট নির্বাচিত হয়েছে ভাবতে অবাক লাগছে!
হুম... অবাক লাগার মত পোষ্ট গুলোই সামুতে নির্বাচিত হয়, হতে থাকবে।

১৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৩৭

'একলা শালিক' বলেছেন: "However, the fact is that Graham Bell never had a girlfriend name Margaret Hello..."

Click This Link

... আর সামুতে এই পোস্ট নির্বাচিত হয়েছে ভাবতেই অবাক লাগছে!

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫২

ববিজী বলেছেন: There is even a hoax mail circulating online about ‘Hello.’ It states that there was a girl called Margaret Hello and she was supposed to be the girlfriend of Alexander Graham Bell, the inventor of telephone. And from her name the word originated. It goes on to add that in life we may forget the name of the great inventor Graham Bell but never that of his girlfriend, who was his true love.

However, the fact is that Graham Bell never had a girlfriend name Margaret Hello; he had a wife whose name was Mable Hubbard Bell. And the sad irony was she could never be able to use a phone because she was deaf. Also in reality, the word used by Bell after inventing the telephone was Ahoy! It was actually Thomas Alva Edison who first used the word ‘Hello’ on mistakenly hearing a ‘Hullo.’

Without a shred of doubt it can be said that "Hello" is the most common word used by every one world over, once they pick up the phone. You can even check for yourself and note this. Also next time, when your phone rings and you say a "Hello" do ponder over it, before you start a conversation. Tring Tring Tring .... Hello...Hello.

আপনার সুএ থেকে নেওয়া। আলোচনা চলুক, কেউ একজন নিশ্চয় বিতর্কের অবসান ঘটাতে পারবেন।

আর সামুতে এই পোস্ট নির্বাচিত হয়েছে ভাবতে অবাক লাগছে!
হুম... অবাক লাগার মত পোষ্ট গুলোই সামুতে নির্বাচিত হয়, হতে থাকবে।

১৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫০

নতুন বলেছেন: সহমত @একেলা শালিক

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:০৫

ববিজী বলেছেন: ডালমে কুছ কালা হ্যা,
আমার মনে হয় আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল এর গার্ল ফ্রেন্ডের সাথে টমাস এডিসনের পরকিয়া ছিল..........
;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;)

১৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: agei jantam. Post er jonno dhonnobad.

১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৪৪

ববিজী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫৩

সহজ সরল মানুষ বলেছেন: লিখা পড়ে প্রথমে ভাল লাগল কিন্তু মন্তব্য পড়ে আমি পুরো চিন্তাতে :|| :|| পড়ে গেলাম আসলে হ্যালো শব্দের উৎপত্তি টা কোথা থেকে হয়েছে? /:) /:)

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:২৩

ববিজী বলেছেন: ডালমে কুছ কালা হ্যা,
আমার মনে হয় আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল এর গার্ল ফ্রেন্ডের সাথে টমাস এডিসনের পরকিয়া ছিল..........
;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;)

১৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫৪

ধূসরধ্রুব বলেছেন: হা হা আমি পোস্টে ঢুকছিলাম এইটা বলতে হ্যালো নিয়ে আপনার লেখা অংশটুকু ভুল । এইটা বহুল প্রচলিত গল্প বলতে পারেন । আমি যা বলতে চাইছিলাম তা ব্লগার নতুন পুরাই কইয়া দিছে । তাই আর কইলাম না

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১৭

ববিজী বলেছেন: তথ্যটা ভূল নয়, তবে বিতর্ক আছে। ব্লগার নতুন যে তথ্য দিয়েছেন তা নিয়েও বিভ্রান্তি আছে। সেটা যে সত্য তা কিভাবে মানবো। কারন আবিস্কার যে করেছেন তিনিই (আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল) এটা করতে পারেন বলে মনে করা যায়। সেটাই যৌক্তিক, যদিও বিতর্ক আছে।
দেখতে পারেন এখানে...........

১৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১২

মন মরা বলেছেন: এটা অবাক লাগার মত পোষ্ট নয় অবাক লাগলো এই পোস্ট টি নির্বাচিত পাতায় দেখে।

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১৯

ববিজী বলেছেন: আমি সরকারী দলের লোক তাই,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
=p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

২০| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:০৬

সাহোশি৬ বলেছেন: আমেরিকায় তো এখন ফোন ধরে কেউ আর হ্যালো বলে না, বরং বলে good morning বা good afternoon, this is sahoshi। কেউ কেউ hi বলে। আর পরিচিত কোন মানুষের ফোন হলে এসব হাই হ্যালোর ধারও ধারে না।

আমার মনে হয় ১০০ বছর আগে আমেরিকানরা আর ইংরেজরা সম্ভাষন হিসাবে হাই বা গুড মর্নিং না বলে হ্যলো বলত আর আমরা, এশিয়ানরা, সেখান থেকেই হ্যালো বলা শিখেছি।

ইন্টারনেট থেকে নিম্নোক্ত তথ্য পেলাম:

"I believe the answer above is not true. Bell's girlfriend on 1873 is Mabel Hubbard which he marries on 1877. The telephone was patented in 1876. BTW Mabel Hubbard is deaf. His father-in-law is one of the two financial backers for his invention."


০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪১

ববিজী বলেছেন: ধন্যবাদ।

২১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:০৮

সাহোশি৬ বলেছেন: উপরের মন্তব্যে আমি sahoshi উল্লেখ করেছি। সবাই তো আর সাহোশি বলে নিজের পরিচয় দেয় না, বরং সাহোশির জায়গায় যার যার নিজের নাম বলে।

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:১৪

ববিজী বলেছেন: আমার মনে হয় ইউরোপ-আমেরিকা বাদ দিয়ে এখন থেকে দেশীয় পদ্ধতিতে,
মানে,,,,,,,, this is sahoshi এভাবে বললে মন্দ হবে না।

২২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৮:৫৭

রামন বলেছেন: যদি প্রশ্ন করা হয় টেলিফোনের আবিস্কারক কে ছিলেন, উত্তরে হয়ত অনেকেই আলেকজান্ডার গ্রাহামবেল এর নামটি বলবেন। কিন্তু বাস্তবে এটা ছিল অসত্য। যদিও এই অসত্যকে সত্যের আলোকে নিয়ে আসতে সময় লেগেছিল ১শত বছর। টেলিফোনের সত্যিকারের আবিস্কারক ছিলেন ইতালির উদ্ভাবক এন্টনিও মেউচি । এই এন্টনিও মেউচি ১৮৭৩ সালে সর্বপ্রথম টেলিফোন আবিস্কারের উপর একটি খসড়া পেটেন্ট উত্থাপন করেন এবং নকশাটি পরীক্ষার জন্য আলেকজান্ডার গ্রাহামবেল এর গবেষনাগারে পাঠান। পরবর্তীতে দুর্লভ মূল্যবান নকশাটি আলেকজান্ডার গ্রাহামবেলএর হস্তগত হয়ে যায় এবং নিজের নামে পেটেন্টটি জমা দিয়ে টেলিফোন আবিস্কারের খেতাবটি ছিনিয়ে নেন।যাহোক বহু দেরিতে হলেও সত্য তার আলোর মুখ দেখতে পায়। ২০০২ সালের ১১ জুন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস সভায় এই বিষয়ে একটি প্রস্তাব উত্থাপন ও(প্রস্তাব নং ২৬৯)অনুমোদন দানের মধ্য দিয়ে আলেকজান্ডার গ্রাহামবেল নয় এন্টনিও মেউচিকেই টেলিফোন আবিস্কারক হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়।

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪৭

ববিজী বলেছেন: অসম্ভব না, হতেও পারে, কারন অনেক আবিস্কারের ক্ষেত্রে হয়েছে। চিন্তা করেছে একজন, গবেষনা করেছে আরেকজন, উদ্ভাবন করেছে আরেকজন। আবার সেটা ছিনিয়ে নিয়ে বা চুরি করে খেতাব নিয়েছে আরেকজন। অরেক মুসলিম বিজ্ঞানিদের আবিস্কার নিয়ে এমনটা করেছে পশ্চিমারা্।
ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.