নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বন্দি কন্ঠস্বর

বন্দি কন্ঠস্বর

বন্দি কন্ঠস্বর › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাবধানঃপুলিশ থেকে নিরাপদ দুরত্বে থাকুন!!!

১১ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:০২


This is আমগো পুলিশ।

আপনি নিজে চুরি,ছিনতাই বা যেকোনো অপরাধের স্বীকার হোন না কেন ভুলেও পুলিশের কাছে যাবেন না। গেলে যা হবে,
১)আপনি নিজে হয়রানীর স্বীকার হবেন। অথবা
২) নিরপরাধ মানুষ আপনার জন্য ফেসে যাবে।

মামলার বাদী আবদুল জব্বারের স্ত্রী শাহিনুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল বিকেলে বারিধারা এলাকা থেকে আমার ছেলে ও ভাগ্নে মাহফুজের মোবাইল ছিনতাই হয়। পরে পুলিশ এই চার জনকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায়। থানায় নেওয়া হয় আমার ছেলেকেও। খবর পেয়ে থানা যাওয়ার পর আমি গুলশান থানার ওসিসহ পুলিশ কর্মকর্তাদের বলি, ‘আমি এইসব ছেলের বিরুদ্ধে কোনো মামলা করব না। এদের চেহারা দেখে, আমার মায়া হয়। কিন্তু পুলিশ বলে, মামলা না করলে উল্টো আমাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এস আই হাবিবুর মামলার এজাহার লিখে আমার স্বামীর স্বাক্ষর নেন।’ এ মামলায় জব্দ তালিকার স্বাক্ষী মনির হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘অফিস থেকে বেরিয়ে গুলশান বারিধারা লেক এলাকা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলাম। তখন মানুষের জটলা দেখি। পুলিশ আমার নাম ও মোবাইল নম্বর নেয়। এর বাইরে মোবাইল ছিনতাই ঘটনার কিছুই জানি না
ওরা স্কুল ছাত্র, পুলিশ বলছে পেশাদার ছিনতাইকারী

ঘটনা হলো , তের বছর বয়সী ইমন আহম্মেদ ও ষোল বছর বয়সী ইয়াসিন আরাফাত আপন দুই ভাই। এরা দু’জন ফরিদপুরের বিষ্ণুপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র। ইমন সপ্তম শ্রেণিতে পড়ে। আরাফাত পড়ে নবম শ্রেণিতে। তাদের চাচাতো ভাই হাবিবুর রহমানের সঙ্গে গতকাল সোমবার ফরিদপুর থেকে ঢাকায় বেড়াতে আসে।

ঢাকায় গুলশানে হাবিবুরদের বাসায় ওঠে তারা। গতকাল সোমবার বিকেলে তাঁরা গুলশানের বারিধারা লেকে ঘুরতে যায়। তাদের সঙ্গে ছিল হাবিবুর ও খন্দকার হিরা (জাবেদ হোসেন)। হাবিব ও জাবেদ গুলশান মডেল স্কুলের ছাত্র। হাবিব দশম শ্রেণিতে পড়ে। জাবেদ এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। গতকাল বিকেলে মোবাইল ছিনতাইয়ের মামলায় এই চার কিশোরকে গ্রেপ্তার করে গুলশান থানা পুলিশ।
অন্যদিকে, গ্রেপ্তার হওয়া হাবিবের মা রহিমা বেগম প্রথম আলোকে বলেন, ‘এদের ফাঁসানো হয়েছে। এরা ছিনতাইকারী না। এরা সবাই স্কুলের ছাত্র। আমার ছেলেসহ অন্যদের গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যাওয়ার পর আমার স্বামী মোহাম্মদ মান্নান মিঞাকে ফোন দেওয়া হয়। থানায় যাওয়ার পর অনেক অনুনয়-বিনয় করি, তাদের ছেড়ে দিতে। কিন্তু পুলিশ আমাদেরকে এক লাখ টাকা দিতে বলে। টাকা না দেওয়ায় পুলিশ তাদের রিমান্ড চেয়েছে।


পরবর্তিতে এদের রিমান্ডও চাওয়া হয়।

গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সিরাজুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘এই চার শিশুকে রিমান্ড চাওয়া হয়েছে তা আমার জানা নেই। আমিতো বলে গিয়েছিলাম, রিমান্ড যাতে না চাওয়া হয়।’ এ ব্যাপারে রিমান্ড আবেদনকারী এস আই আলামিন বলেন, ‘ওসি স্যার হয়তো নাও জানতে পারেন।’
শিশু আইন অনুযায়ী শিশুদের রিমান্ড চাইতে পারে না পুলিশ।


কান্নাজড়িত কণ্ঠে নাসরিন প্রথম আলোকে বলেন, ‘তাঁর দুই ছেলে ফরিদপুরে লেখাপড়া করে। তারা শিশু। গতকালই ঢাকায় বেড়াতে এসেছে। জীবনে পুলিশ দেখলে ভয় পায়। অথচ পুলিশ তাদেরকে পেশাদার ছিনতাইকারী বলে রিমান্ড চাইল। আমি বিচার চাই।

This is called আমগো পুলিশ।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭

প্রামানিক বলেছেন: বিপদের কথা।

১১ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮

বন্দি কন্ঠস্বর বলেছেন: কই যাইবেন?কার কাছে বিচার দিবেন?

২| ১১ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: দেশটা তো ওদের, আমাদের মালিক ওরা।

১১ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০

বন্দি কন্ঠস্বর বলেছেন: মানছি আমরা প্রজা।তাই বলে নুন্যতম অধিকারও পাবো না?

৩| ১১ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭

ছাসা ডোনার বলেছেন: কার বা গোহাল কে বা দেয় ধূয়া,আমাদের দেশের পুলিশ বিরাট সমস্যা!

১১ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২১

বন্দি কন্ঠস্বর বলেছেন: পুলিশ মাইনষের জাত না,পুলিশের জাত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.