![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশে এখন বিনিয়োগে স্থবিরতা চলছে, উপরন্তু পাচার হয়ে যাচ্ছে কোটি কোটি ডলার।নতুন কোনো শিল্প কারখানা তেমন স্থাপন হচ্ছে না।
ঠিক এই দুঃসময়েই বাবা মন্ত্রী হওয়ার সুবাদে এক তরুন উদ্যোক্তা এগিয়ে এসেছেন নতুন এক বিনিয়োগে।অনেকে ভাবেন মন্ত্রীর ছেলে মানেই শুয়ে-বসে খাওয়া আর মৌজ- ফুর্তি করা।কিন্তু না, তিনি কর্মবীর।বাবার ক্ষমতা ও পরিচিতি ব্যবহার করে একটি- দুটি নয়,তিনটি তিনটি কারখানা স্থাপন করেছেন।
তিনি হলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার সুযোগ্য ছেলে রনি চৌধুরী। ইয়াবা বানানোর অন্তত তিনটি কারখানা আছে তাঁর।এভাবেই তিনি দেশের অর্থনীতি উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখে চলছেন।
ওনার তিনটি কারখানাঃ
(১)মিয়ানমারের মংডু এলাকায় স্থাপিত ইয়াবা কারখানার কারিগর মোসলেমকে এনেই গুলশানের কারখানা বসানোর ব্যবস্থা করেছেন রনি চৌধুরী। এ কারখানা থেকে ঘণ্টায় আট থেকে ৯ হাজার ইয়াবা বড়ি প্রস্তুত করা হয়। এত দিন পুরনো মেশিন দিয়ে কারখানার কাজ চললেও বড়ির উৎপাদন বাড়াতে এখন নতুন মেশিনপত্র সংগ্রহের চেষ্টা চলছে। ইতিমধ্যে মিয়ানমারের কারিগর মোসলেম স্থানীয় এক যুবককে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে তুলেছেন। ওই যুবক দুই সহযোগী নিয়ে ইয়াবা তৈরির কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন। সন্ধ্যায় যখন সিসা হাউজে উদ্দাম নাচ-গান চলে তখন সেই শব্দের আড়ালে চালু করা হয় ইয়াবা কারখানা। যাতে কারখানার শব্দ বাইরের লোকজন শুনতে না পায়। রাত ৮টা থেকে রাত দেড়টা-২টা পর্যন্ত সচল থাকে কারখানা।
(২)রনি চৌধুরীর নেতৃত্বে ইয়াবার আরেকটি কারখানা বানানো হয়েছে নারায়ণগঞ্জের কাঁচপুর সেতুর অদূরে। রনি চৌধুরীর পক্ষে স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতার পরোক্ষ তত্ত্বাবধানে গোদনাইল এলাকার তেল চোর সিন্ডিকেটের সদস্যরা ভাসমান ড্রেজিং বার্জের মধ্যেই ইয়াবা কারখানা স্থাপন করেছে। দুই বছর ধরে সেখানে ইয়াবা বানানো হচ্ছে।
(৩)তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলে সরকারি মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রের অদূরে একটি ওষুধ কারখানার ভেতরেও রনি চৌধুরীর নেতৃত্বে ইয়াবা ট্যাবলেট তৈরির অভিযোগ উঠেছে। প্রতিদিন ওই কারখানায় দুই লাখেরও বেশি ইয়াবা বড়ি উৎপাদন হয়। ‘জরুরি ওষুধ লেখা’ সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে ইয়াবার চালান নিয়ে ডেলিভারি ভ্যানগুলো রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তে ছুটে যায়। নির্দিষ্ট ফার্মেসির সামনে এসব ডেলিভারি ভ্যান থামিয়ে চিহ্নিত মাদক কারবারিদের হাতে চাহিদামাফিক ইয়াবার চালান তুলে দেওয়া হয়
তিন ইয়াবা কারখানার মালিক রনি চৌধুরী
আগামীতে ওনাকে শ্রেষ্ঠ তরুন উদ্যোক্তার পুরুষ্কারে ভুষিত করে ওনার কর্মকে স্বীকৃতি দেয়া হোক।
২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:২৫
বন্দী কন্ঠস্বর। বলেছেন: বেশ ভালো,অনেক ভালো,ভালোরে ভালো!!!
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৩৪
জিয়া শামস সাকিব বলেছেন: বাহ ৷৷ ভালতো !! ভাল না ??