নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বন্দি কন্ঠস্বর

বন্দি কন্ঠস্বর

বন্দি কন্ঠস্বর › বিস্তারিত পোস্টঃ

৮০০ কোটি টাকা চুরির হওয়ায় যেসব জ্ঞান আমরা অর্জন করলাম!!!!

১০ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭





১) বাংলাদেশে সুইফটের (সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফিন্যান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন) নিয়ন্ত্রণ হয় ভারত থেকে।( সুত্রঃ প্রথম আলো। ) তার মানে বাংলাদেশ এখনো নিজের সুইফটের নিয়ন্ত্রন করার ক্ষমতা অর্জন করেনি। দেশে এত কম্পিউটার বিজ্ঞানী, আইটি উপদেষ্টার বাম্পার ফলন।কিন্তু এইগুলা মনে হয় ওয়ার্ড,এক্সেল বিজ্ঞানী।

২) অর্থ চুরির ঘটনার পরপর বাংলাদেশ ব্যাংকের দিক থেকে ভারতে সুইফটের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাঁদের কর্মকর্তাদের দ্রুত এ দেশে আসার আহ্বান জানানো হয়। প্রয়োজনে বাংলাদেশ ব্যাংকের দিক থেকে অন অ্যারাইভেল ভিসার ব্যবস্থার কথা জানানো হয়। কিন্তু তাতেও প্রত্যাশিত সাড়া মেলেনি। ( সুত্রঃ প্রথম আলো। )এর মানে কি, সর্ষের ভিতরেই ভুত? আমাদের বীর পুঙ্গগব পুলিশ বাহিনী কথায় কথায় ইন্টারপোলে নোটিশ পাঠায়।এক্ষেত্রে এই জায়গায় ত্যানায়া গেছে।

৩) ঘটনা ঘটছে ৫ ফেব্রুয়ারী আর বাংলাদেশ ব্যাংকের আনুষ্ঠানিক বক্তব্য: ৭ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংক লিখিত এক বিবৃতির মাধ্যমে দেশে-বিদেশে আলোচিত এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে। এরপর গতকাল বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে ঘটনার বিষয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা।( সুত্রঃ প্রথম আলো। ) তার মানে এরা নিজেরা ধামাচাপা দেয়া অথবা নিজেরা জড়িত থেকে ভাগবাটোয়ারায় মত্ত ছিলেন।

চেষ্টা ছিল ৯৫ কোটি ডলার চুরির

৪) সফটওয়্যার আনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন বিশেষজ্ঞের পাশাপাশি ভারতীয় বংশোদ্ভূত রাকেশ আস্তানারও পরামর্শ থাকতো। কিন্তু আজ সেই রাকেশ আস্তানাই বিশেষজ্ঞ হয়ে তদন্তে কাজ করছেন। এতে তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সুত্রঃমানবজমিন পত্রিকা) তদন্তে কোনো ত্রুটি থাকলেও রাকেশ আস্তানা কি স্বীকার করবেন?নিজের গুড় কি নিজে কেউ খারাপ বলে?
৫)একাধিক সূত্র জানিয়েছেন, দেশে বর্তমানে যে সব সফটওয়্যার রয়েছে এগুলো ক্রয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের চাপ ছিল। আবার যে সব কর্মকর্তাদের প্রতি সন্দেহ, তাদের একাধিক জন গভর্নরের পছন্দের লোক। এদের কেউ কেউ সেরা ব্যাংকারও নির্বাচিত হয়েছিলেন। ( সুত্রঃমানবজমিন পত্রিকা)যারা ভারত থেকে সফট ওয়ার আনার ক্ষেত্রে চাপ দেন এবং গভর্নরের পছন্দের লোক,তারাই হয়ে যান সেরা ব্যাংকার।
৬)ঘটনার এক মাস পরও কেন অর্থমন্ত্রী জানলেন না ঘটনা, নাকি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা হয়েছে? এমন প্রশ্নের জবাব এড়িয়ে শুধু বলা হয়েছে, তদন্তের স্বার্থে সব জায়গায় জানানো হয়নি ।( সুত্রঃমানবজমিন পত্রিকা) তার মানে অর্থমন্ত্রী দুধ ভাত অথবা উনি তদন্তে বাধা দেন।

৭) নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র শুভঙ্কর সাহা বলেন, খোয়া যাওয়া সব টাকা অচিরেই ফেরত আনা হবে। তবে কোন প্রক্রিয়ায় আনা হবে বা যে সব টাকা ফেরত এসেছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক দাবি করছে তা কি অ্যাকাউন্টে জমা হয়েছে কিনা এ সব প্রশ্নের জবাব অনেকটাই এড়িয়ে গেছেন।( সুত্রঃমানবজমিন পত্রিকা) তার মানে যে টাকা ফেরত এসেছে বলে দাবী করা হয়েছে,তা আদৌ সত্য নয়। ঐ টাকা এখন কারো না কারো পকেট ভারী করেছে।
৮) ৮ জন কর্মকর্তার নজরদারি বা পাসপোর্ট জব্দের বিষয়টি এখনও বাংলাদেশ ব্যাংক আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকার করেনি।( সুত্রঃমানবজমিন পত্রিকা) যদি দেশের কোনো স্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ১ কোটি টাকা চুরি হতো,তাহলে এতদিনে ওই প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার সহ কয়েকজন কর্মকর্তাকে ধরে মিডিয়াতে হাজির করতো (দোষ থাকুক আর নাই থাকুক)।আর এই সব বিগেষ্ট চোরের হাতে হাতকড়া পরাতে শরম পায় ।
দ্বিতীয় দফায় ওরা ৬৮৩৭ কোটি টাকা হ্যাক করতে চেয়েছিল




মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৯

আবদিয়াৎ বলেছেন: এই সরকারের একটা বদনাম ছিল ব্যাংক ডাকাতির । এখন পাবলিকে তার নমুনা দেখছে সত্য না মিথ্যা ।

১০ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৪৩

বন্দি কন্ঠস্বর বলেছেন: ব্যাংক ডাকাতির ডিজিটাল ভার্সন হলো ;) ব্যাংক হ্যাকাতি।

২| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫

অনির্বান ইসলাম বলেছেন: রক্তের টান বলে কিছু ত আছে, তাইতো বংশ পরম্পরায় ব্যাঙ্ক ডাকাতি চলবেই।

২১ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

বন্দি কন্ঠস্বর বলেছেন: চলছে ডাকাতি চলবে, ----------- লড়বে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.