![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্থানীয় সাংসদ ও খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম মুগারচর গ্রামে আবদুল্লাহর বাড়িতে যান। তিনি এ হত্যা মামলা তিন থেকে চার মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির আশ্বাস দেন। মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজও যান শিশুটির বাড়িতে। তিনি এ হত্যার বিচার বিশেষ ট্রাইব্যুনালে করার আশ্বাস দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, এ হত্যাকাণ্ডের খুনি মোতাহার বাংলাদেশের যে প্রান্তে থাকুক না কেন তাকে গ্রেপ্তার করা হবে।
অথচ আজ সকালে শিশু আবদুল্লাহ হত্যার মূল আসামি ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত। আবারো সেই একই কাহিনী।
র্যাব-১০ এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর মহিউদ্দিন জানান, গতকাল গভীর রাতে চিতাখোলা এলাকায় নিয়মিত টহল দিচ্ছিল র্যাবের একটি দল। এ সময় মোটরসাইকেলে করে দুজন যাওয়ার সময় র্যাব তাঁদের থামার সংকেত দেয়। এ সময় মোটরসাইকেল আরোহীরা র্যাব সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। আত্মরক্ষার্থে র্যাবও পাল্টা গুলি ছোড়ে। এতে একজন আহত হন। আর অপরজন মোটরসাইকেল ফেলে পালিয়ে যান। পরে আহত ব্যক্তিকে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করে। পরে নিহত ব্যক্তির সঙ্গে থাকা পরিচয়পত্র থেকে জানা যায় তিনি কেরানীগঞ্জে শিশু আবদুল্লাহ হত্যা মামলার মূল হোতা মোতাহার হোসেন
শিশু আবদুল্লাহ হত্যার মূল আসামি ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত
যদি এইটা বিচার প্রক্রিয়া হয়,তাহলে পুড়িয়ে মারার ঘটনায় জড়িত পুলিশ সদস্যেদের এভাবে ক্রসফায়ার চাই।
©somewhere in net ltd.